নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ মিরার টাই বাঁধার পরবর্তি ঘটনা সমূহ (শেষ পর্ব)

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩







প্রথম পর্ব



মিরা আমার আগে আগে সিড়ি দিয়ে উঠছিল । ওর পা ফেলার আওয়াজ শুনেই বুঝতে পারছিলাম কি পরিমান রেগে আছে আমার উপর । আমার অবশ্য খুব বেশি কিছু মনে হচ্ছে না । একটু আধটু মজা করাই যায় ।

ওর বন্ধুদের সামনে ওমন ভাবে আমার উপর দোষ না চাপালে হয় তো এমন কিছুই বলতাম না !যাক যা বলেছি ভাল হয়েছে । টিট ফর ট্যাট !



যখন ফ্ল্যাটের কাছে চলে এসেছি তখনই ফোন বেজে উঠলো ! মার ফোন !

এই সময়ে ? মা সাধারন এই সময়ে ফোন দেয় না !



আমি ভেবেছিলাম রেগুলার যেভাবে কথা বলে সেরকম কথা বলার জন্যই মা ফোন দিয়েছে কিন্তু ফোন রিসিভ করেই সেই ভুল ভাঙ্গলো !

মা গম্ভীর কন্ঠে বলল

-কোথায় তুই ?

-এই তো মা । সিড়ি দিয়ে উঠছি ! উঠে পড়েছি !

আমাকে অবাক করে দিয়ে মা বলল

-মিরাদের বাসায় আয় !

-মানে ?

-কোন মানে নেই !

এই বলে মা ফোন রেখে দিল !



আচ্ছা আজকে আমার সাথে হচ্ছে টা কি ? সবাই যে যার মত কথা বলেই ফোন কেটে দিচ্ছে । আমার কথা শোনার প্রয়োজন বোধ করছে না ! আর মা মিরাদের বাসায় আসতে বলল কেন হঠাৎ ? তার মানে কি মা মিরাদের বাসায় ?

রাত যদিও বেশি হয় নাই তবু মার তো এখন আসার কথা না ! কোন ভাবেই না ।



আমি মিরার পাশে গিয়ে ওদের দরজায় সামনে দাড়ালাম । মিরা ততক্ষনে কলিংবেল টিপেছে । আমি ওর পাশে দাড়িয়েছে দেখে ওর মেজাজ টা আরও এক ধাপ বেড়ে গেল !

-কি ব্যাপার ? আপনি এখানে কেন ?

আমি কিছু বলতে যাবো তার আগেই মিরাদের বাসার দরজা খুলে গেল । সামনে মিরার মা দাড়িয়ে । মুখ যথেষ্ঠ গম্ভীর ! সকাল বেলা যেমন টা দেখেছিলাম তেমন টা মোটেও নয় ।

আমাদের দুজনকে দেখেই মিরার মা বলল

-তোমরা ভেতরে এসো !



বাসায় ভেতরে আমার আর মিরা জন্য অন্য কিছু অপেক্ষা করছিল । আমার মা বাবা আর বড় ভাই সাথে মিরার বাবা মা আর কে কে যেন রয়েছে । আমি তাদেরকে ঠিক চিনিও না ! মিরার দিকে তাকিয়ে দেখি ওর চোখেও কেমন একটা বিশ্ময় কাজ করছে । এতো গুলো মানুষ এখানে কেন এই প্রশ্ন আমার মত ওর মনেও জানতেছে ।



আমাকে দেখে মা বলল

-তুই এমমন একটা কাজ কেমন করে করলি ?

-কি করলাম ?

-কি করলি মানে ? মিরাকে বিয়ে করবি ভাল কথা আমাদের বলবি না ? আমরা কি মানা করতাম নাকি ?



আমি এবার সত্যি সত্যি আকাশ থেকে পড়লাম ! মা এসব কি বলছে । মিরাকে বিয়ে মানে কি ? তাহলে কি ?

মাও ঐ ছবি দেখেছে ?

কিন্তু কিভাবে ?

আমার তখনই মনে পড়লো আমার ভাইও আমার সাথে ফেসবুকে আছে । সাথে আরও বেশ কিছু কাজিন রাও ! ওরাই কি তাহলে ভুল বুঝেছে !



