নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুধু মাত্র রোহিঙ্গাদের সংখ্যা ও জন্ম হার অংক বিশ্লেষণ করে যা দেখলাম।
[দিনে গড়ে ভূমিষ্ঠ হচ্ছে ৯০ জন,সবচেয়ে বড় দলটি এসেছে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৮ লাখ এসেছে এবং ৪ বছরে রোহিঙ্গা পরিবারগুলোতে এক লাখ ২৪ হাজারের বেশি শিশুর জন্ম হয়েছে।মোট ৩৪ টি ক্যাম্পে।]
সরকারী পর্যায়ে সঠিক কোন তথ্য নেই। বেসরকারী এনজিও সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেনের পক্ষ থেকে শিশু জন্মহারের এ সংখ্যা নিশ্চিত করা হয়েছে।
[২৫ বছরে দ্বিগুনের বেশি]
এ দলটি আসার আগে এসেছে আরও বহু রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনও শুরু হয়েছিল। কিন্তু ১৯৯২ সালে প্রত্যাবাসন বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর উখিয়া-টেকনাফের দুটি রেজিস্টার্ড ক্যাম্পে আশ্রিত রোহিঙ্গার সরকারী পরিসংখ্যান দাঁড়ায় প্রায় ৩২ হাজারে। গত ২৫ বছরে ওই ৩২ হাজারের সঙ্গে নতুন ভূমিষ্ঠ শিশুর সংখ্যা যুক্ত হয়েছে প্রায় ৪০ হাজার। এরা শিশু থেকে কৈশোর এবং কৈশোর থেকে যৌবন পেরিয়ে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে নতুন নতুন পরিবার গড়ে তুলেছে এবং সে পরিবারগুলোতেও এসেছে অসংখ্য শিশু।
[আরো রোহিঙ্গা যারা এসেছে ]
গত প্রায় চার বছরে ভারত থেকে স্থল, নৌ ও সাগর পথে এবং রাখাইন রাজ্য থেকে মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে এমন রোহিঙ্গার সংখ্যাও অর্ধলাখের কাছাকাছি।
[১৯৭৮ -২০১২ যারা এসে বাংলাদেশী হয়ে গেছে ]
১৯৭৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত অনুপ্রবেশকারী বেশির ভাগ রোহিঙ্গা জাতীয় পরিচয়পত্র হাতিয়ে নিয়ে বাংলাদেশী নাগরিক বনে গেছে, তাদের ঘরে জন্ম নেয়া শিশুদের জন্য জন্মনিবন্ধন কার্ডও হাতিয়ে নেয়া হয়েছে। পূর্বে আসা রোহিঙ্গা পরিবারের বহু সন্তান বড় হয়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সনদ পেয়ে দেশীয় এনআইডি কার্ডও সংগ্রহ করে ফেলেছে।
[বর্তমান ফলাফল ]
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নতুন এবং পুরনো রোহিঙ্গাদের নিয়ে এদেশে জন্ম নেয়া শিশুসহ রোহিঙ্গার সংখ্যা প্রায় ১৪ লাখে পৌঁছেছে।স্থানীয় বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ সূত্রে বলা হচ্ছে, রোহিঙ্গা পরিবারগুলোতে নতুন নতুন শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার প্রক্রিয়াটি সামাল দেয়া কোনভাবেই সম্ভব নয়। কেননা, তাদের শীর্ষ পর্যায়ের এবং পরিবারের কর্তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়ে থাকে এ জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা বাড়ানোর একমাত্র উপায় হচ্ছে সন্তান ভূমিষ্ঠ করে তা বাড়ানো। এরা অল্প বয়সের কিশোরীদের বিয়ে দিয়ে থাকে। আবার অনেক পুরুষ রোহিঙ্গা একাধিক বিয়ে করে সন্তান সংখ্যা বাড়ানোর প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
ওদিকে ক্যাম্পে নিজস্ব মুদ্রা ছেড়েছে আরসা!
