নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মুক্ত মনের মানুষ

অহরহ

অহরহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুইডেনে কোরআন পোড়ানো এবং বাংলাদেশে মোল্লদের অসহায় আর্তনাদ।

০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৩

ইসলাম ধর্ম অনেকটা ইদুর ধরার ফাঁদের মত। জন্মগত কারণে অথবা কনভার্ট হয়ে এই ধর্মে একবার ঢুকে গেলে আর বের হওয়ার সুযোগ নেই। ইসলাম ধর্ম ত্যাগকারী মুরতাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এই ক্ষোব থেকেই ইরাকের এক্স-মুসলিম ৩০ বছর বয়সি মোমিকা কোরআন পোড়াতে উদ্বুদ্ধ হয়।

এ বিষয়ে সুইডেনের আদালত তাদের পর্যবেক্ষনে বলেছেন, "কোরআন পোড়ানো হলে নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। কিন্তু তারপরও সুইডেনের আইন অনুসারে মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতায় বাধা দেয়া যায় না। আর নিরাপত্তার বিষয়টি এত বড় নয় যে বাধা দেয়া ঠিক হবে"। সেজন্য পুলিশ কর্তৃপক্ষ মোমিকার কোরআন পোড়ানোর কাজে নিরাপত্তা প্রদান করে।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:১৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে প্রত্যেকটা ধর্মের কিছু নিয়ম থাকে। কারও যদি পছন্দ না হয় সেই ক্ষেত্রে সে সেই ধর্মকে এড়িয়ে চলতে পারে। কিন্তু আক্রশের বশবর্তী হয়ে যে কোন ধর্মের ধর্ম গ্রন্থকে অসম্মান করা ঠিক না। পৃথিবীর কোন ধর্মে এই নিয়ম নাই।

আপনার এই পোস্টের ব্যাপারে সোনাগাজী সাহেব একটা পোস্ট দিয়েছেন কিছুক্ষণ আগে। উনি আপনার পোস্ট আগ্রহের সাথে পড়েছেন কিন্তু ওনার মন্তব্য করার উপর নিষেধাজ্ঞা থাকার কারণে আপনার পোস্টে উনি মন্তব্য করতে পাড়ছেন না। আপনি যদি মেহেরবানী করে ওনার পোস্টে গিয়ে একটা মন্তব্য করেন তাহলে আপনার পোস্ট সম্পর্কে ওনার মনের ভাব জানতে পারবেন।

২| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২৭

অহরহ বলেছেন: @ সাড়ে চুয়াত্তর : আমার পোষ্টে সর্ব প্রথম মন্তব্য দেয়ায় জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনি বলেছেন : "আসলে প্রত্যেকটা ধর্মের কিছু নিয়ম থাকে। কারও যদি পছন্দ না হয় সেই ক্ষেত্রে সে সেই ধর্মকে এড়িয়ে চলতে পারে। কিন্তু আক্রশের বশবর্তী হয়ে যে কোন ধর্মের ধর্ম গ্রন্থকে অসম্মান করা ঠিক না।"

কিন্তু সারে চুয়াত্তর : একজন মানুষ সবিনয়ে ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করতেই পারে, এটা তার ব্যক্তি স্বাধীনতা। কিন্তু ইসলাম অতটা সুবোধ বালকের ধর্ম না। আপনি নিশ্চয় অবগত আছেন যে, ইসলাম ধর্ম ত্যাগকারী ব্যক্তির শাস্তি মৃত্যদন্ড। সেই ক্ষোব থেকেই কোরাণ পোড়ানো হয়। মুর্তাদ মোমিকা শুধু কোরাণ পুড়িয়েছে, কোন মানুষ তো হত্যা করেনি। কিন্তু ইসলাম ধর্মের পুস্তক ধর্মত্যাগী মুর্তাদের কল্লা উড়াইয়া দেয়ার উস্কানি দেয়। তো, কোনটি উত্তম : কোরাণ পোড়ানো, নাকি মানুষ হত্যা...... @ সারে চুয়াত্তর?? উত্তর দিন, প্লিজ।

৩| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৩০

রানার ব্লগ বলেছেন: এসেই ক্যাচাল পোষ্ট দিলেন । প্রথম পোষ্ট খানা আর একটু গোছালো হলে ভালো হতো ।

ধর্ম এমন একটা জিনিস যা মানুষের ইমশানের সাথে জড়িয়ে আছে । আমি ধর্ম মানবো না এটা আমার জন্য ঠিক আছে কিন্তু আমি মানবো না বলে ধর্ম (তা সে যাই হোক) কে অপদাস্ত করতে পারি না । আমার ক্ষোভ থাকা টা অযৌক্তিক না কিন্তু সেই ক্ষোভ আমি দেখাতে গিয়ে অন্যকে অস্বস্তি তে ফেলে দিলাম এটা তো হতে পারে না ।

**আপনার উপরের কমেন্ট এর সুত্র অনুযায়ী বলি প্রায় সকল ধর্ম ত্যাগকারীর প্রতি কঠর নিন্দা ও সাজার কথা গ্রন্থে উল্লেখ আছে । পোড়াতে হলে সব এনে একসাথে পোড়াতে হবে ।

১২ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:৫০

অহরহ বলেছেন: বলেছেন "ধর্ম এমন একটা জিনিস যা মানুষের ইমশানের সাথে জড়িয়ে আছে"

ধর্মের ইমোশনের বিপরিতে মানুষ হত্যা! এটা কি ধরণের বর্বর ইমোশন?

