নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ আর্জেন্টিনা হেরে যাওয়ার পর !!

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩





মিমি আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে ! ফুপিয়ে কাঁদছে ! আজকে ঠিক করেই রেখেছিলাম ম্যাচ হারার পরে মিমিকে খুব করে পঁচাবো কিন্তু ওর এমন কান্না দেখে সব কিছু ভুলে গেলাম ! মনে হল আর্জেন্টিনার হারাটা ঠিক হয় নি ! এমন কিছু পাগলা মানুষদের জন্য হলেও আজকে তাদের জেতা দরকার ছিল !

চারিপাশে তাকিয়ে দেখি বেশির ভাগ মানুষের অবস্থায় মিমির মত ! ছেলে গুলো হয় তো মিমির মত করে কাঁদতে পারছে না তবে আশে পাশের সব মেয়ে গুলার চোখে পানি !

কেন জানি আমার চোখেও খানিকটা পানি চলে এল ! এই পানি আর্জেন্টিনা হেরে গেছে এই জন্য, নাকি আশেপাশের পরিচিত মানুষ গুলোর চোখের পানি দেখে কে জানে !



আমি মিমির মাথায় হাত বুলিয়ে বললাম

-কিছু খেয়ে নে ! সেহরীর সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে !

মিমি কোন কথার জবাব দিলো না ! এক ভাবে ফুঁপিয়েই চলল !







সন্ধ্যা থেকেই একটু টেনশনে ছিলাম কোথায় খেলা দেখবো এই নিয়ে ! হলের টিভি রুমে দেখা যায় অথবা কোন বন্ধুদের বাসায় গিয়েও দেখা যায় ! সবাই মিলে আড্ডা হবে সাথে মজা টাও হবে !

তবে সব থেকে বেশি ভাল হয় কোন বিগ স্ক্রীনে খেলা দেখলে ! কিন্তু বড় পর্দায় দেখলে হলে মানুষজন লাগবে ! টিএসসিতে এতো ভিড়ের মাঝে একা একা বন্ধু বান্ধাববীহিন খেলা দেখে মজা নাই !

খেলা দেখা নিয়ে দ্বিধা ভুগতেছি এমন সময় মিমির ফোন !

-কোথায় তুই ?

-হলে ! কেন ?

-একটু মেডিক্যালে আসতে পারবি ? আম্মু তোর সাথে দেখা করতে চেয়েছে !

-এখনই ?

-হুম ! আসবি ?

-আসব না কেন ? আসতেছি !





মিমির আম্মা কদিন থেকেই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে আছে । সারাটা সময় মিমি মায়ের পাশে ! আমাদের সাথে ঠিক মত কথা বার্তা বলার সুযোগও পাচ্ছে না ! অবশ্য এই সময়ে মিমির ঐ খানেই থাকাই উচিৎ ! মা ছাড়া আর কে আছে ওর জীবনে এখন !



মেডিক্যালে পৌছাতে প্রায় নটা বেজে গেল ! গিয়ে দেখি মিমি আন্টির ক্যাবিনের বাইরে একজন নার্সের সাথে কি যেন কথা বলছে । আমাকে দেখে নার্সকে কি যেন বলে এগিয়ে এল আমার দিকে !

আমি একটু চিন্তিত কন্ঠে বললাম

-আন্টির শরীর ভালো তো ?

-হুম ! এখন মোটামুটি ভাল ! তুই ভিতরে যা ! আমি একটু ডাক্তারের সাথে কথা বলে আসি !

আমাকে কেবিনে রেখেই মিমি চলে গেল !



আন্টির চোখ বন্ধ করে ছিল ! আমার আওয়াজ পেয়ে চোখ মেলে তাকালো !

-এসেছো তুমি ?

-জি আন্টি ! আপনার শরীর কেমন এখন ?

-আর শরীর ! এই বয়সে আর শরীর কি ভাল থাকে ! তবে ভাল আছি ! আসলে বাবা .....

-জি বলেন !

কিছুটা সময় চুপ থেকে মিমির মা বলল

-তুমি তো জানো, মিমি খেলা খুব পছন্দ করে ! ওর বাবাও খুব খেলা পছন্দ করতো ! বাবাকে দেখে দেখেই আর্জেন্টিনার খেলা ভালবাসে !

-জি আন্টি আমি জানি !

-আজকে তো ফাইনাল খেলা । তাই না ?

-জি আন্টি !

