নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদা আমৃত্যু পূর্ন হবেনা জেনেও নিজ স্বার্থে মানবতার মুখোশ খুলে ফেলি। ভুলে যাই -মৃত্যুর আয়োজনই জীবন https://innalillahi.com/ pitamata.com/ bddesh.com/ ..

প্রতিদিন বাংলা

প্রতিদিনবাংলা

প্রতিদিন বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাওরের এই সড়ক গুলি উন্নয়ন না অপচয়/ধ্বংস (!?)

১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৭


হাওরে সড়কের ছবি। এভাবে বুকচিরে সড়ক করায় যে ক্ষতির মুখে পড়েছে হাওরবাসী কৃষক ও জেলেরা (লাভবান বাক্তিও আছে )
[একইসঙ্গে বাধা সৃষ্টি করেছে বিলের স্বাভাবিক প্রবাহে ও পানি ধারণ ক্ষমতা]
..............
আমি যতদূর জানি -আমাদের রাষ্ট্রস্বামী একজন ভালো ও নিরহংকারী মানুষ। কোনো মানুষই ভুল ত্রুটির বাইরে নয়। তিনিও তাই। তার এলাকার উন্নয়নে তিনি যে রাস্তা বা সড়ক নির্মাণ করেছেন (হাওর এলাকায় ) তা একপ্রকার অপরাধ। তিনি ব্যাক্তিগত লেভার জন্য রাস্তাগুলি তৈরী করেননি ,করেছিলেন সাধারণ মানুষের উন্নয়নের জন্য। এবং বড় ভুলগুলি করেছেন পরিকল্পনায়। তার ভুলের মাশুল দিচ্ছে হাওরের চারপাশের কৃষক ও মৎসজীবীরা। এর সাথে তিনি পরিবেশের ভারসাম্য ক্ষতি করেছেন। দুইটা বিষয় বলি ;-
প্রথমত -হাওরের মাঝ বরাবর সড়ক তৈরী করাতে (কিলো: র পর কিলো : )
বর্ষার অতিরিক্ত পানি ধরনের জায়গা সড়ক দখল করার ফলে ফসল ঢুবে নষ্ট হচ্ছে। বন্যাও হচ্ছে
দ্বিতীয়ত-
উন্মুক্ত হাওরের মৎস সম্পদ ,দখলকৃত সড়কের ফলে ,পানির ধারণ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় ,মৎস বিচরণ ও প্রজনন কমে যাচ্ছে। একইসঙ্গে বাধা সৃষ্টি করেছে বিলের স্বাভাবিক প্রবাহে। অর্থাৎ শুকনো ও বর্ষা উভয় কালেই ক্ষতি।
.................

কিশোরগঞ্জের হাওর ও সড়কের কিছু তথ্য
বাংলাদেশের মোট
৪২৩টি হাওর নিয়ে গঠিত হাওরাঞ্চলের ১২২টি হাওর কিশোরগঞ্জ জেলায় অবস্থিত। জেলার সম্পূর্ণ হাওর অধ্যুষিত উপজেলাগুলো হচ্ছে- ইটনা, অষ্টগ্রাম, মিঠামইন ও নিকলী। এছাড়া করিমগঞ্জ, কটিয়াদী, বাজিতপুর, তাড়াইল, ভৈরব ও কুলিয়ারচর উপজেলার অংশবিশেষ হাওর এলাকায় অবস্থিত। এখানকার সব জমি এক ফসলি হলেও খুবই উর্বর।

হাওর অধ্যুষিত এই জেলায় গড়ে প্রতিবছর ১ লক্ষ ৭৫ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করা হয়। আবাদী এই জমি থেকে প্রায় ৭ লক্ষ মেট্রিক টন চাউল উৎপন্ন হয়। অথচ কিশোরগঞ্জ জেলার মোট খাদ্য চাহিদা পাঁচ লক্ষ মেট্রিক টন চাউল। ফলে আউশ, আমন ছাড়া কেবল বোরো থেকেই জেলার মোট খাদ্য চাহিদার থেকে প্রায় ২ লক্ষ মেট্রিক টন বেশি চাউল আসে।আগাম বন্যায় ঢুবে যাচ্ছে ফসল। ক্ষতির মুখে কৃষক। উন্নয়ন দেখতে গিয়ে অনাহারে থাকতে হবে

