নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নুশরাতের কথা
ক্লাস রুম থেকে বেরুতেই রাতুলকে দেখতে পেলাম । হাত দুটো পিছন দিক দিয়ে কেমন বোকার মত দাড়িয়ে আছে !
এই ছাগল টা ছাগলই রয়ে গেল ! আজকাল কার ছেলে গুলা এমন হতে পারে আমার ধারনাই ছিল না ! একবার মনে হল পাশ দিয়ে চলে যাই । ওর দিকে না তাকিয়েই ! এইভাবে কয়দিন এড়িয়েই চললেই বেটা মজা বুঝবে ! কিন্তু পরক্ষনেই চিন্তাটা বাদ দিয়ে দিলাম !
হাজার হলেও ছেলেটা আমাকে পছন্দ করে ! তার উপর আমি নিজেও একট আধটু ছেলেটাকে পছন্দ করি !
আরেকটু কাছে যেতেই ব্যাপারটা ভাল করে দেখতে পেলাম ! রাতুল নিজের হাতের পেছনে কিছু একটা লুকিয়ে রেখেছে ! নিশ্চই আমাকে কিছু দেবে !
নাকি অন্য কিছু !
যাক এতোদিনে গাধাটার মাথায় কিছু একটা আসলো !
কি দেবে ?
কোন চিঠি ?
ভালবাসি লেখা কোন কিছু ?
এই যুগে চিঠি পত্র কেউ লেখে না তবে রাতুলের কাছ থেকে চিঠি পেতে খুব একটা খারাপ লাগবে না !
আমি একটু একটু এগিয়ে গেলাম রাতুলের দিকে !
-নুশরাত !
যাক নাম ধরে ডেকেছে ! কিন্তু এখন গাধাটার গলা কাঁপছে ! আরে ভাই আমি তো আর ভুত না পেত্নীও না ! আমাকে এতো ভয় পাওয়ার কি আছে ! স্বাভাবিক ভাবে আমাকে ডাকা যায় না ? আমার সাথে কথা বলা যায় না ?
আমাকে পছন্দ কর এটা কেন আমাকে অন্য মানুষের কাছ থেকে শুনতে হবে ?
তুমি নিজের মুখে বলতে পারো না ?
পছন্দই তো কর ! অন্য কিছু তো না, নাকি ?
আমি ধীর পায়ে রাতুলের দিকে এগিয়ে গেলাম !
-বল !
-ক্লাস তো শেষ তাই না ?
না ক্লাস শেষ কেন হবে ? ক্লাস এখন শুরু ! গাধা ! কেন এই লাইন বলা যেত না যে কেমন আছো নুশরাত ? কিংবা বাহ ! তোমাকে তো আজকে বেশ সুন্দর লাগছে !
ক্লাস তো শেষ তাই না ?
ফাজিল ! বদ পুলা !
আমি বললাম
-তাই তো মনে হচ্ছে !
রাতুলের দিকে তাকিয়ে দেখি ওর মুখে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমতে শুরু করেছে । কি বলবে ঠিক বুঝতে পারছে না !
হায়রে আমার প্রেমিক ! আমার সামনে আসলেই তোমার এই অবস্থা হয়ে যায় তা আমাকে তুমি কিভাবে বলবে ভালবাসি ?
এই তো সেদিন বিজয় দিবস উপলক্ষে আমাদের একটা পিকনিক ছিল ! আমাদের ক্লাসের সবাই মিলে আমরা গাজীপুর বেড়াতে গেলাম ! পিকনিকের পুরাটা সময় রাতুল আমার আসে পাশে ঘুর ঘুর করেছে ! ওর বন্ধুরা এবং আমার বন্ধুরা এমন একটা ব্যবস্থা করেছিল যাতে রাতুল সব সময় আমার আসে পাশে থাকতে পারে এমন কি বাসে যাওয়া এবং আসার সময়ও রাতুল আমার পাশেই বসে ছিল !
কিন্তু ফল টা কি হল !
গাধাটা কেবল বসে বসে ঘেমেছে !
