নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মীম যে আমার বন্ধু ছিল এটা আমি কোন দিন বলবো না । আমরা একই ক্লাসে পড়তাম । একই সাথে ক্লাস করতাম তবুও আমাদের মাঝে সব মিলিয়ে কতবার কথা হয়েছে সেটা সম্ভবত একটু হিসাব করলেই বলে দেওয়া যাবে । চার বছর এক সাথে অনার্স করার পর মীম এমবিএ করতে অন্য ইউনিভার্সিটিতে চলে গেল । আমি মাস্টার্স শেষ করে বের বের হয়ে এই কোম্পানীতে ঢুকলাম । তখনই আমার মীমের সাথে আবারও দেখা হল । দুজন আমরা একই সাথে ট্রেইনি হিসাবে যোগদান করেছি ।
তারপর থেকেই মীমের সাথে আমার কথা বার্তা শুরু । অফিস এবং অফিসের বাইরে । পুরো অফিস ভর্তি নতুন মানুষ । কাউকে চিনি না । পরিচিত বলতে কেবল মীম । মীমের বেলাতেও কথাটা সত্য ছিল । তাই আস্তে আস্তে মীমের সাথে ঘনিষ্ঠতা বাড়তে লাগলো । ওর সাথে আমার অনেক কথা হত । সময় গুলো ভালই কাটতো ।
মীম ঢাকাতে একাই থাকতো । চাকরীর কয়েকদিন পরেই ও নতুন বাসা নিলো অফিসের কাছেই । আগে হোস্টেলে থাকতো চাকরির পর নিজের বাসা । সারা দিন দৌড়াদৌড়ি করে বাসা ঠিক-ঠাক করে দিলাম । চেনার পরিচয় বলতে এখন আমিই আছি । ওর বাবা মা মাগুরা থাকতো । আমারও সাহায্য করতে খারাপ লাগতো না । আসলে আমার নিজেরও খুব একটা চেনা পরিচয় কেউ নেই আরও ভাল করে বলতে গেলে আমি ইচ্ছে করেই চেনা পরিচিত মানুষ গুলো থেকে নিজেকে দুরে সরিয়ে রেখেছিলাম ।
ইভার বিয়ের হয়ে যাওয়ার পরে আমি আমার বাসায় আর কোন দিন যাই নি । বাবাকে হাজার বার বলার পরও যখন বাবা বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে ইভাদের বাসায় গেল না, তখন বাসার প্রতি একটা অন্য রকম অভিমান জমলো । ওর বিয়ের পর আর বাসাতে যাই ই নি কোন দিন । পড়া লেখা করা অবস্থাতেই নিজেকে অনেকটাই গুটিয়ে নিয়েছিলাম । তারপর কারো সাথেই ঠিক ঠাক মত পরিচয় নেই । বাকী জীবন একা একা থাকা অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলেছি এবং নিজের সাথে বোঝা পোড়াটা সেরে নিয়েছিলাম অনেক আগেই ।
কিন্তু মাঝে মাঝে মন যে কারো সঙ্গ চাইতো না সেটা আমি বলবো না । অবশ্য সেই মনকে গলা টিপে ধরতে আমার খুব একটা কষ্ট হয় নি । তবুও মানব মন বলে কথা । মাঝে মাঝে খুব বেশি হাপিয়ে উঠতাম । তাই আমার জীবনে মীমের আগমন ।
