নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
আমি মনের হরষে গাই গান!!
© নূর মোহাম্মদ নূরু
হরষ এর বাংলা অর্থ ⇒ হর্ষ;
হর্ষ, হরষ, হরিষ এর অর্থ → [হর্শো, হরোশ্, হরিশ্] (বিশেষ্য) ১। আনন্দ; উল্লাস; পুলক। ২। উদ্গম; উদ্ভেদ; খাড়া হওয়া; শিহরণ (রোমহর্ষ)। হর্ষণ (বিশেষ্য) পুলক; হর্ষ; আনন্দ। (বিশেষণ) ১। আনন্দদায়ক। ২। শিহরে বা খাড়া করে তোলে এমন (রোমহর্ষণ)। হর্ষিত (বিশেষণ) ১। আমোদিত। ২। আনন্দিত; পুলকিত। ৩। তোষিত। হর্ষবর্ধন (বিশেষ্য) থানেশ্বরের প্রভাকর বর্ধনের পুত্র। (বিশেষণ) আনন্দবর্ধন। হর্ষোচ্ছ্বাস (বিশেষ্য) অতিশয় উৎফুল্লতা। {(তৎসম বা সংস্কৃত) হৃষ্+অ(ঘঞ্)};
আর মনের হরষে মানে মনের আনন্দে, মনের উল্লাসে বা মনানন্দে।
মানুষ মনের হরষে অনেক উদ্ভট কাজ করে থাকে অন্যের কাছে হয়তো তার কোন মানেই নাই, তবে যিনি তা করে থাকেন তার কাছে রয়েছে এর বিপুল আনন্দ! কেউ হয়তো চলতি পথে হঠাৎ করে হেসে উঠলো; অন্য পথিক তা দেখে তাকে পাগল ঠাওরেতে পারে তাই বলে তাকে হাসতে বাঁধা দেবার অধিকার রাখেনা। কেউ যদি মনের হরষে আপন মনে বেসুরো গলায় গান গেয়ে ওঠে তাকে থামিয়ে দেবার কোন আইন কোন কালে কোন দেশেই ছিলোনা আর এখনো নাই।
সবাই মেহেদী হাসান বা লতা মুঙ্গেশকর হয়না; কেউ কেউ হয়। তারা বিশ্বব্যাপী জনপ্রীয়তা পায় তাদের সুললিত কণ্ঠের কারনে। হয়ে থাকেন স্মরণীয, বরনীয় মানুষের মনে যুগ থেকে যুগান্তরে। এটাই তাদের সাধনার পুরস্কার। পরবর্তীতে কেউ কেউ তাদের পথ অনুসরণ করে স্মরণীয় হয়ে থাকার ইচ্ছা পোষণ করেন; তবে সবাই সেই সাফল্য লাভ করতে পারেনা যদিও কেউ কেউ সম্পূর্ণটা আয়ত্ত করতে না পারলেও কাছাকাছি আসবার কারণে শ্রোতাদের প্রশংসায় ঝুলি পূর্ণ করেন; আর কেউ কেউ অঙ্কুরেই ঝরে পড়ে পথের ধুলায়। তাই বলে কি তার সাধনায় বাঁধ সাধতে হবে? গুণীজনেরা বলেন; তুমি কাউকে প্রশংসা করতে পারণা সেটা তোমার সংকীর্ণ মনের পরিচয়, কিন্তু তাকে তার কোন কাজের জন্য উপহাস করার অধিকার তোমার নাই।
ইসলাম ধর্মের উপদেশ; কাউকে নিন্দা বা উপহাস করোনা, তাকে বলো সে যেটা করেছে তা ভালো হয়েছে; তবে আর একটু পরিশ্রম বা সাধনা করলে আরো ভালো করবে; এতে সে উৎসাহিত হবে এবং আরো ভালো করার চেষ্টা করবে। সবাই সুমধুর কণ্ঠে কোরআন তেলোয়াত করতে পারেনা, তাই বলে কি কেউ তাকে তা পাঠে বারণ করার অধিকার রাখে? হাবসি বেলাল আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর খুবই প্রিয় ছিলেন তার মধুর কণ্ঠের আযানের জন্য, কিন্তু তাই বলে অন্যদের আযান পরিত্যজ্য তাতো নয়।
আমার সুপ্ত মনের বাসনা আমি মানুষের হৃদয় ঠাঁই পেতে চাই। এজন্য বিভিন্ন পন্থা আছে, কেউ দাতা হয়, কেউ হয় নেতা; কেউ শিল্পী হয়, কেউ অভিনেতা। আমি সব বিষয়ই চেষ্টা করে দেখেছি কিন্তু সফলকাম হতে পারিনাই সেটা আমার দুর্ভাগ্য ; তাই বলে আমাকে সাফল্যের চুড়ায় উঠতে গোড়াতেই বাঁধা দেওয়া কেনো? কেনো আমার মৌলিক অধিকার হরণ? আপনার অধিকার আছে আমার নাচ, গান, কবিতা অপছন্দ করার; করুন কোন সনস্যা নাই, কিন্তু আপনি আমার সুকুমার বৃত্তির চেষ্টাকে থামিয়ে দেবার অধিকার রাখেন না। আমার মন হরষের বহিঃপ্রকাশে বাঁধা দিতে পারেন না।
