নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
বিজেপি নেতা নূপুর শর্মার মন্তব্যের জেরে ঘরে-বাইরে প্রবল চাপে ভারত সরকার। একটি ডিবেট অনুষ্ঠানে হযরত মোহাম্মদ(সঃ)এর বিয়ে নিয়ে মন্তব্যের জেরে শুরু হয়েছে এই বিতর্ক। গোটা ঘটনার সমালোচনা করে দলের নেতাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে বিজেপি। যদিও তাতে পরিস্থিতি ঠান্ডা হয়নি। এই ঘটনার পর দলের মুখপাত্র নুপূর শর্মাকে সাসপেন্ড এবং আর এক নেতা নবীন জিন্দলকে বহিষ্কার করেছে বিজেপি। কিছু গোড়া ও কুসংস্কারসচ্ছন্ন মানুষ অপরের৷ধর্মকে নিয়া কটুক্তি করলেও মানবতার ধর্ম ইসলাম অন্য কোন ধর্মের দেব দেবী নিয়ে কটুক্তি করতে বারণ করেছে।
এ কথা সত্য যে, হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আয়েশা (রাঃ) কে ৬ বছর বয়সে বিবাহ করেন এবং ৯ বছর বয়সে মা আয়েশা (রাঃ) সাথে সংসার জীবন শুরু করেন ;
সে সময়ে নারীদের এমন বয়সেই বিবাহ হতো,, সে কালে নারীরা এরকম বয়সেই প্রাপ্তবয়স্কা হতো।
এ প্রেক্ষিতে আ্সুন আমরা, হিন্দু ধর্মের কিছু ইতিহাস জেনে আসি... হিন্দু ভাই / বোনেরা যাদের কে উপাসনা করেন, যাদের দেবতা মানে, তাদের ইতিরামচন্দ্র যখন সীতাকে বিয়ে করেন তখন সীতার বয়স ছিল ৬ বছর।
সূত্রঃ ( স্কন্দ পুরাণ, ৩.২.৩০.৮-৯) ও বাল্মিকীর রামায়ণ, অরন্য খন্ড ( ৩.৪৭.৩ -১০),,।
২। শ্রী কৃষ্ণ যখন রুক্মিণী কে বিয়ে করে,, তখন তার বয়স ছিল ৮ বছর,, রেফারেন্স ( স্কন্দ পুরাণ ৫.৩.১৪২.৮-৭৯)
শ্রী কৃষ্ণ যখন রুক্মিণীর সাথে যৌনক্রিয়া শুরু করে,তখন সে পরিপূর্ণ ভাবে বেড়ে উঠিনি এবং যৌনতা সম্পর্কে তার কোনো জ্ঞান ছিল না, ফলে শ্রী কৃষ্ণ যৌনক্রিয়া করাই রুক্মিণী জ্ঞান হারিয়ে ফেলে "রেফারেন্স ( ব্রাহ্ম, বৈবর্ত পুরাণ কৃষ্ণ জন্ম খন্ড ১১২,১-১০) "।
৩। শিব যখন পার্বতী কে বিয়ে করে, তখন তার বয়স ছিল ৮ বছর রেফারেন্স ( শিব পুরাণ, রন্দ্র সংহিতা পার্বতী খন্ড ৩.১১,১-২)।
এইতো কয়েক বছর আগের ঘটনাঃ
রবীন্দ্রনাথ ১০ বছর বয়সের মৃনালীনি দেবী কে বিয়ে করে এবং বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ৫ বছরের এক মেয়েকে বিবাহ করেন।
চলুন ১০০ থেকে ২০০ বছর আগে মানুষের বিবাহের গল্প শুনে আসি,, মাত্র ১৩০ বছর আগে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স ছিলঃ
ডেনমার্ক - ১২ বছর,,রাশিয়া - ১০ বছর,, ফ্রান্স - ১০ বছর,
কানাডা - ১২ বছর, ক্যালোফোর্নিয়া - ১০ বছর,, তার মানে ১৮৮০ - ১৯২০- ২০০৭ সালে মেয়েদের বিবাহের গড় ছিল (১০,১১,১২) বছর, এটা ২০০/১০০ বছর আগে বিয়ে ঘটনা, আর হযরত মোহাম্মদ সাঃ তো ১৪০০ বছর আগে বিয়ে করেছিলেন, তাহলে সে সময়ে বিয়ের গড় কেমন হবে চিন্তা করুন.!!
