নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
-ভাইয়াআআআআ
বিকেলের এই সময় টাতে আমি ছাদে থাকি ! সারাদিনের পর এই সময় টা ছাদে কাটাতে ভাল লাগে ! যদিও প্রতিদিন সম্ভব হয় না তবুও বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এখানে থাকতে ভাল লাগে ! কিভাবে লাল সূর্যটা আস্তে আস্তে দুর আকাশে মিশে যায় এটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখি ! সময় ভাল কাটে !
-ভাইয়া !
আমি পিছন ফিরে তাকালাম !
তাইফা দাড়িয়ে আছে ! সেই চিরায়িত শর্ট জিন্স আর শার্ট পরে ! মেয়েটা এখনও বড় হল না ! ছোটই রয়ে গেল !
-ভাইয়া !
তাইফা এমন ভাবে আদর দিয়ে ভাইয়া ডাকে বুকের ভেতর যেন করে ওঠে ! হয়ত সবার সাথেই ও এমন ভাবেই কথা বলে ! এমন যত্ন করে ডাকে ! আমি বললাম
-হুম !
-কি করেন ?
-কিছু না !
-কি বলেন কিছু না ! প্রতিদিন আপনাকে দেখি এখানে ! বিকেলে ছাদে কি করেন শুনি ? হুম হুম ! বলেন বলেন !
আমি তাইফার কথা শুনে হেসে ফেলি ! তাইফা এবার ক্লাস টেন এ উঠেছে ! ক্লাস টেন এ পড়া মেয়েদের ভিতর যথেষ্ঠ মেয়েত্ব ভাব চলে আসে বিশেষ করে সেই মেয়েটা যদি সুন্দরী হয় ! টেনে কথা বলা শুরু করে, যাকে তাকে পাত্তা দেওয়া বন্ধ করে দেয় ! কিন্তু তাইফার ভিতরে এখনও তেমন কিছুই দেখলাম না !
তাইফা আবার বলল
-ফয়সাল ভাইয়া ! কালকে আমাকে এক জায়গায় নিয়ে যাবেন ?
-কালকে ?
-কেন ? কোন কাজ আছে ?
কাজ ?
হুম ! কাজ তো একটা আছেই কিন্তু যাবো কি না বুঝতে পারছি না ! কালকে ভেবেছিলাম নুশরাতের সাথে দেখা করতে যাবো !
ঠিক দেখা হবে কি না বুঝতে পারছি না তবে একটা চেষ্টা তো করতেই হবে !
বেশ কয়েকদিন ধরে নুশরাতের সাথে কোন যোগাযোগ নেই !
এই আধুনিক যুগে মানুষের সাথে যোগাযোগ করার হাজার টা উপায় আছে কিন্তু তার পরেও নুশরাতের সাথে কোন প্রকার যোগাযোগ করতে পারছি না ! মনে হচ্ছে নুশরাত ঠিক ততগুলো উপায়েই আমাকে ইগনোর করে চলেছে ! যে মোবাইল নাম্বার টা ও দিয়েছিল সেটা বন্ধ ! বেশ কয়েকবার কল করে পাই নি । মেসেজ পাঠিয়েও কোন ডেলিভারি রিপোর্ট আসে নি ! তার মানে সে সিম টা চালুই করে নি ! ফেসবুক আইডিও ডিএকটিভ করে রেখেছে !
তাইফা বলল
-কি ভাবেন ভাইয়া ? নিয়ে যাবেন ?
-কোথায় ?
-আপনার যেখানে ভাল লাগে ?
-মানে ?
এই কথার জবাবে তাইফা আমার দিকে তাকিয়ে রইলো কিছুক্ষন ! কি জানি কিছু একটা ছিল তাইফার চোখের ভাষা আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না ! কেমন যেন অপরিচিত মনে হল ! মেয়েগুলোর আচরন এমন অদ্ভুদ কেন মনে হয় ? এই পরিচিত আবার এই অপরিচিত !
#####
অনেক টা দাঁড়িয়ে থাকার পরেও যখন মনে হল আজকেও নুশরাত আসবে না মনের হয় ! একটা হতাশা কাজ করলো ! বারবার মনে হল আমি কেন এখানে দাড়িয়ে আছি ? কার জন্য ?
এমন একটা মেয়ের জন্য যার সাথে আমার কয়েকটা দিন মাত্র কথা হয়েছে, দেখা হয়েছে দুএক বার !
আচ্ছা এখন যদি নুশরাতের সাথে আমার দেখা হয়েও যায় তাহলে আমি ওকে কি বলবো ?
