নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনুগল্পঃ নারীবাদী বউ :D

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০০

সুমন কেবল মাত্র অর্ধেক মাংশের টুকরোটা মুখে নিয়েছে তখনই মিলি কথাটা বলল । সুমন কিছুটা সময় তাকিয়ে থেকে তারপর আবারও খাওয়ায় মন দিলো । এই জিনিস টা দেখে মিলির মেজাজটা যেন আরও একটু বেশি খারাপ হয়ে গেল । সে সুমনের দিকে তাকিয়ে বলল
-আমি কিন্তু সিরিয়াস ! এভাবে চলতে পারে না !
পানির গ্লাসটা হাতে নিয়ে সুমন এক ঢোকে সব টুকু পানি খেয়ে ফেলে তারপর বলল
-তোমার কি এই সংসারে থাকতে সমস্যা হচ্ছে ?
-কথাটা সমস্যার নয় ! সমান অধিকারের । তুমি আমাকে ইকোয়ালি মেজার করছো না ?
-করছি না ?
-না ! তাহলে কেন চাকরি থেকে এসে প্রতিদিন তোমার জন্য রান্না করতে হবে শুনি ? এক একদিকে চাকরি করবো আবার তোমার জন্য রান্না করবো তোমার সব হুকুম শুনবো ? তোমরা ছেলেরা যুগযুগ থেকে মেয়েদের কে ঠিক এই ভাবেই শোষন করে আসছো !

সুমন আরও কিছু সময় তাকিয়ে থেকে বলল
-আচ্ছা খাওয়া শেষ করি । কথাবার্তা হবে তারপর । আমি তো তোমাকে আগেই বলেছি আমার সংসারটা হবে গনতান্ত্রিক পরিবার । সবার মত প্রকাশের সমান অধিকার থাকিবে । ঠিক আছে ?

মিলি আর কোন কথা না বলে চুপচাপ খেতে লাগলাম ।

মিলি সারা জীবন থেকে নিজেকে একজন স্বাধীন নারী হিসাবে দেখে এসেছে । অন্তত এই পুরুষতান্ত্রীক সমাজে যেখানে নারীরা পুরুষের হাতের খেলনা হয়ে বসবাস করে সেই সমাজে মিলি নিজেকে মনে করে একজন মুক্ত পাখি হিসাবে মনে করে । সারা জীবন তার মাকে দেখে এসেছে ঘরের ভেতরে থেকে বাবার কথা মত চলতে । তার বাবার জন্য রান্না-বান্না করতে এবং বাবার সব কিছু মুখ বুঝে মেনে নিতে । কেন একটা মেয়ে কে সব সময় পুরুষের জন্য রান্না করতে হবে । সে হচ্ছে পুরুষের অর্ধাঙ্গিনী । কোন কাজের বুয়া নয় !

সুমনের সাথে যখন বিয়ে হল, সুমনকে সে পরিস্কার ভাবেই কথা গুলো বলেছিলো । সুমন মৃদু হাসলেও কোন কথা বলে নি । কিন্তু বিয়ের দুমাসের মাথায় এসে দেখে সেও ঠিক সেই সমাজের অন্য সব মেয়েদের মতই করেই পুরুষের জন্য রান্না করেই দিন পার করছে । এমন কি অফিস থেকে এসে যখন ক্লান্ত থাকে তখনও তাকে সুমনের জন্য রান্না করতে হয় ।
মিলি প্রথম প্রথম ভেবেছিলো সুমন এটা বুঝবে এবং কিছু একটা ব্যবস্থা করবে । কিন্তু সেও ঠিক অন্য পুরুষের মতই । তাই মিলি আর সহ্য করে নি । আজকে ঠিক ঠিক প্রতিবাদ করেছে । এর একটা বিহিত না হলেই নয় !

খাওয়া শেষে মিলি নিজেই টেবিল পরিস্কার করলো । তারপর শোবার ঘরের সোফার উপর গিয়ে বসলো । আজকে সে কথা শেষ না করে যাবে না । আগামীকাল ছুটির দিন সুতরাং দেরি করে ঘুমাতে গেলেও সমস্যা নেই । সুমন আসলো আরও মিনিট পাঁচেক পরে । বসলো মিলির পাশের সোফাতে । তারপর টিভি অন করে সাউন্ড টা কমিয়ে দিলো ।
মিলি কিছু বলতে যাবে ঠিক তখনই সুমন বলল
-একটু পানি ...... আচ্ছা ঠিক আছে আমিই নিয়ে আসছি !