তার চেয়ে মজার বিষয় হলো, আগের কালের কাফের মুশরিকরা নবীজি কে পাগল/ জাদুকর / গনক বলে মিথ্যাচার করতো, কিন্তু নারীলোভী / শিশুগামী বলে গালি দিত না. কেন জানেন? কারণ তারা ভালো ভাবেই জানতো যে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর ধারে কাছেও ছিলেন না। নবীজি কে কাফেররা অফার করেছিলো যে আরবের সব সুন্দরী নারী তার হাতে তুলে দিবে -- যাতে মানুষকে তিনি আল্লাহর পথে আহ্বান না করেন। কিন্তু তাদের এরকম অফার ব্যর্থ হলো, ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখেন, তারা হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) কে নানা ভাবে মিথ্যাচার করতো। কিন্ত ৬ বছরের আয়েশা (রাঃ) বিয়ে করে ৯ বছর বয়সে সংসার জীবন যদি আপরাধ হতো তাহলে আগের কালের কাফের মুশরিকরা কিন্তু ছেড়ে দেওয়ার পাত্র ছিলেন না। কিন্তু তারা এরকম বলেন নি কেন? কারণ আগের কালে আরব দেশের ৬-৮ বছর বয়সেই বিবাহ হতো এবং এই বয়সই ছিল তাদের প্রাপ্ত বয়স।
এইতো কয়েক বছর আগের ঘটনা, যে সময় হিন্দু সমাজে ১১ বছর বয়সী মেয়েদের বিয়ে না দিতে পারলে তাদেরকে অভিশাপ মনে করতো,এবং অভিবাকের নরকে যাওয়ার হুমকির প্রথাও চালু ছিলো। আর হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) তো ১৪০০ বছর আগে বিবাহ করে ছিলেন তাহলে ভেবে দেখুন, ১৩০ বছর আগের মেয়েদের যদি ৮-১০ বছর বয়সে বিবাহ হয় তাহলে ১৪০০ বছর আগে মেয়েদের প্রাপ্ত বয়স কত ছিলো..!!! তা ছাড়া
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) মা আয়শা (রঃ). চিনতেনও না। সয়ং আল্লাহর ইচ্ছায় ও তার হুকুমে তিনি এই বিয়ে করেন।
দুনিয়াতে কেউ যদি আল্লাহকে গালি বা নিন্দা করে তওবা করলে আল্লাহ
তাকে ক্ষমা করে দিতে পারেন, কিন্তু কেউ যদি হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে
গালি দেয় আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না এবং তার সাঁজা তাকে দূনিয়াতেই
পেতে হবে। নূপুর যে অন্যায় অপরাধ করেছে তার জন্য তাকে শুধু দল
থেকে বহিস্কার নয় দেশ থেকে বহিস্কার করা দরকার। অবশ্য আল্লাহর
তরফ থেকে তার বিচার দূনিয়াতেই হবে।
সূত্রঃ ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।
পোষ্ট করেছেনঃ লায়লা আজুমান বানু
সম্পাদনা ও সংযোজনাঃ
© নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সমস্যা এই কারণে যে আমরা তাকে শ্রদ্ধা করি,
সম্মান করি। কেহ তাঁকে নিয়ে খারাপ মন্তব্য করলে
তার প্রতিবাদ করা। তা ছাড়া তাঁর নামে কেউ কুতসা
করলে তা প্রতিহত করা ঈমানের অংগ। তাই এটা
ঈমানদারদের সমস্যা।
২| ১২ ই জুন, ২০২২ ভোর ৪:৩৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ওয়াজের এক হুজুরকে বলতে শুনলাম পুজায় দেব দেবীদের দেখলে নাকি উনি যৌন তাড়না অনুভব করেন।
জাকির নায়ক ও মামুনুলরা তো সয়ং মহানবীকে নিয়েও যা তা বলেছেন। এমনকি নুপুরের কথাই হুবুহু বলেছেন
এতে কি ধর্ম অবমাননা হবে। দেশ ছাড়া করা লাগবে?