আমার কি ওর উপরে জোর খাটানোর কোন অধিকার আছে ?
এমন কোন কিছু কি ওকে কোন দিন বলেছি ? কিংবা ও আমাকে কিছু বলেছে ? নাহ ! তাহলে ?
কেন দাঁড়িয়ে আছি ?
কার জন্য ?
কিসের আশায় ?
আমি কোন উত্তর পেলাম না নিজের কাছে । একবার মনে হল চলে যাই । আসলেই আমার চলে যাওয়াই উচিৎ ! এখানে দারিয়ে থাকার কোন মানে হয় না ! সময় নষ্ট করার কোন মানে হয় না !
আমি ঘুরতে যাবো ঠিক তখনই তাইফা দেখতে পেলাম ! স্কুল ড্রেস পরা ! কাধে স্কুল ব্যাগ । সাথে আরও কয়েকটা মেয়ে রয়েছে ! সবারই স্কুল ড্রেস পরা ! মনে হচ্ছে ওরা স্কুল পালিয়ে এখানে এসেছে ! অবশ্য স্কুল ছুটিও হয়ে পারে ! ঠিক বোঝা যাচ্ছে না !
একবার মনে হল ঘুরে চলে যাই ! পরক্ষনেই মনে হল, নাহ ! ডেকে কথা বলি ! মেয়েটা নিশ্চই খুশি হবে !
আমি ডাক দিতেই দেখি তাইফা ঘুরে তাকালো ! আমার দিকে দৌড়ে এসে বলল
-ফায়সাল ভাইয়া ! আপনি এখানে ?
-আমি তো এখানে না হয় বুঝলাম ! তুমি এখানে কি কর ?
-আরে আমার স্কুল এখানেই ! ঐ তো !
-ও আচ্ছা !
-আপনি এখানে কি করেন ?
-কিছু না ! একটা কাজে এসেছিলাম !
-তাই না ? আচ্ছা আসুন আমার বন্ধুদের সাথে আপনার পরিচয় করিয়ে দেই ! আসুন না !
আমি তাইফার পেছন পেছন হাজির হলাম ওর বান্ধবীর কাছে !
-হেই ! এই হল ফায়সাল ভাইয়া ! আমাদের বাসার উপর তলায় থাকে !
সবাই দেখলাম আমার দিকে একটু অন্য চোখেই তাকালো ! এর অর্থ হল আমি ওদের সবার কাছেই পরচিত ! তাইফা নিশ্চই আমার কথা ওদের কাছে বলেছে ! কি বলেছে কে জানে ?
সবার দিকে তাকিয়ে হাসলাম ! বললাম
-তোমাদের স্কুল ছুটি হয়ে গেছে ?
-হুম !
সবাই এক সাথেই বলল !
-বসায়া যাবে এখন তোমরা ?
-হুম ! একটু আড্ডা দিবো তারপর বাসায় যাবো !
তাইফা বলল
-আমি এখনই যাবো !
-আচ্ছা ! আমারও বাসায় যাবার সময় হয়ে গেছে ! তা তোমরা কিছু খাবে ? আইসক্রিম চলবে ?
মেয়েরা সবাই একসাথে রাজি হয়ে গেল ! চলবে মানে দৌড়াবে ! আইসক্রিম খাওয়ার সময় তাইফার দিকে তাকিয়ে দেখি ওর মুখ তা আসলেই আনন্দের ঝলমল করছে ! আমার নিজের কাছেও ভাল লাগলো অনেক ! যে মন খারাপ নিয়ে নুশরাতের সাথে দেখা করতে এসেছিলাম এখন আর মন খারাপ লাগছে না !
ফেরার পথে তাইফা আমার সাথেই এল ! একই রিক্সায় মেয়েটা আমার সাথে কত রকম কথা যে বলল ! আমার কেন জানি ভাল লাগছিল ! নুশরাতের কথা একটা বারও মনে হল না !
####
-আপনার কি মন খারাপ ?
আকাশের মন টা আজকে বেশ খারাপ ! সেই সকাল থেকেই এক টানা বৃষ্টি পরে চলেছে ! আমি সকালে একটু বাইরে বেরিয়েছিলাম ফিরে এসে আর বাসায় ঢুকি নি ! কেবল দরজা থেকে জিনিস পত্র গুলো মায়ের হাতে দিয়ে ছাদে চলে এসেছি !
কেন জানি ভিজতে ইচ্ছে করছে ! আমি ছাদের উঠে বৃষ্টির স্বাধ নিতে লাগলাম ! বেশ ঠান্ডা লাগছে তবুও ভিজতে লাগলাম ! যদি মন টা বড় বেশি অস্থির লাগছে ! ঠান্ডা পানিতে যদি একটু শান্ত হয় !