নেতা আমলারা বাংলাদেশে থাকলেও তাদের সেকেন্ড হোম আছে ,এবং তাদের পরিবার উন্নত দেশেই বসবাস করছে। আমাদেরতো বাংলাদেশেই থাকতে হবে !?
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৬
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।ওদিকে ক্যাম্পে নিজস্ব মুদ্রা ছেড়েছে আরসা!
২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১১
অগ্নিবেশ বলেছেন: সবই তার ইচ্ছা।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১০
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: দুনিয়ার অন্যসব দেশের মতোই ওদের বিশাল কাঁটাতারের বেরার ভিতরে আটকে রাখা উচিত ছিলো।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৩
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।আপ্যায়ণ করে নির্যাতন !
৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: অত্যন্ত ভয়াবহ পরিসংখ্যান! এই বিপদ আমরা রাস্ট্রীয় ভাবে আমন্ত্রণ করে এনেছি ("আমরা ১৮ কোটি লোক খাওয়াতে পারলে ১০ লক্ষ রোহিংগাকেও খাওয়াতে পারবো"।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৫
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ,,শুধু খাওয়া নয় ,তাদের ৫ দফা দাবিও আছে
৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩
সাসুম বলেছেন: বেশ কিছু বিখ্যত উক্তিঃ
১। একজন মোসলমান আরেকজন মোসল্মানের ভাই স্বরূপ। এক মোসল্মানের বিপরীতে আরেক মোসলমান কি করে যায়?
২। রোহিংগারা মোসলমান । আপ্নারা যারা মাসানা সুলাসা রুকায়া করতে চেয়েও করতে পারছেন না, তাদের কে অনুরোধ করব একজন করে রোহিংগা বোনদের কে নিজেদের জীবন সাথী করে নেন। উনাদের ডীমান্ড কম, উনারা উর্বর গর্ভ সম্পন্ন এবং এবং মজলুম জন্ম দিতে পারেন অনেক। একজন মুসলিম রোহিঙ্গা নারী গড়ে ৪/৫ জন সাচ্চা মুসলিম জন্ম দেন।
৩। আজকে একজন মুসলিম রোহিঙ্গা কে ঠায় দিলে এর চেয়ে হাজার গুণ বেশি ফিরে পাবেন কেয়ামতের মাঠে।
৪। আপ্নারা যারা বিয়ে করার পরেও গোপন স্ত্রী রাখতে চাচ্ছেন, একটা করে রোহিংগা মেয়ে বিয়ে করুন। গোপনে তাদের সাথে থাকুন। তারা কিছুই বলবে না বরং থাক্তে পেরে খেতে পেরে আপনার প্রতি ভালোবাসা জন্মাবে। আপ্নিও দ্বীন পালন করলেন, অপরাধ ও হল না।
৫। রোহিংগা রা আমাদের ভাই, আমাদের রক্ত। তাদের সাথে আমাদের ভাষার অনেক মিল। আমাদের দেশের উপর আমাদের যেমন অধিকার আছে তেমনি তাদের ও আছে।
৬। ৭১ এ কি আমাদের কে ভারত ঠায় দেয়নি, কোটী মানুষ কে? আজকে আমরা কেন উন্নত হয়ে রোহিংগা মুসলিম ভাইদের ঠাই দিতে পারছিনা?
৭। ২০ কোটি মানুষ কে খাওয়াতে পারলে ১০ লাখ রোহিংগা কে খাওয়াতে পারব না এটা কোন কথা?