-কিন্তু দেখো আমার শরীর খারাপ বলে ও খেলা দেখতে যাবে না বলছে ! এমন দিন কি আর প্রতিদিন আসে ? পছন্দের দলের খেলা কত বছর পরপর আসে কেউ বলতে পারে ?

আমি কি বলবো ঠিক বুঝতে পারলাম না !

আন্টি বলল

-তুমি ওকে নিয়ে যাবে খেলা দেখতে ? বড় পর্দায় খেলা দেখো গে ! আসলে একা একা ওকে ছাড়তে কেমন ভয় লাগছে ।

আমি হেসে বললাম

-আরে কেন নিয়ে যাবো না ? আপনি কোন চিন্তা করবেন না !

ঠিক এই সময়ে মিমি পেচন থেকে বলল

-মা আমি তোমাকে ছেড়ে খেলা দেখতে যাবো না ! আর এখানকার করিডরেও টিভি আছে ! আমি ওখান থেকেই দেখতে পারবো !

মিমির মা বলল

-শোন তোকে বেশি বুঝতে হবে না ! তোকে যা বলছি তাই কর ! সুমনের সাথে যা ! দুই ঘন্টার খেলা ! দেখে আবার চলে আসবি ! এই দু ঘন্টায় আমার কিছুই হবে না ! আর আমি রাতের বেলা ঘুমিয়েই থাকি !

-আমি যাবো না !

-থাপ্পড় খাবি ! তোকে যা বলছি শোন !

আন্টি তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল

-তুমি ওকে নিয়ে যাও তো বাবা ! আর মিমি তুই যদি সত্য না যাস তাহলে আগামী এক সপ্তাহ আমি একটা ঔষধও মুখে নিবো না !







খেলা শুরুর আগে পৌছে দেখি সারা এলাকা জুড়ে মানুষ আর মানুষ ! এক তিল জায়গা ধরার জায়গা নেই ! তবে কাপলদের বসার জন্য পাশে আলাদা জায়গা আছে দেখছি ! মিমি সাথে থাকায় একটু সুবিধাই হল ! একবারে সামনে চলে এলাম !

মিমির চোখে মুখে একটা আলাদা আনন্দ দেখতে শুরু করলাম ! মানুষ খেলা নিয়ে এতো উত্তেজিত হতে পারে মিমিকে কাছ থেকে না দেখলে জানতে পারতাম না ! বিশেষ করে মেয়েরা স্বাধারনত এমন হয় না ! আমি মিমির কানের কাছে বললাম

-আজকে যদি আর্জেন্টিনা হেরে যায় !

আমার দিকে কঠিন চোখে তাকিয়ে মিমি বলল

-এক থাপ্পড় দিয়ে দাঁত ফেলে দিবো !

-আরে এখানে থাপ্পাড় দেওয়ার কি হল ? জার্মানদের কেও তোকে গোনার ভিতর আনতে হবে !

-থাপ্পড় দেওয়ার মানে কি, তোর সাথে আমি খেলাই দেখবো না ! তুই থাক !



এই বলে মিমি উঠে যেতে চাইলো ! আমি কোন রকমে হাত ধরে থামালাম ! পাশ থেকে এক ছেলে আমার কানের কাছে মুখ রেখে বলল

-ভাইয়া মেসি হেরে যাবে এই কথা খবরদার বলবেন না ! কেবল আপনার নিজের জন না, আসে পাশের আরও অনেকের কাছ থেকে হামলার স্বীকার হতে পারেন !

আমি ছেলেটির দিকে তাকিয়ে বললাম

-তাই নাকি ?

-হুম ! পরিস্থিতি এমনই ! ২৪ বছর পরে ফাইনালে ! ২৮ বছরের বিশ্বকাপের স্বপ্ন ! সাবধান !



আমি সাবধান হয়ে গেলাম ! বেশি কথা বলা যাবে না ! মিমি যা বলবে চুপচাপ শুনতে হবে !





খেলা শুরু হলে মনে হল আমি যেন মাঠের ভিতর বসেই খেলা দেখছি ! চারিদিকে এতো চিৎকার চেঁচামিচি ! ব্রাজিলের স্টেডিয়াম থেকে কোন অংশে কম না ! সব থেকে বেশি লাফাচ্ছে মিমি ! হিগুয়েনের ইজি গোল মিস করার দেখলাম সব থেকে বেশি মেজাজ গরম মিমির !

আমার দিকে তাকিয়ে বলল

-এই ছাগলটারে কেন নামাইছে ! মনে কইতাছে.......