সুমন নিজেই খাবার টেবিল থেকে পানির জগ আর গ্লাস নিয়ে হাজির হল । তারপর সেটা টি টেবিলের উপর রাখলো । গ্লাসে পানি ঢাললেও সেখান থেকে পানি খেল না । গ্লাসটা কেবল রাখলো টেবিলের উপরে ।

মিলির দিকে তাকিয়ে বলল
-তো তুমি বলতে চাও যে এই সংসারে ঠিক হ্যাপি না ? মনে হচ্ছে যে তোমাকে ঠিক মত অধিকার আমি দিচ্ছি না !
-তোমার কি তাই মনে হচ্ছে না ? আমাদের দেশের অন্যান্য ৮/১০ পরিবারের মতই কি আমাদের সংসারটা চলছে না ?
সুমন স্বাভাবিক কন্ঠে বলল
-এটাই কি স্বাভবিক না ?
-না মোটেই না ! আমাকে সারাদিন অফিস করে এসে কেন তোমার জন্য রান্না করতে হবে শুনি ? কেন তুমি রান্না করতে পারো না আমার জন্য ? গতকালকে আমাকে জানালে যে সামনের মাসে তুমি এই বাসাটা বদলে নিয়ে যাবে মোহাম্মাদ পুরে ! আমার কাছে কোন কিছু শোনার প্রয়োজন মনে করনি, কেবল বলেছো । এসব দেখে তোমার মনে হচ্ছে না আমি এই সংসারে কেবল তোমার রান্না করার জন্য এসেছি । কিন্তু কথা ছিল কি ?

সুমন আরও কিছু টা মিলির দিকে তাকিয়ে রইলো । তবে সুমনের মুখ দেখে ঠিক মনে হচ্ছে না যে খুব একটা চিন্তিত । গ্লাস থেকে পানিটা এক ঢোকে আবারও খেয়ে নিয়ে সুমন মিলির দিকে তাকিয়ে বলল
-আচ্ছা বুঝতে পারছি । আচ্ছা তোমার ইচ্ছে মতনই সব হবে । তুমি যখন সব কিছুতে ইকোয়ালই চাও তাহলে তাই সই । তবে একটা কথা তোমাকে আগে বলি । সমান অধিকার কিন্তু এমনি এমনি আসে না । সমান অধিকারের আগে আসে সমান দায়িত্ব পালন ।
সুমনের কথা শেষ করতে না দিয়েই মিলি বলল
-তোমার কি মনে হচ্ছে না যে আমি সংসারে সমান দায়িত্ব পালন করছি না ? বরং তোমার থেকে কাজ তো আমি বেশিই করছি !
-আচ্ছা তাই ? উই উইল সি দ্যাট ! আসো তাহলে কিছু কথা পরিস্কার ভাবেই বলে নেওয়া যাক । আগেই বলেছি এই সব কথা গুলো আসছে কেবল মাত্র এবং কেবল মাত্র তুমি সব কিছুতে সমান সমান চাও বলে ।

সুমনের চোখের দিকে তাকিয়ে মিলির কেবল মাত্র মনে সুমন যেন একটু হাসলো । তবে সেই আভাসটা মুছে গেলে মুহুর্তেই । সুমন একটু কেশে নিয়ে বলা শুরু করলো ।
-আমার মনে হয় এই মাসের আর দুই দিন আছে এই দি গুলোতে যেমন ভাবে চলছে তেমন ভাবে চলাই ভাল । সামনের মাস থেকে আমরা সব কিছু সমান সমান হিসাব করবো ঠিক আছে । সামনের মাসের এক তারিখ থেকে আমার জন্য তোমার কে আর রান্না করতে হবে না । আমি তোমাকে কোন কিছি করতে বলবো না । বরং আমি সংসারে ঠিক যে যে আচরন করি তুমিও ঠিক সেই সেই কাজ গুলোই করবে । সংসারের সব সিদ্ধান্ত দুজনের মিলিত ভাবে নেওয়া হবে । এখানে আমার কথার মূল্য তোমার কথা থেকে একবিন্দু কম হবে না আবার বেশিও হবে না ! কেউ কাউকে কোন হুকুম করবে না । কেউ কারো কোন কাজ করতে বাধ্য নয়, বাধ্য করতে পারবেও না । ইচ্ছে হলে করবে নয়তো নয় ।
-ঠিক আছে । আর রান্নার ব্যাপার টা ?
-দেখ, আমার পক্ষে রান্না করা সম্ভব না তুমি জানো । তাই আমরা একটা বুয়া রাখবো যার কাজ হবে যে সে আমাদের জন্য রান্নাকরবে ঠিক আছে ?
-আচ্ছা ।
-আসলে তুমি ঠিকই বলেছো । তুমি নিশ্চয়ই আমার জন্য কেবল রান্না করার জন্যই আমাকে বিয়ে করো নি । তুমি কেন কাজ করবে ? আমারও সমান ভাবেই কাজ করা উচিৎ !

