নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা জানি -‘জয় বাংলা’ আ`লীগের স্লোগান ছিল। পরবর্তীতে তা মুক্তিযুদ্ধের স্লোগানে পরিণত হয়ে ,জাতির একতাবদ্ধতায় দেশ স্বাধীন হয়। ‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান হলে জাতির একতাবদ্ধতাই প্রকাশ পায়। বর্তমানে বাংলাদেশ স্বাধীন ,স্বাধীন দেশে অনেক রাজনৈতিক মত ও দল আছে ,আছে সবার রাজনৈতিক স্লোগান। এমতাবস্থায় ‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান হলে, আ`লীগের উচিত স্লোগানটি জাতিকে উৎসর্গ করে নিজেদের আলাদা স্লোগান নির্ণয় করা।
জাতির একতাবদ্ধতায় ‘জয় বাংলা’ আর দলীয় স্লোগান নয় ,জাতীয় স্লোগান। তাহলে দলে দলে বা লীগে দলে কোন্দল লাগবেনা ,অগ্রাধিকারও কোনো দল বা লীগ পাবেনা।
‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগানপ্রক্রিয়া যা গেজেট আকারে প্রকাশ -
হাইকোর্ট এর আদেশে ,সরকার মেনে নিয়ে,পাবলিকে করতে বলেছে।
২০২০ সালের ১০ মার্চ হাইকোর্ট এক রায়ে ‘জয় বাংলা’কে বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সরকারকে। (হাইকোর্ট যদি রাজনীতি মতামত দেয় তাহলে সংসদের দরকার কি ?)
সেই আদেশ অনুযায়ী আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রজ্ঞাপন জারিতে বলা হয় -
সাংবিধানিক পদাধিকারী ব্যক্তি, দেশে ও দেশের বাইরে কর্মরত সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব জাতীয় দিবস উদ্যাপন এবং অন্যান্য রাষ্ট্রীয় বা সরকারি অনুষ্ঠানে বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করবেন। এ ছাড়া সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রাত্যহিক সমাবেশ (অ্যাসেম্বলি) শেষে এবং সভা-সেমিনারে বক্তব্যের শেষে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করবেন।
০৩ রা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৪
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
মূল বিষয়টা বুঝতে চেষ্টা করুন (আ `লীগ /বিএনপি টানছেন কেন ?)
বিষয়টি জাতীয় ও যেকোনো দলীয়।
জাতীয় স্লোগান দলীয় হয় কিভাবে ? বা দলীয় স্লোগান জাতীয় হলে ,নতুন করে দলীয় স্লোগান বানাতে হবে।
আমারতো মনে হয় - সরকারের তাড়নায় হাইকোর্ট যা বলেছে
দুপক্ষই জানে না
"দলীয়/জাতীয় "বিষয় দুটি আলাদা।
২| ০৩ রা মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ফ্রম দা বিগিনিং দেশটির জন্মথেকেই ‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান ছিল, সবদলের সর্বমহলের সার্বজনিন ভাবেই ছিল। আঞ্চলিক বা স্কুলের সকল অনুষ্ঠান শেষে খোদা হাফেজ জয় বাংলা, বা সুধু জয় বাংলা। মানুষ অটোগ্রাফ দিত জয় বাংলা লিখে। খুনি জিয়া পর্যন্ত অটোগ্রাফও দিত জয় বাংলা লিখে। বহু রেকর্ড আছে। ভয়ে দিত না, স্লোগানটি সার্বজনিন ভাবে জাতীয় স্লোগান ছিল বলেই দেয়া হত।