ঠিক মত একটা কথাও বলতে পারে নি ! এমন মেজাজ খারাপ হয়েছিল ! দুই ব্যাচ সিনিয়ার এক বড় ভাই বেশ কয়েক মাস ধরেই আমার পিছনে ঘুরছে ! একবার মনে হল কালকে ক্যাম্পাসে গিয়েই ঐ সিনিয়র ভাইকে হ্যা বলে দিবো ! তখন মজা বুঝবে গাধাটা !
কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর করি নি !
মনে মনে রাতুল কে এই ভ্যালেনটাইন পর্যন্ত সময় দিয়েছি ! এর ভিতর যদি ও নিজে মুখ ফুটে কিছু বলতে পারে তাহলে কিছু একটা হবে নইলে গাধাটাকে আর প্রশ্রয় দিবো না !
যে ছেলে নিজের পছন্দের মানুষটাকে ভালবাসি বলতে পারে না তার ভালবাসার কোন দরকার নাই !
আরে ভাই মুখে না বলতে পারিস লিখে তো দিতে পারিস ! আমার মোবাইল নাম্বার তোর কাছে আছে একটা মেসেজও কি দিতে পারিস না ?
আজিব !
রাতুল হঠাৎ পিছন থেকে একটা বাটি টাইপের কিছু আমার হাতে দিল !
আমি খানিকটা অবাক হয়ে বললাম
-কি এটা ?
-একটা গাছ ?
-গাছ ?
-ঠিক গাছ না ! অঙ্কুর ! এখনও হয় নাই ! হবে ।
-এটা দিয়ে আমি কি করবো ?
-না মানে শুনলাম তুমি বাগান পছন্দ কর !
-তো ?
-না মানে এইটা তোমার শোবার ঘরে রেখে দিও । প্রতিদিন পানি দিবে ! তাহলে ৬/৭ দিনের ভিতর গাছ বেরুবে !
আমি প্লাস্টিকের টব টা হাতে নিলাম ! দেখতে খারাপ না ! একটা ঢাকনা দেওয়া ! আমি ঢাকনাটা খুলে দেখেলাম সেখানে মাটি রয়েছে !
ভাবেছিলাম কি দেবে আর কি দিলো !
যাক ! কিছু তো দিল !
রাতুল আবার বলল
-পানি দিবা ? কেমন ?
-আচ্ছা ! আর কিছু ?
-না আর কিছু না !
আমি এই কথাটা শোনার পরেই রাতুল এক প্রকার দৌড়েই চলে গেল !
আমি রাতুলের চলে যাওয়া পথের দিকে তাকিয়ে রইলাম !
এই ছেলেকে নিয়ে আমার কপালে দুঃখই আছে বুঝতে পারছি !
বাসায় এসে রাতুলের দেওয়া টবটা শোবার খাটের পাশেই রাখলাম ! যাই দিন রাতুল দিয়েছো তো ! একটু যত্ন করে রাখি ! কে জানি কি গাছ অঙ্কুরিত হবে !
রাতুলের কথা মত প্রতিদিন পানি দিতে লাগলাম ! দুতিন দিনের ভিতরই মাটি ফুড়ে একটা গুল্ম জাতীয় কিছু একটা বের হয়ে আসলো !
যাক ভাল তো ! নিশ্চই কোন ফুল জাতীয় কিছু একটা বের হবে !
আমি প্রতিদিন পানি দিতে থাকি !
গুল্মটার মাথার দিকে বড় মত দুটি পত্র দেখা যাচ্ছে ! আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে ! কিছু একটা কালো কিংবা খয়েরী টাইপের দাগ দেখা যাচ্ছে সেই পত্রের গায়ে !
আমি আর অত লক্ষ্য করলাম না !
সপ্তাহ খানেক পরেই ভ্যালেনটাইন ! কিন্তু গাধাটা এর ভিতরেও কিছু বলল না ! এর ভিতরেই বেশ ব্যস্ত হয়ে গেলাম ! বড় মামার মেয়ের বিয়ে উপলক্ষ্যে সারা দিন দৌড়াদৌড়ি ! কোন দিকে তাকানোর সময় নাই ! বাড়ির কাজের মেয়েকে বলে গিয়েছিলাম যেন গাছটাতে অল্প অল্প পানি দেয় ! আমার হয়তো সময় হবে না !