আমি মিরার দিকে তাকিয়ে দেখি ওর মুখ কেমন ফ্যাকাসে হয়ে গেছে । ও বলল

-আপনারা এসব কি বলছেন ? মামা তোমরা !



দেখলাম একজন আমাদের দিকে তাকিয়ে বলল

-হয়েছে ! আমরা এটা তোমাদের কাছ থেকে আশা করি নি ! আমাদের জানিয়ে করলে আমরা কি এমন আপত্তি করতাম ? রিয়াদকে বলতে পেরেছিস আমাদের কে বলতে পারিস নাই ?



রিয়াদ !! তাহলে রিয়াদ এর পেছনে ! ও ছবি তুলেছে তারপর সবার কাছে এই কথা বলেছে ?

অন্তত মিরার মা তো জনাতোই যে এই ছবির পেছনে আসল রহস্য । তিনিও যখন গম্ভীর তার মানে রিয়াদ কিছু একটা করেছে !

অবশ্যই কোন ভাবে সবার মনে একটা বিশ্বাস যুগিয়েছে যে আমি মিরাকে বিয়ে করেছি । যেহেতু রিয়াদ প্রায় সময়েই আমার বাসায় যায় ওর সাথে আমার ভাব আছে এই কথা বিশ্বাস করে নিতেই পারে !



ওদের কথা শুনে মিরা এতো অবাক হল যে কোন কথা ঠিক মত বলতেই পারলো না ! বাবা তখন মিরার বাবার দিকে তাকিয়ে বলল

-দেখুন বিয়াই সাহেব, ছেলে মেয়েরা একটা ভুল করে ফেলেছে ....



বিয়াই সাহেব !!!



আমাদের দুজনের মুখ থেকে একটা কথা একসাথে বের হল ! এসব কি হচ্ছে ?

বাবা তখনও বলে চলেছে

-আমাদের মনে আজকে রাতেই ওদের বিয়েটা হয়ে যাক ! আত্মীয় স্বজনেরা অনেক কথা বলছে ! আজকে যদি পারিবারিক ভাবে আবার বিয়েটা হয় তাহলে একটা দফা রফা হবে !





আরেক বার মানে ? আমি কবার বিয়ে করলাম ? আচ্ছা এদের মাথায় কি সমস্যা দেখা দিয়েছে ! এরা এসব কি বলছে ! একটা মাত্র ছবি দেখে এরা কত কিছু ভেবে বসেছে !

তখঈ আমার মাথায় চিন্তা এল, আচ্ছা আমি এতো চিন্তা করছি কেন ? এই সুযোগে মিরার সাথে যদি আমার বিয়েটা হয়ে যায় তাহলে তো লারে লাপ্পা ! আমি আর কোন কথা না বলে চুপ করে রইলাম ! মিরা বলল

-আপনারা কেন বুঝতে পারছেন না ! একটা ভুল হচ্ছে ! আমি বিয়ে করি নি । বিয়ে করতে চাই না !



মা মিরা কে ধকম দিয়ে বলল

-এই মেয়ে তোমাকে কথা বলতে বলেছে ? দেখছো না আমরা বড়রা এখানে কথা বলছি ! চুপ করে দাড়িয়ে থাকো !



ধমকটা মিরা আশা করে নি ! প্রথম কি বলবে ঠিক বুঝতে পারলো না ! আসলে মিরার সাথে আজকে সকাল থেকেই সব অদ্ভুদ ঘটনা ঘটছে মিরা কি করবে ঠিক বুঝতে পারছে না ! মিরা একবার ওর বাবা মার দিকে তাকালো তারপর আমার দিকে তাকালো ! ওর চোখে খানিকটা পানি দেখতে পেলাম মনে হল ! মিরা রুম ছেড়ে বাইরে বের হয়ে এল ! নিজের রুমের দিকে নয় একবারে বাইরে দিকে !



আমিও রুম থেকে বেরিয়ে প্রথমে রিয়াদ কে ফোন দিলাম !

-দুলাভাই ! কেমন কাটছে ?

-তুমি কি করেছো বলতো ? আর কি বলেছো সবাই কে ?

