নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
-আপনি কি আমার প্রেমে পড়েছেন ?
উর্মির কথা শুনে একটু চমকালাম । অবশ্য আমি নিজেও টের পেয়েছিলাম যে, সে টের পেয়েছে । কিন্তু আমাকে এভাবে সরাসরি জিজ্ঞেস করবে, ভাবতে পারি নি ।
বললাম
-কি বললে ?
-কেন ? বাংলা লেখা দেখতে পাচ্ছেন না ! বললাম ঐ পিচ্চি মেয়েটা কি আমি ? আপনি কি আমার প্রেমে পড়েছেন ?
আমি কিছুটা সময় কোন কথা বলতে পারলাম না । হয়তো অন্য কেউ হলে টুপ করে বলে দিতাম কথা টা কিন্তু এই বয়সে এসে একটা পিচ্চি মেয়েকে বলা যায় না যে, হ্যা মেয়ে আমি তোমার প্রেমে পড়েছি । জিনিস টা ভাল দেখায় না !
আমি স্বাধারনত সব সময় আমার সময় বয়সী মেয়ের প্রেমেই পড়েছি । কখনও দুএক বছরের ছোট কিংব বড় । কেন জানি আমার থেকে বয়সে ছোট মেয়েদের দিকে ঠিক মত তাকাতেই মন চাইতো না । ওদের থেকে সব সময় দুরত্ব বজায় রেখে চলতাম ।
কিন্তু উর্মির প্রেমে কিভাবে পড়ে গেলাম ঠিক বুঝলাম না । আমার থেকে কম করে হলেও নয়-দশ বছরের ছোট হবে মেয়েটা । এমন একটা মেয়ের প্রেমে তো পড়লাম তার উপর মেয়েটা ঠিক বুঝে গেল যে তার প্রেমে পড়েছি । এবং এখন সে আবার আমাকে জিজ্ঞেসও করছে কথাটা !
কি হাস্যকর একটা বিষয় !
অবশ্য এর ভিতর আমার দোষ আছে ষোলআনা । ইদানিং ফেসবুকের উপর এমন একটা নেশা হয়েছে ! কিছু হলেই ফেসবুকে সেটা লেখা চাই ই । অবশ্য উর্মির সাথে পরিচয় ও এই ফেসবুকে ।
যে দিন প্রথম টের পেলাম মেয়েটা উপর ক্রাস খেয়েছি সেদিনই ফেসবুকে একটা স্টাটাস দিয়ে দিলাম প্রেমে পড়া নিয়ে । আর কপাল আর কাকে বলে সেই স্টাটাসে সবার আগে উর্মিই লাইক দিল । কি মনে হল স্টাটাসটার একটা স্ক্রীন শর্ট রেখে দিলাম যেখানে উর্মির নাম দেখা যাচ্ছিল ।
তারপর আরেকটু মাতব্বারি করতে মন চাইলো । আরেকটা স্টাটাস দিলাম এই কথা লিখে যে "আমার আগের স্টাটাসের সবার আগের লাইক দাতাই সেই মেয়েটা" । বদ পুলাপাইন কৌতুহল নিয়ে সেই স্টাটাসে যাবে জানতাম কিন্তু আগেই আমি সেটা সরিয়ে ফেলেছিলাম কিন্তু উর্মি ঠিকই টের পেয়ে গেছে । তা না হলে এই কথা জানতে চাইতো না । আমি আর কিছু না বলে অফলাইনে চলে এলাম ।
বেশি কথা বলা ঠিক নিরাপদ না । এরপর থেকে সাবধানে থাকতে হবে । এটো ঘন ঘন প্রেমে পড়া ঠিক না । ভাগ্যভাল যে প্রেমে পড়লে ব্যাথা লাগে না, হাত পা ভাঙ্গে না নয়তো আমার তো খবরই ছিল !
আমি স্টাটাস আমার প্রেমে পড়া নিয়ে দেওয়া বন্ধ করলাম । দেখলাম উর্মিও আমার কাছে আর কিছু জানতে চাইলো না । ভাবলাম যাক এবারের মত বাঁচা গেল ।
কারন প্রেমে পড়া ঝামেলা বিহীন কিন্তু যখন থেকে প্রেম করা শুরু তখন থেকে ঝামেলা শুরু । কি দরকার বাপু ডেকে ষাড় পোয়াল গাদায় নিয়ে আসা !!