১৩ তারিখ গভীর রাতে বাসায় আসলাম একেবারে বিয়ের সব কিছু শেষ করে ! এসেই ঘুম ! অন্য কোন দিকে আর লক্ষ্য দেওয়ার সময় নেই ! ঘুম ভাঙ্গলো ১৪ তারিখ সকাল বেলা !
ঘুম ভাঙ্গতেই সবার প্রথমে চোখ গেল আমার শোবার খাটের পাশে রাখা রাতুলের দেওয়া টবটার উপর ! এতোদিনে গাছ টা বেশ বড় হয়ে গেছে ! গাছটার দিকে ভাল করে তাকাতেই মুহুর্তের ভিতরেই আমার মন টা আনন্দের ভরে উঠলো !
গাধাটা এতোদিন পর একটা কাজ করলো !
কিছুক্ষন মন টা একটা অপূর্ব আনন্দে ডুবে রইলো !
রাতুলের কথা
-আরে এতো চিন্তা কেন করিস ?
সুমনের দিকে তাকিয়ে দেখি শালা মনের সুখে বিড়ি টানছে ! মনে হল শালাকে পিছন দিকে একটা লাথি মারি ! শালা টেনশন করবো না ? কতদিন হয় অপেক্ষা করছি । আজকে ১৪ তারিখ ! আজকে যদি না হয় তাহলে ?
আমি বললাম
-আচ্ছা । বুদ্ধিটা কাজ করবে তো ?
-১০০% ! কোন ভুল নাই !
-তাহলে কাজ করছে না কেন ? সেই ৯ দিন আগে ওকে টব টা দিয়েছি এতো দিনে তো হয়ে যাওয়া কথা !
-তা অবশ্য ঠিক বলেছিস !
-তাহলে ?
-মনে হয় নুশরাত ঠিক মত পানি দেয় নি !
-কি বলিস ? একবার ফোন দিয়ে দেখবো নাকি ?
-দেখতে পারিস !
আমি ফোনটা হাতে নিয়ে যেই না নুশরাতকে ফোন করতে যাবো ঠিক তখনই আমার ফোন টা বেজে উঠলো ! আমার বুকের ভতরটা ধস করে উঠলো ! কাজ কি হয়েছে ?
সত্যি কি হয়েছে ?
কে জানে ?
আমি ফোন রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে নুশরাতের কন্ঠ শুনতে পেলাম !
-কোথায় তুমি ?
-এইতো !
এক ঘন্টার ভিতর ক্যাম্পাসে আসো ! দেরি যেন না হয় !
আর কোন কথা কথা না বলে নুশরাত ফোন রেখে দিল ! মানে কি ?
এমন কড়া কন্ঠে তো ওকে আগে কথা বলতে শুনি নি !
আমার কদিন আগের কথা মনে পড়ে গেল ! আমি নিজেও খানিকটা জানতাম যে নুশরাতও আমাকে একটু আধটু পছন্দ করে ! কিন্তু আমার কাছ থেকে প্রথম প্রোপোজ আশা করছে ! প্রস্তাব পাঠালে ভেবে দেখবে !
কিন্তু আমি নিজেই কিছু করতে পারছিলাম না ! কিভাবে করবো ? সব কিছু ঠিক থাকে কেবল নুশরাতের কাছে আসলেই আমার হাত পা কাঁপা শুরু হয়ে যায় ! আমি হাজার চেষ্টা করেই সেটা পারি নি ! আমি তোমাকে ভালবাসি এই লাইন টা বলতে পারি নি !
এই রকম একটা কথাও শোনতে পেয়েছিলাম যে নুশরাতকে কোন এক সিনিওর ভাই পছন্দ করে আ আমি যদি কিছু তাড়াতাড়ি না করতে পারি তাহলে .....
আজকে ও আমাকে হঠাৎ এই ভাবে ডেকে পাঠালো কেন ? আর গলার ভয়েজ শুনে মনে তো ও বেশ রেগে আছে !