মীমের সাথে মেশার আরেকটা কারন ছিল যে মীমের বিয়ে আগে থেকেই ঠিক ছিল । আমার আসলে এই দিকে যাওয়ার আর ইচ্ছে ছিল না । মীমের বিয়ে আগে থেকেই ঠিক থাকায় মীম নিজেও আমার দিকে ঝুকে পড়বে না এটা আমি নিশ্চিত ছিলাম । তাই ভাবলাম খানিক টা সময় যদি ওর সাথে কাটে কাটুক ।
সব কিছু ভালই চলছিলো । মাঝে মাঝে দুপুর বেলা মীমের বাসায় গিয়ে হাজির হতাম । কোন কোন দিন ওর মায়ের সাথে দেখা হয়ে যেত । মাঝে মাঝে ও মা কিংবা বাবা এখানে এসে থাকতো ওর সাথে । আন্টিও আমাকে ভালই জানতেন । তবে বেশির ভাগ সময় ও ফ্ল্যাটে একাই থাকতো । আমরা দুপুরের খাবারটা ওর ওখানে খেয়ে কিছু সময় গল্প করে আবারও অফিসের দিকে রওনা দিতাম ।
আমার আসলে কোন কিছু মনে হত না । অনেকেরই এরকম টা মনে হওয়া স্বাভাবিক যে, এরকম একা একটা মেয়ের বাসায় যাওয়া কি ঠিক ! কিন্তু আমার কথা হল আমি যদি ঠিক থাকি তাহলে কে কি বলল তাতে কি যায় আসে । আর এই ব্যস্ত শহরে কে কার দিকে এতো খেয়াল দিয়ে বসে আছে ।
কিন্তু ঝামেলা বাঁধলো একদিন । ফেসবুকের ফিল্টার্ড মেসেজ চেক করতে গিয়ে দেখলাম এক লোক আমাকে সেই ভাষা গালাগালাজ করেছে । তার ভেতরে একটা লাইন এমন আছে যে আমি নাকি অন্যের বউয়ের দিকে নজর দিই ।
আমার মাথায় কিছুই ঢুকলো না । ফেসবুকে কিছু ছবি আপলোড দেওয়া আর মাঝে মাঝে কিছু দুয়েক লাইনের স্টাটাস ছাড়া আমি তেমন কিছুই কোন দিন করি নি । বাস্তবে জীবনে আরও না । তাহলে আমাকে এই কথা বলার মানে কি !
একবার মনে হল ইভার স্বামী হবে হয় তো । কিন্তু এই লোক আমাকে কিভাবে চিনবে আর ইভার বিয়ের পর থেকে তো আমি ওর সাথে তো আর কোন কোন প্রকার যোগাযোগ করার চেষ্টাও করি নি ।
তাহলে ?
আমি কি রিপ্লাই দেব সেটা চিন্তা করতে লাগলাম ।
নাকি ব্লক করে দেব ?
কিন্তু কৌতুহল হল । একটা মানুষ, যাকে আমি চিনি না জানি না আমাকে কেন খামোখা গাল গালাজ করবে ?
প্রোফাইলে গেলাম লোকটার ।
একজন মিউচুয়্যাল ফ্রেন্ড ।
অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম সেই মিউচু্য়্যাল ফ্রেন্ডটা আর কেউ না, মীম ।
এবাউট ইনফোতে দেখলাম লোকটা থাকে আমেরিকাতে ।
আমার মোটেই বুঝতে কষ্ট হল না যে এই লোকটা কে । যদিও মীম কেবল আমাকে বলেছিলো একটা ছেলের সাথে তার পারিবারিক ভাবে বিয়ে ঠিক হয়ে আছে তবে কোন দিন লোকটার ব্যাপারে আর কিছু বলে নি । এমন কি লোকটার নামও আমাকে বলে নি । আমিও এই বিষয়ে জানতে চাই নি ।
আমি লোকটার মেসেজের উত্তর দেওয়ার আগে মীমকে ফোন দিলাম । ও সব শুনে কিছু সময় চুপ করে রইলো । তারপর বলল
-তুমি কি এখন আমার বাসায় আসতে পারবে ?
ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি রাত ৯টার মত বাজে । আগামীকাল ছুটির দিন । তাই খুব একটা সমস্যার হওয়ার কথা না । আমি আর কোন কিছু না ভেবে মীমের বাসার দিকে রওনা দিলাম । যখন পৌছালাম তখন প্রায় ১০ টা বেজে গেছে ।
আমার মাথাতে কিছু ঢুকছে না তবে মীমকে কেমন যেন শান্ত মনে হল । টেবিলে রাতের খাবার দেওয়া ছিল । মীম বলল খেতে খেতে কথা বলি !
আমি খাওয়া শুরু করলাম । খাবারের মাঝে এক সময়ে মীম বলল
-আসলে শামীমকে আমি এমন কিছু বলেছি যে ও তোমাকে দোষী মনে করছে !
শামীম হচ্ছে সেই লোকটার নাম যে আমাকে ফেসবুকে গালী দিয়েছে । আমি খাবার মুখে নিতে নিতে বললাম
-কি এমন বলেছো ?
-আসলে আমি ওকে কোন দিন বিয়ে করতে চাই নি । অনেকটা বাবা জোর করেই শামীমের সাথে আমার বিয়ে ঠিক করে রেখেছিলো অনেক আগে থেকে । আমি কোন দিন আমেরিকা যেতে চাই না । আমি এখানে থেকে নিজে কিছু করতে চাই ।
-তা তো বুঝলাম কিন্তু এর ভেতরে আমি এলাম কোথা থেকে ?
-আসলে .....।
মীম পাতের ভাত নিয়ে কিছু সময় নাড়াচাড়া করছিলো । ও যে কাজটা করেছে সেটা বলতে দ্বিধা বোধ করছে । আমি বললাম
-বল
-আমি বলেছি যে তোমার সাথে আমার কিছু চলছে !
-মানে ? কি চলছে ?
-মানে ......
এই কথাটা বলে মীম আমার দিকে তাকালো । তারপর মাথা নিচু করে বলল
-মানে তোমার সাথে প্রেম চলছে । তুমি আমাকে প্রোপোজ করেছো আর আমি মানাও করতে পারি নি । আর সেই সাথে আমার বাসায় তুমি নিয়মিত আসো !
শেষ কথাটা শুনে আমার গলায় ভাত আটকে গেল । সামনের গ্লাস থেকে পানি খেয়ে কোন মতে ভাতটা বুক দিয়ে নিচে নামালাম । শেষ লাইন টা দিয়ে মীম আসলে কি বুঝিয়েছে আমার সেটা বুঝতে মোটেই কষ্ট হল না, অন্য কারো বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা না । মীম নিচের দিকে তাকিয়ে রয়েছে এক ভাবে ।
মীম কিছু সময় পরে আবার বলল
-তোমার সাথে আমার অনেক ছবি তোলা আছে । সেগুলো কিছু পাঠিয়েছি ।
আমি কি বলবো ঠিক বুঝলাম না । মীম মাথা নিচু করেই রইলো । আমি আবারও খাওয়াই মন দিলাম । খেতে খেতেই মনে হল মীম নিজের একটা ঝামেলা থেকে বাঁচার জন্য আমার নাম ব্যবহার করেছে । আমার অবশ্য কি বা যায় আসে । সব কিছু পরিস্কার হল । শামীম সাহেব কেন আমাকে গালী দিয়েছে সেটা বুঝতে পারলাম । আমি বললাম
-তো এখন কি অবস্থা ? শামীম সাহেব কি বিয়ে ভেঙ্গে দিয়েছে ?
মীম আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তুমি রাগ কর নি ?
-নাহ ! একটু কনফিউজ ছিলাম । এখন ওকে । সমস্যা নেই । বিয়ে কি ভেঙ্গে গেছে ?
-হুম !
-খুশি তুমি ?
-খুব !