৮। এক রোহিংগা সংকট এর জন্য আমাদের উনার নোবেল পাওয়ার দরকার।
৯। দরকার হলে দেশের মানুষ কে পদ্মা সেতুতে অবদানের মত করে চান্দা তোলা দরকার রোহিংগা ভাইদের জন্য।
১০। রোহিংগারা নিপীড়িত। আজকে তাদের কে যায়গা না দিয়ে আমরা মানবতা বিরোধী অপরাধ করতে পারিনা ৭১ এর পাকি দের মত।
উপরের উক্তি গুলো দেশের নামকরা রাজনৈতিক, সমাজ সংস্কারক, ধর্ম প্রচারক, বহু বিবাহ লোভী এবং ধর্ম ব্যবসায়ীদের। তাদের সবাই এক প্রকার আহবান জানিয়ে জোড়ে শোড়ে কোলে করে নিয়ে এসেছে এই রোহিংগা দের।
শুধুমাত্র কিছু বেকুব মানুষ যারা দেশ ও দশের কথা চিন্তা করে, ২০ বছর ৫০ বছর পর কি হবে চিন্তা করে তারা এর বিরোধীতা করছিল।
মুসলিম মুসলিম ভাই ভাই চোদাইয়া আর শান্তিতে নোবেল এর অর্গাজমে যেসব শুয়রেরা এসব ডাকাত আর অপরাধী দের এই দেশে স্থান দেয়ার জন্য তোল্পাড় করে ফেলেছিল তাদের পশ্চাতদেশ দিয়ে এখন সকল রোহিংগা সন্ত্রাসী দের ভরে দেয়া দরকার।
বিঃদ্রঃ ঘটনার শুরুতে ভাবতাম মায়ামমার এর জান্তার এই জেনোসাইড আর সিস্টেমেটিক ক্লিঞ্জিং আসলেই তাদের একমাত্র অভ্যাস তাই এই কাজ করছে। এখন অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, আসলেই মায়ানমার এর জান্তা রা এই সব সন্ত্রাসী দের সাথে ভাল বিহেভ করেছে। এই সকল সন্ত্রাসী দের আজীবনের মত জেলে ভরে রাখলেই এরা একদম শান্ত থাকত । সন্ত্রাসীদের কোন রাস্ট্র বা অধিকার থাকার দরকার নাই।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৬
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। দারুন বলেছেন।
মুসলমান ভাই চোর হলে হাত কেটে দেয়ার নিয়ম। তেমন মাতৃভূমির শান্তি রক্ষা প্রশাসনের দায় ধর্ম যাই হোক আর - নেতা আমলারা বাংলাদেশে থাকলেও তাদের সেকেন্ড হোম আছে ,এবং তাদের পরিবার উন্নত দেশেই বসবাস করছে। আমাদেরতো বাংলাদেশেই থাকতে হবে !?
৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০১
রিফাত হোসেন বলেছেন: সাসুম সাহেব, আমার দ্বিমত আছে একেবারের শেষের চিন্তাতে।
রোহিঙ্গাদের পরিকল্পিতভাবে শিক্ষা ও স্বাভাবিক জীবন থেকে দূরে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এরপর এদেরকে সমাজচ্যুত করা হয়। শেষে জায়গাও ছাড়ানো হয়।
সন্ত্রাসী বানিয়ে এর দমন ও নিপীড়ন করা! মগদের বুদ্ধির প্রশংসা করতে হয়।
বর্তমান এ আপনি যা ভাবছেন তা আমিও ভাবছি, বলা যায় এ ধরনের ভাবতে আমাদের বাধ্য করা হয়েছে।
এর জন্য মূল দায় মিয়ানমারের দিকেই যায়।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৪
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। সহমত
৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৬
রানার ব্লগ বলেছেন: যে সব মৌ লোভী দন্ড কান্দে নিয়ে নাচছিলো তাদের জিজ্ঞাসা করুন এখন কি হবে ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৬
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। তারা এখন অন্য দন্ডে !
৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
টাকার সাথে রোহিংগা মুদ্রার বিনিময় মুল্য কত?
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৬
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: রোহিংরা মেয়েরা এখন পতিতা হয়েছে। দুই শ' টাকা পেলেও তাঁরা খুব খুশি হয়।
শেখ হাসিনা নোবেল পাওয়ার পর ওদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৮
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। একটা নোবেলের জন্য নভেল সৃষ্টি !