১৫ই আগষ্টের পর খুনিচক্র ক্ষমতায় আসার পর জয়বাংলা পরিত্যাগ করল। পাকিস্তানপন্থি রাজনীতি শুরু করলো। পাকিস্তান থেকে নিষিদ্ধ জামাতি পলাতক আলবদরদের ফিরিয়ে এনে রাজনৈতিক অধিকার ফিরিয়ে দিল। মিডিয়াতে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও জয়বাংলা শব্দ নিষিদ্ধ হলো। এমন দীর্ঘ ২১ বছর জয়বাংলা শোনা থেকে বঞ্চিত ছিল একটি জেনারেশন।
২১ বছর বড় একটি সময়। তাই এই জেনারেশনের একটি অংশের কাছে স্লোগানটিকে আওয়ামী লীগের স্লোগান ভাবতেই পারে।
লেখাপড়া না থাকলে যা হয়।
০৩ রা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৭
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার কথা ঠিক ,তবে মূল বিষয় যেটা বলছি ,তা হলো -
বিষয়টি জাতীয় ও যেকোনো দলীয়।
জাতীয় স্লোগান দলীয় হয় কিভাবে ? বা দলীয় স্লোগান জাতীয় হলে ,নতুন করে দলীয় স্লোগান বানাতে হবে।
আমারতো মনে হয় - সরকারের তাড়নায় হাইকোর্ট যা বলেছে
দুপক্ষই জানে না
"দলীয়/জাতীয় "বিষয় দুটি আলাদা।
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৩২
শাহ আজিজ বলেছেন: ১৯৬৭ সালে সীমিত আকারে ছাত্র ইউনিয়ন জয় বাংলা শ্লোগান শুরু করল । ৬৯ সালে আন্দোলন দাবানলের মত বেড়ে গেল শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে । এ সময় সবাই জয়বাংলা শ্লোগান শুরু করল । স্বাধীনতার পর একটা সময় আওয়ামী লীগ জয় বাংলাকে আত্তিকরন করে ফেলল । জয়বাংলা বাঙ্গালীদের মুক্তির শ্লোগান । পাক সেনারা জুই বাংলা কাহা হ্যায় বাতাও বলে পিটাতে শুরু করত । আমাদের সবার শ্লোগান হোক জয়বাংলা ।
০৩ রা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৮
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার কথা ঠিক ,তবে মূল বিষয় যেটা বলছি ,তা হলো -
বিষয়টি জাতীয় ও যেকোনো দলীয়।
জাতীয় স্লোগান দলীয় হয় কিভাবে ? বা দলীয় স্লোগান জাতীয় হলে ,নতুন করে দলীয় স্লোগান বানাতে হবে।
আমারতো মনে হয় - সরকারের তাড়নায় হাইকোর্ট যা বলেছে
দুপক্ষই জানে না
"দলীয়/জাতীয় "বিষয় দুটি আলাদা।
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৫৮
বিটপি বলেছেন: জাতির জনককে পচিয়ে শান্তি হয়নি, এবার শ্লোগানকে পচানো হচ্ছে। আওয়ামী দালালেরা কি জানে যে দেশের সবাইকে বাধ্য করা হলে অর্ধেক জনগণই চরম ঘৃণা বুকে পুষে রেখে এই শ্লোগান উচ্চারণ করবে। এতে কি এই শ্লোগানের মর্যাদা বাড়বে, নাকি কমবে?
এই বিপুল জনপগোষ্ঠীকে স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি আখ্যা দিয়ে নিজেদের দীনতা কি ঢাকা যাবে?
ছাত্রলীগের সারমেয়-কুকুরেরা এই শ্লোগান তুলে বীর বিক্রমে নীরিহ ছাত্র ছাত্রীদের লাঞ্ছিত করেছে - তারা কি এই স্লোগানকে সম্মান করবে?