মীম হেসে উঠলো । আমিও হাসলাম ।
ঐদিন মীমের বাসা থেকে বের হতে হতে ১২টার মত বেজে গেল । আমি ভেবেছিলাম ঝামেলা মনে হয় এখানেই শেষ । কিন্তু আমি কি ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছি সেটা আমি নিজেও জানতাম না তখনও । শুক্রবারে আর মীমের সাথে আমার দেখা হল না । কোন কথাও হল না। শনিবার সকালে মীমের ফোনেই আবার ঘুম ভাঙ্গলো । সকাল বললে ভুল হবে । দুপুরের দিকে । আমি ছুটির দিনে লম্বা ঘুম দেই ।
মীম বলল ওর বাসায় যেন এখনই আসি । আমার মনে হল দুপুরেরও মনে হয় ওর বাসায় দাওয়াত দিতেই ও ফোন দিয়েছে । ফ্রেশ হয়ে রওনা দিলাম । যখন মীমের বাসায় এসে হাজির হলাম তখন একটা বড় রকমের ধাক্কা খেলাম । মীমের বসার ঘরে মীমের বাবা বসে আছে । এবং সেই সাথে আমার বাবা বসে আছে ।
আমার বাবা এখানে কেন ?
আমার মাথার ভেতরে কিছু ঢুকছে না । আমার বাবার তো এখানে আসার কথা না কোন ভাবেই । তাহলে এখানে কেন ?
আমাকে দেখে বাবা এগিয়ে এল । আমাকে খানিকটা জড়িয়ে ধরে বলল
-তুমি যে নিজের জীবন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছো এটাতেই আমি খুশি । মীমকে আমাদের খুব পছন্দ হয়েছে ।
-মানে ?
আমি কোন উত্তর না পেয়ে কেবল বোকার মত তাকিয়ে রইলাম মীমের বাবা আর আমার বাবার দিকে । আমি কোন কথা না বলে বাড়ির ভেতরের দিকে হাটা দিলাম । ভেতরের ঘরে মীমের মা সাথে আমার নিজের মাও ছিল । মা আমাকে ধরে কত রকম কথা বলতে লাগলাম তবে আমার কানে কিছু ঢুকছে না । আমার চোখ খুজছে মীম কে । একটু পরেই আমি মীমকে দেখলাম ঘরে ঢুকতে । ওকে দেখতে খুব একটা চিন্তিত মনে হল না । আমি সবাই কে ছাড়িয়ে মীমকে নিয়ে বারান্দায় চলে এলাম । বললাম
-কি হচ্ছে এসব ?
-আসলে আমি ভাবি নি এটা এমন দিকে যাবে ।
-কেমন দিকে ?
-শামীম আর ওর পরিবার নিয়ে ভেঙ্গে দেওয়ার সময় বাবাকে তোমার কথা বলেছে । আরও অনেক কথা !
আমি মীমের দিকে তাকিয়ে আছি । অনেক কথা বলেছে বলতে মীম কি বোঝাতে চেয়েছে বুঝতে পারলাম । মীম বলল
-আসলে কোন মেয়ের বাবাই এসব সহ্য করবে না ।
-তারপর ?
-বাবা এসে তোমার কথা জানতে চাইলো । তারপর ..........
তারপর কি হল আমি বুঝতে পারলাম । আর সেই সাথে মীম যে কোন কথা বলে নি সেটাও বুঝতে পারচি । ওর অবশ্য আমার ব্যাপারে সত্য কথা বলার কোন উপায় ছিল না । বললে হয়তো ওর বাবা বিশ্বাস করতো না । আর বিশ্বাস করলে তো আবার নতুন ঝামেলা শুরু হয়ে যেত । কিন্তু আমার বাবা মা এখানে কিভাবে এল ! আমি বললাম
-কিন্তু আমার বাবা মা এখানে কেন ?
মীম বলল
-আসলে একদিন তোমার মোবাইল থেকে আমি কয়েকদিন আগে তোমার মায়ের নাম্বার টা নিয়ে ছিলাম । মনে আছে ?
-আছে !