আমার স্বাধীনতা আমার অধিকার। আপনি আমাকে অপছন্দ করার অধিকার রাখেন; আমার নাচ গান না দেখার অধিকার রাখেন। ইচ্ছা হলে আমার চ্যানেল আন সাবস্ক্রাইব করে রাখতে পারেন। কিন্তু যদি ভয় দেখিয়ে আমাকে দমিয়ে বা থামিয়ে দিতে চান, তা হলে আমিও ছড়াকার সাংবাদিক আবু সালেহ'র মতো বলতে বাধ্য হবো;
''ধরা যাবেনা ছোঁয়া যাবেনা বলা যাবেনা কথা
রক্ত দিয়ে পেলাম শালার এমন স্বাধীনতা"।
প্রকাশকালঃ ২৯ জুলাই ২০২২ ইং
২৯ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহর বা নবীর সানে গীত হামদ ও নাতকে
সবাই তাঁদের সন্তষ্টির জন্য নিবেদন করে থাকেন;
কেউ তা দিয়ে ভাড়ামি করার দুঃ সাহস করেনা।
তবে কারো কণ্ঠে সুমধুর হয় কারো কণ্ঠে বেসুরো।
তাই বলে তাদের তিরস্কার করার অধিকার কারো
নাই। কোকিল সুমধুর স্বরে ডাকে তাই তার অনেক
ভক্ত তাই বলে কাককে ডাকতে বারণ করতে
পারেন কী?
২| ২৯ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
যদিও বলছে যে, তাকে গানের জন্য ধরা হয়েছে, ব্যাপারটা সেই রকম বলে মনে হচ্ছে না; ডিবি কেন ইহা করতে যাবে?
২৯ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অন্তরনিহীত কোন কারণ থাকলেও
প্রকাশ্যে যে বিষয়ে মুচলেকা দিয়েছে
সেটাই সত্যি এবং বিবেচ্য বিষয়।
৩| ২৯ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: ২০০১ সালে রবীন্দ্র সঙ্গীতের কপি রাইট উঠে গেছে। নিজের মনের আনন্দে যে কেউ তা গাইতে পারবে।
এক সময় কলকাতার প্রসিদ্ধ গায়ক দেবব্রত বিশ্বাসের ওপরও শান্তি নিকেতন থেকে খড়্গ নেমে এসেছিল। তিনি রবীন্দ্রসঙ্গীতকে অসাধারণ গায়কি ভঙ্গিতে সার্বজনিন জনপ্রিয়তায় নিয়ে আসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাধ সেধেছিলো তখনকার কিছু অতি রবীন্দ্র ভক্তের দল! বিরক্ত হয়ে তিনি রবীন্দ্রসঙ্গীত গাওয়া বয়কট করলেন।
এখন আর শান্তি নিকেতন বা রবীন্দ্রভারতীর হাতে কপি রাইটের ক্ষমতা নেই। মনের সুখে যে ইচ্ছা গান গাইতে পারবে। শ্রোতা ইচ্ছে হলে শুনবে নইলে শুনবে না।
২৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ৷জুল ভার্ন ভাই।
সাহিত্য কর্মের জন্য কবি বা লেখকের মৃত্যুর পর থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত কপিরাইট থাকে। তবে চলচ্চিত্র বা আলোকচিত্রের ক্ষেত্রে প্রকাশিত হওয়ার পরবর্তী বছর থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত কপিরাইট থাকবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কপিরাইটের মেয়াদ ৬০ বছর, তবে কখন থেকে সেই মেয়াদ শুরু হবে, বিভিন্ন ক্ষেত্র ভেদে সেটি আলাদা হতে পারে। কপি রাইটের সাথে মূল স্রষ্টার রয়্যালিটি প্রাপ্তি সংরক্ষিত থাকে। তবে কপি রাইট থাক্কেও তাদেএ গান অন্য কেউ গাইতে পারবেনা এমনতো নয়; তাই যদি হতো অনেক স্টেজ পারফর্মারদের না খেয়ে থাকতে হতো !