১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মানিবতার ধম' ইসলাম অন্য ধমে'র অনুসারীদের
দেব দেবীকে নিয়ে কটাক্ষ করে বা সমলোচনা করতে
নিষেধ করেছে। যারা তা করে তারা না বুঝেই করে যা
করা থেকে বিরিত থাকা আবশ্যক।
৩| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৭:৫০
তানভির জুমার বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ওয়াজের এক হুজুরকে বলতে শুনলাম পুজায় দেব দেবীদের দেখলে নাকি উনি যৌন তাড়না অনুভব করেন।
জাকির নায়ক ও মামুনুলরা তো সয়ং মহানবীকে নিয়েও যা তা বলেছেন। এমনকি নুপুরের কথাই হুবুহু বলেছেন
এতে কি ধর্ম অবমাননা হবে। দেশ ছাড়া করা লাগবে
নুপুর যে ভাষায় বলেছেন তারাও কি একই ভাষায় বলেছেন? প্রমান দিতে পারবেন?
১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৩৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি কখনো শুনি নাই তারা এমন কথা বলেছেন।
যদি বলে থাকেন তবে তা অন্যায়। কারন ইসলাম
ধমে' তা করতে নিষেধ করা হয়েছে।
হাসান কালবৈশাখীর কাছে প্রমাণ আছে হয়তো;
তিনি এর জবাব দিবেন। প্রমাণ ছাড়া কথা বলা
মিথ্যার নামান্তর।
৪| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: দারুন কিছু যুক্তি তুলে ধরেছেন- আমি যদিও এই সব বিতর্কে যেতে চাই না তবুও বলছি;
মহানবীর সবচেয়ে ঘনিষ্ট,আন্তরিক ও প্রিয় সাহাবী আবুবকর (রাঃ) এর মেয়েকে উনি চিনতেন না এই রেফারেন্স আপনি কোত্থেকে পাইলেন?
শুনুন; মুল বিষয় হচ্ছে- সেই সময়ে আরবে রক্তের সম্পর্কের থেকেও ঘনিষ্ঠতম সম্পর্ক ছিল জামাই শ্বশুর কিংবা শ্বশুর জামাই এর সম্পর্ক। কেউ কারো সাথে বিশ্বাসঘাতকতা( যথা সম্ভব) করত না। সেজন্যই উনি তার সবচেয়ে কাছের কিছু প্রিয় মানুষের সাথে এই সম্পর্ক গড়ে তুলে ছিলেন। ইসলামের প্রথম চার খলিফার দুজন ছিলেন উঁনার শ্বশুর আর দু'জন ছিলেন উঁনার জামাই।
এ সন্মন্ধে গবেষনামুলক স্ট্রং রেফারেন্স চাইলে দিতে পারি।
১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৫৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সেরজা তপন বলেছেন: দারুন কিছু যুক্তি তুলে ধরেছেন- আমি যদিও এই সব বিতর্কে যেতে চাই না তবুও বলছি;
মহানবীর সবচেয়ে ঘনিষ্ট,আন্তরিক ও প্রিয় সাহাবী আবুবকর (রাঃ) এর মেয়েকে উনি চিনতেন না এই রেফারেন্স আপনি কোত্থেকে পাইলেন?