মীম আমার ফ্যামিলির সাথে আমার সম্পর্কের কথা জানতো । ওর ইচ্ছে ছিল যেন আমার সাথে আমার ফ্যামিলির সম্পর্কটা আবার ঠিক হোক । তাই নাম্বার টা নিয়েছিল আমার মায়ের সাথে কথা বলার জন্য ।
-বাবা তোমার সাথে যোগাযোগ করার আগে তোমার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করেন । তারপর আজকে সকালে তোমার বাবা এখানে হাজির । দুজন মিলে কি কথা বলেছে আমি জানি না । তবে দুজনেই এই সিদ্ধান্ত উপনীত হয়েছেন যে আমাদের বিয়ে হওয়া উচিৎ !
আমি কি বলবো আসলেই খুজে পেলাম না । মীমের দিকে তাকিয়ে মনে হল ও এই বিয়ে নিয়ে খুব খুশি ! আমি বললাম
-তুমি কিছু বললে না ? বললেন না সত্য টা ?
-মাথা খারাপ ? তাহলে বাবা আমাকে আবারও ঐ শামীমের সাথে বিয়ে দিয়ে দিবে !
-তাই বলে তুমি আমাকে ডুবাবে ?
মীম মুচকি হেসে বলল
-ঐ আমেরিকার থেকে তুমি অনেক ভাল । বড় কথা তোমার সাথে আমার আন্ডারস্ট্যান্ডিং টা অনেক ভাল । তোমার সাথে বিয়ে হলে আমাকে চাকরি ছাড়তে হবে না । আমরা একই সাথে জব করতে পারবো । আর তুমি বল আমার সাথে তোমার সময় ভাল যায় না ?
-যায় কিন্তু তার মানে ......
-আগে যেমন গিয়েছে সামনেও যাবে । বুঝছো ? এখন যা হচ্ছে হতে দাও তো
মীম আরও কিছু বলতে যাচ্ছিলো তখনই মীমের মা এসে বলল কাজী নাকি চলে এসেছে । এখনই ওকে তৈরি হতে হবে । আমি আমার মাকে হাসি মুখে এগিয়ে আসতে দেখলাম । মায়ের হাসি মুখ অনেক দিন পরে আবার দেখতে পেলাম । মা তো ধরেই নিয়েছিলো আমি হয়তো আর কোন দিন বিয়েই করবো না কিন্তু এই হঠাৎ করেই এভাবে আমার সাথে মীমের এরকম সম্পর্কের কথা শুনে ওনারা দুজনেই খুব খুশি হয়েছে নিঃসন্দেহে ।
একবার মনে হল সবার ভুলটা ভাঙ্গিয়ে দেই । মীমের সাথে আমার কি হয়েছে কিংবা ওর সাথে আমার কেমন রিলেশন এটা সবাইকে জানিয়ে দেই কিন্তু পরক্ষনেই মনে হল, থাকুক ।
কি দরকার ! যা হচ্ছে খারাপ তো না ! জীবনে কত দুর্ঘটনাই তো ঘটে !
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩
অপু তানভীর বলেছেন: ইহাই জগতের সব থেকে বড় দুর্ঘটনা
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৮
সায়ান তানভি বলেছেন: আপনি এতো এতো লেখেন কিভাবে।ক্ষমতা আছে আপনার।চালিয়ে যান। শুভ কামনা।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
মইরলো। ও মইরলো।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: কেনু ? মইরলো কেনু ?
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
ফয়সাল রকি বলেছেন: অনুগল্প এতো বড় ক্যান?
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: আমার অনুগল্প এতো বড়ই !!
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫
আমিই মিসির আলী বলেছেন: আহা!
মীম সম্পর্কে যে আমরা অনেক কিছু জেনে গেছি এটা কখনোই কাউকে বলবো না।
গল্প ভালো লাগছে।
+
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৭
অপু তানভীর বলেছেন: কাউকে না বলাই ভালু !!
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জীবনে কত দুর্ঘটনাই তো ঘটে !