১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫২
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আমাদেরকে এ দেশেই থাকতে হবে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হয়ে (বর্তমানে দেশে প্রথম শ্রেণীর নাগরিক সরকারী কর্মকতা এবং রোহিংগারা) । কারন এই দুই শ্রেণীর মানুষ তাদের জীবনের প্রায় সবকিছুই রাষ্ট্র-সরকার/এনজিও-সাহায্য কারী দের থেকে পেয়ে থাকে।
আর আমরা আমজনতা নানা রকম চাপে দিশেহারা ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৯
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। সহমত
১১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: সামনে ভয়ংকর এক অবস্থা অপেক্ষা করছে । এরা যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে আর দশ বছর পরে এদের সংখ্যা এমন হবে যে তখন চাইলেও এদের নিয়ন্ত্রন করা যাবে না ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৫
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।আর কিছু করার নেই
১২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৪
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: অচিরেই ভাসানচর আর কক্সবাজার স্বাধীন হয়ে যাবে
তারপরেও পৃথিবীটা সবার
এবং
প্রধানমন্ত্রীর নোবেল পাওয়া উচিত ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:১০
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।সবার পৃৃথিবীতে ৩০লক্ষ বোকা শহীদ (আল্লাহ ভালো জানেন)
১৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৭
সোবুজ বলেছেন: আল্লাহপাক ভাল জানেন।তার সবদিকে দৃষ্টি আছে।আমরা একজাতি
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:১৫
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। ৭১ এর ৯ মাসে ৩০ লক্ষ শহীদ ভিন্ন জাতি।(আল্লাহ ভাল জানেন)
১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অন্য সাইটের লিংক দেয়ার কারনে আপনার পোস্টটি সরিয়ে দেয়া হয়েছিলো। অনুগ্রহ করে অন্য সাইটের লিংক সরিয়ে নিন।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:২৫
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০০
সেডরিক বলেছেন: বাংলাদেশের উচিৎ আন্তর্জাতিক মহলে যোগাযোগ করে চাপ সৃষ্টি করে রোহিঙ্গারে ফেরত পাঠানো। এরা অখন্ড বাংলাদেশ এর জন্য হুমকি। কোনভাবেই এদের এদেশে স্থায়ীভাবে রাখা উচিৎ না।
যদি উপরের কাজটি করতে না পারে, তাহলে রোহিংগাদের শর্তসাপেক্ষে থাকতে দেয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে বাধ্যতামুলক জন্মনিয়ন্ত্রন করানো উচিৎ। পুরুষদের ভ্যাসেকটমি ও নারীদের স্থায়ী বন্ধ্যাকরন করা উচিৎ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:১৯
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। রোহিঙ্গারে ফেরত পাঠানো !? ওরা এখন নেতা আমলাদের রুটি রুজি
নেতা আমলারা বাংলাদেশে থাকলেও তাদের সেকেন্ড হোম আছে ,এবং তাদের পরিবার উন্নত দেশেই বসবাস করছে। আমাদেরতো বাংলাদেশেই থাকতে হবে ।
১৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: রোহিঙ্গার কারণে সৌদি আরব ও মালেয়শিয়া বাংলাদেশের মান সম্মান নষ্ট হচ্ছে। এরা এক সময় চিটাং স্বাধীন করতে চাইবে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:২৪
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। রোহিঙ্গা মেরুদন্ডহীন জাতি স্বাধীনতার রক্ত ওদের দেহে নাই ,োর পারবে শুধু অরাজগতা তৈরী ,যা সারা দেশ ছেয়ে ফেলবে
১৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৮
বিটপি বলেছেন: রোহিঙ্গাদেরকে বার্মিজ সৈন্যেরা মেরে ফেললেই ভালো হত। ওদের জন্য কেউ কাদবেনা। মুসলিম আবার মানুষ নাকি! বাংলাদেশে মূর্তিপূজার সময়ে কোন আকাম ঘটলে পুরা দুনিয়া কান্নাকাটি শোরগোল শুরু করে দেয়। আর কোন জায়গায় লাখে লাখে মুসলিম মরে গেলেও সবাই চোখে ঠুলি পড়ে থাকে। এ হচ্ছে অপদার্থ অকর্মণ্য মুসলিম সম্প্রদায়ের করুণ পরিণতি।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১২
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। মুছলিমদের(বর্তমান!) কোনো শত্রুর প্রয়োজন হয় না। নিজেদের জন্য নিজেরাই যথেষ্ঠ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চিন্তার বিষয়।