নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে বিশ্বব্যাংক (তবে সহ )। প্রশংসা ও তবে সাধারণ মানুষের মতো বুঝতে চাইলে ,বা আমি যেভাবে বুঝেছি, অর্থনীতিবিদ ও আমাদের ভাষায় যা বলা হলো :-
করোনার ধাক্কা কাটিয়ে শক্তিশালী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের পথে রয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্ব অর্থনীতির অনিশ্চয়তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো অবস্থায় রয়েছে।তবে বিশ্ববাজারে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় দুশ্চিন্তা রয়েছে। গতকাল বুধবার অর্থনীতির হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশ ও ভার্চুয়াল বক্তব্যে বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া প্রধান হ্যান্স টিমার বলেন ।
[বর্তমান অর্থনীতিবিদদের ভাষায় হিসাব যা আমরা বুঝিনা]
বলা হয়েছে, গত বছর শিল্প উৎপাদন এবং সেবা খাত ঘুড়ে দাঁড়ানোয় শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে বাংলাদেশ। গত অর্থবছরে সরকারি হিসাবে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধির প্রাথমিক হিসাব দেওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে চলতি অর্থবছর (২০২১-২২) জিডিপির এই প্রবৃদ্ধির হার ৬ দশমিক ৪ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। যা পরবর্তী অর্থবছরে বৃদ্ধি পেয়ে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। তবে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশ ছাড়িয়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক ২ শতাংশ।
[এই হিসাবটি সাধারণ মানুষ বা আমরা কিছু বুঝি ]
শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে হ্যান্স টিমার সাংবাদিকদের বলেন, শ্রীলঙ্কার আর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট এক নয়। তারা উচ্চ ঋণের প্রভাবে ঝুঁকিতে পড়েছে।
বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা থেকে কী ধরনের শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,
১)বাংলাদশে এক্ষেত্রে তিনটি শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। তার প্রথমটি হলো, উচ্চ সুদের ঋণ। শ্রীলঙ্কা বিশ্বব্যাংকের মতো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে কম ঋণ নিয়ে উচ্চ সুদের বাণিজ্যিক ঋণে ঝুঁকেছে। এতে করে তাদের দায় বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ এখনো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ গ্রহণ করছে। এক্ষেত্রে ঋণ গ্রহণে সাবধান হতে হবে।
২) দ্বিতীয়টি হলো রিজার্ভের ব্যবহার। বাংলাদেশে এখন যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে তাতে সাত থেকে আট মাসের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব। তাই রিজার্ভ ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে।
৩) তৃতীয়টি হলো সরকারি ব্যয়। শ্রীলঙ্কা অনেক প্রকল্পে সরকারি ব্যয় করেছে যা থেকে তারা কোন রিটার্ন পায়নি। এজন্য সরকারের অপ্রয়োজনীয় ব্যয় থেকে দূরে থাকতে হবে।
যা বুঝলাম তা হলো ;-
১থেকে )বাংলাদেশ এখনো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ গ্রহণ করছে। এক্ষেত্রে ঋণ গ্রহণে সাবধান হতে হবে।
২ থেকে )যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে তাতে সাত থেকে আট মাসের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব। তাই রিজার্ভ ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে।ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে।
৩থেকে ) এজন্য সরকারের অপ্রয়োজনীয় ব্যয় থেকে দূরে থাকতে হবে।
প্রতিবেদনে প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টিম্বন উল্লেখ করেছেন, করোনার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে শুরু করায় দেশের দারিদ্র্য হার ২০২০ সালে সাড়ে ১২ শতাংশ থেকে কমে ১১ দশমিক ৯ শতাংশে নেমেছে। সামনের দিকে এগিয়ে যেতে মূল্যস্ফীতিকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১৬
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ,
শিক্ষক (নেতা/আমলা) সব জান্তা
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের ২০১৯ সালের রিভার্ভ কত ছিলো, এখন কতো?
১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১৭
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ,
বিডি ব্যাঙ্ক জানে
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: এখন পর্যন্ত আমাদের ভয়ের কিছু নাই।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১৮
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ,
তা হলে ভালো।
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:২১
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ ,
বিডি ব্যাঙ্ক জানে।
-বিডি ব্যাংক ঠিকই জানে, ওরা বিশ্ব ব্যাংক থেকে বেশী জানে, এবং সেইজন্যই ওরা শ্রীলংকাকে কিছু ডলার ঋণ দিয়েছে সোফট-কারন্সীতে; আপনি পোষ্ট লিখলেন কিসের ভিত্তিতে?
১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:০১
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ,
ভিত্তি ও ভিত্তি প্রস্তর পোস্টে আছে
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:২৫
শার্দূল ২২ বলেছেন: শ্রীলংকা থেকে বাংলাদেশের কোন শিক্ষা নেওয়ার নেই। শ্রীলংকা যে সকল কারনে পথে বসেছে বাংলাদেশে সেই পথে হাটেনি বরং ঐ ধরনের কোন পথ আমাদের দেশে নাই। বাংলাদেশ তার রিজার্ভ ফান্ডের অর্ধেকের চেয়ে কম ঋণ নিয়েছে, আর বাংলাদেশে যেই মেগা প্রকল্প গুলোর মধ্যে অনেক গুলোতে বিদেশের অংশীদারিত্ব আছে। ডুবলে ষবাই এক সাথে ডুববে।
আর বড় কথা কেন শ্রীলোংকার এই পতন, সেটা ঋণের জন্য নয়, এটা ওদের রাজনৈতিক প্রতিযোগীতার ফল। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য দেয়া কমিটমেন্ট পুরুন করতে গিয়ে তারা টেক্স মুক্ত দেশে করে ফেলেছে। এই দেশের নিজের বলতে তেমন দামি কোন প্রোডাক্ট নেই যা রপ্তানি যোগ্য, ওদের বৈদেশিক মুদ্রা মানে বিদেশে শ্রম বাজার,পর্যটক। করনার কারনে এই খাতেও ক্ষরাও। এই দিকে চিন তাদের পাওনা টাকা ফেরৎ নিয়েছে, চিনের দেয়া সার ব্যবহার করতে গিয়ে ওদের কৃষি উৎপাদন কমেছে, কারণ চিনের জলবায়ু আর শ্রীলংকার জলবায়ু একদম বিপরিত, এই জলবায়ুতে চিনের দেয়া সার দিয়ে কৃষক ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়েছে, এমন ছোট বড় ১২ টি কারণ আছে যা করনা প্রভাবিত।
কয়দিন ধরে বাংলাদেশে টক ঝাল শো তে বাংলাদেশ আমাদের দেশের মানুষ গুলোই প্লেট দিয়ে গুলিস্থান বসিয়ে দিয়েছে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:০৬
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ,
সহমত,
তবে - টাকার মান কমছে এটাও ঠিক।
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:২২
সোবুজ বলেছেন: বিশ্ব ব্যাংকের ঋণের সুদের হার কম কিন্তু শর্ত অনেক বেশি।পুরাই নিয়ন্ত্রন করে আমেরিকা।যার জন্য পদ্মা সেতুতে ঋণ পেল না। দশ টাকা ঋণ দিলে পাঁচ টাকা ফেরত নিয়ে আসে বিভিন্ন কৌশলে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:০৮
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ,ঠিক বলছেন
সবাই সবার ধান্দায় ছুটে
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু বাংলাদেশ অনেক সময় যথেষ্ট শিক্ষা পাওয়া অবধি শিক্ষা গ্রহণ করে না।