নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
মাথায় কতো প্রশ্ন আসে !!
© নূর মোহাম্মদ নূরু
১। তোরা দেখে যা আমিনা মায়ের কোলে
২। খাতুনে জান্নাত ফাতেমা জননী...
উপরে দুইটি বিখ্যাত ইসলামী নজরুল গীতির লিংক দেয়া হয়েছে। যেখানে প্রথমটিতে প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর মাতা আমিনাকে মা বলে সম্মোধন করা হয়েছে। আর দ্বিতীয়টিতে নবী দূহিতা এবং দুনিয়া ও আখিরাতের নেতা আমীরুল মু'মিনীন আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ) এর স্ত্রী খাতুনে জান্নাত ফাতেমাকেও জননী বা মা ফাতেমা বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
আমি প্রথম নজরুল গীতির মর্ম অনুধাবন করে বুঝে নিলাম হয়তো কবি বুঝিয়েছেন হযরত মোহাম্মদ (সঃ) শিশুকালে তার মা আমিনার কোলে দোল খাচ্ছেন। সুতরাং সে বিশ্ব জননী নয়। তবে দ্বিতীয় নজরুল গীতির মর্মার্থ খাতুনে জান্নাত নবী নন্দিনী মা ফাতেমাকে বিশ্ব জননীর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। দ্বিধাদ্বন্দ্ব কাটিয়ে যখন উপরোক্ত দুটি নজরুল গীতির অসাধারন কথামালায় বিভোর ছিলাম তখন আর একটি প্রশ্ন মাথায় খটখট আওয়াজ তুলে আমাকে নাস্তানাবুদ করে তুলছে।
আমরা বাল্যকাল থেকে জেনে আসছি আমাদের অর্থাৎ মুসলমান ধর্মে বিশ্বাসীদের আদি পিতা হযরত আদম (আঃ)। তবে তার স্ত্রীকে সম্মোধন করা হয় বিবি হাওয়া; মা হাওয়া নয়। কিন্তু প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর তৃতীয় স্ত্রী হযরত আয়িশা বিনতে আবু বকর। ঐতিহ্য অনুসারে, যাকে "উম্মুল মু'মিনিন" বা "বিশ্বাসীদের মাতা" হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর স্ত্রী হিসেবে মুসলিম সম্প্রদায় তাকে অত্যন্ত সম্মান ও শ্রদ্ধা করে থাকেন। তবে মা আয়িশার স্বামী হিসেবে হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে পিতার আসনে বসিয়ে কেউ তাঁকে বাবা সম্মোধন করেছে এমন তথ্য কোথাও খুঁজে পাইনি।
আমার মাথায় অনেক দিন ধরে যে প্রশ্নটি ঘুরপাক খাচ্ছে, তা হলো হযরত মোহাম্মদ (সঃ)এর প্রথমা স্ত্রীর সন্তান নবী দূহিতা "খাতুনে জান্নাত ফাতিমা' আমাদের জননী হয় তা হলে তার অপর স্ত্রী হযরত আয়িশা (সঃ) "উম্মুল মু'মিনিন" বা "বিশ্বাসীদের মাতা" কি করে হতে পারেন!
আমি ব্লগের অত্যন্ত পরহেজগার, বিশ্বাসী ও প্রজ্ঞাবান, ধর্মপ্রাণ মুসলিম ব্ললগারদের কাছে সবিনয় এই প্রশ্নের উত্তর জানবার আশা রাখি। কারণ আমি দৃঢ চিত্তে বিশ্বাস করি না জানা দোষের নয়; কিন্তু জানতে না চাওয়া অপরাধ। আশাকরি কেউ আমার অজ্ঞতাকে উপহাসের ছলে উড়িয়ে দিবেন না এবং নিজে সবজান্তা শমসের সাজবেন না। সঠিক উত্তর দানে আমাকে বাধিত করবেন।
প্রকাশকালঃ ৩০ জুলাই ২০২২ ইং
৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার জানা ছিলোনা বলেইতো
জানতে চাওয়া! সবাইতো আর
সব কিছু জানেনা। আমার মতো
উর্বর মস্তিস্কের যারা আছেন তারা
উপকৃত হবেন।
একদিন এক
ওয়াজিন বললেন "হযরত
মোহাম্মদ (সঃ) কে যে বিশ্বনবী বলবে
সে কাফের হয়ে যাবে!