মিলির কেন জানি সুমনের গলায় স্বরটা ঠিক সুবিধার মনে হল না । এতো সহজে সুমন সব কিছু মেনে নিবে এটা ঠিক মিলির ঠিক বিশ্বাস হচ্ছে না । সুমন বলল
-এই গেল তোমার অধিকারের ব্যাপার. এবার আসা যাক দায়িত্বের ব্যাপার টা ! আসলে তোমার জন্য এই ব্যাপার নিয়ে কথা বলা আরো সহজ হয়ে যেত তুমি আমাকে বিয়ে না করে তোমার কোন কলিগকে বিয়ে করলে ।
-মানে ?
-আরে আরে আমার কথার অন্য কোন মানে বের করো না । আমি আগে বুঝিয়ে বলছি ! দেখো, আমাদের সমাজে একটা প্রচলিত ধারনা হচ্ছে পুরুষেরা বাইরে কাজ করে সংসারের জন্য উপর্জন করবে আর মেয়েরা সেই উপার্জন দিয়ে সাংসার চালাবে । এটা প্রচলিত । তোমরা এটা মানতে চাও না । তাহলে কি করতে হবে ?
-কি করতে হবে ?
-তাহলে তোমাদের কে ঠিক ঠিক পুরুষের মত বাইরে বের হয়ে সংসারের জন্য উপার্জন করতে হবে ।
-আমি কি উপার্জন করছি না ?
-এই জন্যই আমি বলেছিলাম যে তোমার কলিগদের কাউকে বিয়ে করা দরকার ছিল । এর মানে হচ্ছে তুমি ঠিক ঠিক যে পরিমান উপার্জন করবো সেই পরিমান উপার্জনের কারো সাথে তোমার বিয়ে করা দরকার ছিল । তাহলে ব্যাপারটা আরও সহজ হত তোমার জন্য । একটু আগে যে সমাজের প্রচলিত ধারনার কথা বললাম ঠিক সেই রকম প্রচলিত আরেকটা ধরনা হচ্ছে মেয়েরা সব সময়ই নিজের থকে উচ্ছে লেভেলের কাউকে বিয়ে করে । মানে মধ্যবিত্ত কোন মেয়ের মনে সব সময় আশা থাকে উচ্চ মধ্যবিত্ত কিংবা উচ্চবিত্তের কোন ছেলেকে বিয়ে করা অন্তত এমন কাউকে বিয়ে করা যে সেই মেয়েটা থেকে বেশি টাকা আয় করে । একটা ১০ হাজার টাকা বেতনের চাকরিজীবী মেয়ে কোন দিন ১০ হাজার টাকা বেতনের ছেলেকে স্বইচ্ছায় বিয়ে করতে চায় না, কোন দিন না । তুমিও কিন্তু কর নাই । এখানেই তুমি পিছিয়ে গেছ এখন এই নিয়মন টাও কিন্তু বদলানো দরকার । তাহলে এই বৈষম্যটা অনেকটাই কমে যেত । যাই কোন যে কথা বলি । এখন বলতে পারো টাকা পয়সাই কি সব ? হ্যা । আমাদের সমাজে টাকা পয়সা জিনিস টা সব না হলেও খুবই গুরুত্বপূর্ন একটা বিষয় । এই টাকা দিয়েই মোটামুটি সব হিসাব হয়, সবাইকে বিচার করা হয় । এই যে তুমি চাকরী করতেছো, টাকা আয় করতেছো এটা যদি না করতে তাহলে এই কথা তুমি কোণ দিন আমাকে বলতেই পারতে না । টাকা আয় করতেছো বলেই কিন্তু পারছো । টাকাটা অনেক অনেক জরুরী । এখন যে মানুষটা তোমার থেকে বেশি টাকা আয় করে এবং সংসারের জন্য বেশি টাকা খচর করে সেই মানুষটার মতামত তোমার থেকে বেশি গ্রহনযোগ্য হবে । এটা কি তোমার কাছে স্বভাবিক মনে হচ্ছে না ?

মিলি কোন কথা না বলে সুমনের দিকে তাকিয়ে রইলো । কি বলবে খুজে পাচ্ছে না ।

সুমন বলল
-আচ্ছা বাদ দাও । আমরা এসব নিয়ে আর কথা না বলি । আমরা সমান অধিকার নিয়ে কথা বলেছি । সব কিছু ঠিক করে নিয়েছি । এবার আসা যাক সংসারে কার কন্ট্রিবিউশন কেমন হবে সেটা ঠিক করা ।

এই লাইন বলে সুমন আবার জগ থেকে পানি ঢেলে রাখলো সামনে । তারপর বলা শুরু করলো ।

-আমাদের সংসারটা কি ? একটা ছোট্ট প্রতিষ্ঠান । এটা আমরা দুজন মিলে চালাই । তাই তো ? যেহেতু আমাদের এই প্রতিষ্ঠানে আমার অধিকার সমান হবে তাই তার আগে এখানে আমাদের কন্ট্রিবিউশনটা সমান হতে হবে । সমান সমান পার্টনার !