আমার কথা শুনে রিয়াদ আবার হাসলো ! বলল

-বলেছিলাম না আমার একটা পুরস্কার পাওনা আছে । সেইটা রেডি রাখেন । আর যে যা বলে কেবল হ্যা হ্যা বলে যান ! দেখবেন কাজ হয়ে যাবে !



এবারও রিয়াদ আমাকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে ফোন রেখে দিল ! আমি মিরার পেছন পেছন ছাদের দিকে ছুটলাম !



মিরা এক কোনে দাড়িয়ে রয়েছে অন্ধকারে ! চাঁদের আলো অবশ্য আছে ।

আমি কাছে যেতেই বলল

-আপনি তো এটাই চেয়েছিলেন তাই না ?

-দেখো আমিও ঠিক বুঝতে পারছি না ! সত্যি বলছি !

-হয়েছে ! আমি আগেই বলেছি ঢং করতে হবে না !

-প্লিজ ! একটু ....

-আপনি আমার সামনে থেকে যান !

-আমি চলে গেলেই কি সমাধান হবে ?

মিরা কোন কথা বলল না ! অন্য দিকে তাকিয়ে রইলো ! আমি বললাম

-আচ্ছা তুমি চিন্তা কর না ! তুমি যখন চাও না তখন বিয়ে হবে না ! বাবা মাকে বুঝিয়ে বললেই ওনারা বুঝতে পারবে ! তুমি চিন্তা কর না !



মিরা কোন কথা বললা না ! আমি আবার বললাম

-ওনাদের কে বলার আগে কি কিছুক্ষন থাকবো এখানে ? এর পরে হয়তো সুযোগ নাও আসতে পারে ! আসলে নিচে তোমার বাবা মা আর আমার বাবা মা মিলে আমাদের বিয়ের প্লান করছে আর এখানে আমরা দুজন দাড়িয়ে চাঁদের আলো দেখছি এটা ভাবতেই ভাল লাগছে !

মিরা এবারও কোন কথা বলল না ! চুপ করে দাড়িয়ে রইলো !



আরও একটু কাছে গিয়ে বলল

-একটা কথা বলি ?

অনেক টা সময় পর মিরা বলল

-কি ?

-আমাকে টাই বাঁধা শিখাবে ?

-কেন ?

-না মানে তোমাকে যদি বিয়ে না করতে পারি তাহলে আমার টাই বেঁধে কে দিবে ?

মিরা আবারও আমার দিকে কঠিন চোখে তাকিয়ে রইলো । বাইরে অন্ধকার হলেও চাঁদের আলোতে ওর কাঠিন্য বেশ বোঝা যাচ্ছিল !

আমি বললাম

-দেখও এই টুক আমার জন্য তোমার করা উচিৎ নাকি ? মনে কর প্রতিদিন তোমাদের বাসার সামনে গিয়ে টাই বাঁধাটা কেমন লাগবে বলতো ! আর আজকের পরে তোমার মা মনে হয় আমাকে তোমাদের বাসায় ঢুকতেই দিবে না !



মিরা আমার দিকে কঠিন চোখে তাকিয়ে থাকতে থাকতে হেসে ফেলল হঠাৎ করেই !

-আপনার খুব মজা লাগছে না তাই না ?

-হুম !

-এদিকে ষসেন !



আমি এগিয়ে গেলাম মিরার দিকে মিরা আমার গলা থেকে টাই টা খুলে আবার যত্ন করে বাঁধতে লাগলো ! ও মনযোগ দিয়ে টাই বাঁধছে আর কথা বলছে । কোন টা পরে কোনটা হবে আমাকে শিখাচ্ছে ! আর আমি এই আবছায়া আলোতে ওর চেহারা দেখছি ! মনে হচ্ছে স্বপ্ন দেখছি ! এতো সুন্দর স্বপ্ন আর দেখেছি কি না কে জানে !



-কি দেখেছেন ?

-হুম !

-পারবেন এখন একা একা !

-নাহ !

-তাহলে কি দেখলেন এতোক্ষন ?

-তোমাকে !

-আপনি কি চান আমার কাছে বলেন তো ? সত্যি করে বলেন ?

