নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্পঃ মুনিয়ার কথা

১৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:১৬



মুনের ভাল নাম ছিল মুনিয়া হাসান ! তবে কোন দিন ওকে মুনিয়া বলে ডাকতাম না । সেই স্কুল থেকেই ওকে মুন বলে ডাকতাম । ও খুব রেগে যেত ওর পুরো নাম না ডাকার কারনে ! প্রাইমারি থেকে হাই স্কুল ! একই সাথে একই স্কুলে । আমার সাথ যেন ওর দা কুমড়া সম্পর্ক ছিল । প্রায় প্রতিদিন স্কুলে আমার ঝগড়া লাগতো । আমাকে দেখলেই এমন একটা মুখ করতো যেন খুব খারাপ কোন কিছু খেয়ে ফেলেছে । ক্লাস টেনে উঠতেই ওকে হঠাৎ করেই প্রোপোজ করে বসলাম।
আমার কেন জানি মনে হত ও আমাকে উপরে উপরে রাগ দেখালেও আমার উপর একটা টান আছে । কেন মনে হত আমি জানতাম না । আর মুনিয়া দিন দিন দেখতে বেশ সুন্দর হয়ে উঠছিল ! ক্লাসে টেনে উঠেছি মনে নতুন রঙ লাগা শুরু হয়েছে !
তবে আমার ধারনা সত্যি করে দিয়ে মুনিয়া ঠিক ঠিক আমার প্রস্তাবে রাজি হয়ে গেল । সেদিনই ওকে প্রথম বারের মত পুরো নামে ডাকলাম । ও আমার দিকে তেড়ে এসে বলল
-মুনিয়া কেন বলছো ?
-তাহলে ?
-এতো দিন যা ডাকতে তাই ডাকো !
-কিন্তু ওটা তো তোমার পছন্দ না !
-তাই ? তোমাকে বলেছে !
আমাদের প্রেম ভালই চলছিল কিন্তু এসব ব্যাপার তো চাপা থাকে না । কদিন পরেই ও বাসায় জেনে গেল । আমি তো ভয়েই বাঁচি না । না জানি আমার বাসায় রিপোর্ট চলে আসে । এসব ব্যাপার মেয়েদের তো স্বাধারনত কোন দোষ হয় না সব দোষ হয় ছেলেদের । কিন্তু রিপোর্ট আসলো না, মুনিয়া নিজে এল । গম্ভীর মুখে বলল তার পক্ষে আর রিলেশন রাখা সম্ভব না ! তার বাবা নাকি তাকে মানা করেছে । তার বাবা তাকে মাথার দিব্যি দিয়ে আমার সাথে কথা বলতে মানা করেছে !
আমি কিছু বললাম না ! তখন অবশ্য কিছু করার ছিল না । স্কুলের বয়স ছিল ! সব কিছু বোঝার বয়স ছিল না । তবে কেন জানি কষ্ট খারাপ লাগত মুনিয়ার কথা মনে হলে । কেউ জানি বুঝতে না পারে বাধরুমের ট্যাপ ছেড়ে কাঁদতাম প্রায় !
কলেজে উঠে আমি ঢাকায় চলে এলেও মুনিয়া এলাকায় রয়ে গেল । দেখা সাক্ষাত কমে গেল । চোখের আড়াল হলে মনের আড়াল বলে কথা আছে আমার বেলাও তাই হল । প্রথম প্রথম কষ্ট লাগলেও বছর খানেকের ভিতরে সব কিছু ভুলে গেলাম ।
আর তখন নতুন ফোন কিনেছি । চুটিয়ে মেয়েদের আড্ডা দিতে শুরু করলাম রাতের ডিজুস অফারে ।
মাঝে মাঝে যখন বাসায় যেতাম মুনিয়ার কথা কানে আসতো ! পাড়ার কার না কার সাথে যেন তার প্রেম চলছে । কষ্ট যে হত না মিথ্যা বলব না তবে খুব জানতে ইচ্ছে করতো যে তার বাবা কি এখন তাকে আর কোন মাথার দিব্যি দেই নাই !
কিন্তু কপাল খারাপ হলে যা হয় । ভার্সিটিতে মুনিয়া ঠিক আমার ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হল ! বলতে গেলে নবীন বরণের দিন আমার সাথে চোখাচোখি ! আমি কয়েকটা মুহুর্ত ওর দিকে তাকিয়ে চোখ ঘুরিয়ে চলে এলাম । এমন একটা ভাব করলাম যেন ওকে আমি ঠিক চিনিই না !
