নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[প্রতীকী ছবি ]
মহান আল্লাহ ভালো জানেন। পবিত্র কোরআন থেকে আমরা যতটুকু জানি তা হলো -(সূরা আহযাব : ৫৯) আল্লাহ বলেছেন -
তরজমা : হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীগণকে, কন্যাগণকে ও মুমিনদের নারীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদের চেনা সহজ হবে। ফলে তাদের উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা নূর : ৩১)আল্লাহ বলেছেন -
তরজমা : তারা যেন গ্রীবা ও বক্ষদেশ মাথার কাপড় দ্বারা আবৃত করে। ...
(সূরা নূর : ৩১) আল্লাহ বলেছেন -
তরজমা : (হে নবী!) মুমিন নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে ও তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। তারা যেন সাধারণত যা প্রকাশ থাকে তা ছাড়া নিজেদের আভরণ প্রদর্শন না করে।
এমন অনেক তরজমা ,বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং হবে। ব্যাখ্যায় দুই ধরণের মতামত বর্ণনা করা হয়েছে।
একপক্ষ বলেছেন হিজাব করতে হবে নিকাব সহ (মুখমন্ডল ঢাকা থাকবে)
অপর পক্ষ বলেছেন হিজাব করতে হবে নিকাব (মুখমন্ডল ঢাকা)না করলেও চলবে ,অর্থাৎ নিকাব করা বা না করা ব্যাক্তির ইচ্ছা ,নিকাব করা বাদ্ধতা মূলক নয়।
উপরের কোরআনের আয়াত গুলিতে কোথাও বলা হয় নাই ,মুখমন্ডল ঢাকতে হবে। তাই আমার মনে হয় - নিকাবের সহায়তায় অনেকে ধ্বংসাত্মক কাজে লিপ্ত হয় , মূল্য দিতে হয় প্রকৃত মুছলিম মা বোনদের ,আবার অনেক সময় মুছলিম মা বোনদের মুখ ঢাকার কারণে হেনস্থা করা হয় ,তাই সর্বস্তরে নেকাব না করাই যুক্তিযুক্ত।
আমার ভুল হলে ,আল্লাহর হেদায়েত চাই। আল্লাহু আকবর ,আল্লাহ ভালো জানেন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫৯
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
তর্ক বিতর্ক নয়। সরাসরি অনুবাদ যা বলে তাই
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪৪
নতুন বলেছেন: কোরানে ৩ আয়াতের পেছনে ৩ কোটি লাইন ফোতোয়া আছে মোল্যাদের এই হিজাব নিয়ে। নারীদের নিয়ন্ত্রনের হাতিয়ার হিসেবে হিজাব ব্যবহার করে আসছে মুসলমান পুরুষ সমাজ।
তাই এই কাহিনি হচ্ছে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০৭
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
কোরআনের ৩ আয়াতের পেছনে ৩ কোটি লাইন ফোতোয়া আছে,কথা সত্য।
তাই তিন আয়াতের অনুবাদ যা হয় তাই মানি বা মানতে চেষ্টা করা সর্বোত্তম।
এই কোরানেই মহান আল্লাহ বলেছেন - "আমি কোরানকে সহজ করে দিয়েছি"
অর্থাৎ - সরাসরি অনুবাদ যা বলে তাই
৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীগণকে, কন্যাগণকে ও মুমিনদের নারীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে আবৃত করে। এতে তাদের চেনা সহজ হবে। ফলে তাদের উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা আহজাব)
অর্থাৎ পরিধেয় কাপড় দ্বারা ভালভাবে আবৃত করার কথা বলা যাতে ফাকটাক না থাকে। আর অন্য একটি সুরায় (নুর) বিশেষভাবে লজ্জাস্থান ঢাকার আদেশ আছে। বাড়তি আরেকটি কাপড় ইউজ করতে বলা হয় নি, স্পষ্ট ভাবে লেখা পরিধেয় চাদরটির কিয়দংশ দিয়ে যতটুকু পারা যায় ততটুকুই, কোন বাড়াবাড়ি নেই। চুল বা মাথা আবৃত করার কথা কোথাও বলা হয় নি, আর মুখ ঢাকার কথা নিষেধই করা হয়েছে, স্পষ্টভাবেই।
অর্থাৎ এসব নিয়ে বাড়াবাড়ি নেই।
এ মতের পক্ষে সবচেয়ে জোরালো যুক্তি হচ্ছে - পর্দা না করার অপরাধের কোনো শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয় নি কোন কিতাবে।
এটি মানা গুরুত্বপূর্ণ হলে পর্দা না করা নারীর জন্য শাস্তির বিধান থাকার কথা।
চুরি, বেনামাজি, জেনা এমনকি মামুলি গীবৎ পরচর্চার শাস্তির কথা পর্যন্ত কিতাবে আছে। কিন্তু পর্দা না করা মহিলার জন্য কোনো শাস্তির বিধান নেই। হলি কোরান ও লক্ষ লক্ষ সহি হাদিস জাল হাদিস কোথাও নেই।
আছে শুধু হুজুরদের ওয়াজে। কোরানের মনগড়া অনুবাদের অপব্যাখ্যা করতে করতে পর্দাকে নামাজ রোজার মত ফরজ বানিয়ে ছেড়েছে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১০
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল বলেছেন
এই কোরানেই মহান আল্লাহ বলেছেন -
"আমি কোরানকে সহজ করে দিয়েছি" অর্থাৎ - সরাসরি অনুবাদ যা বলে তাই
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ফালতু বিষয় নিয়ে লেখা বন্ধ করুণ।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪৭
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩৬
এ আর ১৫ বলেছেন: ভেইলিং হিজাব নিয়ে বিতর্ক
ভেইলিং হিজাব নিয়ে বিতর্ক