নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদা আমৃত্যু পূর্ন হবেনা জেনেও নিজ স্বার্থে মানবতার মুখোশ খুলে ফেলি। ভুলে যাই -মৃত্যুর আয়োজনই জীবন https://innalillahi.com/ pitamata.com/ bddesh.com/ ..

প্রতিদিন বাংলা

প্রতিদিনবাংলা

প্রতিদিন বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মধ্যবিত্ত/নিম্নবিত্তের রক্ত এতো সুস্বাদু কিভাবে (!?)

১০ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫১

ছবি /কার্টুন ডেইলি স্টার (সম্পাদিত )
পণ্যের যোগান বাড়লে ,মূল্য কমে ,আবার চাহিদা বেড়ে যোগান কমলে ,পণ্যের মূল্য বাড়ে
অর্থনীতির এ কথাটি ভুল নয় ,তবে আমাদের দেশে পণ্যের যোগান বাড়ে শুধু মাত্র কৃষকের বিক্রয়ের সময়
অর্থাৎ পাইকারেরা সব সময় কম মূল্যে পণ্য ক্রয় করে কৃষকের কাছে থেকে।
কিন্তু সিন্ডিকেট [(পাইকার /আড়ৎদার ,মিল মালিক,ইম্পোর্টার বা বড়ো ব্যাবসায়ীর)] কাছে বিক্রির পণ্য মজুত কখনোই বেশি থাকে না।(যা পাবলিক ও সরকার জানে) কেন বেশি থাকেনা ? এতো পণ্য সংগ্রহের পরেও বেশি না থাকার কারণ হলো -মজুত কৃত পণ্যের ৫০%-৭০% ভাগ তারা বিক্রয়যোগ্য মানে করে এবং বাকি ৩০% -৫০% ভাগ পণ্যকে তারা মধ্যবিত্ত।/নিম্নবিত্তের রক্ত ভাবে। কিভাবে সেটা বক্ত? কারণ -বাজারে পণ্য থাকবেনা ,কৃষক ও ছোট ব্যাবসায়ীর কাছেও পণ্য থাকবেনা সর্বত্র হাহাকার পড়বে ,বেঁচে থাকতে ,খাদ্য পণ্য কিনতে হবে ,প্রচলিত দামে পণ্য পাওয়া যাবেনা।. ,মধ্যবিত্ত/নিম্নবিত্তের তখন অতিরিক্ত দামে পণ্য কিনতে শরীরের রক্ত ঘাম হয়ে বের করতে হবে। ১০ টাকার পণ্যকে রক্তের [(২-৫ টাকা যোগ করে )]১২-১৫ টাকায় বিক্রয় করে ,সিন্ডিকেটেরা (মধ্যবিত্ত/নিম্নবিত্তের)রক্ত নিজেরা খাবে ও সন্তান/পরিবারকে খাওয়াবে। মধ্যবিত্ত/নিম্নবিত্তের রক্ত সুস্বাদু।
বাম্পার ফসল হলেও কৃষক ন্যায্য মূল্য পে না। প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলেতো কথাই নেই। কোন মুজুতদারের কাছে কত পণ্য আছে তা সরকার অবশ্যি জানে ,সরকার জানলেতো হবেনা ,সরকারের পক্ষে যারা কাজ করবে তারাই সিন্ডিকেট বা সিন্ডিকেটের তল্পিবাহক .

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩০

সোনাগাজী বলেছেন:



শিরোনামের ১ম শব্দটা "মদ্যবিত্ত" হলে কেমন হয়?

১০ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৪৫

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
সার্থক (meaningful) শব্দ

২| ১০ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আসলে অর্থনীতির নীতি বাংলাদেশে অচল। এখানে সব কিছুই হয় ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছামত।

১১ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:১২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
কোন মুজুতদারের কাছে কত পণ্য আছে তা সরকার অবশ্যি জানে ,সরকার জানলেতো হবেনা ,সরকারের পক্ষে যারা কাজ করবে তারাই সিন্ডিকেট বা সিন্ডিকেটের তল্পিবাহক .

৩| ১১ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: মধ্যবিত্ত হবে। মদ্ধবিত্ত নয়।

১১ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
এতবড়ো ভুলটা চোখে পরেনি ,আবার থাঙ্কস

৪| ১১ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:১৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বড় লোক খাবে গরিব চেয়ে চেয়ে দেখবে

১১ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২৩

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
দেখবেন কোথায় , ধরা ছোয়ার বাইরে তারা

৫| ১১ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৫০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দেশে শস্য মজুদের পর্যাপ্ত স্টোরেজ ফ্যাসিলিটিজ না থাকা একটা বড়ো সমস্যা। সিন্ডিকেট বাজি তো আছেই, যা নির্মূল করা প্রায় অসম্ভব। খুব অল্প পরিমাণ ধান/চাউল আমদানি করতে হয় এখন। এ দ্বারা খুব সহজেই চালের বাজার নিম্নবিত্তদের আয়ত্তের মধ্যে রেখে, এবং কৃষকরাও যাতে লোকসানের সম্মুখীন না হয়ে বরং ধান উৎপাদনে আরো আন্তরিক ও উৎসাহী হয়ে ওঠে, তেমন একটা ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা জরুরি।

আপনার ৫০-৭০% নিয়ে যা লিখেছেন, ওটা ক্লিয়ার হয় নি আমার কাছে। যাই হোক, আপনার চেষ্টা ভালো ছিল। শুভেচ্ছা।

১১ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪৩

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ,
পণ্য আছে আমাদের। মজুতের জন্য বাজারে সংকট তৈরী করে ,বেশি দামে বেঁচে।
সরকার ও নেতা আমলারা সব জানে।
(৫০%-৭০%) কৃষক থেকে যে পরিমান পণ্য কিনে ,তার কমপক্ষে ৩০% ভাগ মজুত করে রেখে ,বাকিটা (৫০%-৭০%) বাজারে বিক্রয়ের জন্য ছারে

৬| ১১ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:৫৮

শেখ শান্ত বিন আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন: সময়োপযোগী লেখা

১১ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪৫

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ,

৭| ১১ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ
এতবড়ো ভুলটা চোখে পরেনি ,আবার থাঙ্কস

এরকম ভুল সবারই হয়।
বিশেষ করে ব্লগে বেশি হয়। শিরোনামে ভুল ব্লগার চাঁদগাজীও করতেন। আমিও করি। হা হা হা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.