এই বলে সুমন টি টেবিলের নিচের র‌্যাক থেকে একটা প্যাড আর কলম বের করলো । তারপর লেখা শুরু করলো
-আমাদের এই ফ্ল্যাট টার ভাড়া ২২ হাজার টাকা ।
-বিদ্যুৎ, পানি এবং গ্যাস বিল দিয়ে আরও ৩ হাজার টাকা
-বুয়ার বেতন ৩ হাজার
-খাওয়া খচর আনুমানিক ৬ হাজার ।
আরও অন্যান্য ২ হাজার ।
এই হল মোট ৩৬ হাজার ।

-এই হল আমার সংসারের মোট খচর । ঠিক আছে ?

সুমন তাকালো মিলির দিকে । মিলি ঠিক ঠিক বুঝতে পারছে যে সুমন এর পরে কি বলতে যাচ্ছে । সমুন বলল
-সামনের মাসে তুমি এই ৩৬ হাজার টাকার ১৮ হাজার টাকা দিবে । আমি দিবো বাকি ১৮ হাজার, ব্যস । এরপর সব কিছু সমান সমান । তোমাকে আমার জন্য আর রান্না করতে হবে না । আমি যেমন ভাবে থাকবো তুমিও ঠিক তেমন ভাবেই থাকবে । ওকে । এবং পর পরে যদি সংসারে কোন কিছু কিনতে হয় তাহলে সেটাও দুজন মিলেই সমান কন্ট্রিবিউশনে কিনবো । সব কিছুতেই সমান সমান ! ঠিক আছে ?এটা তো গেল কেবল খরচের ব্যাপার । এরপর আরও সংসারে যে যে কাজ আছে সেই সব কিছুই আমরা সমান সমান ভাবে করবো ! আসো ঘুমানো যাক !

সুমন একটু মুচকি হেসে উঠে দাড়ালো । তারপর শোবার ঘরের দিকে হাটা দিল । খুব ভাল করেই জানে মিলির মাথা থেকে এই সমান সমান জিনিসের ভুত কদিনের জন্য দুরে চলে যাবে । মিলি সব মিলিয়ে স্কুল থেকে বেতনই পায় ১৬ হাজার টাকা ।

উঠে যেতে গিয়ে আবার দাড়িয়ে পড়লো । তারপর বলল
-পার্টনারশীপে প্রতিষ্ঠানে কি রকম হয় ? যে কম টাকা ইনভেস্ট করে সে কম সুবিধা কম মুনাফা ভোগ করে ঠিক সেই ভাবেই এখানেও চলে । এখন তোমার সামনে দুইটা পথ খোলা আছে । এক. আমাদের সমাজ টা যেভাবে চলে ঠিক সেভাবে চলা, সংসারটা সেভাবে চালানো । আর দুই, সমাজের প্রচলিত নিয়ম মত না চলে তোমার মন মত চলা । কিন্তু সেই ক্ষেত্রে তোমাকে এই ক্রাইটেরিয়াকে পূরন করতে হবে । মুখ দিয়ে চিৎকার করে "আমাকে সমান অধিকার দাও" এই টাইপের কথা বার্তা বললে লাভ হবে না । তোমাকে সেটা অর্জন করতে হবে । আশা করি আমি আমার বক্তব্যটা পরিস্কার করেছি ।

মিলি কোন কথা না বলে চুপ করে বসেই রইলো ।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

বিজন রয় বলেছেন: এটাও কি টিভি নাটক হবে?

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: :||

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১২

রাফাত সাগর বলেছেন: বউগুলা নিজের হিসেবের বেলায় একটু বেশি বুঝে, কিন্তু অতিরিক্ত বুঝতে গিয়ে গিয়ে যখন উষ্টা খেয়ে পড়ে যায় তখন এদের মুখটা দেখারমত হয়.... +++

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: ;) B-))

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:২০

মুখোশধারী মুসাফির বলেছেন: কট এন্ড বোল্ড।

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:২১

অপু তানভীর বলেছেন: :D B-))

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

উল্টা দূরবীন বলেছেন: ভালো লাগলো।
প্লাস।

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১৭

অপু তানভীর বলেছেন: :) :D

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৭

শায়মা বলেছেন: এই সব বলে লাভ নেই। সত্যিকারে বলতে গেলে কি যে জুটবে কপালে তাই ভাবছি।:(

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫২

অপু তানভীর বলেছেন: দরকারও নেই ;)

৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:১৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ভুল করে অনুসরন বাতিল করে আবার ফিরে এলাম অনুসরন করেই।। কেন, তা আর বললাম না।।
তবে একটা অনুরোধ বান্ধবী আর নারীবাদীদের সামনে পড়লে কিন্তু আপনার সত্যিই বিপদ আছে =p~ ।। অতএব সাধু সাবধান।।

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৩৭

অপু তানভীর বলেছেন: না না না এটা সঠিক নয় । আমার কিন্তু নারী ভক্তদের সংখ্যা বেশি ;);)

৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৮

রাজু বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট +++

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

অপু তানভীর বলেছেন: :) :D

৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

জাহিদ হাসান মিঠু বলেছেন: তাহলে আমিও একটা পয়েন্ট যোগ করি !
পুরুষ একাই দিবে YX আর মহিলা দিবে শুধু XX তা হবেনা।
নারীবাদীদের কাছে প্রশ্ন এখানে অধিকারটা সমান সমান করেন ।
মানে আপনারাও চেষ্টা করেন YX দেয়া যায় কিনা। নাহলেতো অধিকারটা সমান সমান হচেছা না !!!!