কিন্তু কদিন পরে উর্মি আবারও আমার ইনবক্সে নক করলো ।
-কি ব্যাপার ? আপনি আমাকে নিয়ে আর স্টাটাস দেন না কেন ?
-তোমাকে নিয়ে আবার কবে স্টাটাস দিলাম ?
উর্মি অবাক হওয়ার ইমু দিল । তারপর বলল
-শুনুন আপনি আমাকে যতটা পিচ্চি ভাবেন আমি ওতো টা পিচ্চি না ! বুঝেছেন ?
-হুম বুঝলাম !
-বুঝছেন যখন তখন আমাকে নিয়ে আবার লেখা শুরু করেন ।
আমি ভাব গতি ঠিক সুবিধার মনে হল না । এই মেয়েদের যতই লাই দেওয়া হয় এরা ততই মাথায় উঠে । আমি রাতের বেলা উর্মিকে আনফ্রেন্ড করে দিয়ে ব্লক করে দিলাম । ভাবলাম ঝামেলা শেষ হয়ে । কিন্তু পরদিন সকালে ফেসবুক অন করে আমার ভুল ভাঙ্গল । দেখলাম মেসেজ বাক্সে একটা অপরিচিত আইডি থেকে মেসেজ এসেছে । একটা ছবি এসেছে । ছবিটা ওপেন করতেই একটা ধাক্কার মত খেলাম । একটা হাতের কব্জির ছবি ! কোন ওয়াল পেপার না । হাতের কব্জির কাছে একটা কাটার চিহ্ন ! সেখান থেকে রক্ত পড়ছে । এবং কোন বানানো ছবি মনে হল না নিচের লাইন টা পড়ে । একটা লাইন কেবল লেখা "আপনি যদি আমাকে এখনই আনব্লক না করেন তাহলে এবার ঠিক ঠিক রগ কেটে ফেলবো"
আমার বুঝতে একটুও বাকি রইলো না যে এই নতুন আইডি টা কার ?
সাথে সাথে উর্মিকে আনব্লক করে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালাম ।
প্রায় সাথে সাথেই ওর একসেপ্ট করে নিল ।
-আপনি আমার কাছ থেকে পালাতে চাইছেন ?
-পালাতে ? কেন ?
-তাহলে আমাকে ব্লক কেন করলেন ?
-আসলে অন্য একজন কে ব্লক করতে গিয়ে ভুল করে তোমাকে ব্লক রে ফেলেছি !
-আপনি আমাকে বাচ্চা ভেবে যা বলবেন আমি তাই বিশ্বাস করবো না ?
আমি কি বলবো ঠিক বুঝতে পারলাম না । দেখলাম উর্মিও কোন কথা বলছেন না । মেসেজ বক্সটা ফাঁকা রয়েছে । আমার কেন জানি মনে হল উর্মি কাঁদছে । খানিকটা অপরাধী মনে হল নিজেকে ! দোষ তো আমারই !
লিখলাম
-প্লিজ কান্না বন্ধ কর !
-আমি কাঁদছি না !
-তাই ! আমি তো তোমার কান্না শুনতে পাচ্ছি !
-কচু শুনতে পাচ্ছেন । ঢং করবেন না !
আবার চুপ । কি বলবো ঠিক বুঝতে পারলাম না । এভাবে চ্যটিং রেখে চলে যাবো এটাও পারছি না । মেয়েটা না আবার কিছু করে করে ফেলে ।
কিছুক্ষন উর্মি বলল
-চুপ করে কেন আছেন ?
-কি বলবো ?
-সারা দিন ফেসবুকে এতো কথা বলেন আর এখন কোন কথা নাই ?
-আসলে বাস্তব জীবনে আমি খানিকটা বোরিং টাইপের মানুষ ।
-তাই ? হোক আমার বোরিং টাইপ মানুষই পছন্দ ! শুনুন আপনি আজকে আমার স্কুলের সামনে আসবেন !
-মানে কি ?
-কোন মানে নেই । আমার কলেজ ৫.১৫ ছুটি হবে । আপনি ঠিক সাড়ে পাঁচটার সময় গেটের সামনে আসবেন ।
-আরে তোমার মাথা খারাপ নাকি ? আমি কিভাবে আসবো তোমার স্কুলের সামনে !
-শুনেন বলেছি না ঢং করবেন না ! আমি জানি আপনি সন্ধ্যার সময় আপনার টিউশনী আছে এবং সেটা আমাদের ক্যাম্পাসে পাশেই !
