নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তিযোদ্ধার আরো একটি শাখা আবিষ্কৃত হলো। শাখার নাম হলো - নারী বীর মুক্তিযোদ্ধা (৬৫৪ জন)। সরকার তাদের সেবা করতে চায়। মহৎ উদ্যোগ , মহান কাজ।অভিনন্দন সবাইকে। এখন প্রশ্ন হলো -
কারা ও কেন এই নারী বীর মুক্তিযোদ্ধারা ? আর এতদিন যারা বীরঙ্গনা( ৪১৬ জন বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃত) ছিলেন তারা কারা বা তাদের অবস্থান কোথায় ? আর যারা মৃত্যু বরন করেছেন ,তাদের পরিবার কি সুবিধা পাবে /পাবেন। এদের কোটা কিভাবে তৈরী হবে ইত্যাদি।
সরকারের উত্তর -
মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকেই সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা এবং আত্মসম্ভ্রম ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে চির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে আছেন নারী বীর মুক্তিযোদ্ধারা। মহান মুক্তিযুদ্ধে নারীদের আত্মত্যাগ অপরিসীম। বিধবা হতে পারেন জেনেও তারা স্বামীদের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠিয়েছেন, পুত্রহারা হতে পারেন জেনেও মায়েরা পুত্রদের রণক্ষেত্রে পাঠিয়েছেন, নির্যাতিত হতে পারেন জেনেও কন্যারা অস্ত্রহাতে যুদ্ধ করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন। নারী বীর মুক্তিযোদ্ধা।
দেশের ৬৫৪ জন নারী বীর মুক্তিযোদ্ধাকেসবাইকে দেয়া হবে ‘বীর নিবাস’। আপাতত তাদের দেয়া হয়েছে - বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্রেস্ট বা সম্মাননা স্মারক, উত্তরীয়, শাড়ি ও স্যুভেনিয়র।
ধাপে ধাপে -বীর মুক্তিযোদ্ধারা বিনামূল্যে হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা পাবেন । জেলা, উপজেলাসহ দেশের বিশেষায়িত হাসপাতালসমূহে চিকিৎসা, ওষুধ, টেস্ট যা প্রয়োজন সবই প্রদান করাহবে। বংশের পর বংশ ভাতা কোটা পেতে থাকবে যা সংখ্যায় বাড়বে (সন্তান ,নাতি ,পুতি )যদিও সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে নতুন নারী বীর মুক্তিযোদ্ধা বাড়বে কমবে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:২৭
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
৩০ লক্ষ শহীদের মুক্তিযুদ্ধকে ৫০ বছর পরে যখন ৬৫৪ জন নারীকে বীর মুক্তিযোদ্ধায় সম্মামনা দেয়া হয় তখন ৪১৩ জন মা বোন বীরঙ্গনা খেতাবটিকে অবহেলিত করা হয় প্রশ্ন জাগে বীরঙ্গনা দেশের জন্যই বাপ্, ভাই, স্বামী, সন্তানদের যুদ্ধে পাঠিয়ে তারা ক্ষান্ত হয়নি,নিজের বিসর্জন ও কম নয় তারাও বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাহলে আলাদা ভাবে নতুন করে এই ৬৫৪ জন কেন ,তও আবার ৫০ বছর পর (পাকিস্তা /হিন্দুস্থা এখন কোনো বিষয় নয় )
২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০২
কলাবাগান১ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা শব্দ গুলি এত ভারী যে রাজাকার পোনারা এর ভার বইতে পারে না মনে হয় শব্দগুলি তাদের গালে চটাশ করে থাপ্পড় এর মত
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:২৮
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
৩০ লক্ষ শহীদের মুক্তিযুদ্ধকে ৫০ বছর পরে যখন ৬৫৪ জন নারীকে বীর মুক্তিযোদ্ধায় সম্মামনা দেয়া হয় তখন ৪১৩ জন মা বোন বীরঙ্গনা খেতাবটিকে অবহেলিত করা হয় প্রশ্ন জাগে বীরঙ্গনা দেশের জন্যই বাপ্, ভাই, স্বামী, সন্তানদের যুদ্ধে পাঠিয়ে তারা ক্ষান্ত হয়নি,নিজের বিসর্জন ও কম নয় তারাও বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাহলে আলাদা ভাবে নতুন করে এই ৬৫৪ জন কেন ,তও আবার ৫০ বছর পর (পাকিস্তা /হিন্দুস্থা এখন কোনো বিষয় নয় )
৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০৫
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধকে প্রহসনের রাজনীতিতে পরিনত করন- সরকারের অন্যতম সাফল্য।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
এখন করা মানে এডভেন্তাস চায়
৩০ লক্ষ শহীদের মুক্তিযুদ্ধকে ৫০ বছর পরে যখন ৬৫৪ জন নারীকে বীর মুক্তিযোদ্ধায় সম্মামনা দেয়া হয় তখন ৪১৩ জন মা বোন বীরঙ্গনা খেতাবটিকে অবহেলিত করা হয় প্রশ্ন জাগে বীরঙ্গনা দেশের জন্যই বাপ্, ভাই, স্বামী, সন্তানদের যুদ্ধে পাঠিয়ে তারা ক্ষান্ত হয়নি,নিজের বিসর্জন ও কম নয় তারাও বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাহলে আলাদা ভাবে নতুন করে এই ৬৫৪ জন কেন ,তও আবার ৫০ বছর পর (পাকিস্তা /হিন্দুস্থা এখন কোনো বিষয় নয় )
৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৩
সোবুজ বলেছেন: এই কাজগুলো অনেক আগে করা উচিত ছিল।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
এখন করা মানে এডভেন্তাস চায়
৩০ লক্ষ শহীদের মুক্তিযুদ্ধকে ৫০ বছর পরে যখন ৬৫৪ জন নারীকে বীর মুক্তিযোদ্ধায় সম্মামনা দেয়া হয় তখন ৪১৩ জন মা বোন বীরঙ্গনা খেতাবটিকে অবহেলিত করা হয় প্রশ্ন জাগে বীরঙ্গনা দেশের জন্যই বাপ্, ভাই, স্বামী, সন্তানদের যুদ্ধে পাঠিয়ে তারা ক্ষান্ত হয়নি,নিজের বিসর্জন ও কম নয় তারাও বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাহলে আলাদা ভাবে নতুন করে এই ৬৫৪ জন কেন ,তও আবার ৫০ বছর পর (পাকিস্তা /হিন্দুস্থা এখন কোনো বিষয় নয় )
৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
সাহিনুর বলেছেন: সম্মানীয় ৬৫৪ জনের মধ্যে আমার নানীমা একজন ভেবে সত্যিই অনেক ভালো লাগছে ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০২
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
অভিনন্দন
৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩
আরইউ বলেছেন: অনেক আগেই যে কাজটি করা উচিত ছিলো সেটি দেরীতে হলেও করায় সরকারকে সাধুবাদ জানানো উচিত। আপনি সরাকারের বিরোধীতা করতে গিয়ে তাদের অসামান্য এই ভালো কাজটিকেও বিদ্রূপ করছেন!!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০১
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
সাধুবাদ দেয়া হয়েছে এবং
৩০ লক্ষ শহীদের মুক্তিযুদ্ধকে ৫০ বছর পরে যখন ৬৫৪ জন নারীকে বীর মুক্তিযোদ্ধায় সম্মামনা দেয়া হয় তখন ৪১৩ জন মা বোন বীরঙ্গনা খেতাবটিকে অবহেলিত করা হয় প্রশ্ন জাগে বীরঙ্গনা দেশের জন্যই বাপ্, ভাই, স্বামী, সন্তানদের যুদ্ধে পাঠিয়ে তারা ক্ষান্ত হয়নি,নিজের বিসর্জন ও কম নয় তারাও বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাহলে আলাদা ভাবে নতুন করে এই ৬৫৪ জন কেন ,তও আবার ৫০ বছর পর
৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো কাজ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৪৭
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৩৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি মুক্তিযুদ্ধকে সাপোর্ট করেন?
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫৪
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
স্বাধীনতার অপরটি দখলের
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৭
সাসুম বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোন প্রসংগ পেলেই কিছু পাকি আটকে পড়া মারখোরে আজম উঠে পড়ে লাগে সেটাকে প্রতিরোধ এবং প্রতিবাদ করার জন্য।
এই সব মারখোরে আজম দের বাবা মায়ের জন্য একরাশ থু কেন এরকম মানব জন্ম দিলো