এছাড়া এখানকার হাওর-বিলে পাওয়া যায় অন্তত ১৫০ প্রজাতির দেশী জাত। মাছ ধরাটা পূর্বে একটি সম্প্রদায়ভূক্ত পেশা থাকলেও এলাকার সাধারণ কৃষকও বর্ষার বেকার সময়ে মাছ ধরা পেশায় যুক্ত হয়। ঘোলা মাছের খনি হিসেবে পরিচিত এখানকার হাওর ও জলাভূমিগুলোর মাছ দেশের বিভিন্ন জেলা ছাড়াও দেশের বাইরে রপ্তানি হয়। ক্ষতির মুখে জেলে । উন্নয়ন দেখতে গিয়ে অনাহারে থাকতে হবে
...................
রাষ্ট্রপতি ২০১৬ সালের ৪ এপ্রিল আনুষ্ঠানিকভাবে ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম প্রকল্পের নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। গত ২০ জুলাই গাড়িতে চড়ে তিনি কিশোরগঞ্জের ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম অলওয়েদার সড়ক পরিদর্শন করেন।
[[পানি বাড়ার সাথে সাথে ফসলের ক্ষতির সংবাদ বাড়তে থাকবে ]]

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


হাওড়ের সড়কগুলি কতবছর পর অপচয় মনে হচ্ছে?

১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০৫

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
সড়ককের অবস্থান শুধু অপচয় নয় বরং পরিবেশ ও জীবন ধ্বংস
প্রথমে দরপত্র আহ্বানের সময়
দ্বিতীয়তে বর্ষা যখন অগ্রিম বন্যায়

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:২৬

এম ডি মুসা বলেছেন: অসাধারণ

১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০৭

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
কোন অর্থে !

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০৯

জ্যাকেল বলেছেন: হাওড়ের মাঝখানে রাস্তা! অযোগ্য ফাত্রা মার্কা লোকেরা গুরুত্বপুর্ণ দ্বায়িত্বে অধিস্টিত হইলে ইহাই হয়।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:১২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
অথচ রাস্তাগুলি বাঁধ হিসাবেও বানানো যেত

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৫৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমার মনে হয় পর্যাপ্ত গবেষণা ছাড়া কাজ হয়েছে। যাই হোক, এটা সরল ভাবে চিন্তা করলেই বুঝা যায়, এদিকে জাতি হিসাবে আমরা ক্ষতি মেনে নেয়া জাতি!

১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:০২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
আইডিয়াগুলো আসে কিভাবে ,এরা লজ্জিতও হয় না।

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বিষয়টা একটু ঘোলাটে মনে হয় আমার কাছে।
এবার ফসলের মাঠ ডুবে গেলো বাঁধ ভেঙ্গে যাবার জন্য। অথচো দোষ গিয়ে পড়ছে হাওড়ে সড়ক নির্মাণের উপরে।
সড়ক নিমার্ণ অবশ্যই পরিবেশের উপরে প্রভাব ফেলেছে। আরো চিন্তা ভাবনা করে প্রকল্পগুলি করা উচিত ছিলো। আরো অনেক বেশী জল চলাচলের ব্যবস্থা রাখা উচিত ছিলো।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:০০

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
বাঁধ ভেঙেছে সিলেট ও সিরাজগঞ্জ এলাকায় অনেকমকক্ষটি আরো হবে। রাষ্ট্রস্বামীর এলাকায় আগাম বন্যায়/খরায় (পানির ধারণ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় )ফসল মাছের ক্ষতি হয় তবে উন্নয়ন বুক চিতিয়ে থাকে।
ভবিষতের (বিরাট ক্ষতি) গড়ে উঠবে সড়কের পাশে বাড়ি,কারখানা....!

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের জন্য যেটা ভালো হবে, সরকার সেটাই করবে। নিশ্চিন্তে থাকুন।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:০৩

