নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
জ্যৈষ্ঠ শেষ আষাঢ়ের প্রথম দিন আজ। বৃষ্টি হোক বা না হোক আজ বর্ষা। গ্রীষ্মের রুদ্র দহন ছিন্ন করে আনুষ্ঠানিক সূচনা হলো প্রিয় ঋতু বর্ষার। আজ বুধবার থেকে শুরু হযেছে আষাঢ় মাস ১৪২৯ বঙ্গাব্দ। কাগজে কলমে বর্ষা ঋতুর চলে আসার দিন। তবে অলিখিতভাবে আরো কয়েক দিন আগে থেকেই বর্ষা কালবৈশাখীকে সঙ্গী করে তার স্বভাবসুলভ তেজের ছটা দেখিয়ে গেছে। প্রকৃতিতে গ্রীষ্মের রুদ্র দহন ছিন্ন করে আনুষ্ঠানিক সূচনা হলো প্রিয় ঋতু বর্ষার। তৃষিত হৃদয়ে, পুষ্পে-বৃক্ষে, পত্র-পল্লবে নতুন প্রাণের নতুন গানের সুর নিয়ে বর্ষা সমাগত। বর্ষা কবিদের ঋতু। বর্ষা নিয়ে কবিরা লিখেছেন অসংখ্য কবিতা-গল্প-গান। ‘বাদল-দিনের প্রথম কদম ফুল করেছ দান/ আমি দিতে এসেছি শ্রাবণের গান” বর্ষা নিয়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই আবেগময়, প্রেমসিক্ত গান যেন সে কথাই বলে। শুধু রবীন্দ্রনাথই নন, বাংলা সাহিত্যের খ্যাত-অখ্যাত বহু কবিই বর্ষার রূপ-ঐশ্বর্যে মোহিত ও মুগ্ধ, বর্ষার আবাহনে উচ্ছ্বসিত ও মুখর। প্রকৃতির কবি জীবনানন্দ দাশ আষাঢ়কে বলেছেন, 'ধ্যানমগ্ন বাউল-সুখের বাঁশি'। প্রকৃতি পরিবেশের পাশাপাশি মানুষের হৃদয়েও নানাভাবে ক্রিয়া করে বর্ষা। মন মেঘের সঙ্গী হতে চায়। কবিগুরুর ভাষায়: মন মোর মেঘের সঙ্গী,/উড়ে চলে দিগ্দিগন্তের পানে/নিঃসীম শূন্যে শ্রাবণবর্ষণ সঙ্গীতে/রিমিঝিম রিমিঝিম রিমিঝিম...। বর্ষায় মন কখনো ‘ময়ূরের মতো নাচে রে।’ আবার কখনো বেদনায় বেদনায় ডুবায়। তুমি যদি না দেখা দাও, কর আমায় হেলা,/কেমন করে কাটে আমার এমন বাদল-বেলা...। প্রিয়জন ছাড়া যেন কাটতে চায় না দিন। কারও কারও বুকে বাজে হারানোর ব্যথা। বর্ষায় সে যন্ত্রণার কথা কথা জানিয়ে কবি লিখেন: চেনা দিনের কথা ভেজা সুবাসে,/অতীত স্মৃতি হয়ে ফিরে ফিরে আসে।/এমনি ছলছল ভরা সে-বাদরে/তোমারে পাওয়া মোর হয়েছিল সারা...। আরও বহুকাল আগে রিক্ত বৈষ্ণব কবি বিদ্যাপতি লিখেছিলেন: এ সখি হামারি দুখের নাহি ওর।/এ ভরা ভাদর/মাহ ভাদর/শূন্য৬ মন্দির মোর...। এখানেই শেষ নয়, মহাকবি কালিদাস দেশান্তরিত যক্ষকে বর্ষাকালেই বিরহে ফেলেছিলেন। এসব বিবেচনায় বিরহের ঋতু বটে বর্ষা। বাদল দিনে বিরহকাতর হয়ে ওঠা বাঙালী মনের ব্যবচ্ছেদ করতে গিয়ে সমকালীন কবি নির্মলেন্দু গুণ বলেছেন, বর্ষাই একমাত্র নারী। একমাত্র রমণী। তিনি আমাদের প্রিয় দ্রৌপদী।