খাইছে এই মাইয়া দেখি সব জানে । আসলেই আমার টিউশনী আসে সন্ধ্যার সময় । বেইলি রোডের পাশের গলিতে । আমি কোন রকমে বললাম
-আসলে ঐ সময় তোমাদের কলেজের সামনে হাজার হাজার মানুষ থাকবে, আমি কিভাবে যাবো ?
-আমি কিছু জানি না ! আমি কাটার ব্যাগে করে নিয়ে যাচ্ছি ! যদি ৫.৩০ এর সময় আপনাকে দুই নাম্বার গেটের কাছে না দেখতে পাই তাহলে দেখবেন !
-আরে একটু..
-আমার কলেজের সময় হয়ে যাচ্ছে । আমি যাই !
উর্মি অফ লাইনে চলে গেল । আমার বসে বসে নিজের চুপ ছিড়তে ইচ্ছে হল ! এখন কি করি ?
না হয় গেলাম ওর কলেজের সামনে । কিন্তু সমস্যা টা হচ্ছে ঐ টার স্কুল শাখায় আমার ছাত্রী পড়ে । যদি দেখে আমি ওদের স্কুলের সামনে দাড়িয়ে আছি তাহলে উপায় আছে ?
সাথে আবার আন্টি মানে ছাত্রীর মাও থাকে ! আমাকে এটো ভাল ছেলে হিসাবে জানে । যদি দেখে ফেলে ?
আল্লাহ বাঁচিও !
বিকেলে ঠিক সময় মতই হাজির হয়ে গেলাম । দুই নাম্বার গেটের কাছে দাড়িয়ে রইলাম দুরু দুরু বুক নিয়ে । সব থেকে ভয় ছিল আমার ছাত্রীর সাথে দেখা হওয়া নিয়ে । কিন্তু এতো মানুষ যে কাউকে ঠিক মত চিন্তে পারলাম না । এটা একটা ভাল দিক । আমার ছাত্রীও আমাকে চিনতে পারবে না । আমি দাড়িয়ে আছি ঠিক তখনই পেছন থেকে কেউ এসে আলতো করে আমার ঘাড়ে হাত দিল ! ফিরে দেখে উর্মি, এই প্রথম বারের মত ওর সাথে দেখা হচ্ছে কিন্তু আমার মনে হল যেন ওকে অনেক আগে থেকে চিনি । ছবির থেকে বেশি সুন্দর লাগছে ওকে । চোখ দুটো সেই গভীর আর পাতলা ঠোটে একটু হাসি লেগে আছে ।
কলেজ ড্রেসে উর্মি কে আরও বাচ্চা মনে হচ্ছে !
উর্মি বলল
-এসেছেন তাহলে ?
-হুম ! না এসে উপায় আছে ?
-তাই না ?
ভিড় ততক্ষনে একটু ফাঁকা হয়ে এসেছে । আমরা ওর কলেজ গেটের উল্টো দিকের ফুটপাতের উপরে দাড়িয়ে কথা বলছি গেটের দিকে তাকিয়ে দেখি কয়েক জন কলেজ ছাত্রী আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে কৌতুহল নিয়ে !
আমি উর্মি বললাম
-তোমার বন্ধু ওরা ?
-হুম !
-আমাকে দেখছে ?
-হুম !
-তুমি বলেছো ?
-হুম !
-তোমাকে কেন বাচ্চা বলি বুঝতে পেরেছো ?
-হুম !
বলতে বলতে উর্মি হেসে দিল !
-তোমার খুব মজা লাগছে, তাই না ?
হাসতে হাসতেই উর্মি বলল
-হুম !
-আচ্ছা ঠিক আছে । দেখা হয়েছে ! এখন আমি যাই !
-যাই মানে কি ? কোন যাওয়া যাই-ই নাই ।আমাকে ফুচকা খাওয়াবে কে শুনি ?
-আমি ?
-তো আর কে ? ইস !
-আচ্ছা বাইরে খেতে হবে না ! চল তোমাকে বার্গার খাওয়াই !
-জি না আমি বার্গার খাবো না ! আপনি আমাকে বার্গার খাওয়াবেন আর বাসায় গিয়ে পোস্ট দিবে পিচ্চি কন্যাকে বার্গার খাওয়াইয়া আমি গরীব হইয়া গেলাম ! তাই না ?
-আরে কি বল !
-আপনাকে আমি চিনি না ? আপনাকে কিচ্চু খাওয়াতে হবে না ! আপনি আসেন আমার সাথে !