তখনই তাইফা কে দেখলাম পিছনে !
আমার মত ও ভিজে গেছে ! আজকেও গত দিনের মত শার্ট পরে আছে ! চুল গুলো ভিজে একেবারে সামনে চলে এসেছে ! চুল ভেজার জন্যই কি না জানি না তইফা কে দেখতে একটু অন্য রকম লাগছে !
আমি ওর দিকে তাকিয়ে বললাম
-তুমি বৃষ্টিতে ভিজছো কেন ?
-আপনি ভিজছেন তাই !
-আমি ভিজলেই তোমাকে ভিজতে হবে ?
-হুম !
এই ছোট্ট হুম বলেই তাইফা হাসলো ! বেশ মিষ্টি হাসি ! কেন জানি তাইফার হাসি দেখেই আমার মন টা হঠাৎ করেই ভাল হয়ে গেল ! সকাল বেলা মন টা যেখানে খারাপ হয়েছিল সেটা মুহুর্তেই উধাও হয়ে গেল মুহুর্তেই !
আশ্চর্য আমার সামনে সমাধান ছিল অথচ আমি কিসের পিছনে ছুটছিলাম ! তাইফার বলল
-আপনার মন কেন খারাপ ?
-কই নাতো !
-তাই ?
-হুম ! সত্যি !
-কেন ? একটু আগে দেখলাম আপনার মন খারাপ এখন আপনার মন খারাপ নেই ! কেন বলুন তো ?
-গেস কর !
-গেস ! হুম !
হাত দিয়ে বৃষ্টিতে ভেজা চুল টা মুখের কাছ থেকে সরিয়ে দিয়ে তাইফা কিছুটা সময় ভাবার ভাব করলো ! যেন খুব মনযোগ দিয়ে সে চিন্তা করছে ! তারপর তাইফার মুখে হাসি দেখা গেল ! আমার দিকে মুচকি হেসে বলল
-আমি জানি !
-জানো ? কারন ?
-কারন টা উমমমমম, আমি !
আমি তাকিয়ে রইলাম তাইফার চোখের দিকে ! চোখ জুড়ে দুষ্টামী ভরা !
আমি তাকিয়ে তাকিয়ে ভাবতে লাগলাম আসলেই কারন টা ও ?
কি জানি ?
তাইফা ততক্ষনে দুহাত ছড়িয়ে বৃষ্টিতে ভিজতে শুরু করেছে ! আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-এভাবে কেউ বৃষ্টিতে ভেজে ?
-তাহলে ? কিভাবে ?
-আমার মত করে বৃষ্টিতে ভিজুন ! দুই হাত দুই দিকে দিয়ে চোখ বন্ধ করে বৃষ্টি করে বরন করে নিতে হয় !
-তুমি কোথা থেকে শিখলে ?
-শিখেছি !
-আচ্ছা ! আর কি কি জানো তুমি ?
-অনেক কিছু ! আমার সাথে থাকেন তাহলে আপনাকেও শিখাবো !
এই বলে তাইফা আবার হাসলো ! আবারও সেই দুষ্টামী ভরা হাসি !
০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
অপু তানভীর বলেছেন: আমি সহজ মানুষ ! আমার চিন্তাও সহজে হয়ে যায় !
বাস্তব জীবন টা আসলেই অনেক জটিল ! গল্পে না হয় একটু সহজ হোক !
২| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: গল্পটা ভাল লেগেছে ভাইয়া।
০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৫৭
অপু তানভীর বলেছেন: থেঙ্কু !
৩| ০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৩
মদন বলেছেন: ছাদে যাওয়া রোগ বন্ধ করতে হবে।
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৯
অপু তানভীর বলেছেন:
কেনু কেনু ?
৪| ০৩ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৭:৪২
নিষ্কর্মা বলেছেন: আপনার প্রেমের ভাগ্য দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলি!
চমৎকার গল্প। অনেক ধন্যবাদ।
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৫
অপু তানভীর বলেছেন: না রে ভাই আমার প্রেমের ভাগ্য ভাল না !
এগুলা বানানো গল্প !
থেঙ্কু !
