নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প নম্বর তিনঃ ভাঙ্গা গড়ার শেষ বিন্দু

১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮







বিয়ের একটা আনুষ্ঠানিকতায় নাকি আছে যে, বর এবং কনে কে একে ওপরের হাতের উপর হাত রেখে একই আয়নায় মুখ দেখতে হয় ! এতোদিন সুমনের হাত কতবার ধরেছে অথচ আজকে ওদের বিয়ের দিন সুমনের হাত ধরতে তন্বীর শরীরটা কেমন কেঁপে উঠলো । সাথে সাথে লজ্জায় সারা মুখ টা মুহুর্তেই লাল হয়ে গেল ! হাত ধরে মাথা নিচু হয়ে গেল আপনা আপনি ! কিছুতেই আর তাকাতে পারে না সুমনের দিকে !



-তন্বী আয়নার দিকে তাকা !

কে বলল কথা টা ? ওর আম্মু নাকি ? নাকি অন্য কেউ ! তন্বী কিছু বুঝতে পারছে না ! যেন একটা অজানা ঘোরের ভিতরে রয়েছে ! ভাল লাগার এই আবরন থেকে কিছুতেই বের হতে মন চাইছে না ! বারবার মন বলছে থাকুক না এই লজ্জা মিশ্রিত ভাল লাগার অনুভুতিটুকু আরও কিছুক্ষন !

আচ্ছা সুমনও কি এমন টাই ভাবছে ?

তাকাবে ওর দিকে ? ও নিশচই আয়নার দিকে তাকিয়ে আছে ?

যেমন ভাবে তাকিয়ে থাকতো ওর দিকে আগে !

বদ ছেলে একটা !!



তন্বী আয়নার দিকে চোখ তুলে তাকাতেই সুমনের চোখ দেখতে পেল ! আগের মতই গভীর চোখে তাকিয়ে আছে ওর দিকে ! হঠাৎ করেই তন্বীর চোখে পানি চলে এল ! তন্বী সেই পানি লুকানোর কোন চেষ্টাই করলো না !









-এতো লজ্জা পাচ্ছিলে কেন শুনি ?

সুমনের কথা শুনে তন্বী সুমনের দিকে তাকালো ! এখনও সেই লজ্জা ভাবটা রয়েই গেছে ! যাচ্ছে না কিছুতেই ! সারা দিনে বিয়ের ধকল গেছে দুজনের ওপরেই । দুজনেই ক্লান্ত, একটু ঘুমাতে মন চাইছে দুজনেরই কিন্তু কেউ সেদিকে যাওয়ার কোন ইচ্ছা নেই । এমন একটা রাতের জন্য ওরা কতদিন ধরেই না অপেক্ষা করে আসছে । এই রাত টা কি ঘুমিয়ে নষ্ট করা যায় ?

সুমন আবার বলল কথা টা ?

-তুমি এতো লজ্জা কেন পাচ্ছিলে তখন ?

-জানি না ! তবে....

-তবে কি ?

-জানো তখন লজ্জা পেতে এতো ভাল লাগছিল, তোমাকে বলে বোঝাতে পারবো না !

-তাই ?

-হুম ! মনে হচ্ছিল সময়টা যদি ওখানেই থেমে থাকতো , কতই না ভাল হত !

সুমন অবাক কন্ঠে বলল

-ভাল হত ? সময়টা ওখানে আটকে থাকলে এখন কি হত ? আমাদের বাসর রাতের কি হত ?

তন্বী সুমনের দিকে তাকিয়ে দেখলো সুমনের চোখে কেমন একটা দুষ্টামি দেখা দিয়েছে ! তন্বী সুমনের দিকে চোখ বড় করে বলল

-এই দুষ্টামী করবা না খবরদার !

-দুষ্টামী ! নিজের বউয়ের সাথে একটু দুষ্টামী করতে পারবো না ? বিয়া করলাম কেন ?

-এই এই ! খবরদার.... খবরদার বলছি ! কাছে আসবা না !







-তো তুমি কালকে একেবারে আমার বাড়িতে আসবে না ?

-মানে কি ? কি বলতে চাও ?