মতলুব সাবের ডায়ালগ মনে পইড়া গেল একটি দূর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: আসলেই সারা জীবনের কান্না !
ঝামেলায় পড়ে গেলে মনার আর বাঁচার কুনো উপায় নাই
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৬
রিপি বলেছেন:
হুম চরম দুর্ঘটনা পরে না পস্তালেই হলো।
যথারীতি ভালো লেগেছে। প্লাস।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৯
অপু তানভীর বলেছেন: হেহেহেহে !!
কি আর করা !
ধন্যবাদ
৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৩
রাজসোহান বলেছেন: এইসব দূর্ঘটনা সবার জীবনে ঘটে না ক্যান
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫০
অপু তানভীর বলেছেন: দৈনিক এরকম দুর্ঘটনা ঘটলে উপায় আছে !!
৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধুর
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫০
অপু তানভীর বলেছেন: কি তা হইলো !!!
১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৬
শরনার্থী বলেছেন: আপডেটঃ
জার্মান প্রবাসে- 1305
অগ্নি সারথির ব্লগ- 217
ইস্টিশন ব্লগ- 147
প্রবীর বিধানের ব্লগ- 57
ইতুর ব্লগ- 23
অসম ব্যবধান শুরু হয়েছে মোটামুটি। প্রাতিষ্ঠানিক ব্লগের সাথে লড়াই করে যাওয়াটা বেশ দুঃসাধ্য হয়ে উঠছে দিনের পর দিন। আবারো আপনাদের ভোট দেবার অনুরোধ করছি। প্লিজ আপনারা ভোট দিন।
ভোট দিতে যা করতে হবেঃ
প্রথমে https://thebobs.com/bengali/ এই ঠিকানায় যেতে হবে। এরপর আপনার ফেসবুক আইডি দিয়ে লগইন করুন। লগইন হয়ে গেলে বাছাই করুন অংশে ক্লিক করুন। ক্লিক করে ইউজার অ্যাওয়ার্ড বাংলা সিলেক্ট করুন। এরপর মনোনীতদের একজনকে বেছে নিন অংশে ক্লিক করে, অগ্নি সারথির ব্লগ সিলেক্ট করুন। এরপর ভোট দিন বাটনে ক্লিক করে কনফার্মেশন পেয়ে গেলেই আপনি সফল ভাবে আমাকে ভোট প্রদান করে ফেলেছেন। এভাবে ২৪ ঘন্টা পরপর মে ২, ২০১৬ পর্যন্ত ভোট দেয়া যাবে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: দিয়েছি
১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫০
এহসান সাবির বলেছেন: ইংরেজীটা পড়ছেন বেশ!! বাংলাটাও কিন্তু খুব ভালো।
সেবার অনুবাদ কিন্তু বেস্ট অনুবাদ।
শুভেচ্ছা।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২১
অপু তানভীর বলেছেন: কিন্তু পাতার সংখ্যা দেখেন ! ইংরেজিটাতে ৪৬৩ আর বাংলাটাতে মাত্র ২২৬ টা !
কিভাবে ?
১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫৫
Showkat Ali Ehsan বলেছেন: Really awesome!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২১
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ
১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হঠাৎ করেই এমন দূর্ঘটনাই স্বাভাবিক।। মানে বিয়েটা।। না হলে হয়তো হতোই না।।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১৯
অপু তানভীর বলেছেন: না হওয়াই ভালু ছিল
১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১০
আবু মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন: কত দূর্ঘটনাই ঘটতে পারতো, সে তুলনায় এটা
অতি নগন্য!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: ইহাই সব থেকে বড় দুর্ঘটনা জীবনে
১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩৪
নকটার্নাল বলেছেন: হায়রে দুর্ঘটনা!!!!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯
অপু তানভীর বলেছেন:
১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: ভাগ্নে.......তোকে তো একলাই দেখি
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫০
অপু তানভীর বলেছেন:
১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩
সৈয়দ সাইকোপ্যাথ তাহসিন বলেছেন: গল্প ভালো লাগছে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫২
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯
ফয়সাল রকি বলেছেন: আগেরবার না পড়েই মন্তব্য করে গেছিলাম। এবার পড়লাম।
ভাল হয়েছে... টুইষ্টগুলো ভাল হয়েছে... তবে এটাকে দুর্ঘটনা না বললেও পারতেন। +++
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫০
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য
১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭
হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: "কি দরকার ! যা হচ্ছে খারাপ তো না ! জীবনে কত দুর্ঘটনাই তো ঘটে !"