২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

অপু তানভীর বলেছেন: বুঝলাম কিছু জ্বলতেছে :D

৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

মামুন ইসলাম বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট +++

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: :):):)

১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

সায়ান তানভি বলেছেন: বিজন ভাই বলছে, এটাও কি টিভি নাটক হবে? আপনার বিচক্ষণতা আমাকে চমৎকৃত করেছে। এটা গণপ্রিয় টিভি নাটকই হতে পারে।গণপ্রিয় স্যাটেলাইট নাট্যকার হিসেবে অপু ভাইয়ের টাকা পয়সার কামানোর ভবিষ্যত উজ্জ্বল।শুভ কামনা।

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: :D :D :D

১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
+
:)

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: হিহিহিহি !

১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আপনার যুক্তিগুলো ব্যবসায়িক মানবিক নয়। আপনি সংসারকে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের তুলনা দিয়েছেন এবং মানবিক প্রতিষ্ঠানের সাথে কোনো পার্থক্য রাখেন নি। একজন বউ অফিসে কাজ করবে পূর্ণ সময়, আবার বাড়িতে এসে রান্নাবাড়া তাকেই করতে হবে, কারণ তার উপার্জন কম এবং আমাদের সমাজটা এভাবেই চলছে তাই - এই যুক্তির মধ্যে একটুও হৃদয়হীনতা চোখে পড়ল না?

সংক্ষেপে বলি মানবিক সংসার বা মানবিক সংস্থা কেমন হতে পারে: সেখানে যে যার সামর্থ্য এবং সীমাবদ্ধতা মতো কাজ এবং উপার্জন করবে। এবং উপার্জন অনুযায়ী (বা অনুপাতে) সংসারের ব্যয় বহন করবে। শারীরিক সামর্থ্য অনুযায়ী সংসারের বিভিন্ন কাজের দায়িত্ব নেবে এবং সম্পাদন করবে। -এই নীতিটা খুবই অব্যবসায়িক বা অন্যায় বা অসুন্দর মনে হলো কী?:)

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩

অপু তানভীর বলেছেন: আপনারা আপনারা অধিকারের বেলাতে পূর্ন ব্যবসায়িক মনভাব ব্যক্ত করবেন আর দায়িত্ব পালনের বেলাতে পুরুষদেরকে মানবিক হতে বলবেন, তা তো হবে না !
নিজের সুবিধার দিক গুলো এতো ভাল বুঝছেন আপনারা আর পুরুষদের কে বলতেছেন অব্যবসায়িক মনভাব পেষণ করতে :D =p~


১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মেহেদী হাসান সাব্বির বলেছেন: জাহিদ হাসান মিঠু বলেছেন: তাহলে আমিও একটা পয়েন্ট যোগ করি !
পুরুষ একাই দিবে YX আর মহিলা দিবে শুধু XX তা হবেনা।
নারীবাদীদের কাছে প্রশ্ন এখানে অধিকারটা সমান সমান করেন ।
মানে আপনারাও চেষ্টা করেন YX দেয়া যায় কিনা। নাহলেতো অধিকারটা সমান সমান হচেছা না !!

মন্তব্য টি হেব্বী লাগল ... :D :D :D :D

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৪

অপু তানভীর বলেছেন: আপনেরো তাইলে একই জায়গায় জ্বলতেছে :D :D

১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪১

সোজোন বাদিয়া বলেছেন:
১২নং মন্তব্যের জবাবে আবার মন্তব্য করছি। প্রথমে একটি সাধারন ভুল সংশোধন - আপনি 'আপনারা' বলতে মনে হচ্ছে নারীদেরকে বুঝিয়েছেন। আমি কিন্তু পুরুষ, আমার নিক নারীচিত্রটি আমার ভালবাসা, আমি নই।

আমি শুধু পুরুষদেরকে মানবিক হতে বলছি আর নারীদেরকে ব্যবসায়িক হিসেব করতে বলেছি - তা মনে হলো কেন? আমি তো আগের মন্তব্যটিতে নারি-পুরুষে কোনো প্রভেদ করি নি। আর, মানুষ হিসেবে সমান অধিকারের দাবি কি ব্যবসায়িক দাবি? অফিসে কাজ করে এসে বাসায় স্বামীকে রান্নার কাজে অংশ নেওয়ার দাবি করাটা কি ব্যবসায়িক দাবি?