-না, তুমি বললে না যে কালকে তুমি এ বাড়িতে আসবে ! তারপর আবার যাবে ! আবার আসবে !

-এটাই নিয়ম ! মেয়েদের বিয়ের পরেও তাদের বাপের বাড়িতে আসতে হয় ! এটা কে ফিরানী বলে !

-কেন ? আমি তোমাকে কালকেই চাই ! আর যেতে দিবো না ! কাল থেকেই আমাদের সংসার শুরু হবে ! এতোদিন অপেক্ষা করেছি আর না !

সুমনের কথা শুনে তন্বী কেবল মনে মনে হাসে ।

পাগল একটা ছেলে ! এমন করলে কেমন করে হবে !

তন্বী বলল

-সুমন ঘুমাও ! কালকে আবার সময় করে আসতে হবে এখানে ! কালকে আমাদের বিয়ে মনে আছে তো ?

-হুম ! খুব ভাল করে মনে আছে !

-ঘুমাও ! কেমন ?

-তোমার ঘুম আসবে আজকে ? বল আসবে ? কালকে আমাদের বিয়ে আর তুমি আজকে আমাকে বলছো ঘুমাতে ?



তন্বী কথাটা জবাব দিতে গিয়েও দিলো না ! আসলেই কি আজকে ওর ঘুম আসবে ? বিয়ের আগের দিন কি কোন মেয়ে কি ঘুমাতে পারে ?







প্রতিটা সকালে এমন একটা দৃশ্য দেখেই তন্বীর এখন ঘুম ভাঙ্গে ! সুমন ওকে জড়িয়ে ঘুমিয়ে আছে । সকাল বেলা যখন তন্বীর চোখ সুমন কে এতো কাছে দেখে তখন ওর নিঃশ্বাসের প্রতিটা শব্দ যেন ও শুনতে পারে ! কত দিন তন্বী বলেছে ওকে এভাবে জড়িয়ে না ধরতে, সুমন শোনেনি । কি শীত আর কি বা গরম সুমনের কেবল একটাই কথা বলে

-তোমাকে জড়িয়ে না শুলে, তোমার শরীরের গন্ধ না পেলে আমার ঘুম আসে না !

তন্বী কেবল হাসে ! বলে

-যখন আমি ছিলাম না তখন কিভাবে ঘুমাতে শুনি ?

সুমন বলতো

-তখন আর ঘুমাতাম কই ?



প্রতিটা সকাল এখন চোখ মেলে এখন সুমন কে নিজের শরীরের কাছে না পেলেই এমন কেমন জানি লাগে ওর ! কি যেন একটা নেই নেই লাগে !

সকাল টাই যেন ঠিক মত শুরু হল না মনে হয় !







-তুমি এখনও ঘুমিয়ে ?

-কি করবো ?

-আশ্চর্য ? কি করবা মানে ? থাপ্পাড় লাগানো দরকার !

সকাল বেলা করে এমন কথা শুনতে কার ভাল লাগে ! হলের বিছানায় আরাম করে ঘুমিয়ে ছিল তখনই তন্বীর ফোন । মেয়েটা একটু শান্তি মত ঘুমাইতেও দেয় না ! সুমন মুখ কাঁচুমুচু করে বলল

-কেন ? আমি কি করলাম ?

-আশ্চর্য ! আজকে না তোমার ইন কোর্স রয়েছে ?

-হুম ! আছে তো ! তাতে কি হয়েছে ?

-কি হয়েছে মানে ? থাপ্পড় দিয়া দাঁত ফেলে দিবো ! একটু পরে পরীক্ষা আর জনাব এখন পরে পরে ঘুমাইতেছে ! জলদি উঠো ! এক মিনিটও দেরি করবা না বললাম !

-আচ্ছা বাবা উঠতেছি !

-এখনই উঠো !







-এটা কেন বললে তুমি ?

-কেন ? বলা ঠিক হয় নাই ?

-অবশ্যই না ! আমি কার সাথে মিশবো কিংবা মিশবো না সেটা নিশ্চই আমি তোমার কাছ থেকে পারমিশন নিবো না !

-অবশ্যই নিবা ! ভুলে যেও না যে আমি আমি তোমার হাসব্যান্ড !