০৩ রা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৯
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার কথা ঠিক ,তবে মূল বিষয় যেটা বলছি ,তা হলো -
বিষয়টি জাতীয় ও যেকোনো দলীয়।
জাতীয় স্লোগান দলীয় হয় কিভাবে ? বা দলীয় স্লোগান জাতীয় হলে ,নতুন করে দলীয় স্লোগান বানাতে হবে।
আমারতো মনে হয় - সরকারের তাড়নায় হাইকোর্ট যা বলেছে
দুপক্ষই জানে না
"দলীয়/জাতীয় "বিষয় দুটি আলাদা।
৫| ০৩ রা মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:১১
সোবুজ বলেছেন: রাজাকাররা তখনো জিন্দাবাদ বলতো,এখনো বলতে চেষ্টা করছে।
০৩ রা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:২১
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার কথা হয়তো ঠিক
জাতীয় স্লোগান দলীয় হয় কিভাবে ? বা দলীয় স্লোগান জাতীয় হলে ,নতুন করে দলীয় স্লোগান বানাতে হবে।
আমারতো মনে হয় - সরকারের তাড়নায় হাইকোর্ট যা বলেছে
দুপক্ষই জানে না
"দলীয়/জাতীয় "বিষয় দুটি আলাদা।
৬| ০৩ রা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: দেশে সমস্যার অভাব নেই। অতি তুচ্ছ বিষয় হাউকাউ করতে ভালো লাগে না।
০৩ রা মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:২৩
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।জন্মই হাউকাউ এ
৭| ০৩ রা মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৩৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সব দলেরই দলীয় স্লোগান ”জয় বাংলা” করা উচিত তাহলেই তো সমস্যা হয়না। নাকি জাতীয় স্লোগান দলীয় স্লোগান করা আইনত সমস্যা আছে?
০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ রাত ২:৪০
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
বাংলাদেশ সরকার বা জাতীয় সরকারের প্রতীক যেমন দলীয় প্রতীক হয় না , তবে - সব দলেরই দলীয় স্লোগান ”জয় বাংলা” হলে সমস্যা হয়না। একক কোনো দলের/লীগের নয়
৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ রাত ১:২২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হেইডা জানিনা
তবে জানি জয় বাংলা
হেইডা জানিনা
তবে জানি জয় বাংলা
০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ রাত ২:৪৪
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
[আমাদের রাজনীতিকীটরা দলীয়/জাতীয় বিষয়টাই বুঝেনা ]
বাংলাদেশ সরকার বা জাতীয় সরকারের প্রতীক যেমন দলীয় প্রতীক হয় না , তবে - সব দলেরই দলীয় স্লোগান ”জয় বাংলা” হলে সমস্যা হয়না। একক কোনো দলের/লীগের নয়
৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ রাত ৩:১৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাজনীতিকীট - মানে কি বোঝাতে চাইছেন?
আপনি কোন দেশের রাজনীতি করেন?
আমাদের রাজনীতিবিদরা দলীয়/জাতীয় বিষয়টাই বুঝেনা। আপনি ভাল বুঝেন। ভাল কথা।
দেশের একটি সার্বজনিন জাতীয় স্লোগান কোন রাজনৈতিক দল ব্যাবহার করলে স্বাধীনতা বিরোধি মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের লোকদের সমস্যা হবে গাত্রদাহ হবে সংগত কারনে। কিন্তু আপনার পছন্দের রাজনীতিতে কোন সমস্যটি হয় একটু বুঝিয়ে বলেন।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৫৪
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ (সময় থাকলে পোস্ট আবার পড়েন দয়াকরে )
রাজনীতিকীট - মানে রাজনীতিকীট বোঝাতে চাইছি
আমি কোনো দেশের রাজনীতি করিনা ,দেখি।
(আমাদের..... আপনি ভাল বুঝেন। ভাল কথা।)
স্বীকার করার মানসিকতা থাকা ভালো ধন্যবাদ।
[স্বাধীনতা বিরোধি মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের.......]
শব্দ গুলি এখন সত্যিকারের রাজাকারদের মুখের ফেনায় পরিণত হয়েছে।সত্যিকারের দেশপ্রেমীরা যা অন্তরে ধারণ করে।
(সময় থাকলে পোস্ট আবার পড়েন দয়াকরে )
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:১৩
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আগে একজন মানুষ বক্তৃতা শেষ করলে বোঝা যেতো সে আঃলীগ কি না; এখন আর বোঝা যাবে না। এতে মানুষে মানুষে দুরত্ব কমবে।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বললে বোঝা যেতো সে আঃলীগ না। এখন আর সেই বোঝার দরকার থাকবে না।
সবাই সবাইকে ভাই ভাববে!