উর্মির সাথে ফুটপাতে বসে ফুসকা খেলাম ! আমার পাশেই বসে ছিল ! সত্যি বলতে কি খুব কিন্তু খারাপ লাগছিল না ! বরং বেশ চমৎকার লাগছিল ! তবে যে কেউ আমার দিকে তাকাচ্ছিল তখন আমার মনের ভিতর একটা অস্বস্তিবোধ হচ্ছিল । কেবল মনে হচ্ছিল লোক বুঝি মনে করছে আমি এতো বড় হয়ে কিভাবে এটো পিচ্চি মেয়ের সাথে বসে হাসাহাসি করছি !
যাক যা মনে করে, করুগ গে !
ফুচকা খাওয়ার সময় ওর হাতের দিকে তাকিয়ে বললাম
-এই পাগলামো টা না করলে হত না ?
উর্মি হেসে বলল
-না হলে আপনি এখানে কিভাবে আসতেন শুনি ?
-যদি আরও বড় কিছু হয়ে যেত ?
-গেলে যেত ! তখন আপনি ফুল নিয়ে আমাকে দেখতে হাসপাতালে যেতেন ! ওটা তো আরও ভাল হত !
-তোমার কাছে খুব সহজ মনে হচ্ছে এসব তাই না ?
-সহজ ভাবলেই সহজ !
-তাই ?
-হুম !
খাওয়া শেষে আমাকে অবাক করে দিয়ে উর্মি ফুচকার বিল দিয়ে দিল ! আমাকে কিছুতেই বিল দিতে দিল না ! আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আজকে আমি পোস্ট দিবো ! দেইখেইন !
-কি পোস্ট দিবা ?
-সেটা রাতে টের পাবেন !
আরও কিছুক্ষন থাকার ইচ্ছা ছিল কিন্তু টিউশনীর সময় হয়ে গেছিল । ওর কাছ থেকে বিদায় নিয়ে হাটা দিলাম । কিছুটা পথ গিয়ে ফিরে এলাম আবার । কেন এলাম কে জানে । উর্মি তখনও সেখানেই দাড়িয়ে আছে ।
-কি হল ?
-জানি না !
আসলে উর্মির চোখ টা আরেকবার দেখতে ইচ্ছে হচ্ছিল ! ইস ! কি গভীর চোখেই মেয়েটা আমার দিকে তাকিয়ে আছে ।
-আচ্ছা যাই ?
-আচ্ছা !
-তুমিও বাসায় যাও !
-আচ্ছা !
কত বার যে পিছন ফিরে তাকালাম কে জানে । একবার তো রাস্তার পাশের একটা খাম্বার সাথে ধাক্কাও খেলাম ! দুর থেকেই কেন জানি উর্মির চোখ টা ভেজা মনে হল ।
মেয়েটা কাঁদছে নাকি ?
পিচ্চি মেয়ে একটা !
খুব বেশিক্ষন পড়ালাম না ! আসলে আজকে পড়াতে ভাল লাগছিল না । বারবার মন উর্মির দিকে চলে যাচ্ছিল ! তবুও তো ঘন্টা খানেকের আগে বের হওয়া যায় না ! যখন ছাত্রীদের বাসা থেকে বের হলাম তখন সন্ধ্যা পার হয়ে গেছে । আমি কাজীর গলির কাছে এসে রিক্সার ঠিক করতে যাবো তখনই অবাক হয়ে দেখলাম কলেজ ড্রেস পরা উর্মি মোড়ের মাথায় দাড়িয়ে আছে জড় সড় হয়ে । আমাকে দেখে ওর মুখে একটু হাসি ফুটলো !
আমি কাছে গিয়ে অবাক হয়ে বললাম
-তুমি এখানে কি করছো ?
-আসলে ....
-আসলে কি ?
একটু ধমক দিয়ে উঠলাম !
-আমাকে এভাবে বকছেন কেন ?
-বকবো না ? এতো রাত হয়ে গেছে তুমি একা একা এখানে দাড়িয়ে আছো কেন ?
দেখতে দেখতে উর্মির চোখ বেয়ে পানি চলে এল । আসলে আমার জন্য অপেক্ষা করতে করতে এমনিতেই ওর মুখ শুকিয়ে এসেছিল । তার উপর আমি ওকে ধমক দিলাম ।
আমি ব্যস্ত হয়ে বললাম
-আচ্ছা ! আই এম সরি ! দেখো কান্না বন্ধ কর ! তুমি প্লিজ বলবা এখানে কি করছো তুমি ?