-তো কি হয়েছে ? দেখো আমি আমার স্বাধীনতার ভাগ কাউকে দিতে রাজি না ! তোমাকেও না ! কথা টা মনে রেখো !







বিকেল বেলা টা তন্বী সব সময় সুমনের সাথেই কাটায় ! কিন্তু আজকে কোথাও সে সুমন কে খুজে পেল না । কয়েকবার ফোন দেওয়ার চেষ্টা করেছে । ফোন বন্ধ । একটু চিন্তিত হল মনে মনে ! এমন টা তো কোন দিন হয় না ! শরীর কি খারাপ করলো ?

নাহ ! এমন তো হবার কথা না ! ফোন তো বন্ধ রাখার কোন কারন নেই ! কোথাও গেলেও তো একবার ওকে জানিয়ে যাবে নাকি ?

কি করবে ?

আরেকবার ডায়াল করলো সুমনের নাম্বারে !

"দুঃখিত এই মুহুর্তে....."



কোথায় গেল ছেলে টা ? এই কদিনেই ছেলেটার প্রতি এমন একটা টান অনুভব করতে শুরু করেছে ! মাত্র কদিন আগেই ছেলেটার কাছাকাছি আশার সুযোগ হয়েছে এর ভিতরেই কেমন করে কত আপন হয়ে গেল ছেলেটা ! তন্বী অস্থির বোধ করতে লাগলো !

এমন কেন করে ছেলে টা কেন ?







কয়েক মুহুর্ত তন্বী অবিশ্বাসের চোখে তাকিয়ে রইলো সুমনের দিকে ! এখনও সে একটু আগের ঘটে যাওয়া ঘটনা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পরছে না ! সুমন তাকিয়ে আছে ওর দিকে ! একটু সে যে অন্যায় টা করেছে তার জন্য তার চোখে বিন্দু মাত্র অনুশোচনা দেখা গেল না ! বরং তন্বীকে চড় মেরে সুমন যেন নিজের মধ্যে একটা শান্তি অনুভব করছিল ! অন্তত তন্বীর তাই মনে হল । তন্বী কেবল

-তুমি ....।

কথাটা শেষ করলো না কিংবা শেষ করতে পারলো না !



সুমন ততক্ষনে ঘর ছেড়ে বাইরে চলে গেছে ! তন্বী নিজের শোবার ঘরের বিছানার উপর বসে পড়লো ! কিছু একটা চিন্তা করছে ! কিছু একটা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে !

এভাবে আর চলতে পারে না ! আর চলতে পারে না !







তন্বী কয়েক মুহুর্ত কেবল সুমনের দিকে তাকিয়ে থাকলো ! ছেলেটা এক হাটু মাটিতে রেখে এখনও দাড়িয়ে রয়েছে ওর সামনে ! হাতে ঠিক ঠিক সাত টা গোলাপ ! মুখে একটা আকুল আবেদনের একটা ভাব !

তন্বীর হাসতে গিয়েও হাসলো না ! যেমন টা নাটক সিনেমায় তন্বী দেখেছে ঠিক তেমন করেই সুমন ওকে প্রোপোজ করেছে ! এখনও ওর হ্যা শোনার জন্য অপেক্ষা করে আছে !

এমন পাগলামো কেউ করে ?

এখন মোবাইলের যুগে একটা বার ফোন করে বলে দিলেই হত ! তা না করে একেবারে ফিল্মি কায়দায় !

তন্বীকে কেবল একটু হাসলো !

বলল

-আংটি আনো নি ?

সুমন একটু বিভ্রান্ত দেখালো ! বলল

-আংটি ?

-তুমি যেভাবে প্রোপোজ করলে সেটা কেবল মানুষ যখন বিয়ে করার জন্য প্রোপোজ করে তখন করে !

-তাই নাকি ? আসলে....

সুমনের বিভ্রান্ত মুখ দেখে তন্বী হাসি যেন আর থামেই না ! হাসতেই হাসতেই হ্যা বলল !







কাগজটাতে সই করতে গিয়ে সুমনের হাত একটু একটু কাঁপছিল ! বারবার কেবল মনে হচ্ছিল একটু ভুলই কি হয়ে গেল ! চাইলেই কি মানিয়ে নেও যেত না ! এভাবে সম্পর্কটা শেষ হয়ে যাবে চিরো দিনের মত ! আর কোন দিন কি পাশের মানুষটিকে জড়িয়ে ধরা হবে না !