বাকি পাঁচ ঋতু হচ্ছে মহাভারতের পঞ্চপা-ব! হয়তো এ কারণেই বর্ষায় বিরহ বেড়ে যায়। মহাকবি কালিদাস তার ‘মেঘদূত’ কাব্যে আষাঢ়স্য প্রথম দিবসে বিরহ কাতর যক্ষ মেঘকে দূত করে কৈলাশে পাঠিয়েছিলেন তার প্রিয়ার কাছে। বৃষ্টির শব্দে যক্ষের মতোই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের হৃদয় যেন এক অজানা বিরহে ভারাক্রান্ত হয়ে ওঠে। তাই রবীন্দ্রনাথ কালিদাসের উদ্দেশে লিখেছিলেনঃ ‘কবিবর, কবে কোন্ বিস্মৃত বরষে/ কোন পুণ্য আষাঢ়ের প্রথম দিবসে/ লিখেছিলে মেঘদূত। মেঘমন্দ্র শ্লোক বিশ্বের বিরহী যত সকলের শোক/রাখিয়াছ আপন আঁধার স্তরে স্তরে/ সঘন সংগীত মাঝে পূঞ্জীভূত ক’রে।’ বর্ষার সৌন্দর্যে বিমোহিত মধ্যযুগের কবি জয়দেবের কণ্ঠে তাই ধ্বনিত হয়েছে- ‘মেঘৈর্মে দুরম্বরং, বণভুব শ্যামাস্ত মালদ্রুমৈ।’ সে যা হোক বর্ষা ঋতুর প্রথম দিন পহেলা আষাঢ়। যদিও তার আগেই দেশে প্রবেশ করেছে বর্ষা। তবু ঋতুচক্রের নিয়মে আষাঢ় মাসের শুরু মানেই বর্ষার শুরু। আষাঢ়, শ্রাবণ দুই মাস বর্ষাকাল। মেঘলা আকাশ। বৃষ্টিতেই কাটবে জীবন। বাংলার চিরায়ত বর্ষার রূপ-রস এবং সৌন্দর্য্য ও প্রকৃতির বিচারে বলা যায়, তাপবিদগ্ধ তৃষিত ধরা নববর্ষার বারিধারায় সিক্ত হওয়ার দিন। বাঙালীর অতি প্রিয় এই ঋতুর আগমনে প্রকৃতি তার রূপ ও বর্ণ বদলে ফেলে। কেতকীর মনমাতানো সুগন্ধ, কদমফুলের চোখ জুড়ানো শোভা ও পেখম খোলা ময়ূরের উচ্ছ্বল নৃত্যের আবাহন থাকে এই আষাঢ়েই। গাছপালা, তরুলতা, সবকিছুই যেন গ্রীষ্মের দহন থেকে মুক্তি পেয়ে বারিধারায় স্নান করে সজীব হয়ে ওঠে। প্রকৃতি ও উদ্ভিদরাজিও যেন ফিরে পেতে চলেছে শান্তি স্বস্তি ও জীবনের স্বাভাবিক ছন্দ। বৃষ্টির শব্দে যক্ষের মতোই বাঙালির হূদয় এক অজানা বিরহে ভারাক্রান্ত হয়ে ওঠে। কেতকীর মনমাতানো সুগন্ধ আর কদম ফুলের চোখ জুড়ানো শোভা অনুসঙ্গ হয়ে আছে আষাঢ়ের। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, ‘হূদয় আমার নাচেরে আজিকে, ময়ূরের মত নাচেরে, আকুল পরান আকাশে চাহিয়া উল্লাসে কারে যাচে রে..।
আষাঢ়ে প্রকৃতি রূপ-রঙে হয়ে ওঠে ঢল ঢল। তাপদাহে চৌচির মাঠ-ঘাট খাল-বিল বনবিথিকায় জেগে ওঠে নবীন প্রাণের ছন্দ। চারিধারে অথৈ থৈ থৈ পানিতে আবহমান বাংলার রূপ হয় অপরূপ রূপবতী সলিল দুহিতা। আষাঢ় মানেই সময়-অসময়ে ঝমাঝম বৃষ্টি, কর্দমাক্ত পথঘাট, খাল-বিলে থৈ থৈ পানি, নদীতে বয়ে চলা ছবির মতো পাল তোলা নৌকার সারি। বর্ষার নতুন জলে স্নান সেরে প্রকৃতির মনও যেন নেচে ওঠে। ফুলে ফুলে শোভিত হয় প্রকৃতি। তাল তমাল শাল পিয়াল আর মরাল কপোতের বন বীথিকায় চোখে পড়ে বকুল, কদম, জারুল, পারুল, কৃষ্ণচূড়া ও রাধাচূড়াসহ অসংখ্য ফুল। অবশ্য বর্ষার সবই উপভোগ্য উপকারের- এমনটি বলা যাবে না। ভারি বর্ষণে, পাহাড়ী ঢলে গ্রামের পর গ্রাম যে ভাসিয়ে নেয় সে-ও বর্ষা! অপেক্ষাকৃত নিচু এলাকার মানুষ এ সময় বন্যার আশঙ্কায় থাকে। কখনও কখনও কৃষকের ফসল পানিতে তলিয়ে যায়।