মুনিয়াকে জীবনের সব থেকে তীব্র উপেক্ষা করা শুরু করলাম । ক্লাসের সবাই আস্তে আস্তে টের পেয়ে গেল যে আমি মুনিয়া কে একেবারে স হ্য করতে পারি না ! সবার সাথে কথা বললেও তার সাথে কোন দিন একটা কথাও বলি না কোন দিন !
ফার্স্ট ইয়ারে শেষে আরেকটা ঝামেলা শুরু হল । ডিপার্টমেন্ট থেকে আমরা ঠিক করলাম বিরিশিরি যাবো বেড়াতে । সব কিছু ফাইনাল এরই মাঝে আমি ঠিক করলাম আমি যাবো না ! আর কোন কারন নেই মুনিয়া যাচ্ছে তাই ! কিন্তু মুখে বললাম অন্য কথা । আমার ঐ দিন বাসায় যেতে হবে জরুরী কাজে । যদিও অনেকেই বুঝে গেল যে আমি কেন যাচ্ছি না । কেউ কেউ আবার মুনিয়াকে না নেওয়ার পক্ষে ! কিন্তু তা আর হয় না ক্লাসের কাউকে বলে দেওয়া হল তোমাকে নেওয়া যাবে না !
পরদিন ক্যাম্পাসে এসে শুনি তারা নাকি বিরিশিরিতে সেই মজা করেছে তবে আমাকে মিস করেছে বেশ । সাথে মুনিয়াকেও । মুনিয়াও নাকি শেষহ মুহুর্তে যায় নি । কেন যায় নি কেউ বলতে পারে না । কেউ না জানলেও আমি ঠিকই বুঝতে পারলাম ও কেন যায় নি ।
তবে ঐ দিনের পর থেকে মুনিয়াকে দেখে মনে হত ও যেন আমার সাথে কথা বলতে চাইছে । অবশ্য এতোদিন তাই ই মনে হত কিন্তু ইদানিং সেই ভাব টা যেন আরও প্রবল আকার ধারন করেছে । কিন্তু আমি ওর ধারে কাছেও যেতাম না । ও যেদিক দিয়ে যেত তার দশ হাত দুর দিয়ে যেতাম ।
ক্লাসে যেমন আমার বন্ধু ছিল তেমনি মুনিয়ারও ভাল বন্ধু ছিল । একদিন মুনিয়ার এক বন্ধু আমাকে এক পাশে ডেকে নিয়ে গিয়ে বলল যে মুনিয়া নাকি আমার সাথে কথা বলতে চায় !
আমি খানিকটা তাচ্ছিলের সাথে বললাম
-আমি চাই না !
-একবার কথা বললে কি হবে ?
-কিছু হবে না ! কিন্তু আমি চাই না !
মেয়েটি আরও কিছুক্ষন চেষ্টা করে চলে গেল । আমি ভেবেছিলাম মুনিয়া হয়তো আসবে না আর, আমার কাছে । কিন্তু আমার ভুল ভেঙ্গে দিয়ে একটু পরেই মুনিয়া এসে হাজির ! তখন আমি বন্ধুদের সাথে ক্লাসেরই এক কোনে বসে আড্ডা দিচ্ছি । স্যার তখনও আসে নাই ।
পেছনে এসে মুনিয়া দাড়ালো ! আমার বন্ধুরা ওকে দেখে হাসাহাসি বন্ধ করে দিল ! আমি পেছনে ফিরে তাকিয়ে দেখি মুনিয়া দাড়িয়ে ! কিছু বলতে চাচ্ছে কিন্তু বলছে না ! আমি একবার তাকিয়ে আবারও চোখ ফিরিয়ে নিলাম । এমন একটা ভাব করলাম যেন তাকে আমি চিনিই না ! মুনিয়া আমাকে পেছন থেকে ডেকে বলল
-অপু !
আমি জবাব না দিয়ে তখনও ওকে উপেক্ষা করে চলেছি !
-প্লিজ অপু একটু শুনবে ?
আমি মুনিয়ার দিকে তাকিয়ে কঠিন কন্ঠে বললাম
-কেন শুনবো ? আপনাকে আমি কি চিনি ? চিনি না ! কেন শুনবো ?
মুনিয়া খানিকটা সময় আমার দিকে তাকিয়ে রইলো একভাবে । তারপরই টুপ করে ওর চোখ থেকে এক ফোটা জল গড়িয়ে পড়তে দেখলাম ! আমি তবুও নিজেকে আগে অবস্থানে ধরে রাখলাম !