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
হতেও পারে

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১৮

এপোলো বলেছেন: হাওরের মাঝ বরাবর সড়ক তৈরী করার সময় পর্যাপ্ত নালা, ব্রিজ, কিংবা কালভার্ট থাকলে পানি প্রবাহে সমস্যা হয় না। এই সড়কে কি ব্রিজ বা কালভার্ট নাই? আমি গুগল ম্যাপ এ অষ্টগ্রাম আর মিঠামইন এর মধ্যে নির্মিত সড়কটা দেখার চেষ্টা করলাম। মনে হলো একটা-দুইটা ব্রিজ দেখতে পেলাম। রাস্তা নির্মাণে তো অন্য সমস্যা দেখি না, কালভার্ট পর্যাপ্ত কিনা সেটাই প্রশ্ন।
রাস্তা নির্মাণে কোন পদ্ধতি ব্যবহার করছে সেটাও আরেকটা ব্যাপার। এতো টাকা খরচ করে দীর্ঘস্থায়ী কিছু না করলে কিছু প্রশ্ন তোলা যায়। সে ব্যাপারে আলোকপাত করার অনুরোধ রইলো। এইসব বিস্তারিত তথ্য ছাড়া আপাত দৃষ্টিতে একটা উপকারী অবকাঠামো নিয়ে প্রশ্ন তোলাটা মানানসই বলে মনে হয় নি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:৩৯

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
ব্রিজ আছে ,কালভার্ট আছে। [আপনি যা বলেছেন ঠিক বলেছেন ]
...............
হাওরে চাষ হয় ১লক্ষ ২০-৪০ হাজার হেক্টরে,এতটুকু এলাকার বুকে মোট ৩০ কিলো:সড়ক ,হলে পর্যটন সৌন্দর্য বাড়ায় তবে যে পরিমান জায়গা ভরাট হলো , বর্ষায় সেই পরিমান পানি কোথায় যাবে,আবার খরায় সেই পরিমান পানি কোথায় পাবে কৃষক।এরপরে আছে ......

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৩৫

এপোলো বলেছেন: বর্ষায় সেই পরিমান পানি কোথায় যাবে
Hydrology, Flood Routing, Irrigation, Water Resource Engineering এইসব বিষয়ে আমার হালকা পাতলা যেসব পড়াশুনা আছে তার ভিত্তিতে আমি আপনাকে আশ্বস্থ করতে পারি, এত বড় হাওড়ের মাঝে একটা ৪ লেন (অথবা ৮ লেন) এর মহাসড়ক নির্মানের কারণে বর্ষায় হাওড়ের পানির উচ্চতা এক সেঃমিঃ ও বাড়বে না। রাস্তার মাটি ভরাট করার কারণে এতবড় হাওড়ের আয়তন কমার কথা না। পাশেই এত বড় একটা নদী আর শত শত শাখা প্রশাখা, হাওড়ের পানির উচ্চতা বাড়ানোর জন্য হাওড়ের চারপাশে বাঁধ দিতে হবে। মাঝ বরাবর একটা রাস্তা, যার মধ্যে আবার ব্রীজ আর কালভার্ট আছে, বানিয়ে পানির উচ্চতা বাড়ানো যাবে না। বাড়বেও না।
অন্য কোন (অতিবৃষ্টি, জলবায়ুর পরিবর্তন, বৈষ্ণিক উষ্ণতা বৃদ্ধি, ইত্যাদি) কারণে নদীর পানির উচ্চতা বেড়ে গেলে হাওড়ের পানির উচ্চতাও বাড়বে। নদী আর জমির মাঝে তৈরী কোন বাধঁ ভেঙ্গে গিয়েও পানির উচ্চতা বাড়তে পারে। তবে রাস্তার ব্যাপারটা ঠিক খাপ খাচ্ছে না।
খরায় জমি চাষের পানি কোথা থেকে পাওয়া যাবে, সেটা একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এই ব্যাপারে নির্দিষ্ট কোন এলাকার বিস্তারিত তথ্য না জেনে মন্তব্য করতে চাচ্ছি না। এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত লিখুন। ইরিগেশনে বাংলাদেশ সবসময় চ্যালেঞ্জ এর মুখোমুখি হচ্ছে বছরের পর বছর। হাওড় এলাকায় ইরিগেশন নিয়ে আমারও জানার ইচ্ছা আছে। তবে এখানে একটা কথা বলে রাখি ছোট করে, কালভার্ট যদি যথেষ্ট থাকে, এই মহাসড়কের জন্য ইরিগেশোনে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না। বরং রোড নেটওয়ার্ক ভাল থাকলে কৃষকের ফলন সহজে বাজারে নেওয়া যায়, অঞ্চলভিত্তিক বাজার থেকে বের হয়ে বাজারের আওতা বাড়ানো যায়, মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম কমান যায়।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:১৩