ভুল কি কেবল তন্বীরই ছিল ?

তার কিছু ছিল না ! সে তো নিজেও নিজেকে সামলে নেয় নি ! সঠিক সময়ে তন্বীর দিকে নজর দেয় নি । যেমন টা ওর আচরন হওয়া দরকার ছিল তেমন টা সে করে নি !

তাহলে এখন আর আফসোস করে কি লাভ ?

সই করা শেষে সুমন কাগজ টা তন্বির দিকে বাড়িয়ে দিল ! তন্বী খুব শান্ত ভাবেই কাগজে সই করলো ! সুমনের কেবল মনে হল ওর নিজের অস্থিরতা থেকে তন্বী নিজে বেশ শান্তই আছে !

সই করা শেষ হয়ে কাগজটা সামনে বসা কালো কোর্ট পরা লোকটার দিকে বাড়িয়ে দিল !

লোকটা বলল

-ওকে ! ইট ইউল বি ডান ! আপনাদের কে নোটিস করে জানানো হবে !



ওরা দুজনেই চেয়ার ছেড়ে উঠে দাড়ালো ! তাকালো একে অপরের দিকে ! সুমন একটু হাসার চেষ্টা করলো কিন্তু মুখ দিয়ে হাসি বের হল না ! কেবল বলল

-ভাল থেকো !

-তুমিও !

আর দাড়ালো না কেউ ! একে অপর থেকে উল্টো দিকে হাটা দিল ! আর কোন দিন হয় দুজনের পথে হয়তো এক হবে না !





১০

নীল রংয়ের একটা সালোয়ার কামিজ পরে মেয়েটির দাড়িয়ে থাকার কথা বড় কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে ! হাতে থাকবে নীল চুড়ি ! চোখে কাজল ! চুল গুলো খোলা থাকবে !



সুমন কেবল এইটুকুই জানে ! আর কিছু না ! মেয়েটিকে সে এর আগে দেখে নি । কেবল অনলাইনেই কথা হয়েছে । যদিও ওরা একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে কিন্তু ওদের পরিচয় অনলাইনেই ! টুকটুক কথা থেকে নিয়মিত কথা হতে শুরু করে ইনবক্সে ! তারপরেই দেখা করার আহবান ! মেয়েটিও বারণ করে নি ! কাল রাতেই অনেকক্ষন কথা বলার পর আজকে দেখা হবে দুজনার ! সুমন জানে মেয়েটির নাম তন্বী আহসান ! সমাজ বিজ্ঞানে পড়ে । কবিতা পড়তে পছন্দ করে । সুমন কবিতা লিখতে পারে বেশ ভালই । সেখান থেকে কথার শুরু !



সময় মত সুমন কৃষ্ণচূড়ার তলে এসে এদিক ওদিক তাকিয়েও কাউকে দেখতে পেল না । ঘড়ি দেখলো । বিকাল পাঁচটার সময় দেখা করার কথা । পাঁচটাই বাজে কিন্তু মেয়েটির আসার কোন নাম নেই !

সাড়ে পাঁচ টা বাজে ! হাতে এক গুচ্ছ রজনী গন্ধা নিয়ে সুমন অপেক্ষা করতেই লাগলো !

যখন মনে হল মেয়েটি আর আসবে ঠিক তখনই পাশ থেকে মিষ্টি একটা কন্ঠ বলে উঠলো

-এই যে কবি সাহেব ! খুব রাগ করেছেন ?



সুমন তাকিয়ে দেখলো নীল রংয়ের সেলোয়ার কামিজ পরা মিষ্টি চেহারার একজন ওর সামনে দাড়িয়ে আছে খানিকটা অপরাধীর মুখে ! দেরি করে এসেছে, সুমন কে অনেক্ষন দাড় করিয়ে রেখেছে এই জন্য মুখে অপরাধীর একটা ভাব !