মিমির মনে কি বলতে আমি খানিকটা বুঝতে পারলাম !

চারিদিকে তাকয়ে দেখি সবর মন ভাবই দেখি এমন ! আমি সত্যি সত্যিই খানিকটা অবাক হয়ে গেলাম !



হাফ টাইমের পরে প্রথম দিকে মেসিও একটা গোল মিস করলো । নয়্যারের অসাধারন পজিশন সেন্সের কারনে মেসি গোলটা মিস করল। অন্য যে কোন গোলকিপার হলে আরেকটু ফার্স্ট বার ঘেষে দাড়াত আর কাজ হয়ে যেত। কিছু করার নেই ! দেখলাম মিমির মুখ আবার কালো হয়ে গেছে !

আমি শান্তনা দিয়ে বললাম

-আরে টেনশন নিস না ! দেখছিস না ! কেবল গোল হওয়ার লক্ষ্যন ! গোল একটা হয়ে যাবে !



কিন্তু কাজ হল না ! দেখতে দেখতে ৯০ মিনিট পার হয়ে গেল ! অতিরিক্ত সময়েই আর্জেন্টিনার এক জন নিশ্চিত গোল মিস করলো ! প্লেয়ারটার নাম দেখতে পেলাম না ! ঠিক তখনই মনে হল আর্জেন্টিনা হেরে যাবে ! যদি পেনাল্টিশুট আউটে যায় পরপর দুবার মেসিরা জিততে পারবে কি না সন্দেহ ! কিন্তু পেনাল্টিতে যাওয়ার আগেই ১১৩ মিনিতে গোৎজে একটা অসাধারন একটা গোল দিয়ে দিল ! দেখতে দেখতে পুরো এলাকা নিস্তব্ধ হয়ে গেল । কেবল কিছু মানুষকে দেখলাম নাচানাচি করতে !



মিমি বিস্ফোরিত চোখে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে আছে । যেন বিশ্বাস করতে পারছে না ! আমার বিশ্বাস টা যদি সত্যি হয়ে যায় তাহলে মিমির কি অবস্থা হবে ভেবে চিন্তিত হয়ে পড়লাম !



মেসিরা একেবারে মরিয়া হয়ে উঠলেও শেষ ৭ মিনিটে আর কিছুইকরতে পারলো না ! শেষ মিনিটে একটা ডিবক্সের বাইরে থেকে শর্টের দিকে তাকিয়ে ছিল সবাই ! কিন্তু মিমিকে দেখলাম চোখে বন্ধ করে আল্লাহর কাছে দোয়া করছে ! আমি ওর হাত ধরে বললাম

-চিন্তা করিস না ! মেসি গোল দিয়ে দিবে ! এই রকম শট দিতে ও ওস্তাদ !

কিন্তু নিজের কাছেই কেমন যেন শোনালো !



মিমি চোখ খুলল না ! কিন্তু যখন বুঝলো মেসির শটে গোল হয় নি দেখলাম ওর চোখ দিয়ে পানি বেরিয়ে এল ! খেলা শেষ হওয়ার বাশি বাজার সাথে সাথেই সাথে কেঁদে উঠলো ! চারিদিকে তাকিয়ে দেখি সবাই কেমন হয়ে বসে আসে ! যেন একটু আগে সব কিছু শেষ হয়ে গেছে ! এখান আর বেঁচে থেকে লাভ নেই ! মিমি কে কিছু বলতেই ও আমাকে জড়িয়ে ধরে কঁদতে লাগলো !





ইস ওরা যদি জানতো নিজের দেশ না হয়েও এই পাগলা দেশের কিছু মানুষ তাদের জন্য কি হারে চোখের পানি ফেলছে তাহলে কি করতো কে জানে ! এমন ভাবে সমর্থন আর কেউ তাদের কে দেয় নাকি কে জানে !





ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সেহরীর সময় আর নেই বললেই চলে । এক প্রকার জোর করেই মিমিকে তুলে নিয়ে গেলাম ! প্যাকেট বিরানী সাথেই ছিল কিন্তু মিমি কিছু খেল না ! কেবল কয়েক ঢোক কোক খেল ! আমি অল্প কিছু মুখে দিলাম ! কিন্তু স্বাধ লাগলো না ! ভেবেছিলাম খেলা শেষে মিমিকে পঁচাবো কিন্তু ওর মুখের দিকে তাকিয়ে কিছুই আসলো না ! টিএসসির এক পাশে কিছুটা সময় বসে রইলাম দুজনে ! ততক্ষনে ভিড় ককমে গেছে অনেক ! অনেক টাই নিস্তবদ্ধ হয়ে গেছে চারি পাশে ! মিমির কান্নাও থেমে গেছে ! কিন্তু চোখ টা এখনও একটু ফোলা ফোলা হয়ে আছে !