তপন দাদা আপনাকে ধন্যবাদ আপনার সুন্দর প্রশ্নের জন্য। ততকালীন সমাজে হযরত মোহাম্মদের চরিত্র আখলাক নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ ছিলনা। তার চরিত্র ছিলো পুত পবিত্র আর নিঃস্কলুশ। তিনি কোন বেগানা নারীর দিকে তাকাবেন তা ছিলো কল্পনাতীত। ইসলাম বেগানা নারীর দিকে তাকাতে বারণ করেছেন। তাই তাঁর
পক্ষে মা আয়েশাকে চিনবেনন এটাই সাভাবিক।
যখন তিনি পর পর কয়েক দিন সপ্নে দেখলেন তখন জিব্রিল (আঃ) তাঁকে জানালেন
ইনি হযরত আবুবকর (আঃ) কন্যা আয়েশা যার সাথে আপনার বিয়ে করার হুকুম
করেছেন মহান আল্লাহপাক। নবী(সঃ) জিব্রিল (আঃ) কে বললেন যদি তা আল্লাহর
হুকুম হয় তা হলে আমি এই বিয়েতে সম্মতি দিলাম।
স্ট্রং রেফারেন্সের আবশ্যকতা নাই কারন আপনি যা বলেছেন তা সত্য যেমনঃ
ইসলামের প্রথম চার খলিফার দুজন ছিলেন উঁনার শ্বশুর আর দু'জন ছিলেন উঁনার জামাই!
৫| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৮
বিটপি বলেছেন: নূপুর শর্মার এই কথার মধ্যে আপত্তির কি আছে? যেটা স্বাভাবিক, সেটাকে স্বাভাবিকভাবে নিলেই তো ল্যাঠা চুকে।
নূপুরঃ he married a 6 years old girl and at 9, he had sex with her
একজন মুসলিমের উত্তরে বলা উচিৎ ছিলঃ so what happened?
তা না করে যে হাঙ্গামা আন্তর্জাতিকভাবে শুরু হল, তাতে মনে হল যে রাসুল (স) কোন মহা অন্যায় করে ধরা খেয়েছেন আর নূপুর তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ায় মুসলিমদের অপমান লেগেছে।
১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:১৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি কোন ধমে'র অনুসারী তা আনার জানা নাই। আপনার ধমে'র প্রতি
শ্রদ্ধা রেখে বলছি, মহা নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) মানুষের মাঝে শ্রেষ্ট মানব।
তার ভিতরে সমস্ত মানবীয় গুনাবলী বিদ্যমান ছিলো। সেক্স বিবাহিত দম্পতিদের
একটি সাবাভিক প্রক্রিয়া এবং গোপনীয় বিষয়। এটা লোক সমাজে বলার বিষয় নয়।
আপনি কবে কোন দিন আপনার স্ত্রীর সাথে সেক্সচুয়াল সম্পরক' করেছেন তা সবাইকে
বলেন? নূপুর শরমা' বিয়ের পরে বা আগে যদি সেক্স করে থাকেন তা কি সংবাদ সম্মেলন করে দূনিয়াকে জানিয়েছেন? তা হলে মুসলমান ধমে'র প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর গোপনীয় বিষয় নিয়ে ওনার চুলকানীর মানে কি? উনি কি সাম্প্রদায়ীক উস্কানীর মদদ দিচ্ছেন না? বিষয়টি নিয়ে একটু ভাবুন!