ভাইজান, আপনার মাথায় ব্যবসা, এবং আপন সুবিধা এবং আধিপত্য ছাড়া আর কিছু এখনও ঢুকতে পারেনি। একটু দরজাটা খুলুন।

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: আরেকটু ভাল করে গল্পটা আরেকবার পড়লেই বুঝতে পারবেন যে এখানে নারীর থেকে নারীবাদ (বর্তমান অনলাইনীয় নারীবাদ) এর কথা বলেছি । আপনার মনভাব যেহেতু সেদিকেই, তা আপনি নারী হোন কিংবা পুরুষ আপনি আমার কাছে সমানই সুতরাং কথা একই থাকলো ।



ফেমানিস্টদের এই এক সমস্যা । কথা বার্তা যেদিকেই যাক না কেন সব ব্যাপারেই "মানুষ হিসাবে সমান অধিকার কথা" টানবেই । ভাইজান, আপনে মানুষ হিসাবে জন্ম গ্রহন করলেই কিন্তু অধিকার পাবেন না । আপনাকে এই জন্য কিছু দায়িত্ব পালন করতে হবে এবং আপনার দায়িত্ব পালন দিক দিয়েই আপনার অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে । আপনি কেবল মানুষ হলেই কিন্তু আপনার সংসার টিকবে না । এখানে আপনার কিছু অত্যাবশ্যকীয় দায়িত্ব পালন করতে হবে । এবং সেখানেও আপনার অধিকারটা প্রতিষ্ঠিত হবে । আপনি ঠিক কিভাবে কত টুকু আপনার দায়িত্ব পালন করবেন কিংবা করছেন সেটা থেকে ঠিক হবে আপনি কত টুকু অধিকার পাবেন ! আপনি দায়িত্ব পালন না করলে অধিকার পাবেন না । তা আপনি যেই হোন না কেন ? বিশ্বাস না হলে একটা বছর দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকুন, কোন ফেমানিস্ট নারীর উপর ডিপেন্ডেন্ট হোন তখনই দেখতে পাবেন সে আপনাকে কি অধিকার দিচ্ছে । ঘর জামাই গুলোর দিকে তাকান । তারাও তো মানুষ । পুরুষ হয়ে তারা তাদের বউয়ের কাছ থেকে কত টুকু অধিকার পায় ! কথা এটাই । দায়িত্ব সে বেশি পালন করে অধিকার সে বেশি পাবে, সুবিধাও বেশি পাবে !
এটা কি আপনার কাছে স্বাভাবিক মনে হচ্ছে না ? অবশ্য আপনার মনে হওয়াতে না হওয়াতে কিছু যায় আসে না । পৃথিবীটা এই নিয়মে চলে এবং এভাবেই চলবে ।

কথাটা হচ্ছে অধিকার প্রতিষ্ঠার আগে দায়িত্বটা আসবে । এখন আপনি যদি সমান অধিকারের কথা আসেন সেখানে সমান দায়িত্বের কথা আসাটা স্বাভাবিক । আর ব্যবসার ধারনা টা আপনার কাছ এসেছে আমি সেখান থেকে কেবল বলেছি যে নারীরা (নারীবাদী নারীরা) নিজেদের দিকটা কত ভাবে চাচ্ছে । যদি সমান কন্ট্রিবিউশন সমান দায়িত্ব পালন নাকরে সমান মুনাফা লাভের আশা করে সেটাকে কি বলে আমি ঠিক জানি না ।

আর আমার মাথায় কি চলছে সেটা আপাতত আপনার না ভাবলেও চলবে । আপনার মত মহান আমি হতে পারি নি এবং এই মহান হওয়ার আমার বিন্দু মাত্র ইচ্ছেও নেই ।
আমি যদি আমার সংসারে বেশি কাজ করি আমি বেশি অধিকার পাবো । যদি আমার অর্ধাঙ্গী আমার থেকে বেশি দায়িত্ব পালন করে তাহলে বিনা বাক্যে তাকে বেশি অধিকার দিবো ।
কথা একদমই পরিষ্কার !



১৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ভাইজান 'দায়িত্বপালন' শব্দটাকে আপনি যেভাবে টাকার হিসেব কষে দেখিয়েছেন - সমান 'দায়িত্বপালন' মানে সমান টাকা দেওয়া - এটা পুঁজিবাদী হিসেবকেও হার মানিয়েছে। ইউরোপ-আমেরিকাতে সংসারটা দুজনের, সুখ-দুঃখে সমান ভাগিদার, তারা দুই দেহে এক প্রাণ -্ এই অনুমানটা আদালত পর্যন্ত স্বীকৃত। ফলে বিয়ের পর সংসারে কে কতটাকা দিল আদালত সেটা দ্যাখে না। স্বামী যদি সব খরচ দেয়, ব্যাংকে যদি কিছুই না থাকে, আর স্ত্রীর উপার্জন যদি তার নিজনামের হিসেবে জমা থাকে, তাহলেও আদালত সেই হিসেব এবং সব হিসেব এক করে দুজনকে সমানভাবে ভাগ করে দিয়ে দেবে।
মহান হওয়া পরের কথা, ওসব দেশে গেলে সাধারণ মানুষ হওয়ার জন্যই এটুকু আপনাকে মানতে হবে। আর আমাদের এই অভাগা দেশেই যদি থাকেন তাহলে অবশ্য ভিন্ন কথা।