আমি মিমিকে বললাম

-চল একটা কাজ করি !

-কি ?

-হাটি ! আজকে তোর সাথে হাটতে হাটতে সকাল হওয়া টা দেখি ! দেখবি ? তোর ভাল লাগবে !

-হাসপাতালে যাওয়া দরকার !

-হুম ! যাবো তো ! আর একটু পরেই সূর্য উঠবে ! ঘন্টা খানেক ! হাটবি !

মিমি কিছুটা সময় কি যেন ভাবলো ! তারপর বলল

-আচ্ছা চল ! তবে ....

-তবে ?

-আমার হাত ধরে হাটতে হবে !

আমি হাসলাম !







সকাল হতে আর খুব বেশি বাকি নেই ! একটা ছেলে আর একটা মেয়ে ঢাকার হাজারও পাকা রাস্তার ভিতরে একটা ভাঙ্গা রাস্তা ধরে হাটতে লাগলো হাত ধরাধরি করে ! তাদের দুজনের মনে কি আছে তারা কেউ জানে না ! কেবল এই চিন্তা যে একটু পরেই সূর্য উঠবে ! প্রথম রোদের আলোতে তারা গোসল করবে একে ওপরের হাত ধরে ! এক সাথে ।







(গল্পটি ঐ মেয়েটির জন্য যে আর্জেন্টিনা হেরে যাওয়ায় চোখের পানি ফেলেছে)



জার্মানির জয় সূচক গোলটি

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩

মদন বলেছেন: +++++++

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: :) :)

২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইস ওরা যদি জানতো নিজের দেশ না হয়েও এই পাগলা দেশের কিছু মানুষ তাদের জন্য কি হারে চোখের পানি ফেলছে তাহলে কি করতো কে জানে !

এমন ভাবে সমর্থন আর কেউ তাদের কেউ দেয় নাকি কে জানে!!

আহা! সত্যি.. ফুটবলে নিয়ে এই মাতামাতির দেশে ফুটবল হারাতে বসেছে!!

গ্যালারী সুন্দরীদের চোখের জল দেখতে বেশ লাগছিল...;)

ভাগ্যিস পার্টনার টিনা নয় :) =p~ =p~ =p~

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

অপু তানভীর বলেছেন: পার্টনার টিনা ;);)

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: এত্ত এত্ত +++++++++

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :):)

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: মিমি কোনদেশী?

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার কি মনে হয়??

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: মিমির দু'গালে দুটো থাপ্পড়

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১

অপু তানভীর বলেছেন: গল্প পড়েন! অন্য কিছু না ভাবলেও চলবে....

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ মজার গল্প , ভাললাগা +

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু :)

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬

rakibmbstu বলেছেন: ++++++

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২

অপু তানভীর বলেছেন: :):):):)

৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: ভাই মিমির আসল নাম কি??? :P :P

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০২

অপু তানভীর বলেছেন: কওয়া যাবে না!! ;);)

৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: গল্পটা পড়ে আর্জেন্টিনার সমর্থকদের দুঃখটা কিছুটা হলেও অনুভব করলাম :( শত হলেও ২৮ বছর পর বিশ্বকাপ জয়ের একটা সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল । আহারে অপেক্ষার পালাটা বেরে ৩২ বছর হয়ে গেলো ।

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! কথা সত্য !
তবে দলে এক মেসি ছাড়া আর কারও ঠিক যোগ্যতা ছিল না কাপ টা ছোঁয়ার ! অন্য দিকে টিম জার্মানির প্রাপ্য ছিল কাপ টা ! :)

১০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯

উমার বলেছেন: আমি অবশ্য পঁচানি দিতে ছাড়ি নাই । এই কয়েকদিন আমাকে খুব জ্বালিয়েছে ।

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪০

অপু তানভীর বলেছেন: অনেকেই ছাড়ে নাই !
কিন্তু পঁচানি দেওয়াটা যেন সীমা না পের হয় এদিকে লক্ষ্য রাখা দরকার ! :)

১১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫২

নতুন পাঠক বলেছেন: আমি ছেলে হয়েও আর্জেন্টিনা হারার পর আমার চোখে পানি এসেছিলো।
আমাদের দেশে আর্জেন্টিনার মেয়ে সাপোর্টার বেশি । তাদের অধিকাংশই আর্জেন্টিনা হারার পর কেঁদেছিলো হয়তো।

গল্পে +

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪২

অপু তানভীর বলেছেন: অনেকেই হয় তো এমন করেছে । নিজের পছন্দের দল বলে কথা !