৬| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:৩৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গোয়েবলস হাসান কালবৈশাখী আপনি কোথায় পেলেন জাকির নায়ক ও মামুনুলরা তো সয়ং মহানবীকে নিয়েও যা তা বলেছেন। এমনকি নুপুরের কথাই হুবুহু বলেছেন? লিঙ্ক দিন অথবা বলুন আপনি সবসময়ই মিথ্যা বলেন।
১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:১৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মশিউর রহমান ভাই শান্ত হোন,
হাসান কালবৈশাখীর কাছে প্রমান থাকলেও
থাকতে পারে। যদি তারা এমন কথা বলে থাজে
তার প্রমান মিলে তবে তারা ভুল করেছেন।
আর যদি তিনি প্রমাণ দিতে না পারেণ তা হিকে
হাসান কালবৈশাখী ভাই মিথ্যাবাদী প্রমাণিত হবেন
মিথ্যা বলা মহা পাপ তা হাসান কালবৈশাখী ভাই
ভালো কিরে জানেন।
৭| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:৩৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: বাংলাদেশে এ বিষয়ে অন্য ধর্মাবলম্বীরা কথা বলছে না বরং নাস্তিকরা হইচই করছে।
৫২ বছর বয়সে ৬ বছরের মেয়েকে বিয়ের ঘটনা এটাই পৃথিবীর প্রথম ঘটনা না, আবার এটাই শেষ ঘটনা না।
১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যেহেতু এই বিয়ে সয়ং আল্লাহর
আদেশ ও হুকমে সাধিত হয়েছে
সুতরাং এ নিয়ে কোন খারাপ মন্তব্য
করার মানে আল্লাহকে উপহাস করা।
আমরা এ বিষয় নিয়ে সকল বিরুপ
মন্তব্য কিরা থেকে বিরত থাকি। আমিন
৮| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:৫২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কে কি বলছে এজন্য একজন মহানবী সঃ এর সম্মান কেন কমবে?
১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এতে মহা নবী (সঃ)র সম্মান কমবেনা তবে
মহা নবী (সঃ)কে নিয়ে উপহাস করায় আপনি
যদি মনে কষ্ট না পান এবং ঈমানের সব' নিম্ন
স্তর মনে মিনে ঘৃনা না করেন তবে মুসলনান
হিসেবে নিজেকে ক্ষমা করতে পারবেন? ঈমান
থাকবে।আল্লাহকে গালি দিলে তার ক্ষতি নাই কিন্তু
যে গালি দেয় সে কি সাজা পাবেনা বলে মনে করেণ?
৯| ১২ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:১৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: শ্রীকৃঞ্চের ১৬,১০৮ জন স্ত্রী ছিলো। রাধা তাঁর মামী। তাঁদের দীর্ঘ সময় ধরে যৌনতার নাম লীলা। নিজের মেয়ের সাথে সেক্স করেন ব্রহ্মা। এছাড়াও দেবদেবীর লীলার গল্প সমুহ এ যুগের সেক্সোয়াল চটি গল্পকেও হার মানাবে। খাজুরাহো এবং সূর্য মন্দিরে দেবদেবীর মুর্তিগুলো সাক্ষাৎ ব্লু ফিল্ম। মন্দিরে সেবাদাসীদের কী আচরণ করে পুরোহিতরা তা ওপেন সিক্রেট। এতদস্বত্তেও তারা পড়ে আছে হযরত মুহাম্মাদ (স) এবং হযরত আয়েশা (রাঃ) বিয়ে নিয়ে!?
বিয়ে নিয়ে তাদের কী অবস্থা একটু ঘেটে দেখি;---
(১) শ্রী রাম বিয়ে করেন মাত্র ৬ বছর বয়সী সীতাকে! [বাল্মিকী রামায়ণ,অরন্য কান্ড, ৩.৪৭.৩-১০, স্কন্দ পুরাণ ৩.২.৩০.৮-৯]। ইনিই হলেন মর্যাদা পুরুষোত্তম!
(২) শ্রী কৃষ্ণ বিয়ে করেন মাত্র ৮ বছর বয়সী রুক্মিণীকে [স্কন্দ পুরাণ, ৫.৩.১৪২.৮-৭৯, ব্রহ্ম বৈবর্ত পুরাণ]। ইনিই হলেন শ্রেষ্ঠ ভগবান!
(৩) শিব বিয়ে করেন ৮ বছর বয়সী পার্বতীকে। [শিবপুরাণ,রুদ্রসংহিতা,পার্বতীখন্ড, ৩.১১.১-২]।ইনিই হলেন দেবাদিদেব!