"বাংলাদেশের আবহাওয়া নিয়ে গবেষণা করেন, এমন একাধিক বিজ্ঞানী বলেছেন, এবার মৌসুমি বায়ু হতে পারে বেশ শক্তিশালী। এর সঙ্গে আসা বিশাল মেঘমালার কারণে বৃষ্টি বেশি হবে। ফলে এবার বন্যা স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি মাত্রায় হতে পারে। স্বাভাবিক বন্যায় দেশের ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ এলাকা প্লাবিত হয়। আর মাঝারি মাত্রার বন্যায় তা ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ হয়ে থাকে"। (সূত্রঃ প্রথম আলো) শাহ আবদুল করিমের ভাষায় : আসে যখন বর্ষার পানি ঢেউ করে হানাহানি/ গরিবের যায় দিন রজনী দুর্ভাবনায়/ ঘরে বসে ভাবাগুনা নৌকা বিনা চলা যায় না/বর্ষায় মজুরি পায় না গরিব নিরুপায়...। একইভাবে ঝড়ে খেই হারানো জেলের নৌকোটি ঘাটে সব সময় ফিরতে পারে না! আর কর্দমাক্ত পথে পা পিছলে পড়ার গল্প তো প্রতিদিনের। বর্ষার কাছে কবিগুরুর তাই প্রার্থনা করে বলেন, এমন দিনে সকলের সবুজ সুধার ধারায় প্রাণ এনে দাও তপ্ত ধারায়,/বামে রাখ ভয়ঙ্করী বন্যা মরণ-ঢালা...। বর্ষাবিহীন বাংলাদেশ ভাবাই যায় না। কবির কবিতায়, শিল্পীর সুরে-গানে, চারুশিল্পীর তুলির আঁচড়ে নকশীকাঁথার ফোঁড়ে ফোঁড়ে বর্ষার অপরূপ রূপ বর্ণনা, স্থিতি ও ব্যাপ্তি মূর্ত ও চিরকালীন হয়ে আছে। প্রতি বছর নানা আয়োজনে বর্ষাকে বরণ করে নেয় বাঙালী। ঢাকায় ছায়ানট, উদীচী, সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীসহ বিভিন্ন সংগঠন প্রিয় ঋতুর বন্দনা করে। চারুকলার বকুলতলায় এবং বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে আয়োজন থাকবে বর্ষাবরণের। ‘বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল’ দিয়ে প্রণয় নিবেদন করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবি নজরুল ইসলামের কাছে বর্ষাকে মনে হয়েছে ‘বাদলের পরী’। তিনি লিখেছেনঃ ‘রিমঝিম রিমঝিম ঘন দেয়া বরষে/কাজরি নাচিয়া চল, পুর-নারী হরষে।’ বর্ষার আবাহনে চলমান তাপিত গ্রীষ্মের অবসান হবে সেই প্রত্যাশায় আষাঢ়স্য প্রথম কদম ফুল করিনু দান। আসুন এ বর্ষা ঋতুতে আমরা অধিক পরিমানে গাছ লাগাই।আষাঢ়ের প্রথম দিনে সামুর শ্রদ্ধেয় মডারেটর, সম্পাদক, সূধী লেখক, পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীদের সকলের জন্য বরষার শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
সম্পাদনায়ঃ নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]
দ্রষ্টব্যঃ একটি কপি পেষ্ট পরিবেশনা।
গত বছর এই দিনে এটি প্রকাশ করা হয়। তবএবার
কিছুটা পরিবত'ন করতে হয়েছে।
১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৩২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গোফরান ভাই গত বছরের লেখাটাকে একটু ঘষা মাজা
করে চালিয়ে দিলাম এবার! বেশী খাটুনী করতে ইচ্ছা
হচ্ছে না। সে যা হোক খুব রোমাণ্টিক মুডে আছেন
মনে হয়!
২| ১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: লেখাটায় কোনো গ্যাপ-টেপ নাই কেরে? একেবারে থেতলানো অবস্থা!!