যখন ক্যাম্পাসে পৌছালাম তখন প্রায় এগারোটা বাজে ! বুকের মাঝে কেমন ধুক ধুক করছে ! ঠিক বুঝতে পারছি না নুশরাত কি করবে ! কি বলবে ?
আমাদের কাঁঠাল তলায় দেখলাম নুশরাত বসে আছে ! লাল রংয়ের একটা সেলোয়ার কামিজ পরে আছে ! আমি ভয়ে ভয়ে ওর সামনে গেলাম ! আমার দিকে ওর চোখ পরতেই দেখি ও আমাকে বলল
-তুমি এগারো মিনিট লেট করেছ ?
-সরি !
-হুম ! আজকে প্রথম দিন বলে কিছু বললাম না ! এর পর থেকে যদি আর একটা মিনিটও দেরি হয় তাহলে কিন্তু খবর আছে !
-আচ্ছা আর দেরী হবে না !
এই কথা বলেই মনে হল আরে নুশরাত কি বলতে চাইছে ! এরপর থেকে আর দেরি করলে মানে কি ?
তাহলে কি ?
নুশরাত বলল
-জানো, আজকে সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই তোমার ঐ গাছটার দিকে চোখ গেছে ! ইস ! মন টা এমন খুশি হয়ে গেল ! এতো দিন অপেক্ষা করিয়ে যে মেজাজ টা খারাপ করিয়েছ আজকে তার জন্য তোমাকে ক্ষমা করে দিলাম ! এই দেখো আমি ছবি তুলে এনেছি ! এই !
এই বলে নুশরাত আমাকে ওর মোবাইলে তোলা ছবি দেখালো !
ইশ কাজ করেছে !
সত্যি সত্যি কাজ করেছে !
আই লাভ ইউ বলতে পেরেছি ! আমার গাছ বলতে পেরেছে ! ইয়াহু !!
নুশরাত বলল
-এই চমৎকার বুদ্ধিটা পেয়েছো কোথায় বলত ?
-আসলে তোমাকে চমকে দিবো বলেই এতো দিন অপেক্ষা করেছি !
-তাই ?
-হুম !
-এই গাছটার নাম কি শুনি ?
-এটা ম্যাজিক বিন ! তোমার জন্য !
-হুম । বুঝলাম ! কিন্তু প্রোপোজের পরীক্ষায় তুমি উত্রে গেছো এখন কিন্তু প্রেমিকের পরীক্ষা বাকী আছে ! এবার যদি আগের মত আচরন কর তাহলে কিন্তু খবর আছে ! বুঝছো ?
আমি ভাবতেই পারছি না নুশরাত রাজি হয়ে গেছে ! ভাগ্য ভাল সেদিন জিনিসটা চোখ পড়েছিল ! আমি মনের আনন্দ নিয়ে সামনের দিনের পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকি !
ম্যাজিক বিন
ম্যাজিক ট্রি
ম্যাজিক ট্রি
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৮
অপু তানভীর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ !
আপনিও ভাল থাকুন !
২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৭
শায়মা বলেছেন: বাপরে!!!
এমন গাছও আছে নাকি ভাইয়া????????????
তুমি দেখি কদিন পর মজনু হয়ে যাবা!!!!!!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: আরে আপু আমি নিজেও খানিকটা অবাক হয়েছিলাম ! এমন গাছ আসলেই কিন্তু আছে ! নিচে একটা লিংক দিয়েছি দেখো !
প্রোপোজ করার জন্য কিন্তু দারুন হবে ! কি বল ?
আর আমি তো মজনু হয়েই আছি সেই কবে থেকে !
৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৪
শায়মা বলেছেন: হা হা তোমাকে বুঝি কেউ এই গাছ দিয়েছিলো???
কেমনে জানলা???
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৯
অপু তানভীর বলেছেন: আরে না আপু ! আমারে আর কে গাছ দিবে ?
আমারে জীবনে কেউ একটা ফুলই দেয় নাই ! সারা জীবন আমি নিজেই কেবল ফুল দিয়ে ভুল করে গেলাম !!
৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
ভাল লাগলো।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২২
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৩
রংটাণর্ বলেছেন: গল্প টা অনেক ভালো লাগছে । আর ফিনিশিং জোশ হইছে
প্রথমে আমিও অবাক হয়ে গেছিলাম, পরে আমি নিজে এই গাছ টা মার্কেটিং করি এবং ভালো রেসপন্স ও পাই কিন্তু দুঃখের কথা নিজের এমন কেউ নাই থাকলে নিজের শপ থেইকা দিয়া দিতাম :ড়
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩২
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! চমৎকার একটা জিনিস ! নিঃসন্দেহে চমৎকার একটা পদ্ধতি প্রোপজের জন্য !
শুভ কামনা রইলো !!
৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১১
শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আরে না আপু ! আমারে আর কে গাছ দিবে ?
আমারে জীবনে কেউ একটা ফুলই দেয় নাই ! সারা জীবন আমি নিজেই কেবল ফুল দিয়ে ভুল করে গেলাম !!
আহালে!!!!!!!!!
ফুল দিলে ফুল( ইংলিশ) ফুল হতে হয় সেটা জানতেনা!!!!!!
হায় হায় !!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৯
অপু তানভীর বলেছেন: এইটাই অবস্থা আমার !
ফুল দিয়া ফুল হইয় গেলাম !
৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
কবিরাজমশাই বলেছেন: ম্যাজিক ট্রি এর ম্যাজিক দেখে অবাক হলাম ।
এমন ট্রি আছে জানা ছিলো না ।
প্রোপোজ করার জন্য দারুন একটা পন্থা।
বরাবরের মতই গল্প অনেক ভালো হয়েছে।
আপনি সব সময় রোমান্টিক ..!
ভালো লাগে আপনার গল্প
আপনার লেখা।
তাই তো প্রতিদিন আমার হয়
আপনার ব্লগ দেখা।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
অপু তানভীর বলেছেন: আমিও প্রথমে দেখে একটু অবাক হয়েছিলাম ! পরে দেখলাম আসলেই এমন টা আছে । কাউকে প্রোপোজ করার জন্য একটি চমৎকার পদ্ধতি !
আপনার মন্তব্য দেখে ভাল লাগলো ! অনেক অনেক ধন্যবাদ !
আবার আসবেন ! গল্প তৈরিই আছে ! আগামী কাল আরেকটা গল্প দিতে পারবো আশা করি !
৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৭
কবিরাজমশাই বলেছেন: আপনার গল্প ভালো লাগে মনে পড়ে যায় অতীতের অনেক কথা। আমার বন্ধু-বান্ধবীদের কথা যাদের সাথে আমি পড়ালেখা করেছি। আজ অনেকের সাথেই আমার যোগাযোগ নাই। মাঝে মাঝে স্তব্ধ হয়ে যায় এবং চোখ বন্ধ করে ভাবি সেই সোনালী অতীত।
আপনার গল্প পড়ে যেমন বিনোদন পাই তেমনি মাঝে মাঝে হয়ে যাই নষ্টালজিক
হ্যা কাল অবশ্যই আসবো নতুন গল্প পড়তে।
ভালো থাকবেন।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
অপু তানভীর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ !
গল্প লিখি নিজের মনের আনন্দের জন্য ! কিন্তু এমন মন্তব্যের জন্যই আরও গল্প লিখতে মন চায় !
ধন্যবাদ আবারও ! ভাল থাকবেন !
৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনার লেখা বরাবরের মতই ভাল লাগল।
আর ম্যাজিক ট্রি এর ব্যাপারে এই প্রথম শুনলাম। অবাক হলাম ম্যাজিক ট্রির ম্যাজিক দেখে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
অপু তানভীর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ !
১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ম্যাজিক ট্রি বলে আসলেই কি কিছু আছে ?
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
অপু তানভীর বলেছেন: আসলেই আছে ! লিংক টাতে গিয়ে দেখেন ভাই !
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৭
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
আসলে তোমাকে চমকে দিবো বলেই
তো দিন অপেক্ষা করেছি !
হুম্.. মিষ্টি মিষ্টি প্রেম..।
ভালো লাগলো..। ++
ভালো থাকুন ।