নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহর চতুর্থ দিনের অধিবেশন শেষে পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি মো. হায়দার আলী খান বলেন, ‘ডোপ টেস্টে ধরা পড়লে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ডোপ টেস্টে এখন পর্যন্ত ৩৭ জন সদস্য চাকরিচ্যুত হয়েছে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশে পুলিশই প্রথম ‘ডোপ টেস্ট’ চালু করে। সরকারের অন্য কোনো বিভাগ আমাদের মতো সেভাবে ডোপ টেস্ট চালু করতে পারেনি। কোনো মাদকাসক্ত পুলিশে যোগদান করে কিনা, সেটি আমরা প্রথমেই চেক করি। পরবর্তীতে প্রতিনিয়ত এই ডোপ টেস্ট করা হয়ে থাকে। কেউ যদি ডোপ টেস্টে ধরা পড়ে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
ডোপ টেস্ট ছাড়াও তাদের চিহ্নিত করার আরো উপায় আছে। যেমন -
(সম্ভবত) এই পুলিশরাই ভুয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে সাধারণ মানুষকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে এবং আদালত তাদের জেলে পাঠায় ,,এবং সেই আদালতই তাদের নির্দোষ বলে ছেড়ে দেয় ,অথবা দ্যখন দেখা যায় ...
শ্রম মেধা ঘুষ সবই বিফলে গেলো চাকরিচ্যুত পুলিশ সাহেবদের। যদিও যারা পুলিশে থেকে নেশা করতো ,তারা পুলিশ থেকে চাকরি ছুতো হয়ে বসে থাকবেন ,সেটা সমাজ আশা করেনা ,আর কিছু না পারলেও ভুয়া পুলিশের কাজ চালিয়ে যাবেন
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৫
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
শ্রম মেধা ঘুষ সব দিয়ে চাকরি পাবার পরে যখন দেখে
নিয়োগপ্রাপ্ত স্থানে [বাড়তি(অবৈধ ) সুযোগ নেই ] এবং
বদলি হবার জন্য ঘুষের অর্থ নেই ,সম্ভবত তখনি নেশায় পা বাড়ায়
২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: ডোপ টেস্টের সাথে সাথে ঘুষ খোর পুলিশদের চাকরিচ্যুত করলে ভালো হতো। দোপ টেস্টের চেয়ে ঘুষ খোর পুলিশ ধরা বেশি গুরুত্বপূর্ন।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৭
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
ঘুষের টাকা দিতে পারেনাই বলেই ডোপটেস্ট প্লাস (সম্ভবত )
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:১৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: পুলিশে এসে কেন মাদকের দিকে ঝুকে পড়ছে, সে বিষয়ে কি গবেষণা করা হয়েছে কখনও?