মুনিয়া আর না দাড়িয়ে প্রায় দৌড়েই ঘর থেকে বেরিয়ে গেল ! এতোক্ষন যেন পুরো ক্লাস আমাদের দিকে তাকিয়ে ছিল । কেউ কোন কথা না বলে আমাদের দিকেই তাকিয়ে ছিল ! ! বন্ধু খালিদ বলল
-দোস্ত একটু শুনতিস ?
-কেন ?
-দেখ জানি না তোদের সাথে কি হয়েছে কিংবা ওকে কিভাবে চিনিস ! কিন্তু মেয়েটা যদি কোন ভুল করে থাকে তাহলে তাহলে ওকে একটা সুযোগ তো দিবি !
আমি কঠিন কন্ঠে বললাম
-এই ব্যাপার আমি কোন কথা শুনতে চাই না ! আর ভুল করলে সুযোগ দেওয়া যায় অন্যায় করলে না !!
কেবল এই কথাটা বলেছি তখনই ক্লাসে স্পিকারে শুনতে পেলাম
-অন্যায় ! আসলেই অন্যায় করেছি আমি !
অবাক হয়ে তাকিয়ে দেখি মুনিয়া দাস্কের উপরে দাড়িয়ে আছে । কোখন বেড়িয়ে গেল আর কখনই বা ফিরে এল কিছুই বুঝতে পারলাম না ! ক্লাসে স্পিকারের মাইক্রোফোন টা ওর হাতে ! ও কিছুটা সময় আমার চোখের দিকে তাকিয়ে রইলো । ওর চোখ দিয়ে তখনও পানি পড়ছে । মুনিয়া বলল
-আমাকে এই প্রশ্নটা গত এক বছর ধরে প্রায়ই শুনতে হয়েছে যে অপুর সাথে তোমার কি হয়েছে ? ও তোমাকে পছন্দ করে না কেন ? আজকে কেন জানি মনে হল সবাইকে কথা টা বলি ! হ্যা আমাকে অপছন্দ করার অপুর যুক্তি সংগত কারন আছে ! অবশ্যই ও আমার উপর রাগ করে থাকতে পারে তবে একটা বারও কি আমার কথাটা শোনা উচিৎ নয় ?
প্রশ্নটা সবার কাছে করলেও আমার মনে যেন ওটা আমাকেই করছে ও ! এই টুকু বলে মুনিয়া আবারও কিছুটা সময় নিরব থাকলো । যেন গুছিয়ে নিচ্ছে সব কথা গুলো ! তারপর আবার বলা শুরু করলো
-যখন স্কুলে ছিলাম ওর সাথে আমার একটা চমৎকার সম্পর্ক ছিল ! হ্যা, আমি ওকে ভালবাসতাম !
এই কথাটা কেন জানি ভাল লাগলো ! অনেক দিন পর ওর মুখ থেকে শোনা কথাটা ! আমি ওকে ভালবাসতাম এই কথা টা না বলে মুনিয়া বলল সে আমাকে ভালবাসাতো !
-ভালবাসতাম বলছি কেন ? এখনও ভালবাসি ! আর ভালবাসি বলেই আজকে আজকে আমি এখানে ! ভালবাসি বলেই আমি মেডিক্যালের সিট ছেড়ে দিয়ে এখানে পড়তে এসেছি । কেবল ওকে প্রতিদিন একবার দেখবো বলে !
এই কথাটা আমার কাছে একটু নতুন লাগলো ! এটা আমার জানা ছিল না ! শুনেছিলাম ও মেডিক্যালে পরীক্ষা দিয়েছিল পরে অবশ্য আর কোন খোজ রাখি নি !
মুনিয়া বলল
-আচ্ছা অপু বলতে পারো যে তখন আমার বয়স কত ছিল ? আমার একার পক্ষে কি আমার বাবার বিরুদ্ধে যাওয়া সম্ভব ছিল ? একটা মেয়ে কি এতোটা পারে লড়তে ! আমাদের সম্পর্কে সেদিন আমার বাবার চাপে নষ্ট করেছিলাম কিন্তু তোমাকে কি মন থেকে মুছে দিয়েছি ? এই কথাটা জানতে চাও নি কোন দিন ? সেই স্কুল থেকে কলেজ তারপর এই ক্যাম্পাসে এই এতো গুলো বছর তোমাকে ছাড়া আমি কাউকে ভাবি নি ! কাউকে না ! এটাই মনে হয় আমার সব থেকে বড় ভুল হয়েছে ! বারবার অপমানিত হয়েও তোমার পেছনে লেগে রয়েছি ! এটাই সব থেকে ভুল হয়েছে !
এই টুকু বলেই মুনিয়ে নিরবে কাঁদতে লাগলো সবার সামনে ! আরও কিছু যেন বলার ছিল ওর । কিন্তু কান্নার তোড়ে বলতে পারলো না ! রুম থেকে চলে গেল ! ক্লাসে সকলে এবার আমার দিকে তাকালো ! যেন সব কিছুর জন্য আমিই দায়ী ! আমি আসলে ভাবতেই পারি নি এমন কিছু হবে । অন্তত মুনিয়া সবার সামনে এভাবে বলতে পারবে এটা আমার ধারনার বাইরে ছিল !