গতকাল প্রিয় ব্লগার প্রোফেসর শঙ্কু ১১ টি গল্পের থিম নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিল, যেগুলো আর গল্পে রূপ নেয় নি । কেবল তার চিন্তার ভেতরেই রয়ে গেছে ! থিম গুলো পড়েই ভাল লেগে গেল ! আজকেই শুরু করে দিলাম ! যদিও প্রোফেসর শঙ্কু লিখলে গল্প গুলো অন্য রকম হত, এবং আরও ভাল হত ! কিন্তু সে যেহেতু লিখছে না তাই আমি লিখলাম !

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

শীলা শিপা বলেছেন: খুব...খুব...খুব ভাল লাগলো :)

১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: থেঙ্কু :):)

২| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

আম্মানসুরা বলেছেন: চমৎকার!

১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :)

৩| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রিয় অপু,

লেখা ভাল লেগেছে। কিন্তু আমার নাম উল্লেখের খুব একটা প্রয়োজন নেই। লিখেছেন আপনি, এর কৃতিত্বও আপনার।

পরের গল্পের অপেক্ষায় রইলাম!

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার নাম উল্লেখ করার অবশ্যই দরকার আছে । কারন মুল ভাবনা আপনার !

পরের গল্প আগামী কাল দেখা যাক দিতে পারি কি না ! :):):)

আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ :):):):)

৪| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:০০

স্বপ্নের ফেরিওয়ালা নিলয় বলেছেন: প্রথাগত গল্পগুলার চেয়ে আলাদা , ভালো লাগলো :) :) :)

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ ! প্রোফেসর শঙ্কু কে থেঙ্কু !! :):)

৫| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:০৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ব্যতিক্রমি ।

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

৬| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:০০

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: আপনার লেখার হাত খুব ভাল। এটা নিয়ে কিছু বলার নাই। :) গল্পটাও খুব ভাল।

কিন্তু, এমন দুঃখের গল্প পড়লে কষ্ট লাগে। :( মনে হয়, বাস্তব জীবন দুঃখের হতে পারে, গল্পের শেষ কেন এমন দুঃখের হবে?
সব গল্পের শেষ হওয়া উচিত ......and they lived happily ever after দিয়ে।

১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: সব সময় তো সুখের গল্পই লিখি ! আজকে না হয় একটু কষ্টের গল্পই হোক :):)

ধন্যবাদ পড়ার জন্য :)

৭| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


নাইস ওয়ান অপু ভাই +++

১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই :):)

৮| ১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭

নীল জোসনা বলেছেন: দারুন হয়েছে ।

১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৯| ১২ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

বাকি দশটা কে লিখব??


ভালো লাগা দিয়ে গেছি।


আগের মন্তব্যটা মুছে দিয়েন।

১২ ই মে, ২০১৪ রাত ২:১৫

অপু তানভীর বলেছেন: বাকী দশটাই হয়তো লেখা হবে না তবে বেশির ভাগই লেখা হবে ইনশাল্লাহ !
আরেকটা লেখা হয়ে গেছে ! সকাল বেলা পোস্ট করবো !


ধন্যবাদ :):):)

১০| ১৩ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: অসাধারণ আপনার লেখার ক্ষমতা।
আল্লাহ ভইরা দিসেন আপনারে , মাঝে মাঝে অবাক লাগে, এতো কেমনে লেখেন?? হুম?? :P :) B-)

১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৩

অপু তানভীর বলেছেন: কেমনে কই কেমন লিখি :-& :-& :-&

লিখি কেবল এই টুকু কইতে পারি :):)

ধন্যবাদ :):):)

১১| ১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:০২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস)র মন্তব্যের প্লাসটা কিন্তু আমার দেয়া ;) ;)

আসলেই আল্লাহয় আপনাকে ভইরা দিছে

১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: ভইরা দিছে :-& :-& :-& :|| :|| :|| :D :D :D =p~ =p~ =p~

১২| ১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩৫

মদন বলেছেন: ++

১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

১৩| ১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১:৩৬

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: সুন্দর

১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

১৪| ২২ শে মে, ২০১৪ সকাল ৭:৫৪

সাসুম বলেছেন: আসলেই আল্লাহয় আপনাকে ভইরা দিছে :-P

২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: :-& :-& :-&

১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: দারুন!...

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.