অনেক জনপ্রিয় সংগীত অনেকেই তার সাধ্যমতো সুর লয় ঠিক রেখে পরিবেশন করার চেষ্টা করে থাকেন, তার পরেও কারো সাথেই কারোর মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই বলে কী তাদের মুচলেকা দিতে হবে ভবিষ্যতে তা পরিবেশন না করার জন্য? তাইলে " "একবার না পারিলে দেখো শতবার" মানুষ শিখবে কি করে?
৪| ২৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:২০
কামাল৮০ বলেছেন: রবীন্দ্র সংঙ্গীত এমন এক গান,যে গানের কোন তুলনা হয় না।তাই হয়তো কারো অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে।আঘাত লাগতেই পারে।আর অনুভূতিতে আঘাত লাগলে নালিশ করা যায়।তাই হয়তো এই ব্যবস্থা।বড় অনুভূতিতে আঘাত দিলে খবর ছিলো।গাজী সাহেব যেটার উল্লেখ করেছেন।
২৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মানুষের অনুভূতির চামড়া এতো পাতলা নয় যে সামান্য আঘাতেই তাতে লাগে!
তাই যদি হতো তাহলে সিন্ডিকেট, চোরাকারবারী, মজুদদারদের কাছে নাকানি চুবানি
খেয়েও দিব্যি বহাল তবিয়তে থাকে কি করে? অনুভূতির বাতাস লাগে শুধু গানে?
গাজীসাব তর্কের খাতিরে ধর্ম সঙ্গীতের অবতারনা করেছেন। আপনার কি মনে হয় কেউ ধর্ম সঙ্গীত নিয়ে ভাড়ামো করেন? আমি অন্তত তা বিশ্বাস করিনা।
৫| ২৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:২৩
কামাল৮০ বলেছেন: আপনি যত খুশি গান গান,কিন্তু অনুভূতির কথা মনে রাখবেন।
২৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সব মানুষের মাঝেই অনুভূতি আছে! আমার আপনার, সবার।
আপনি যেমন আমার অনুভূতিতে আঘাত দিতে পারেন না তেমনি
আমিও চাইনা কারো অনুভূতিতে আঘাত লাগুক। যদি মনের অজান্তে
তা হয়েই যায় তার জন্য কি আমাকে মুচলেকা দিতে বাধ্য করা যুক্তি
সংগত হবে?
৬| ২৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:১৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রবীন্দ্রসঙ্গীতের বিকৃতির অভিযোগ আগেও এসেছে। কিন্তু কাউকে মুচলেকা দিতে হয়নি।
রবীন্দ্রসঙ্গীতের উপর কপিরাইট এখন আর বলবত নাই।
তবে হিরো আলমের উচিত গান থেকে দূরে থাকা। গান গাওয়া সবার দ্বারা সম্ভব না।
২৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৩২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যদি কারো চেষ্টায় বা পরিশ্রমে কোন সাফল্য বা
আশার আলো দেখা না যায়, যদি তার চ্যানেল
বেশী ভিউ না হয় তা হলে তিনি এমনিতেই নিবৃত
হবেন। তবে সবাইকে শেষ চেষ্টা করতে দেয়া উচিত।
কাউকে জোর জবরদস্তি করে গলা চেপে ধরার
আবশ্যকতা কি?