৪| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কেউ একজন ভুল করলে যেটাকে সমর্থন দেয়ার কোন মানে নেই। ইরাকী লোকটি ভুল করেছে কিন্তু সুইডেন সরকার ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোন ধর্ম বা ধর্মগ্রন্থকে অবমাননার সুযোগ দেওয়া অন্যায়।

১২ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:৫৮

অহরহ বলেছেন: বাংলাদেশ, পাকিস্তান, সৌদি আরব, আফগানিস্তান ..... এর মানুষ ধর্মগ্রন্থ কোরাণ কে তোয়াজ করতেই পারে। কিন্তু সভ্য, ভব্য, সুশিক্ষিত, বিজ্ঞান মনস্ক...... মানুষের দেশ সুইডেনে মধ্যযূগীয় চিন্তার স্থান নেই। ধন্যবাদ।

৫| ১১ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:১৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কেউ যদি নিজ স্বাধীন মতামত ব্যক্ত করার কথা বলে
তবে তার কোন অধিকার নেই , অন্যর অধিকারে হস্তক্ষেপ করা ।

......................................................................................
সুতরাং ঐ লোকটি যা করেছে তা অপরাধ, আর এই জন্য তার শাস্তি
হওয়া উচিৎ ।

১২ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:০৩

অহরহ বলেছেন: অধিকারের সংজ্ঞা বুঝেন??

ধর্মগ্রন্থকে পূজা করা যেমন অধিকার, ধর্মগ্রন্থকে অবমাননা করাও মানুষের অধিকার।

৬| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:০৫

শার্দূল ২২ বলেছেন: প্রথমত কারো উচীৎনা অন্য ধর্মকে এভাবে অপমান করা। কোন ধর্মের মধ্যে ভুল কিছু থাকলে সেটা যুক্তির সাথে প্রতিাবাদ করা যায়। যেমন আমরা যখন অন্য ধর্মের হাস্যকর বিষয় গুলো দেখি তাদের যুক্তির সাথে বোঝাতে চেষ্টা করি তুমি যা করছো তার কোন লজিক নেই। তার বিপরীতে সেই ধর্মের কোন দিন থাকলে সে তুলে ধরবে, মেধাবী মানুষ এভাবেই মতমত বা প্রতিবাদ করবে। যারা পোড়ানো ভাঙচুর এসব করে তারা নিজের অন্যের কারো ধর্মই বুঝেনা।

আর আমাদের একটা বড় সমস্যা হলো আমরা ধর্মের বস্তুগত দিক গুলোকে বেশি প্রাধান্য দেই, করণীয় নিয়ে আমাদের কোন আবেগ নেই তেমন। কোরাণ পোড়ানো বিষয়টা একজন মুসলিমের আবেগের জায়গায় । কিন্তু হিজাব নেকাব নিয়ে আমরা যেই যু্দ্ধ করি বা আগে করে আসছি সেসব বিষয় আমাদের ধর্য্যশীলতা ছিলনা।

যাইহোক সুইডেনের বিষয়টা নিয়ে আমাদের মৌখিক প্রতিবাদ থাকতে পারে। জ্বালাও পোড়াও করলে আমাদের সাথে তাদের কোন পার্থক্য থাকলোনা।

ব্লগের স্বাগতম

১২ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪

অহরহ বলেছেন: ধর্মে-ধর্মে ক্যাচাল নতুন কিছুনা। এক ধর্ম আরেক ধর্মের কাছে তেজপাতা। যেমন হিন্দু ধর্মের হনুমান মুসলিমদের কাছে হাস্যকর, আবার ইসলাম ধর্মের বোরাক গাধা হিন্দুদের কাছে হাস্যকর। সুতরাং ধর্ম নিয়ে ধার্মিকদের মাঝে বিতর্ক হতেই পারে। কিন্তু ধর্মিকরা যখন ভিন্ন মতের মানুষকে তেড়ে খুন করতে চায় সমস্যা সেখানেই। ধন্যবাদ।

৭| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ কারো ধর্মের অবমাননা করলে তারা এর প্রতিবাদ করতেই পারে।

২০ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:১৮

অহরহ বলেছেন: ইসলাম ধর্মত্যাগীর শাস্তি মৃত্যুদন্ড। সুতরাং এই বর্বর ধর্মকে অপদস্ত/অপমান করা যেতেই পারে।

৮| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনি মুক্ত মনের মানুষ দাবী করেন
অথচ আপনার মধ্যে অন্ধ ও গোডাঁমী ভাব যায়নি !

.....................................................................
ধর্ম সর্ম্পকে আপনার সত্যি কার কোন জ্ঞান আছে বলে মনে হয় না ।

৯| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ ভোর ৪:১০

চারাগাছ বলেছেন:
আশাকরা যায় সুযোগ পেলে আপনিও কোরআন পোড়াবেন।

১০| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: যে গ্রন্থকে কোটি কোটি মানুষ বুকে জড়িয়ে রাখে, সেই গ্রন্থকে পুড়িয়ে ফেলা অন্যায়।

১১| ২০ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ যদি ধর্ম গ্রহণই না করে তাহলে ত্যাগ করে কেমন করে। আর যদি কেউ ধর্ম গ্রহণই করবে তাহলে ত্যাগ করবে কেন? কিছু লোক ধর্মের ভুল ব্যখ্যা দেওয়ার কারণে সমস্যা সৃষ্টি হয়। আর কোরআন পুড়িয়ে শেষ করা যাবে না। আর এসব কাজ শান্তির পরিবেশকে অশান্তিময় করে।

১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আল কোরআন হেফাজতের দায়িত্ব নিয়েছেন স্বয়ং মহান আল্লাহ সোবাহানাতায়ালা।
এই মহাপবিত্র গ্রন্থ কখনোই পুড়ানো সম্ভব নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.