বলেনতো কী ঘোরের
মাঝে আছি!
২| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৫
সোনাগাজী বলেছেন:
এসব আজব ও অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে নিয়ে সময় কাটায়েছেন; এসব কিছু মানুষের দরকার ছিলো? কয়েক কোটী শিক্ষি্ত মানুষ রূপকথার দেশে থাকেন মানসিকভাবে।
৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একটা প্রশ্ন মাথায় ঢুকলে তার
সমাধান হওয়া দরকার!
প্রশ্ন বেশী দিন জবাব
বিহীন মাথায় রাখা
ঠিক নয়।
৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
প্রথম কথা, আপনি যাদের কাছে এই প্রশ্নের জবাব চেয়েছেন আমি তাদের মধ্যে পড়ি না। তাই আমার বক্তব্য গুরুত্বদিয়ে দেখার দরকার নাই।
- নবীর ১৩ জন স্ত্রীকেই উম্মুল মু'মিনিন বলা হয়। তবে আমাদের দেশে আলাদা করে শুধু মা আয়েশা ডাকার প্রচল আছে। সেখান থেকেই সম্ভবতো আপনার মাথা এই প্রশ্ন এসেছে। কোরআনে পরিষ্কার বলা আছে নবীর স্ত্রীগন মুমিনদের মা।
- বিবি হাওয়াকে মা হাওয়া-ও বলা হয় সম্ভবতো। তিনিই মানব জাতীর মাতা বা মা। মানব জাতীর প্রথম পিতা বলা হয় আদমকে, দ্বিতীয় পিতা বলা হয় নূহ নবীকে। মুসলিমদের জাতীর পিতা বলা হয় ইব্রাহীম নবীকে। তাদের স্ত্রীদেরকে কোথাও মা বলা হয়নি।
- মা ফাতিমা ডাকের মা শব্দটা শুধুই আবেগ সম্মান আর ভালোবাসার ডাক। যেমনটা আপনি আপনার মেয়ে, ভাগনি, ভাতিজী, বন্ধুর মেয়েকে মা ডানে। এর সাথে ধর্মের বা সম্পর্কের যোগ নেই।
৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনকে ধন্যবাদ দস্যু ভাই।
আমি কারো যুক্তি খন্ডন
করতে বা এ নিয়ে তর্ক
করা উদ্দেশ্য নয়।
শুধু প্রশ্নের সমাধান
খোঁজা।
আমি জানি নবী (সঃ) এর ১৩ জন স্ত্রীকেই উম্মুল মু'মিনিন বলা হয়।
আমার জিজ্ঞাসা তাদের কন্যা সন্তানরাও কি সবাই "উম্মুল মু'মিনিন"?
আমি আমার মেয়ে, ভাগনি, ভাতিজী, বন্ধুর মেয়েকে মা ডাকলেও
তাদের কন্যাদের কিন্তু মা বলে সম্মোধন করিনা!
৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৫
সোনাগাজী বলেছেন:
অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে ভাবলে অপ্রয়োজনীয় প্রশ্ন মাথায় আসবে।
গরীব বাংগালী পরিবারে বয়স্ক মায়ের কি অবস্হা হয়, সেটা নিয়ে একটু ভাবুন।
৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধ আপনার কাছে
গুরুত্বপূর্ণ হলেও আমার কাছে গুরুত্ব হীন! চাঁদ
গাজী নিক ফিরে পাওয়া আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
হলেও আমার কাছে তার কানাকড়ি মূল্য নাই।
কোন প্রশ্নের গুরুত্ব বহন করে প্রশ্নকারীর মেধার
ভিত্তিতে। আমার মেধা আপনার তুলনায় তুচ্ছ তাই
এই গুরুত্বহীন প্রশ্ন!
৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রসূলকে (সা) বিশ্বনবী বলার ব্যাখ্যা;
রসুলে করিম হজরত মুহাম্মাদকে (সা) আল্লাহতায়ালা শেষ নবী হিসাবে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন সমগ্র মানব জাতির উদ্দেশ্যে। আগের অনেক নবীর কর্ম ক্ষেত্র ছিল শুধু নির্দিষ্ট কোন এলাকার জন্য। যেমন হজরত ঈসা (আঃ) শুধু মাত্র বনি ইসরাইলের জন্য প্রেরিত হয়েছিলেন। বনি ইসরাইলের মধ্যে আরও অনেক নবী এসেছিলেন যাদের কর্মক্ষেত্র ছিল শুধু বনি ইসরাইলের মধ্যে সীমাবদ্ধ। কিন্তু রসুলে করিম হজরত মুহাম্মাদকে (সা) আল্লাহ সমগ্র মানব জাতির রসূল হিসাবে প্রেরন করেছিলেন।
'বলঃ হে মানবমন্ডলী! আমি তোমাদের সকলের জন্য সেই আল্লাহর রাসূল রূপে প্রেরিত হয়েছি, যিনি আকাশ ও ভূ-মন্ডলের সার্বভৌম একচ্ছত্র মালিক, তিনি ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই, তিনিই জীবিত করেন ও মৃত্যু ঘটান। সুতরাং আল্লাহর প্রতি এবং তাঁর সেই বার্তাবাহক নিরক্ষর নাবীর প্রতি ঈমান আন। যে আল্লাহ ও তাঁর কালামে বিশ্বাস স্থাপন করে, তোমরা তারই অনুসরণ কর। আশা করা যায়, তোমরা সরল সঠিক পথের সন্ধান পাবে। (সূরাঃ আল-আ'রাফ, আয়াত ১৫৮)'
ইরশাদ হয়েছে, ‘ওয়ামা আরসালনাকা ইল্লা রাহমাতাল্লিল আলামিন।’ (সূরা আম্বিয়া, আয়াত-১০৭)। অর্থাৎ ‘হে নবী আমি আপনাকে সমগ্র বিশ্বজগতের জন্য কেবল রহমতরূপে প্রেরণ করেছি।’
রসূলকে (সা) যে রহমত হিসাবে দুনিয়াতে আল্লাহ পাঠিয়েছেন তার জন্যও বিশেষ সম্মান আল্লাহ নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘ইন্নাল্লাহা ওয়ামালাইকাতাহু ইউসাল্লুনা আলান্ নাবিয়্যি ইয়া আইয়্যু হাল্লাজিনা আমানু সাল্লু সালাইহি ওয়া সাল্লিমু তাসলিমা।’ অর্থাৎ ‘আল্লাহ তার ফেরশতাকুল নিয়ে নবীর ওপর দরুদ কালাম প্রেরণ করেন। যারা ইমান এনেছ তারা আমার নবীকে যথাযথভাবে দরুদ ও সালাম প্রদান কর।
আল্লাহ কোরআনে ইরশাদ করেছেন; 'আর আমি তো কেবল তোমাকে সমগ্র মানবজাতির জন্য সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে প্রেরণ করেছি; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানে না। (সূরা সাবা,আয়াত ২৮)
৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবড আপনাকে সাচু ভাই,
তবে সেই ওয়াজিনের বক্তব্য,
বিশ্ব বলতে একটা নির্দৃষ্ট
ভূখন্ডকে বুঝায় যেখানে
মানব জাতির বিচরণ আছে।
কিন্তু হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
শুধু সে টুকুরই নবী নন তিনি
সাত আসমান জমিনের নবী।
সুতরাং তাকে শুধু বিশ্ব নবী
বললে তার মর্যাদাকে খাটো
করাহয়! বুঝুন ব্যাপারটা!
৬| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি জানতাম ইউক্রনে যুদ্ধ লাগলে, আফ্রিকানরা রিলিফের গম পাবে না, বৃটিশ সয়াবিন তেল পাবে না, জার্মানরা গ্যাস পাবে না, জ্বালানী কিনতে বাংলাদেশকে বেশী ডলার গুনতে হবে। আপনি ১৪০০ আগের মহিলাদের মা নাকি বোন ডাকবেন, সেটা নিয়ে অস্হির?
৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রশ্ন তা যতোই গুরুত্বপূর্ণ হোক বা
গুরুত্বহীন তার সমাধান আবশ্যক।
দুই আর দুই যঝন পাঁচ হয় তখন
মাথায় চাপ পড়ে। চাপ নেবার
দরকার কি যখন দুই আর দুইয়ে
চারই হবে!
৭| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:২০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আকাশের জীনরাও রসুলের (সা) কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেছে। সূরা জীন নামে একটা সূরা কোরআনে আছে। এই ব্যাপারে কিছু আলোকপাত করা হয়েছে সেখানে।
এই কারণেই রসূল (সা) বিশ্বনবী।
৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তাহলেতো ওয়াজিন ঠিকই বলেছেন যে,
নিবী (সঃ) শুধু তথাকথিত বিশ্বের নবী নন,
তিনি আল্লাহর সৃষ্ট সকল আসমান জমিনের
নবী! কত কিছু যে জানার আছে!