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: আপনে ঐদেশের কথা এদেশে টানেন কেনু ? এই দেশের কথা বলেন । এই দেশে কি হইতেছে সেইটা দেখেন ! বিদেশ কন্যাদের সাথে আপনি এই দেশের কন্যাদের কেনু মিলাইতেছেন !

আর 'দায়িত্বপালন' শব্দটা টাকার হিসেবে মূল্যায়ন টা পছন্দ হল না ? না হওয়ারই কথা ! আমাদের দেশের নারীবাদ, নারীবাদী এই শব্দগুলো নিয়ে যাদের আন্দোলন করে তাদের কাছে এই কথা পছন্দ না হওয়ার কথা !

প্রত্যেকটা বিষয়, ঘটনার দুইটা ব্যাপার টা । একটা মূখ্য এবং অন্যটা গৌন্য । ঠিক তেমনি ভাবেও দায়িত্বপালন ব্যাপারটারো দুইটা ব্যাপার থাকে । সংসারের দায়িত্ব পালনের মূখ্য বিষয়টা এই টাকা আয়ই । আপনি এটা মানেন কিংবা না মানেন সংসারের টিকে এবং সংসার সুখের হওয়ার জন্য এই টাকা ছাড়া, টাকা আয় ছাড়া অন্য কোন উপাদান নেই । বুলি কথা ঝেড়ে লাভ নেই এই হচ্ছে সত্য কথা ।

আপনি আপনি সকাল বেলা আপনার ছেলেকে স্কুলে দিয়ে আসবেন । এটা আপনার সংসারের একটা দায়িত্ব কিন্তু সেটার আগে আপনাকে ছেলে স্কুলে ভর্তি করতে হবে, তার স্কুলের ফিস দেওয়া লাগবে । অর্থ । আপনি সংসারের প্রত্যেকটা কাজে প্রত্যেকটা দায়িত্বের ক্ষেত্রে দেখবে আগে সেখানে টাকার ব্যাপার টা আসবেই । এমন কি আপনি স্ত্রীকে ভালবাসবেন সেখানেও টাকার ব্যাপার আছে । যদি তার চাহিদা ঠিক মত পূরন করতে না পারেন, তার থাকা, খাওয়া, পরা যদি আপনি প্রভাইড করতে না পারেন তাহলে স্ত্রীর ভালবাসাও পাবেন না ।

আপনি এমন একটা ব্যাপার দেখান সংসারে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সেখানে মূখ্য ব্যাপারটা টাকা না ?

আমি আগেই বলেছি আমি মহান না । এই পৃথিবী পুজিবাদী হিবাসবেই চলে । টাকা সব কিছু না, টাকা দিয়ে সব কিছু হয় না সত্য কিন্তু টাকা টাকা সব শর্তের প্রাথমিক শর্ত । আর সংসারের ক্ষেত্র টাকা তো সবার আগে । আগে টাকার রিকোয়ার্মেন্ট টা ফুলফিল হলেই তারপর অন্যান্য সব কিছু আসে, নয় তো ।

১৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: যাক, আমার মনে হয়, আপনি আপনার চিন্তাধারাটা স্পষ্টভাবেই তুলে ধরেছেন। আমি দোয়া করি আপনার অনেক টাকা হোক এবং টাকা দিয়ে ভালবাসা, শ্রদ্ধা, সম্মান সবই যেন কিনতে পারেন। আপনার গল্পের নায়ককেও বলেন নায়িকাকে আরও বেশি টাকার বান্ডিল এগিয়ে দিতে তাহলেই আর টেনশান থাকবে না। প্রতিদিন অফিস থেকে ফিরেই হাসিমুখে স্বামীর জন্য রান্নাবাড়া করতে লেগে যাবে :)

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

অপু তানভীর বলেছেন: এতো দেরিতে বুঝতে পারলেন ? আপনার এতো স্লো হলে চলবে কেনু ? আপনার দেরিতে বোঝার জন্য কতগুলো ফাউ প্যাঁচাল করতে হল । পরের বার একটু তাড়াতাড়ি বোঝার চেষ্টা করবেন তাহলে সবার সময় বাঁচবে !