একই ক্লাশের সব ছাত্র সচিব বা উর্দ্ধতন কর্মকর্তা
হয়না; কেউ কেউ কেরানীও হয়। তাইবলে কি তাকে
স্বপ্ন দেখা থেকে নিরুৎসাহিত করতে হবে?
৭| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
যে জন দিবসে,মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি।
৩০ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মনের হরষে আমি বাতি জ্বালাই না,
আমি মনের হরষে গাই গান!
৮| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:২১
রানার ব্লগ বলেছেন: সেই দিন কবে আসবে মাহফুজ কে ধরে দুইটা বাঁশ ডলা দেবে আমাদের ঈদের মুহুর্তগুলো কে ধ্বংষ করার ষড়যন্ত্রের কারনে । জলিল মিয়াকে ধরে কানের নিচে দুইটা চটাস কবে লাগাবে বাংলা সিনেমাকে বিশ্ব দরবারে হাস্যকর ভাবে উপস্থাপনের জন্যে ।
৩০ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চাইলেই কী সব কিছু করা যায়?
আপনি বা আমি যা করতে চাই তা
করতে গেলে হাজার বাধা আসবে।
তবে নিম্ন শ্রেণির বা নিম্নবর্ণের মানুষকে
যেমন ইচ্ছা নাকানি চুবানী খাওয়ানো যায়!
মাহফুজ বা জলিলকে সেকাম ঠুকতে হবে!
৯| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:১৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আহা! মনের হরষে গান গেয়ে কি বিপদ আনলো......................।???
৩০ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি ভাবছি এবার বাথরুম সিঙ্গারদের
কি উপায় হবে? তাদেরও কি মুচলেকা
দিতে হবে?
১০| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৫০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ইসলাম ধর্মের উপদেশ; কাউকে নিন্দা বা উপহাস করোনা, তাকে বলো সে যেটা করেছে তা ভালো হয়েছে; তবে আর একটু পরিশ্রম বা সাধনা করলে আরো ভালো করবে; এতে সে উৎসাহিত হবে এবং আরো ভালো করার চেষ্টা করবে।
এই উপদেশ কোথায় আছে?
যাইহক, ইসলামেতো গান গাও-শোনা হারাম করেছে শুনতে পাই!!
৩০ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এটা ইসলাম ধর্মের একটা সামগ্রীক উপদেশ!
গান বাজনাকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়নি।
মানুষের যে কোন ভাল কাজকে উৎসাহ
দিতে এমন পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
কোন গান আর কোন বাজনাকে হারাম
বলা হয়েছে তা আপনার অজানা নয়।
"তোরা দেখেযা আমিনা মায়ের কোলে"
এই নজরুলগীতি কী হারাম?
১১| ৩০ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:০২
রানার ব্লগ বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন ইসলামেতো গান গাও-শোনা হারাম করেছে শুনতে পাই!!
না এমন কোন সরাসরি নির্দেশ নাই তারা যে আয়াত নিয়ে এই ধরনের কথা বলে তা অনুমান ভিত্তিক। আল্লাহ যা বলেন সরাসরি বলেন তার অনুমান ভিত্তিক কিছু বলার নাই, কারন তিনি কারো মুখাপেক্ষি নন !!
৩০ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রানার ব্লগ,
মানুষকে সৃষ্টির সেরা জীব
হিসাবে সৃষ্টি করা হয়েছে।
তার বিবেকই বলে দিবে
কোন গান আর কোন বাজনা
হারাম করেছে ইসলাম!
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
নবী (স: ) নামে প্রচলিত কোন পপুলার গজলকে, কিংবা সুরা ফাতেহাকে হিরো আলম যদি তার ভাঁড়-গলায় গায়, এই বাংলায় কি কি ঘটার সম্ভাবনা আছে?