ধন্যবাদ :)

১২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মিমি সহ সকল আর্জেন্টাইন সমর্থকদের জন্য সমবেদনা। গল্পে ভালো লাগা।

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :):)

১৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৬

রাজিব বলেছেন: মিমির জন্য সমবেদনা। আবার ৪ বছরের অপেক্ষা কান্না কাটি করার জন্য। ১ মাস কিভাবে যে কেটে যায় হাসি কান্নায়।

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫০

অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! ঠিক বলেছেন !

:):)

১৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: বরাবরের মতোই অনেক ভালো লাগলো। কেন জানি না আপনার গল্পের প্রতিটা নায়িকার ফ্যান হয়ে যাই আমি। মিনির জন্য অনেক খারাপ লাগছে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫২

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !

আসেপাশে খুজে দেখেন এমন কোন মিমি পান নাকি ;)

১৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৫

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: আবারো মিমির কিচ্ছা!? না পইড়াই কমেন্টাইলাম কিচ্ছা খাসা ভ্যালা হইছে ... ;) :P

১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: না পইড়া কেমনে জানলেন কন তো ;);)

১৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:০৪

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ইহা উপেন সিক্রেট বিষয়! কওয়া যাইবে না! ক্যাচাল লাগতে পারে...
এইখানে আবার ক্যাচাল রসিকের অভাব নাই ;) ;)

১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৪১

অপু তানভীর বলেছেন: :-& :-& :-&

কি এমন ক্যাচাল লাগবে ? ক্যামনে ? :-/ :-/

১৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:২৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: জানি না গল্প না বাস্তব। ধরে নিলাম গল্পের ঢংয়েই খেলার মূল কিছু অংশ তুলে ধরেছেন। ভাল লাগলো পড়তে।।
আর আমাদের পাগলামী নিয়ে সুন্দর করে বলেছেন। এই একটা ব্যাপারে আমরা কিন্তু র "বাকী সব" ভুলে যাই।

১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৪২

অপু তানভীর বলেছেন: ঠিক ! এই একটা বিষয়ে আমরা বাকি সব ভুলে যাই :)

১৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১৬

অতঃপর জাহিদ বলেছেন: আসলেই হারাটা উচিত হয়নি.....

১৫ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: নাহ ! জার্মান রা হেরে গেলেই বরং আরও খারাপ হত ! এবারের বিশ্বকাপে তারাই ছিল কাপের সব থেকে বড় দাবিদার !

১৯| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০১

অপ্রতীয়মান বলেছেন: কিস্যার বাইরেও আরো কি কি জানি আছে। কেউ কিছু কইলো না খালি ;)

১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: কিছু কথা থাক না গুপুনে ;););)

২০| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

অপ্রতীয়মান বলেছেন: কিস্যার বাইরেও আরো কত্ত কথা আছিল। কেউ কিছুই বললো না ;)

১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬

অপু তানভীর বলেছেন: ;) ;) ;)

২১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭

পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: অসাধারন ... B-)) :-B

১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :)

২২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩৪

দি ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো বলেছেন: ভাইয়া . নিশি আপুর ঈদ শপিং নিয়ে কোনো গল্প লিখবেন প্লিজ

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৫০

অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! লিখবো না কেন !
কিন্তু ইদানিং রোজা থেকে এতো ক্লান্ত লাগে যে কিছুই লিখতে ইচ্ছে করে না !


তবে মনে থাকলো ! ঈদের যদি আল্লাহ তৌফিক দেন তাহলে অবশ্যই লিখবো ! :):)

২৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

দি ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো বলেছেন: অবশ্যই ভাইয়া । আপুর ঈদ শপিং কেমন হবে তা জানতে ইচ্ছা করে , সাথে আপনারো

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০৫

অপু তানভীর বলেছেন: দেখা যাক কেমন হয় ! আমিও জানতে আগ্রহী ! :):):)

২৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:০০

দি ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো বলেছেন: :) :) :) :#) :#)

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫১

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :) :)

২৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩

একলা চলো রে বলেছেন: গল্প ভালো লেগেচছে। +

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১

অপু তানভীর বলেছেন: থেঙ্কু :):):)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.