কান্না জড়িয়ে কন্ঠে উর্মি বলল
-আপনাকে আরেকবার দেখতে ইচ্ছা হল ।
কি যে হল বুকের ভেতর মনে হল ওকে জড়িয়ে ধরি । প্রেক্ষাপট এদেশ না হলে ঠিকই হয়তো জড়িয়ে ধরতাম ।
বললাম
-বাসা কোথায় ?
উর্মি চোখ মুছতে মুছতেই বাসায় ঠিকানা বলল ।
-চল তোমাকে নামিয়ে দিয়ে আসি !
-আমি যেতে পারবো !
-বুঝলাম আপনি অনেক বড় হয়েছেন ! এবার চলেন !
আমিও জানি উর্মিও এটাই চাচ্ছিল !
ওকে নিয়ে রিক্সায় উঠলাম ! সত্যি বলতে কি কেমন একটা অদ্ভুদ রকম অনুভুতি হচ্ছিল । উর্মির চোখ দিয়ে পানি পড়ছে । সে সেটা মুছার চেষ্টাও করছে না । আমার হাত ধরে আছে শক্ত করে, যেন রিক্সায় চড়তে ভয় পাচ্ছে কিংবা আমি কোথাও হারিয়ে যাবো হয়তো !
আমি মনে মনে হাসি ! একটা দিনের ভিতর কোথা থেকে কি হয়ে গেল !
শেষ পর্যন্ত পিচ্চি একটা মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলাম !!
১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! ফেসবুক প্রেম !
২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২১
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: প্রথম ভালোলাগা। অনেকদিন পরে সামুর পাঠকদের জন্য কিছু দিলেন।
আপনার গল্প ছাড়া সামুটা কেমন ফাকা ফাকা লাগে।
১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: আসলে এতো দিন গ্রামের বাড়িতে ছিলাম তাই গল্প লেখা হয় নি । আর সামু ছাড়া আমার নিজেকেও কেমন ফাঁকা ফাঁকা লাগে !
অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য
৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৪
মামুনূর রহমান বলেছেন: তৃপ্তি সহকারে পড়লাম
১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৭
অপু তানভীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৫
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: এত প্রেমে পড়া ভালোনা। আম্মু বকবে।
১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৮
অপু তানভীর বলেছেন: আম্মু জানবেও না
৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪১
আনপ্রেডিক্টেবল ম্যান বলেছেন: তাইলে আমিও শুরু করমু ফেছ বুক প্রেম !!!!
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: একটু দেরি না করে শুরু করে দিন এখনই
৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫০
বটবৃক্ষ~ বলেছেন:
পিচ্চি মেয়েটা কে শুনি??!
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৬
অপু তানভীর বলেছেন: যাক বহুদিন পরে আমার ব্লগে আপনার পা পড়িলো !!
কে সেই পিচ্চি মেয়ে কেন কমু
৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৬
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: খাইসে! শেষতক এতো থুইয়া পিচ্ছি, পুচকার দিকে চোখ গেল...!? :-& ক্যামনে কি!?
যাউজ্ঞা গপ্পে ঢুকিনাই এখনো... ঢুইকা দেখা যাক কাহিনী কি ঘটিলো!
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৮
অপু তানভীর বলেছেন: বাদ যাইবে নে কেউ । অপেক্ষা করেন আরও কত মানুষ আইবে
৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৫
তুষার মানব বলেছেন: চরম লিখেছেন
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: থেঙ্কু
৯| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩৩
পার্থ তালুকদার বলেছেন: খাইছেন ধরা। পিচ্চির সাথে প্রেম !!
খুব ভাল লিখেছেন।
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১০
অপু তানভীর বলেছেন: প্রেম কুনো বয়স দেখে না জানেন না ?
ধন্যবাদ
১০| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩৬
টিট ফর টেট বলেছেন: Nobody love me like urmi.
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১১
অপু তানভীর বলেছেন: বাসবে । হয়তো আরও একটু অপেক্ষা করতে হবে একটু !
১১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩৭
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: একে তো পিচ্চি, তাও আবার ভিকারুন্নিসার। খবর আছে নায়কের।
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
অপু তানভীর বলেছেন: কোন খবর নেই । আমি ভয় নাই নাকি ?