অনেক দুর্ঘটনা সুখময় লগ্ন বয়ে নিয়ে আসে। তা-ই যেন হয়।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
অপু তানভীর বলেছেন: তা সত্য
২০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
ভবোঘুরে বাউল বলেছেন: আহ!
মীম!
দুর্ঘটনা!
সব মিলিয়ে দারুণ!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ
২১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২০
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ঘটনা যখন দূর্ঘটনায় মোড় নেয় তখনই জীবনের নতুন অধ্যায়ের শুরু।
গল্পটা ভালো লেগেছে। কিন্তু আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে গল্পের কিছু কিছু জায়গায় অসঙ্গতি চোখে পড়লো।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৯
অপু তানভীর বলেছেন: সমাজের সাথে এই ঘটনা মিলাতে গেলে তো হইবে না । ইহা কেবলই গল্প ! আর কিছু নহে !
২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১০
মির্জা বাড়ির বউড়া বলেছেন: আসেন দেখেন ব্লগের সবচেয়ে পুরান নাটকের পুন:প্রচার। শরণার্থী নিকে ব্যাপক ল্যাদানির পরও মনমত সাড়া না পাওয়ায় অগ্নিসারথি গতকালকে নিজেই খুলেন বেলের শরবত নামে এক ইচিং ব্লগিং ক্যারেক্টার, তারপর সারাব্লগ ভাসিয়ে দেন নিজেই নিজেকে গালি দিয়ে কমেন্ট করে যেন মানুষের সহানুভূতি আদায় করে ভোট পাওয়া যায়। নিজের গোমর নিজেই গভীর রাতে ভুলে ফাঁস করে ফেলেন পোস্ট দিয়ে যে তিনি ববস.কমে জিতে চাকরি ছেড়ে রেসিডেন্ট ব্লগার হতে চান এই ব্লগের। মারহাবা।
২৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০২
মোহাম্মদ অনিক বলেছেন: apu vai golpo ta likhta apner koto somoy lagcha?
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
অপু তানভীর বলেছেন: ঘন্টা খানেক !
২৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: দুর্ঘটনা কি? এতো দেখছি রীতিমতো প্রতারণা!
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪
অপু তানভীর বলেছেন:
২৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:০৯
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
অপু তানভীর বলেছেন:
২৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১২
রাকিব সামছ বলেছেন: ঘটনা ঘটার আগেই------ দারুন লেগেছে ভাই
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
অপু তানভীর বলেছেন:
২৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭
চৌধুরী মাহবুব বলেছেন: প্রেমের এক অসাধারণ গল্প । পড়ে অাপ্লুত হলাম । প্রীত হলাম। বাস্তবের সাথে দারুণ মিল।জীবনের পরতে পরতে লেপ্টে থাকা ঘটনাকে গল্পের রুপ । ওহ মন মনন ভরাট করা গল্প। প্রেয়সির চোখের ভাষা যে মনের গহীনে প্রলয় বইয়ে দেয় তা সরসভাবে বর্ণনা করা হয়েছে ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৪
অপু তানভীর বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
অণুগল্প দেখে পড়তে ঢুকসিলাম, শেষ করতে করতে খিদা লেগে গেসে।
কত দূর্ঘটনাই ঘটতে পারতো, সে তুলনায় এটা অতি নগন্য!