নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[কারো বিপক্ষে নয় ,জনতার পক্ষে]
সারা দেশে সরকারের চাকর বা চাকরিজীবী বা কর্মী ২০ লক্ষ। দেশে জনতার সংখ্যা ১৭ কোটি। এই মূল কথায় আজকের লেখা।
সরকারের সকল কর্মীর বেতন দ্বিগুন হয়েছে অনেক আগেই ,সরকারের কর্মীরা খুশি হয়েছেন ,সরকার আন্দোলন মুক্ত থাকতে পেরেছে।অথচ শ্রমিকদের বেতন কাঠাম সেই অনুযায়ী হয়নি ,ফলে সমাজে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে ,টাকারমান কমেছে।পণ্যের দাম বাড়ছে।
সরকার দেশের উন্নয়ন করছেন ,সেটা সত্য। তবে মূল বিভেদ গুলি এই সরকার নিজ স্বার্থে ব্যবহার করছে ,মাত্র ২০ লক্ষ লোককে খুশি রাখার জন্য১৭ কোটি কোনঠাসা।
যাদের বেতন দ্বিগুন হলো ,তাদের বায় টাও বাড়লো ,২০ টাকার রিকশা ভাড়া ,খুশি হয়ে আরো ৫ টাকা দিলো বা ২০ টাকার মাছ সে দরদাম ছাড়া ২০ টাকায় কিনলো। পরবর্তীতে রিকশার ভাড়া ও মাছের দাম ওই ২৫ টাকা বা ২০ টাকাই নিয়মে পরিণত হলো। তাই হয়।
এইযে হাসপাতাল হবে
টেন্ডার ফেন্ডার দিয়ে জমি কিনে বিল্ডিং বানিয়ে মেশিন আনতে কত কত হাজার কোটিটাকা অনিয়ম হবে ,তারপর শুরু হবে বৈষম্য। জনতা ও সরকারের চাকরদের মধ্যে।
অথচ এই হাসপাতাল গুলি জনতার জন্যে করে ,সরকারের চাকরদের জন্য আলাদা বিভাগ করলেও মেনে নেয়া যায়
মূল সংবাদ :-
আট বিভাগীয় শহরে হচ্ছে সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল
ইতিমধ্যে এই হাসপাতাল নির্মাণে সরকারপ্রধানের কাছ থেকে নীতিগত অনুমোদন পেয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
প্রথম শ্রেণি থেকে চতুর্থ শ্রেণির সরকারি কর্মচারীরা এই হাসপাতাল থেকে চিকিৎসাসেবা নিতে পারবেন। তাঁদের সন্তানেরাও এই হাসপাতাল থেকে চিকিৎসাসেবা পাবেন।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, হাসপাতালগুলো নির্মাণের জন্য স্থান চূড়ান্ত হয়েছে। জমির প্রাপ্যতাও নিশ্চিত হওয়া গেছে। এখন নকশা ও খরচ প্রাক্কলন করে প্রকল্প তৈরি করা হবে।
মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, আটটি বিভাগীয় শহরে একসঙ্গে সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল নির্মাণ করতে গেলে অনেক অর্থের প্রয়োজন হবে। তাই একসঙ্গে সব হাসপাতাল নির্মাণ না করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ শুরু করা হবে। তবে একেকটি হাসপাতাল নির্মাণ করতে কত টাকা খরচ হবে, তা এখন পর্যন্ত ঠিক হয়নি।
সূত্র জানায়, প্রথমে সরকারি তহবিল থেকে এই হাসপাতাল নির্মাণের চেষ্টা করা হবে। সরকারি তহবিল থেকে পুরো অর্থ না মিললে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার কথাও ভাবছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এই ঋণের ব্যবস্থা করতে ইতিমধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগকে (ইআরডি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় চিঠি দিয়েছে।তারপরেও আরো অর্থের জন্য বিদেশি ঋণ নেয়া হবে.
কোন পদ্ধতিতে এসব হাসপাতাল পরিচালনা করা হবে:-
কথা হয় কয়েকজন বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের সঙ্গে। তাঁরা বলেন, কোনো সরকারি কর্মচারী গুরুতর অসুস্থ হলে তাঁকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যেতে হয়। সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিভাগীয় পর্যায়ে হাসপাতাল হলে তাঁদের আর ঢাকার মুখাপেক্ষী হতে হবে না।
সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিভাগীয় শহরে শুধু হাসপাতালই নয়, ডরমিটরিও নির্মাণ করা হবে বলে একই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়। সরকারের গণপূর্ত অধিদপ্তর ইতিমধ্যে দেশের সব জেলায় ডরমিটরি নির্মাণের কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।
............................।
উদাহরণ :-
ঢাকার ফুলবাড়িয়ার সরকারি কর্মচারী হাসপাতালটি ১৫০ শয্যাবিশিষ্ট। এটিকে ৫০০ শয্যায় উন্নীত করার প্রক্রিয়া চলছে।
বেশির ভাগ সিট্ খালি থাকে ,সরকারের কর্মচারীর অভাবে। আর যার কম খরচে ভালো সেবার আশায় ভর্তি হন তারাও কাঙ্ক্ষিত সেবা না পাওয়ার অভিযোগে চলে গেছেন বা যান। তাদের অভিযোগ, হাসপাতালটিতে ডেঙ্গুসহ যাবতীয় রোগের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার আধুনিক সুযোগ সুবিধা রয়েছে। তারপরেও এক শ্রেণীর ডাক্তার ও কর্মচারী মিলে রোগীদের পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার অথবা ইবনে সিনা হাসপাতাল থেকে টেস্ট করাতে বাধ্য করছেন। কারণ তারা সরকারের কর্মচারী নন। বিনা চিকিৎসায় মানুষ মরছে অথচ সরকারি কর্মচারী নয় বলে .......কত বোরো প্রহসন ১৭ কোটি জনতার দেশে
১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫১
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
মাত্র ২০ লক্ষ লোকের(সরকারি চাকর ) পরিবারের জন্য সরকাররের এতো উত্তেজনার কারণ ক্ষমতা নিরাপদ করা ,অথচ আর অনেক বিষয়ে অনেক সরকারের চেয়ে ভালো এ সরকার
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: পোস্টটি প্রথম পাতা থেকে কোনো সরিয়ে দেয়া হলো ,বুঝলাম না,বুঝতে চাইও না
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: এগুলো দেখতে দেখতে বড় হয়েছি। এগুলো শুনতে শুনতে বড় হয়েছি।
এখন আর এসব গায়ে লাগে না।