১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দস্যু ভাই বর্ষা হলো লদকা লদকি অবস্থ্য।
কেউ কাউকে ছাড়তে চায় না।
৩| ১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্লগার কামারুজ্জমানের লেখা থেকে কপিপেষ্ট করলেন নাকি? লেখায় প্যারাগ্রাফ ইত্যাদির অস্তিত্ব নেই।
১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ব্লগার কামারুজ্জমানের লেখারও কি এমন
লদকা লদকি অবস্থা! বর্ষাকালে থাকুন না একটু
গা গতরে জড়া জড়ি করে!
৪| ১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২৯
সোনাগাজী বলেছেন:
এত কদম ফুল ফুটলো, ঝরলো, কাউকে কোনদিন দেয়া হলো না!
১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার যে মেজাজ আর কথার যা ছিড়ি
তাতে কাউকে কদম ফুল না দিয়ে ভালোই
করছেন।
আপনি কাউকে কদম ফুল
দিলে দৌড়ে পালাবে।
৫| ১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: কতিপয় ব্লগার নামক অদ্ভুত জন্তু নাটক সিনেমা থেকে কাহিনী মেরে দিয়ে গল্প লিখছে, সেই খবর রাখেন?
১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আরে কি যে বলেন! তারা মারে না বরং
তাদেরটা মেরে দিয়ে গল্প নাটক বানাচ্ছে!
আপনার ল্যাপটপ ঠিক মতো কাজ করছে?
৬| ১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আষাঢ় এসেছে, কদম গাছে ফুলের কলি এসেছে কিন্তু ঢাকা শহরে বৃষ্টি নাই।
১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বৃষ্টি হোক বা না হোক,
কদম ফুটুক বা না ফুটুক
আজ বর্ষা!
৭| ১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখন আর আগের মতো টানা বর্ষা হয়না।
১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এবারে ভালোই বৃষ্টিত হওয়ার
সম্ভবনা আছে! আপনার
মনোবাসনা পূরণ
হলেও হতে
পারে।
৮| ১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:১৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
কদম খুজতে বের হচ্ছি, দেখি পাই কিনা।
১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৫৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সোনাগাজী সাবকে সাথে নিতে পারেন!
তারও ইচ্ছা করে কাউকে কদিম ফুল
দিতে যা আজও দেওয়া হয়নি!
৯| ১৫ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: বৃষ্টি কোই? বৃষ্টি হলে পোষ্টটা আরো জমতো।
১৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:০৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তাও মান সম্মান রেখেছে। আছরের আগে
এক পশলা হয়েছিল বলে!
১০| ১৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু,
আষাঢ়ের ঝরঝর বর্ষার মতো শব্দ করে লেখা আষাঢ়ের স্বরূপ চিত্রন।
সামুর সবাইকে আপনার মতোই প্রথম কদমফুলের শুভেচ্ছা....................
১৫ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:২৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কদম ফুলে আষাঢ়ের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য
আপনাকে ধন্যবাদ জী এস ভ্রাতা!
ভালো থাকবেন।
১১| ১৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৪২
নজসু বলেছেন:
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
১৫ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৩১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সুন্দর কদম ফুলের গুচ্ছ!
দেখলেই নয়ন জুড়িয়ে যায়।
আপনাকে ধন্যবাদ।
১২| ১৬ ই জুন, ২০২২ রাত ১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ ল্যাপটপ ঠিক মতো কাজ করছে।
তবে নতুন একটা না কেনা পর্যন্ত শান্তি লাগবে না।
১৬ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পুরাতন হলেই তাকে বাদ দিতে হবে এ
মানসিকতা ভালোনা। মানুষ নিত্য নতুন
কিছু চাইলেও পুরাতন নিয়েই কাটিয়ে
দিতে হয় যুগের পর যুগ!
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কপি পেস্ট মেস্ট এগুলো দেখার টাইম নাই। সুত্র দিয়ে দিবেন ব্যাস। পাবলিক যা খাচ্ছে সামুতে তাই আসা উচিত। তবে কার্টিসি বা সুত্র উল্লেখ করতেই হবে যদি অন্য কেউ আগে লিখে।
যাই হোক
বর্ষা আমার খুব প্রিয়। আমি আয়োজন করে বর্ষা উপভোগ করি।
১) নেভাল গিয়ে ফুল ভলিউমে গান ছেড়ে সমুদ্রের উপর ঝুম বৃষ্টি দেখা।
২) প্রেয়সীর সাথে বৃষ্টিতে ভিজে চা খাওয়া।
৩) বৃষ্টিতে ভিজে এ জার্নি বাই রিক্সা।
৪) নিজে খিচুড়ি রান্না করে বাসার সবাইকে খাওয়ানো
অন্যতম।
তবে কষ্ট হইল আগের সে বর্ষা নেই