নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদা আমৃত্যু পূর্ন হবেনা জেনেও নিজ স্বার্থে মানবতার মুখোশ খুলে ফেলি। ভুলে যাই -মৃত্যুর আয়োজনই জীবন https://innalillahi.com/ pitamata.com/ bddesh.com/ ..

প্রতিদিন বাংলা

প্রতিদিনবাংলা

প্রতিদিন বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাজা ভোগের আয়েশি কায়দা`র প্রচলন শুরু !

০৬ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩৬

এবং এই শুরুটা নিয়মে রূপান্তরের কারিগর লালবাগী (ধর্মীয় নয়,রাজনৈতিক ) বাংলাদেশের রাজনীতিতে শুরু হয়ে যাচ্ছে ,অঘোষিত নিয়ম ,কারা ভোগের স্থান হবে যার যার প্রসাদে। !
হাজি সেলিম আগামী ১০ বছর থাকবেন আনটাচেবল। তিনি আগামী ১০ বছর অফিসিয়াল কারা সাজা ভোগ করবেন। প্রকৃত পক্ষে তিনি বর্তমান খালেদা জিয়ার মতো অবস্থানে থাকবেন ,এবং এটাই চূড়ান্ত। অর্থাৎ এই সময় তিনি অপরাধ করলেও অপরাধী হবেননা কারণ বাড়িতে চিকিৎসাধীন সাজাপ্রপ্ত কোনো ব্যাক্তি অপরাধ করে পারেন না ,সম্ভবও নয়।
বাড়িতে সাজা ভোগের চূড়ান্ত ট্রায়াল তিনি ব্যাংকক ফেরোতেই দিয়ে রাখলেন।সুযোগ পেয়েও তিনি পালাননি (খালেদাকে বিদেশ যেতে দেয়া হয়না ,কারণ তারেক ফিরেনি )
খবরে প্রকাশ -
১৬ মে আত্মসমর্পণ করতে পারেন হাজী সেলিম
১৬ মে বা তার কাছাকাছি সময়ে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করবেন দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পাওয়া আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাজী মো. সেলিম। বৃহস্পতিবার (৫ মে) বিকেলে তার আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা এ তথ্য জানান।
প্রাথমিক ও কর্মজীবন (হুবহু উইকি )
হাজী মোহা্ম্মদ সেলিম ৫ অক্টোবর ১৯৫৮ সালে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা চাঁন মিয়া সরদার ও মাতা সালেহা বেগম। তিনি নবম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন।
১৯৯৬ সালে হাজী সেলিম ঢাকা-৮ আসন থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।২০০১ সাধারণ নির্বাচনে তিনি আওয়ামীগের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও বিএনপির নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টুর নিকট পরাজিত হন। ২০১৪ সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয় না পাওয়ায় তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং নিজ দলীয় প্রার্থী মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনকে পরাজিত করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে, সেলিম সংসদের ১৬ জন স্বতন্ত্র সদস্যদের নিয়ে জোট গঠন করেন। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেলিম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে পুনরায় অংশগ্রহণ করেন এবং বিজয়ী হন।

এটা ভবিশ্বৎবাণী নয় ,সেলিম সাহেবের কেরিয়ারের কিছু ঘটনা বিশ্লেষণ করে আমার তাই মনে হয়েছে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৫

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: হাজী সেলিমের বাবা ছিলো বিডি মেম্বার। স্বভাবতই স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে। সক্রিয় রাজাকার ছিল।
তাদের ছিল পানের দোকান সোয়ারীঘাটে। বাপ, দুই ছেলে - কায়েস আর সেলিম পালা করে বসতো। বাপ, দুই ছেলের অন্যতম ডিউটি ছিল সোয়ারীঘাট দিয়ে আসা যাওয়া করা শত শত কুলিদের চড় থাপড় মারা।
পান বানাতো খয়ের দিয়ে। সেই খয়েরের দাগ এখনো তার হাত থেকে যায় নি।
এর পরে দোকানের পিছনেই একটা গোডাউন মতো ছিল। তাতে নকল ফান্টা ও পেপসি বানাতো। সম্ভবতঃ ৭৭/৭৮ সালের দিকে ধরা পরে। পুলিশ দুই ভাইকে পিছমোড়া করে বেধেঁ গাড়ীতে উঠানোর ছবিটা তৎকালীন দৈনিক বাংলায় দেখা গিয়েছিল। ছবিটা আমার কাছেও ছিল। কালের অতলে হারিয়ে গেছে। ঐ হাজতবাসের পর জেলের ভয় গেলো ভেঙে। শুরু করলো বাদামতলী ঘাটে সিমেন্টের ভেজালের ব্যবসা।

তখন সিমেন্ট ১০০% আমদানী হতো। বাদামতলী ঘাট দিয়ে জাহাজে আসতো।
এখনকার মতো উন্নতমানের পলি ব্যাগ ছিল না। ছিল নিম্নমানের চটের ব্যাগ। সিমেন্ট জাহাজ থেকে লোডিং / আনলোডিং করতে ১০/২০% ঝরে পড়তো। পেশাদার ময়লা কুড়ানিরা সেই গুলো ঝাড়ু দিয়ে স্তুুপ করে সংগ্রহ করে বাদামতলী ঘাটের সিমেন্টের দোকানের বিক্রেতাদের কাছে কমদামে বিক্রি করে দিতো। সিমেন্টের দোকানীরা সেগুলো চটের বস্তায় ভরে আনকোরা ভালো বস্তার সাথে গছায় দিতো ক্রেতাকে।
সেলিম ছিলো আরও উদ্ভাবনী মেজাজের। সে উচ্ছিষ্ট / কুড়িয়ে পাওয়া সিমেন্টের সাথে বিশুদ্ধ ভেজাল মিশিয়ে লাভের মার্জিন বহুগুনে বাড়িয়ে নিয়েছিলো। এখানেও ধরা পড়েছিলো তবে ততদিনে থানা পুলিশ র্কোট কাচারি কেনা সারা।

০৬ ই মে, ২০২২ রাত ৮:৫১

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
চমৎকার সত্য বলেছেন
বিনপির পিন্টু জনপ্রিয় ছিল ৯০ দশকে ,আজিমপুর নিয়েও ওরাই হয়েছিল ...

২| ০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৫১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আরো কতো কি নমুনা দেখার বাকি!!!

০৭ ই মে, ২০২২ রাত ২:০৯

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
এটা একটা ট্রেডিশন হয়ে যাচ্ছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.