নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন শপথ বাক্য নির্ধারণ করা হয়েছে। দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের এই শপথ পাঠ করার বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ লক্ষ্যে উভয় মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক অফিস আদেশ জারি করা হয়েছে।
সাধারণত ক্লাস শুরুর আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সরকারি-বেসরকারি প্রাত্যহিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ‘অ্যাসেম্বলি’ নামে পরিচিত এই সমাবেশে
ইংরেজি মাধ্যম/বিদেশি কারিকুলামে পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রাত্যহিক সমাবেশকালে নতুন শপথ বাক্য পাঠের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
নির্ধারিত শপথ বাক্যটি হলো- ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা। আমি দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহিদদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না। দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব। মহান সৃষ্টিকর্তা আমাকে শক্তি দিন।’
তর্ক বিতর্ক অনেক আছে তবুও ভাসানী ,শের এ বাংলা, হোসেন শহীদ, তাজউদ্দীন ..রাষ্ট্র গঠনে তাদের অবদান কম নয় .তবুও শেখ মুজিবের অবদান সবচেয়ে বেশি। তাই শপথ বাক্য টি ঠিক নয়
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১২
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।গাওয়া হয়।
২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৬
সাসুম বলেছেন: আমার মাথায় খালি এক্টাই প্রশ্ন- অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব। মহান সৃষ্টিকর্তা আমাকে শক্তি দিন।’
এই এক লাইনে দুই ধরনের কথা কেম্নে কয় হেরা?? অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ার জন্য সৃষ্টি কর্তার কাছ থেকে শক্তি কেম্নে চায়? একটা তো আরেক টাকে খারিজ করে দেয়।
এরপর বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা। তাইলে পাহাড়ি জাতিসত্তাদের কি হবে?? সেগুলা কি বাংলাদেশের পার্ট না?? নাকি পাহাড়ি মদ, পাহাড়ী মাইয়ার ফ্যান্টাসি আর পাহাড় ঘুরে দেখতেই আমাদের খালি কাজে লাগে সেগুলা?
শেখ মুজিব রে তিতা বানাইয়া একদম ছিবড়ে ছুবড়ে না খাওয়া পর্যন্ত এরা থামবে না।
সবচেয়ে বড় কথা - চুরি করবেনা, দুর্নীতি করবেনা, দুর্বল কে সাহায্য করবে, অসহায়ের পাশে দাঁড়াবে, ভিন্ন মতবাদের মানুষের কল্লা কাটা যাবেনা , রগ কাটা যাবেনা, বুয়েটে ভর্তি হলে পিটায়া সহপাঠি দের মাইরা ফেলা যাবেনা, দেশের আইন কানুন মাইনা চলতে হবে, সংবিধানের প্রতি সম্মান দেখাইতে হবে, সর্বোপরি কারো ক্ষতি করা যাবেনা এসব আসেনাই।
এই জিনিষ একটা পিউর চামচামি আর তেলামির রাজনৈতিক শপথ। বিম্পি জামাত আইলে পুরা পাশার দান উলটে যাবে। তারাও তখন কাউন্টার দিবে। তখন শপথ হবে কিছুটা এমন-
“মেজর জিয়াউর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে, পাকিস্তানি কিছু শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার জাতীয়তাবাদ। ২ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে পেয়েছি আমাদের বাংলাদেশ। দেশ প্রেমিক গোলাম আজম, আল্লামা সাঈদী, কাদের মোল্লা সহ অনেক আজ বদর, আল শামস রা চেষ্টা করেছিল পাকিস্তান টিকিয়ে রাখতে বাট পারেনাই। ভারত নামক হিন্দু রাস্ট্রের প্ররোচনায় পাকিস্তান রাস্ট্র ভাংলেও আমরা এখন আলাদা দেশ।
আমি দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না। দেশকে ভালোবাসবো, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জিয়াউর রহমানের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও ইসলামিক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব । নাস্তিক ও পশ্চিমা - ইন্দো শক্তির বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করব আমরা। মহান আল্লাহ আমাকে শক্তি দিন।”
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:০৮
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। সবই দারুন বলেছেন। তবে -["মেজর জিয়াউর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে, পাকিস্তানি কিছু শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে।]
এই কথাটা বিবেকবান মানুষ কিভাবে বলে ,ভাবা যায় না। ২৭ তারিখে বেতার ঘোষণা তিনি দিয়েছিলেন সত্য এবং মুজিবের পক্ষে। জিয়া একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সেক্টর কমান্ডার এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট।
৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০০
সাসুম বলেছেন: হাজার বছরের বাঙালি জাতির পিতা-মাতা নেই, বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপিতা (!?) আপনার হেডীং এর একি অবস্থা!
বাই দা রাস্তাঃ বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা মানতে একমাত্র জামাতি পাকি প্রেতাত্মা ছাড়া আর কারো গায়ে লাগেনা।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১৫
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। হাজার বছরের বাঙালি জাতির পিতা-মাতা নেই, বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপিতা [(!?)]
৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৩
ইসিয়াক বলেছেন: অনেক মাদ্রাসায় জাতীয় সংগীত গাওয়া হয় না। জাতীয় পতাকা তোলা হয় না সে ব্যপারে আপনার বক্তব্য কি?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।অবশ্বই গাইতে ও তুলতে হবে
৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:০৭
জ্যাকেল বলেছেন: কিছু মানুষ আছেন, যাদের চুলকানি খুবই বেশি। তাই আপনার মতামত তুলে ধরতে দেখেই শুরু হইয়া গেছে। এইসব ইগনর করাই উচিত। তবে আমার কথাটিও আপনাকে বলে যাই-
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পেছনে পাঁচ বড় কারণের একটি হইতেছে বংগবন্ধুর নেতৃত্ব। এই পাঁচ কারণের একটি অপরটির চেয়ে তুলনা দেওয়া হইতেছে কুযুক্তি। বংগবন্ধু আমাদের নেতা ছিলেন স্বাধীনতার সুর্যোদয়ে এবং এর পরেই তিনি গণতন্ত্র হত্যা করে নিজের নামের বড় ক্ষতিটা করে গেলেন। তাই উনাকে নিয়ে যেকোন সৎ ও নীতিবান মানুষ দ্বিধায় পড়ে যেতে পারেন। যারা উনার শাসনের অন্ধকার দিক অগ্রাহ্য করে জোর করে বংগবন্ধু সেইল করতে চায় ইহাদের নিয়ত খারাপ আছে তাতে কোন সন্দেহ নাই।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। সহমত ,তবে -
স্বাধীনতা অর্জন ও দেশ পরিচালনা দুটি ভিন্ন বিষয় মনে করি
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৪৪
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: নোতুন শপথ বাক্য ভালো হয়েছে ।
আই লাভ বাংলাদেশ ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪৪
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৪
সোবুজ বলেছেন: জাতিয় সংগীত গাওয়া বাধ্যতামূলেক করা প্রয়োজন সকল শ্কুল ও মাদ্রাসায়।