-বিয়ের জন্য হ্যা বলে দাও আপাতত ! আমার না ইচ্ছে করছে না বিয়েটা আটকাতে ! প্রতিদিন সকালে তুমি আমার টাই বেঁধে দিবে এই সুযোগটা আমার হাত ছাড়া করতে ইচ্ছে করছে না ! একদম না !

-তাই না ! তাহলে কেবল টাই বাঁধার জন্য আমাকর বিয়ে করতে চান ?

-একবার হ্যা বল তো তারপর দেখবে কিসের জন্য বিয়ে করতে চাইছি !

-এই খবরদার পঁচা কথা বলবেন না !

-পঁচা কথা কোথায় বললাম ?

-এই যে বললেন !

-মোটেই না ! আমি কিছু বলি নি, তুমি চাচ্ছ আমি বলি !

-জি না ! মোটেই না !



কখন যে আমাদের পিছনে কেউ চলে এসেছে আমরা লক্ষই করি নি ! মিরার হাত তখনও আমার টাইতেই আছে !



কাশির শব্দে দুজনেই চুপ করে গেলাম । পেছনে তাকিয়ে দেখি মিরার সেই মামা ! আমাদের দিকে তাকিয়ে মামা বলল

-এর পরেও বিশ্বাস করতে হবে যে তোরা বিয়ে করিস নি । এমন ভাবে কেবল স্বামী স্ত্রীই ঝগড়া করতে পারে !

আমি কোন কিছু না ভেবে বললাম

-ঠিক !

মিরা আমার দিকে তাকিয়ে বলল

-কি বলছেন একটু আগে ?

-আমার কিছু মনে নেই কি বলেছি !

-দেখেন ভাল হবে না বলছি !

-না হোক । আমি এই সুযোগ হাত ছাড়া করবো না কিছুতেই ! কিছুতেই না !



মামা বলল

-অনেক কথা হয়েছে । এবার নিচে চল ! আজকে রাতেই ঝামেলা শেষ হোক !

-মামা ! একটু বোঝার চেষ্টা কর !

-শোন মিরা ! তোদের বিয়ে হোক আর নাই হোক, একটা শুনে রাখ এই ছেলের সাথেই তোর বিয়ে হবে । তোর ঐ ছবি আমাদের আত্মীয় স্বজন সবাই দেখেছে । এখন যদি সবাই শোনে এই ছেলে তোর স্বামী না একবার ভেবেছিস কি হবে ? কোন কথা শুনতে চাই না চল এখনই !





সত্যি সত্যি মিরা রসাথে রাতের বেলাটেই বিয়ে হয়ে গেল । মিরা আমার ঘরে ঢুকে বেশ অবাক হল বাসর ঘর সাজানো দেখে ! আমাকে প্রশ্ন করলো

-এই ঘর কে সাজিয়েছে ?

-কেউ হয়তো সাজিয়েছে !

-এতো জলদি ?

-আজকাল সব রেডিমেড পাওয়া যায় ! সুন্দর হয়েছে না ?

-হুম !

তারপর আমার দিকে একটু তাকিয়ে থেকে বলল

-আপনি এই কাজটা ভাল করলেন, মনে রেখেন !

-মানে কি ? বিয়ে হয়ে গেছে এখনও এই কথা বলছো ?

-বিয়ে করার মজা টের পাবেন আপনি হাড়ে হাড়ে ! দাড়ান আপনাকে মজা দেখাচ্ছি ! আর রিয়াদ কে হাতের কাছে পাই একবার !! শালা দুলাভাইকে একসাথে দেখে নেব !!



আমি হাসলাম কেবল ! মিরা তখন একটু শকড থাকলেও এখন মোটামুটি সামলে নিয়েছে । ছাদে চিৎকার চেঁচামিচি করলেই ঘরে এসে মিরা আর বেশি উচ্চ বাচ্চ করে নি । মা মিরার পাশে বসে ছিলেন । তাছাড়া পরিবারের আরও অনেকেই ছিল ! আমার চোখ বারবার রিয়াদ কে খুজছিল !। একবার কেবল দেখলাম এক কোনায় বসে মুচকি মুচকি হাসছে । আজকের এই ঘটনা ও না থাকলে হয় তো হতোই না ! বাসর ঘরটাও ঐ সাজিয়েছে ! শালা বাবু একটা কাজের মত কাজ করেছে !