(৪) বঙ্কিমচন্দ্রের স্ত্রীর বিবাহের সময় বয়স ছিলো মাত্র ৫ বছর।
(৫) দেবেন্দ্রনাথ এবং বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর স্ত্রীর বয়স ছিলো ৬ বছর।
(৬) সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রীর বয়স ছিলো ৭ বছর।
(৭) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন বিয়ে করেছিলেন তখন ভবতারিনী দেবীর(মৃণালিনী) বয়স ১০ বছর।
(৮) শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস যখন বিয়ে করেছিলেন তখন মা সারদা দেবীর বয়স ছিলো মাত্র ৫ বছর।
➡️আইন:-
◾"ত্রিশ বছরের পুরুষের উচিত দশ বছরের কন্যাকে বিবাহ করা,যাকে বলে নগ্নিকাম।এবং একুশ বছরের পুরুষের উচিত সাত বছরের কন্যাকে বিবাহ করা"---[মহাভারত,অনুশাসন পর্ব ১৩/৪৪, শ্লোক-১৩, অনুবাদ:কিশোরি মোহন গাঙ্গুলি]
◾" কূলে এবং আচারে উৎকৃষ্ট সজাতীয় বর পাইলে কন্যা বিবাহযোগ্য না হইলেও উহাকে সম্প্রদান(বিবাহদান) করিবে।"--[মনুসংহিতা ৯/৮৮]
এছাড়াও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিয়ে করেছিলেন ১৪ বছর বয়সে তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল ৮ বছর। শিবনাথ শাস্ত্রী বিয়ে করেছিলেন ১৩ বছর বয়সে, তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল ১০ বছর। রাজনারায়ণ বসু বিয়ে করেছিলেন ১৭ বছর বয়সে তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল ১১ বছর। জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর বিয়ে করেছিলেন ১৯ বছর বয়সে, তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল মাত্র ৮ বছর।
লিনা মেদিনা! ৫ বছর ৭ মাস ২১ দিন বয়সে সন্তানের জন্ম দেয়ায় বিশ্বরেকর্ড করা সর্বকনিষ্টা মা উল্লেখ করে তার বন্ধনা করা হয়। দ্বিতীয় কিং রিচার্ড ত্রিশ বছর বয়সে ফরাসি রাজকুমারী ৭ বছর বয়সী ইসাবেলাকে বিয়ে করেন। পর্তুগালের রাজা ডেনিস ১২ বছরের সেন্ট এলিজাবেথকে বিবাহ করেছিলেন। নরওয়ের ষষ্ঠ রাজা হাকোন ১০ বছরের রাণী মার্গারেটকে বিবাহ করেছিলেন। এসেক্সের কাউন্ট আগ্নেসের বিয়ের পাকা কথা হয় মাত্র ৩ বছর বয়সে! ১২ বছর বয়সে তার বিবাহ হয় ৫০ বছরের পুরুষের সাথে।
ইতিহাসের পাতায় এরকম অসংখ্য নজির আছে। এগুলো আমাদের ইতিহাসের অংশ। এসব আমাদের ভুলে যাওয়া সমীচিন নয়।
একসময় সতীদাহ প্রথা ছিল। জীবন্ত নারীকে সহমরণে তার মৃত স্বামীর সঙ্গে চিতায় আত্মহুতি দিতে হতো। সতীদাহ বা সহমরণই হিন্দু ধর্মের বৈশিষ্ট্য।
(ফেবু থেকে)
১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাংগালী ভাই,
আমার লেখার সম্পূরক মন্তব্য সংযোজন করার জন্য।
সকলের বোধগম্য ও শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।
ভালো থাকবেন।
১০| ১২ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:০০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মাওলানা আজহারির এক ওয়াজ দেখেছি।
বিবি খাদিজার প্রসংগে বললো খুব অসম্মানজনক ভাবে ৪০ বছরের বুড়ি,
বিবি খাদিজাকে তালাক প্রাপ্তা নালে বলে জঘন্য ভাবে "দুই বার তালাক খাইছে" বলা হলো।
ইসলামের নবী সঃ ও তাঁর স্ত্রী সম্পর্কে এমন জঘন্য ভঙ্গিতে ওয়াজ উপস্থাপনর পর আহাজারি মাওলানার বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদ হয়েছে?