পেছন থেকে খালিদ বলল
-এবারও কি মেয়েটার সাথে কথা বলবি না ?
দেখি ক্লাসে সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে । আমি সবার চোখেই কেবল একটা কথা । মেয়েটার সাথে একটু কথা বল ।
আমি এবার আর না পেরে দরজা দিয়ে বের হয়ে বাইরে এলাম । তাকিয়ে দেখি সেমিনার রুমের পাশের বারান্দার গ্রীল ধরে মুনিয়া দাড়িয়ে আছে । ক্ষনে ক্ষনে ওর পুরো শরীর টা কেঁপে উঠছে । পেছন থেকে দেখেই বোঝা যাচ্ছে মেয়েটা কাঁদছে । আমি আস্তে আস্তে এগিয়ে গেলাম সেদিকে ! ওর কাছাকাছি এসে দাড়ালাম ।
কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না ! কিংবা কি বলা উচিৎ ! আমার কাছে কেমন অবিশ্বাস মনে হচ্ছিল সব কিছু ! সেদিনও সব কিছু যেমন ঝাপছা মনে হচ্ছিলো । আর আজকেও ! তাহলে এতো দিন কেবল আমি একা একা কষ্ট পায় নি, কিংবা ট্যাপ ছেড়ে কেবল আমি একা কাঁদি নি । মুনিয়াই কেঁদেছে !
সত্যি কেঁদেছে !!
আমি আস্তে করে ওকে ডাক দিলাম !
-মুন !
প্রথমবার ও জবাব দিল না ! আমি আবার বললাম
-মুন
-কি !
-তুমি সত্যিই আমার জন্য মেডিক্যালের সিট ছেড়ে এসেছো ?
মুনিয়া ঝট করে আমার দিকে ফিরে তাকালো ! ওর চোখ দুটো তখনও অশ্রুতে একাকার ! বলল
-এতোদিন পর কথা বললে তাই এইটা ? রেজাল্ট শীট দেখাবো ?
-আরে না না ! আমি এমনি ইয়ার্কি মারলাম !
-তাই ? আমাকে কষ্ট দিতে খুব মজা লাগে, না ?
-না মানে, ডাক্তার প্রেমিকা হাত ছাড়া হয়ে গেল কি না তাই !
মুনিয়া অশ্রু কি প্রবল চোখে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো ! আমি সত্যি সত্যিই যেন ওর ভালবাসার উত্তাপ বুঝতে পারছিলাম । কে জানি বলেছিল একটা মেয়ে যখন একটা ছেলেকে ভালবাসে তার সব কিছু দিয়ে ভালবাসে । পৃথিবীর কোন কিছু দিয়ে সেই ভালবাসার উত্তাম ঠান্ডা করা যায় না !
এরই মাঝে মুনিয়া আবারও একয়া কান্ড করে করে ফেলল ! তাকিয়ে থাকতে থাকতেই আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো । আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই সব কিছু হয়ে গেল । ওকে যে বলবো এটা বাড়ির ছাদ না যে কেউ আসবে না, ডিপার্টমেন্টমেন্টের সেমিনার রুম ! যে কেউ চলে আসবে ! কোন স্যার চলে আসলে উপায় আছে ?
তবে আমাদের ক্লাস রুম আর সেমিনার রুম টা একেবারে শেষ মাথায় বলে রক্ষে ! একটু পেছন ফিরে তাকিয়ে দেখি ক্লাসের প্রায় সবাই আমাদের দিকে তাকিয়ে হাসছে মিটমিট !
আমি ওকে বলার চেষ্টা করলাম যে এখন আমাকে ছাড়ো স্যার চলে আসলে কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে । কিন্তু কেন জানি বলতে পারলাম না ! বহুদিনের পুরানো কষ্ট টুকু ভোলার জন্য এই জড়িয়ে ধরা টুকু যেন খুব দরকার ছিল !