যাক ! শেষ পর্যন্ত বদ মেয়েটাকে দিয়ে সারা জীবন আমার টাই বাঁধানোর একটা পাকাপোক্ত ব্যবস্থা হল !





মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩

দিগ্‌ভ্রান্ত পথিক বলেছেন: এক কথায় অসাধারন!!!!!!!!!!!!

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :):)

২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১১

ডট কম ০০৯ বলেছেন: যাক হ্যাপি এন্ডিং দেখে ভাল লাগছে।

অপু তানভীর ভাই আপনারে ধইন্ন্যা।আর গল্পে পিলাস।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২০

অপু তানভীর বলেছেন: আপনেরেও ধইন্না আরমান ভাই :):):)

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪২

আজীব ০০৭ বলেছেন:

হ্যাপি এন্ডিং

+++

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :):):)

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩

আকিব আরিয়ান বলেছেন: বাহ ব্যাপক =p~ আমারও একজন টাই বাঁধার জন্যে দরকার :P :P

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: এই জন্য তো এখনও টাই বাঁধা শিখি নাই ;););)

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন: জোস হয়েছে,
ফেসবুক পুরাই লারে লাপ্পা :) এক দিনেই কেল্লা ফতে :)

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: লারে লাপ্পা !!

আমার এক বন্ধু এই শব্দটা খুব ব্যবহার করতো !! আজকে এখানে বসিয়ে দিলাম !

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১

কোজাগরী চাঁদ বলেছেন: নাইস

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: প্রথম পর্ব পড়েই থাপ্পর মেরে ছেলেটার সবগুলা দাঁত ফেলে দিতে ইচ্ছা করতেছিল। দ্বিতীয় পর্ব পড়ে এখন মরে যেতে ইচ্ছা করছে।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২৮

অপু তানভীর বলেছেন: সে কি !!!


কি সর্বনাশ !!

মরে যেতে ইচ্ছে কেন করছে ? :-/ :-/ :-/ :-/

৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহারে...

জীবনটা কেন গল্পের মতো হয় না ;)

++++++

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩১

অপু তানভীর বলেছেন: আরে মিয়া কন কি ? বাস্তব জীবনে এই রকম হুখাট করে বিয়ে হয়ে গেলে তো সমস্যা ! ;);)

৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:০৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: যাক ! শেষ পর্যন্ত বদ মেয়েটাকে দিয়ে সারা জীবন আমার টাই বাঁধানোর একটা পাকাপোক্ত ব্যবস্থা হল !

ছবিটি বেশ সুন্দর , গল্প টি ও। অনেক ভাললাগা জানিয়ে গেলাম।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :):)

১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪৯

গ্রাসহোপার বলেছেন: :) :P

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

১১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪৪

বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: happy ending...otpor tahara sukh
e santite baskorite lagilo...

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০

সোহানী বলেছেন: এন্ডিং + পিকটা দারুন...++++

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: থেঙ্কু :):)

১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:০৫

ধূর্ত উঁই বলেছেন: দারুন লিখেছেন অপু তানভীর। আমার বিয়ের জন্য মীরাকে দরকার।টাই বাধতে পারি তো তাই । :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: টাই বাঁধতে গিয়া না আবার গলায় দড়ি না বসায়া দেয় ! সাবধান ;);)

১৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৩

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: আপনার লেখা গল্পগুলোর মধ্যে এইটা আমার কাছে অন্যতম সেরা মনে হয়েছে।
পড়লেই মন ভালো হয়ে যায় :)

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ ! :):):)

এই গল্পটা লেখার সময় আমি নিজেও অনেক আনন্দ নিয়ে লিখেছি ! :)

১৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫

শূন্য সুমিত বলেছেন: ভাল লাগল....... +++++

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫২

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ ! :):):)

১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

আজিজার বলেছেন: এক কথায় অসাধারন

২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৪৩

অপু তানভীর বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.