জাকির নায়ক নুপুরের কথাই হুবুহু বলেছেন ইউটিউব দেখেছি
মামুনুল মহানবীকে নিয়েও যা তা বলেছেন। নবীজি কিভাবে ঠোট নাড়েন, সেটা অত্যন্ত ব্যাংগাত্তক ভাবে অভিনয় করে দেখিয়েছিলেন। এবং ওয়াজে হাসির রোল উঠেছিল।
সব কিছুই ইউটিউব বা গুগলে খোজ করলে পাওয়া যাবে
'অনুভূতিতে আঘাত' টার্মটা ভীষণ গোলমেলে,
এটার কোনো সুনির্দিষ্ট মানদণ্ড নেই। বাংলাদেশীদের মধ্যে ধর্মীয় অনুভূতি বিভিন্ন ব্যাক্তি্র ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম।
১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৩৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দুই মন্তব্যকারী আপনার কাছে সূত্র চেয়েছিলেন,
যে হেতু আপনি ইউটিউবে দেখেছেন তা হলে
লিংকটা কপি করে পেষ্ট কিরে দিন ল্যাঠা চুকে যাবে।
এ জন্য আপনাকে কপিবাজ বলা হবেনা কিথা দিলাম।
১১| ১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: যে যা খুশি বলুক। বলতে দেন। প্রভুই তাদের শাস্তি দিবেন।
১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এটাই সত্য। তবে
আল্লাহকে গালি দিলে এবং
তওবা করলে আল্লাহ ক্ষমা করে
দিতেও পারেন, কিন্তু তার প্রিয়
হাবীবকে খারাপ মন্তব্য বা গালি
দিলে তাকে আল্লাহ ক্ষমা
করবেননা তওবা করলেও।
১২| ১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:২১
বিটপি বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী,
বিবি খাদিজা (রা) সম্পর্কে মাওলানা আজহারী কি বলেছেন বুঝে তারপর মন্তব্য করুন।
আর সব বিষয়ে নাক গলানোর বিশ্রী স্বভাবও পরিত্যাগ করুন।
১৩ ই জুন, ২০২২ রাত ২:০৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আজহারী সাহেব বিবি খাদিজা (রঃ) সম্পকে' কোন অশালীন
মন্তব্য ওই ভিডিওতে করেন নাই। আবার দেখুম এবং বুঝুন।
না বুঝলে অন্য কারো সাহায্য নিন।
আমি নাক গলাতে চাইনা।
তা হলে মহানবী (সঃ) এর ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে
কেনো নাক গলাতে যায় মানুষ যার পরিসমাপ্তি
হয়েছে ১৪০০ বছর আগে!
আপনার মন্তব্য লিখুন
১৩| ১৩ ই জুন, ২০২২ রাত ২:২৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
@বিটপি
বিবি খাদিজা (রা) সম্পর্কে মাওলানা আজহারী কি বলেছেন ?
বিবি খাদিজার তালাক হয়েছে না বলে জঘন্য ভাবে বলা - "দুই বার তালাক খাইছে, ইনটেক না দুইবার"
এইসব কথা অবমাননাকর? না কি প্রসংসা?
১৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৩৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী এটা আপনার বোঝার ভুল।
আজহারী সাহেব মা আয়শা (রঃ) এর বলা কথা
বলেছেন। এতে তার দোষ কোথায়?
১৪| ১৩ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:৩৩
বিটপি বলেছেন: @হাসান, বুড়ি বিষয়ক আপনার আপত্তিকর মন্তব্য তো খন্ডন করলাম। কিন্তু তালাক খাওয়ার কোন ভিডিও ইউটুবে পাইনি তাই অবমাননা না কি, সেটা বলতে পারছিনা। ভিডিও লিংক দেন, তারপর মন্তব্য জানাচ্ছি। আমিও আজহারীকে পছন্দ করিনা। কিন্তু সে মানুষের কাছে একজন সম্মানিত ব্যক্তি। একজন সম্মানিত ব্যক্তির সম্মানহানি করার আগে তাঁর সম্পর্কে জানতে হয়।
১৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অল্প বিদ্যা খুবই ভয়ংকর হয়।
হাসান কালবৈশাখীকে যা বলেছি
আপনাকেও তাই বলছি, আজহারী
সাহেব বিবি খাদিজাকে বুড়ি বলেন
নাই। তিনি মা আয়শার বলা কথাকে
তুলে ধরেছেন। বুঝতে না পারলে ওটা
বারে বারে শুনুন। তালাকের কথা খুঁজতে
থাকুন! হাস্যকর!