আমার অবস্থা আসলে এতোটা খারাপ হয় নি যে একজন ফেমানিস্টের দোয়া নিতে হবে । আপনার দোয়া আপনি আপনার কাছেই রাখুন ! আর আমার গল্পের নায়কেরা কি করবে সেটা নিয়েও আপনাকে চিন্তা না করলে চলবে ! তার চিন্তা তাকেই করতে দিন ।

ধন্যবাদ

১৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৩৫

রিপি বলেছেন:
তাহলে গল্পের শানেনুযুল হলো বাংলাদেশে নারী পুরুষের সমান অধিকার সেদিনি প্রতিস্ঠিত হবে যেদিন নারী তারচেয়ে কম বেতন পাওয়া পুরুষ কে বিবাহ করিবে। আরে বাহ..... ভাবতেই আছি.... /:)

নারীর টাকাটাই দেখলো পুরুষ আর মানুযটার কোন দামেই নেই?! দুঃখ আর দুঃখ। :||

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: ইনকাম ছাড়া কোন পূরুষকে কি আপনারা দাম দেন ? আপনারা কি পুরুষের টাকা টা দেখেন না ? কোন এরেঞ্জ রিয়েটা পুরুষের টাকা (বেতন) না দেখে হয় বলতে পারেন ?
ভাবেন । ভাবতে থাকেন ।

পৃথিবীতে মানুষ যতবড় বড় কথাই বলুক না কেন, যত নীতিকথা ঝাড়ুক না কেন, মানুষের প্রভাব প্রতিপত্তি সম্মান এস নির্ধারন হয় টাকা দিয়ে । আগে কি হত সেটা পরের কথা এখন এটাই হচ্ছে নিয়ম ।

১৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

রিপি বলেছেন:
ভাইয়া রেগে গেলেন মনে হয়। রেগে গেলে কি চলবে! মানুষের বিভিন্ন মতামত থাকতেই পারে।
এখনো সব মেয়ে যেমন টাকাকে না মানুযটাকে প্রাধান্য দেয় সেরকম এখনো অনেক ছেলে আছে যারা বউ গৃহিনী হবার পরেও অনেক রেসপেক্ট করে।
সমান সমান অধিকার হবে কিন্তু রেসপেক্ট নাই.. সে অধিকার আমার দরকার নাই। মুলকথা হচ্ছে সেক্রিফাইস। তবে সেটা দুদিক দিয়েই হতে হবে।
তবে গল্পটা বাস্তবের সাথে অনেক মিল আছে। নারীরা এখন কর্মক্ষেএে অনেক এগিয়ে যা্চ্ছে, এদের মধ্য কিছু নারী আবার সেক্রিফাইস আর সমঅধিকার এদুটোকে গুলিয়ে ফেলছে। কিছু কিছু পুরুষরাও কিন্তু এথেকে পিছিয়ে নেই। এটা একান্তই আমার মতামত। ভালো থাকবেন। আরো ভালো ভালো লেখা পড়তে চাই আপনার। :)

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: সমঅধিকার আর সম্মান জিনিস দুইটা এক না । এইটা অনেকেই গুলিয়ে ফেলেন !

আপনি ভিন্ন মত রাখতে পারেন এটাতে আমার কোন আপত্তি নেই কিন্তু আমি তো আমার কথা বলবই ।

১৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: যদি মিলির বেতনও সুমনের মত হত তাখলে কিন্তু সুমন মিয়া বড় বিপদেই পরতে হত,
সবশেষে ভালই লাগলো, আজ থেকে বউয়ের সাথে এই হিসাব শুরু করে দেব।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: তাহলে বিপদে পড়তোই । আমাদের দেশের অধিকাংশ পুলাই তখন বিপদে পড়ে যেত কিন্তু আশার কথা হচ্ছে এমনটা হয়না খুব একটা :D

২০| ২১ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:২০

সিলা বলেছেন: কমেন্ট গুলা পড়ে ভাবছি ছেলেরা বাহিরে কাজ করবে, আর মেয়েরা বাহিরে কাজ করবে আবার ঘরে এসেও কাজ করবে তাতে মেয়েদেরি ঠকা হয়।
তারচে ভালো চাকুরী ই করবনা।ছেলেরা বাহিরের কাজ করবে মেয়েরা ঘর গুছাবে সুন্দর করে সংসার সাজাবে।আর জা কিছু লাগবে সব ছেলেদের থেকে আদায় করে নিবে। এতে কাঁঠাল ও খাওয়া হবে হাতো ভরবেনা।
কস্ট করে টাকাও কামাতে হবে আবার ঘরে এসে অধিকার নিয়ে হবে মন কসাকষি কি দরকার.... এত ঝামেলার ভিতর বাবা আমি নাই।

২৪ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

অপু তানভীর বলেছেন: যা লাগবে তা ছেলেদের কাছ থেকে আদায় করে নিবে ....
এমনই তো হয়ে আসছে তাই নয় কি ?


২১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

খাঁজা বাবা বলেছেন: হাউজ দ্যা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.