৫| ০৩ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আমি সহজ মানুষ ! আমার চিন্তাও সহজে হয়ে যায় ! বাস্তব জীবন টা আসলেই অনেক জটিল ! গল্পে না হয় একটু সহজ হোক।
ভাল লাগল কথাটা। গল্পেও +++
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
অপু তানভীর বলেছেন: থেঙ্কু কান্ডারী ভাই
৬| ০৩ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ছাদে যাওয়া বন্ধ করেন সববববব ঠিক হয়ে যাবে। চমৎকার গল্প।
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! ছাদে যাওয়া বন্ধে করলেই সব ঠিক হয়ে যাবে
৭| ০৩ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার গল্প।
ধন্যবাদ, অপু তানভীর।
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ !
৮| ০৩ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
হার্ডকোর পলক বলেছেন: অসাধারন। কিন্তু গল্পটার ফিনিশিং তো দিলেননা।
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: কিছু গল্প হোক না অসমাপ্ত !
৯| ০৩ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: খাসা! মাইরি!
আবারো মাইনাচ
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: হে হে হে হে !
১০| ০৩ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: চমতকার লিখেছেন অপু ভাই।
পোস্টে++++++
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১১| ০৩ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮
শের শায়রী বলেছেন: আহ ভাই কেমন আছেন?
অনেক দিন পর আবারো অপু তানভীরের গল্প পড়লাম।
আমার বেশ প্রিয় লেখককে আভিনন্দন জানালাম।
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: আপনি মিয়া ছিলেন কই এতো দিন ?
এইটা কুনো কাম করলেন ? এইভাবে কেউ ডুম মারে ?
আমি ভাল আছি ! আপনি কেমন আছেন ?
১২| ০৩ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
তাসজিদ বলেছেন: কত্ত কত্ত ভালবাসা।
গল্প বেশ ভাল হয়েছে।
তবে আগের অপুর সাথে এই অপুর কিছু পার্থক্য আছে। আগে শুধু ভালবাসায় ফুলের গন্ধ থাকতো। এখন তার সাথে কাটাও বিদ্দমান।
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! তাই তো দেখা যাচ্ছে ! আমিও ব্যাপার টা লক্ষ্য করছি ইদানিং !
চিন্তার বিষয় !
১৩| ০৩ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
তাসজিদ বলেছেন: আমি বলি না, তবে সবাই বলে যে মন নিষ্পেষিত হলে মানুষের পরিবর্তন আসে।
মন কি নিষ্পেষিত হয়েছে।
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
অপু তানভীর বলেছেন: এইটাও চিন্তার বিষয় ! চিন্তা করে তার উত্তর দিতে হবে !
১৪| ০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩৩
আব্দুল্লাহ্ ইবনে জাহান বলেছেন: ভাল লাগল
০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
অপু তানভীর বলেছেন:
১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
জেরিফ বলেছেন: গল্পে ভালো লাগা ।
আমার নাম টা ব্যবহারের শর্ত কে দিয়েছে
শুভ কামনা
০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
অপু তানভীর বলেছেন: আপনের নাম তো মডেল জেরিফ খান ! আপনার নাম তো এইখানে দেই-ই নাই !
১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: তাইফাকে ভাল্লাগসে :#> :#>
০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! তাইফাকে ভাল লাগতেই হইবে
১৭| ০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ইহহহহহ!!! কি ভালোবাসা!!! আমারও না আগের মত ছোট্ট স্কুলে পড়া বালিকা হতে ইচ্ছা করে... তাহলে বড় বড় ভাইয়াদের সামনে আব্দার করা যেত!!! ধুরু... এখন এত্ত বড় হয়ে গেছি যে আশেপাশে যেই ছেলেকেই দেখে একটু পছন্দ হয় সেই আমার থেকে ছোট!!!! ভ্যাআআআআআ এইটা কিছু হইলো???? ধুরু, স্কুলে থাকতে যে কেনো বড় ভাইয়াদের দিকে তাকাইতাম না!!!!
( অফটপিক: হ্যাপি হ্যাপি লেখা আমার ভালো লাগে । থ্যাংকু অপু ভাই !!! )
০৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৮
অপু তানভীর বলেছেন: আরে ইহা কুনো ব্যাপার নাকি ? কুনো ব্যাপার নহে !
আপনেরেও থেঙ্কু
১৮| ০৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:৫৫
কেন্দ্রের বৃত্ত বলেছেন: অনেকদিন পর মন খারাপ করিয়ে দেবার মতো দারুণ একটা গল্প পড়লাম !
০৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ২:৫৯
অপু তানভীর বলেছেন: মন খারাপ করিয়ে দেবার মতো দারুণ একটা গল্প
:-& :-& :-&
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
অসাম লিখছেন, অসাম।
কৃতজ্ঞতা অপু ভাই।
কিন্তু সমাধান কি এত সহজ।