আপনাকে ধন্যবাদ সাচু ভাই।
৮| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫১
কামাল৮০ বলেছেন: এখানে একটা মারেফতি বিষয় আছে।কোরানে প্রচ্ছন্ন ভাবে বলা আছে ,যে নবীকে ভালোবাসল সে যেন আমাকেই ভাল বাসলো।নবীই আল্লাহর প্রতিচ্ছবি।কোন নবী যদিও সেটা বলা নাই।
৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এছাড়াও হাদিসে এসেছেঃ
"তোমাদের কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না আমি তার নিকট তার পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি ও সমস্ত মানুষ থেকে প্রিয় হব। (সহীহ বুখারী, হাদিস ১৫)
৯| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:১১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সমাজের প্রচলিত ব্যাপার সহজে বদলানো যাবে না,প্রশ্নের উত্তর জানলেও।
৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রচলতি প্রথা বদলাবার দরকার নাই,
তবে সঠিক জানতে চাওয়া দোষের নয়।
১০| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:১৪
কামাল৮০ বলেছেন: এই আমি কে?
৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
Either you are human or devil;
Only God knows who are you!
১১| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৩৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমার জ্ঞান নেই এই বিষয়ে।
৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমারও এই বিষয়ে সীমিত
জ্ঞান, তাই প্রশ্নটি মাথায় ঘুর
পাক খাচ্ছিলো!
১২| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪৬
রানার ব্লগ বলেছেন: কবি কখন কোন আবেগে কোন কথা লেখে তা একমাত্র কবি বলতে পারবেন , এখানে আমাদের মাথায় প্রশ্ন এলেও উত্তর কিছুই নাই !!!
৩১ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার বিশ্বাস কবি সাহিত্যিকরা
নিয়মের বাইরে যান না। আমাদের
সীমিত জ্ঞানে তাদের মর্ম কথা
বুঝতে অক্ষম!
১৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৪
কামাল৮০ বলেছেন: এছাড়াও হাদিসে এসেছেঃ
"তোমাদের কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না আমি তার নিকট তার পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি ও সমস্ত মানুষ থেকে প্রিয় হব। (সহীহ বুখারী, হাদিস ১৫)
এই আমি কে?
০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি কি জানেন কোরাআন কার বানী
আর হাদিসের প্রবক্তা কে?
১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৩৬
রানার ব্লগ বলেছেন: আমার বিশ্বাস কবি সাহিত্যিকরা
নিয়মের বাইরে যান না।
ভুল বিশ্বাস, একমাত্র কবি সাহিত্যিকরা সবার আগে নিয়মের বাইরে যান !! আপনি কবি সাহিত্যিকদের নিয়ম নিতীর বাধনে বাধতে পারবেন না ।
০২ রা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার বিশ্বাস আমার কাছে
আপনার বিশ্বাস আপনার।
আল্লাহ ভালো জানেন
কোনটা ঠিক আর
কোনটা ভুল!
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উম্মুল মুমিনিন (মুমিনদের মাতা) বলতে রসুলের (সা) সকল স্ত্রীদেরকেই বুঝানো হয়। শুধু হজরত আয়েশার (রা) ক্ষেত্রে উম্মুল মুমিনিন বলা হয় না।
ওনারা আমাদের অনেক আগে পৃথিবীতে এসেছেন এবং সবাই সম্মানিত। ওনাদের যখন জননী বলা হয় তখন সম্মানের খাতিরে বলা হয়। এই কারণে হজরত আয়েশা (রা) জননীর সৎ কন্যা হজরত ফাতেমাও (রা) আমাদের জননী। ওনাকে ভগ্নি বলার কোন সুযোগ নাই। কারণ জননী বলতে প্রকৃত জননী বুঝানো হয় না।
বিবি হাওয়াকে মা হাওয়া ও বলা হয়।
একই কারণে মা আমিনার পুত্র বধুরাও আমাদের মা।
আসলে মা শব্দটা ব্যবহার করা হয় সম্মানের কারণে। এনারা প্রকৃত মা না। তাই আত্মীয়তার সম্পর্ক খুঁজতে যাওয়া ঠিক হবে না।