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১:০১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ফিল্মি

১৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১:১৩

অপু তানভীর বলেছেন: অনেক টাই

২| ১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:০১

সন্দীপ মজুমদার বলেছেন: বরাবরের মতো একরাশ ভালো লাগা !! গল্পে +++++

১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২

অপু তানভীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ !! :):)

৩| ১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

রিকি বলেছেন: ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের পোস্টে ভাল লাগা--- ++++++++ । :D :D:D:D:D:D

১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩

অপু তানভীর বলেছেন: ভাল লাগতেই হইবে । না ভাল লেগে কি উপায় আছে ;);)

৪| ১৯ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: বাহ, ভালোলাগা নিয়ে পড়লাম। ডেস্কে এসে কথা বলার পার্টটুকু একটা কাহিনী মনে করাইয়া দিলো। আমাদের ক্লাসে এক মেয়ে ছিলো, এক্সপোনেন্সিয়াল গনি নামের তার এক বেহায়া প্রেমিকের আচরনের তীব্র প্রতিবাদ জানাইতে সে ডায়াসে এসে দাড়াইছিলো। যদিও প্রেম নিয়া দাড়ায়নাই, বিরক্তি নিয়া দাড়াইছিলো।

গল্প ভাল্লাগছে। ++

১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: দাড়াইছে তো এইটাই বড় কথা । এইখানে মুনিয়া পজেটিজ ভালুবাসা নিয়ে দাড়াইছে ঐখানে সে নেভেটিভ ভালুবাসা নিয়ে নিয়ে দাড়াইছে । ব্যাপার ভাল না ?


ধন্যবাদ :):)

৫| ১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:২২

সাইফুল ফরিদপুর বলেছেন: hum

১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: হুম

৬| ১৯ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৩০

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপু তানভীর ,



"বহুদিনের পুরানো কষ্ট টুকু ভোলার জন্য এই জড়িয়ে ধরা টুকু যেন খুব দরকার ছিল !"

কিছু সম্পর্ক থাকে যাতে মাঝে মাঝে কিছু একটা জড়িয়ে ধরা খুব দরকার হয়ে পড়ে ।

ভালো লাগলো ।

১৯ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

অপু তানভীর বলেছেন: আসলেই দরকার হয়ে পড়ে কিন্তু সবাই সেই সুযোগ টা পায় না !

৭| ১৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৪২

প্রথম অালো বাংলা পত্রিকা বলেছেন: khob valolaglo

২০ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১২

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :):)

৮| ২০ শে মে, ২০১৫ রাত ৩:৫৯

নাইট রাইটার বলেছেন:

২০ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

অপু তানভীর বলেছেন: বাস্তবে কি আসলেই তাই ?
কি জানি !!

৯| ২০ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

জেন রসি বলেছেন: চরম রোম্যানটিসিজম এর স্বাদ পাইলাম মনে হয় :)

++

২০ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: আমার জীবনে কাল্পনিক রোম্যানটিসিজম ছাড়া আর আছেই বা কি !! :D

১০| ২০ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: গল্প অসাধারণ হয়েছে :)
++++++

২২ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :):)

১১| ১৪ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: হুম

২০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: হুম !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.