তবে কন্যা কিন্তু সত্যি সত্যি আমার ফ্রেন্ড লিস্টে আছে, ইন্টার পরে এবং ভিকারুন্নিসাতেই পড়ে ।
সাথে সাথে কন্যা সম্ভবত টেরও পেয়ে গেছে
১২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লুলসম্রাটের পক্ষ থেকে শুভকামনা অপু তানভীর। পোস্টে + আর প্রেমে ++
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
অপু তানভীর বলেছেন: এই কাজে আমি এমনিতেই পারদর্শী
১৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: :-&
কর্তাছি অপেক্ষা...!
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: কিসের অপেক্ষা করছেন ?
পিচ্চি মেয়ের ?
১৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৪৯
রাজিব বলেছেন: কন্যা কলেজে পড়ে বয়স ১৭-১৮ আর আপনার কত। ইন্টারনেটের কল্যানে আমার এক বন্ধুকে অবশ্য ক্লাস টেনের এক মেয়ের প্রেমে হাবু ডুবু খেতে দেখেছি।
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০৭
অপু তানভীর বলেছেন: আমার অনার্স শেষ তাও আবার সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে । চিন্তা করে দেখেন কট হতে পারে !
অবশ্য এখন সবই সম্ভব
১৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩০
এক্স রে বলেছেন: আচ্ছা আমার চেয়ে ৪বছরের ছোট মেয়েকে কি পিচ্চি বলা যায়? অবশ্য ১৪ বছর বয়সী মেয়ে পিচ্চিই
বরাবরের মতোই অপু ভাইয়ের গল্প ভালো লাগলো
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! কথা সত্য ! কিন্তু সেই হিসাবে আপনিও পিচ্চিই !
পুলারা এমনিতেই সারা জীবন পিচ্চিই থাকে
১৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩৪
লেখোয়াড় বলেছেন:
সাবধান। কচি প্রেম ভাল নয়।
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১০
অপু তানভীর বলেছেন: একটু সাবধান হলে কিন্তু সমস্যা নাই
১৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
নয় দশ বছরের ছোট!!!!
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১২
অপু তানভীর বলেছেন: কুনো বিষয় নহে
১৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লুল পার্টির এলিট সদস্যরা এ ব্যাপারে এক্সপার্ট হওয়াটা বাধ্যতামূলক।
আজকাল তো আমজনতাও একাজে উৎসাহিত বোধ করে ।শেষ মেশ সব লুল হয়ে গেলে আমার গায়ে এক নায়কের তকমা লাগতে পারে।
ঘুমিয়ে আছে লুল সম্রাট সব লুলের অন্তরে ।
ব্যাখ্যা হলো সব লুলের মাঝে লুল সম্রাট হওয়ার সম্ভাবনা আছে ।
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
অপু তানভীর বলেছেন: অতি উত্তম সম্ভাবনা আছে
১৯| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
ড. জেকিল বলেছেন: প্রেমের আবার বয়স আছে নাকি ?
লেখোয়াড় বলেছেন:
সাবধান। কচি প্রেম ভাল নয়।
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন: কথা কিন্তু সত্য
২০| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
ভুং ভাং বলেছেন: লেখক বুঝে নাই মেয়েটা কেন কাঁদছে আসলে শোঁকের মাসের জন্য এই কান্নাকাটি
আর গল্পে পিলাস
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন: আমি আবার বুঝি না
২১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: পুলারা এমনিতেই সারা জীবন পিচ্চিই থাকে ;
হাসতেই আছি।
শুভ কামনা রইল অপু তানভীর।
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৭
অপু তানভীর বলেছেন: কথা কিন্তু পুরোপুরি সত্য
২২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫০
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: শেষমেশ পুচকিদের ধরেছেন , কি অধঃপতন ! খিকজ !
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৮
অপু তানভীর বলেছেন: বাদ যাইবে না একটি মেয়ে
২৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: লেখোয়াড় বলেছেন:
সাবধান। কচি প্রেম ভাল নয়।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন: এই সব কওয়া ঠিক নহে ....
দুনিয়ার সব প্রেমই ঠিক ... এইডা তো আরও অতি মাত্রায় ঠিক
২৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮
মোঃ আব্দুল্লাহ আল গালিব বলেছেন: স্কুল ছাত্রী অর কলেজ ছাত্রী? প্যাঁচ লাগাই দিসেনতো!
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
অপু তানভীর বলেছেন: লাগুক একটু প্যাঁচ
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৬
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: Jak facebook prem