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
এপোলো বলেছেন: বর্ষায় সেই পরিমান পানি কোথায় যাবে
Hydrology, Flood Routing, Irrigation, Water Resource Engineering এইসব বিষয়ে আমার হালকা পাতলা যেসব পড়াশুনা আছে তার ভিত্তিতে আমি আপনাকে আশ্বস্থ করতে পারি, এত বড় হাওড়ের মাঝে একটা ৪ লেন (অথবা ৮ লেন) এর মহাসড়ক নির্মানের কারণে বর্ষায় হাওড়ের পানির উচ্চতা এক সেঃমিঃ ও বাড়বে না। রাস্তার মাটি ভরাট করার কারণে এতবড় হাওড়ের আয়তন কমার কথা না।
..........
[ঠিক বলেছেন ]
আয়তনের বাস্তব হিসাব যা বলে -
হাওরে চাষ হয় ১লক্ষ ২০-৪০ হাজার হেক্টরে,মহা বিশাল এলাকার বুকে,নগন্য মোট ৩০ কিলো:সড়ক সমুদ্রে দ্বীপের মতো।

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:০০

এপোলো বলেছেন: অনেকগুলো কমেন্টের জন্য আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। সাহাদাত উদারজী যে মন্তব্য করেছেন, বাংলাদেশের সরকারি অফিসগুলোর ক্ষেত্রে এই মন্তব্য যথার্থ। নীতিনির্ধারকেরা কোন ধরনের সমীক্ষা অথবা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞদের মতামত ছাড়াই হুজুগে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। এরকম হুজুগে পড়েই ওরা এখন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সড়ক আর হবে না, উড়ালসড়ক হবে। হাজার হাজার কোটি ডলার জলে ঢালবে, তবুও বিশেষজ্ঞদের মতামত নেবে না। জলাভূমির গভীরতা আর মাটির শক্তিগুনের উপর ভিত্তি করেই সড়ক হবে নাকি মহাসড়ক হবে সেটার সিদ্ধান্ত নেয়া দরকার। বাংলাদেশের উড়ালসড়কের ত্রুটিপূর্ণ ডিজাইন এর উপর ভিত্তি করে নির্মান এবং নির্মান পরবর্তী অব্যবস্থাপনা বলে দেয়, উড়ালসেতু নির্মানে কোন ইঞ্জিনিয়ারিং ফিজিবিলিটি স্টাডি না করে কিছু অতিরিক্ত টাকা খরচের খাত বের করার ফন্দি বৈ অন্য কিছু নয়।

এরকম সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে বর্তমানে নির্মিত সড়কে কি কি ত্রুটি আছে সেটা বের করা দরকার। কোন এক সাংবাদিক পত্রিকায় লেখালেখি করছে বলেই সড়ক বাদ দিয়ে উড়ালসড়ক বানানোর সিদ্ধান্ত আমার কাছে "হুজুগ" বলে মনে হচ্ছে। এরকম হুজুগে পড়ে ঢাকা সিটির কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত ইউলুপগুলো কাজে আসছে না, চট্টগ্রামের বহদ্দারহাটে নির্মিত উড়ালসড়কে গাড়িচালকদের আকৃষ্ঠ করার জন্য সাইডরোড এর কানেকশন দেয়া হয়েছে, ঢাকার কোন এক উড়ালসড়কে সিগন্যালবাতি লাগাতে হয়েছে, সেই উড়ালসড়কে নাকি বৃষ্টির পানি জমে বন্যাও হয়, কক্সবাজারে "মহিলা পর্যটন সৈকত" বানিয়ে দুই দিনের মাথায় বাতিল করতে হয়েছে। এরকম হুজুগ দেশের ক্ষতিই করে যাচ্ছে, টেকসই উন্নয়ন করতে পারছে না।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩১

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
যারা ক্ষমতায় আসবে তারাই নিজ এলাকায় এগুলো করে/করেছে /করবে এলাকায়(দেশ নয় ) অমর হবে.জরিপ সমীক্ষা তোষামোদিরাই করে দেয় কৈফিয়তের বালাই নেই ,অসুবিধা ও ঋণ বহন করে জনতা।
.................
আলাদা বিষয়
আমার তো মনে হয় মেট্রোরেল ভোগান্তি বাড়াবে প্রথমত সময় মানতে পারবে না। দ্বিতীয়ত প্রবেশ বাহির পথ অপরিকল্পিত ও অনিয়ন্ত্রিত কারনে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.