১৫| ১৩ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১:১৩
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: অনেকেই কমেন্ট করছেন তাদেরকেই একটি কথা বলা একটি কথা বলা খুবই জরুরী । সাম্প্রদায়িক দন্দ তখনই বাধে যখন অন্য ধর্মের কেউ কোন মন্তব্য করে। প্রশ্ন হলো নুপুর শর্মা; সে তো হিন্দু ধর্মের অনুসারী। সে কি করে ডিবেটি প্রকাশ্যে রাসুল কে নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করে। আমাদের ধর্মের কেউ করলে সেটা অনেক সময় আমরা স্বাভাবিক ভাবেই নিবে কিন্তু একজন হিন্দু যখন উপহাসের সুরে বিষয়টি তুলে ধরে তখন অবশ্যই এই সাম্প্রদায়িক উস্কানির ভিতর পরে।
১৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অন্য ধর্মের কেউ নবী রসুল বা তাদের স্ত্রীগনকে নিয়ে সমালোচনা করার
থেকে ঘৃন্য অপরাধ যদি তা কোন মুসলমান করে। সে ঈমান হারা হবে।
যারা নাস্তিক তারাও নবী রাসুল নিয়ে কটাক্ষ করতে দশবার ভাবে। কিন্তু
মুসলমান নামধারী কিছু পাপিষ্ঠ অবলিলায় তা করে যাচ্ছে। আল্লাহ তাদের
হেদায়েত নসিব করুন। আমিন
১৬| ১৩ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:০৫
বিটপি বলেছেন: রাশিদুল ইসলাম লাবলু, অন্য ধর্মের লোক মন্তব্য করতেই পারে। একজন ৫২ বছর বয়েসী ব্যক্তি যদি যদি একটি ৬ বছরের শিশুকে বিয়ে করে - এখনকার যুগে তাকে শিশুকামী বা পেডোফাইল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। যেটা একটা জঘন্য যৌন বিকৃতি। কিন্তু এ ধরণের বিকৃতি অনগ্রসর সমাজে খুবই গ্রহণযোগ্য ছিল। রাসূলের (স) আরব জাহান ছিল তখনকার যুগে সবচেয়ে অনগ্রসর ছিল। তাদের মধ্যে আশিক্ষা, কুশিক্ষা কুসংস্কার এমনভাবে গেড়ে বসেছিল যে সংস্কারকারীরাও সেরকম কুসংস্কার থেকে মুক্ত ছিলনা।
রাসূল (স) এরকম একটি কাজ করে প্রায় দেড় হাজার বছর পরের উম্মতকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে গেছেন। উনি যদি এটা জানতেন যে, তাঁর এই ছোট্ট ভুলের (!) খেসারত দেড় হাজার বছর পরের উম্মতকে দিতে হবে, নিশ্চয়ই তিনি এই কাজ করতেন না। করেই যখন ফেলেছেন, তাঁর কিছু উপকারী দিক নিশ্চয়ই আছে। আমি এরকম কিছু উপকারী দিক খুঁজে বের করেছি। সময় পেলে এটা নিয়ে একটা পোস্ট দেব ইনশাল্লাহ।
১৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:১২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আওঅঅনার মতো ধারণা যাদের
তারা ঘোষণা দিয়ে ইসলাম ধর্ম
ত্যাগ করে যে ধর্ম ভালো লাগে
তা গ্রহন করা।
তবুও অন্য কারো
ধর্ম নিয়ে কটাক্ষ
করা থেকে বিরত
থাকুন। অবশ্য আপনি
কোন ধর্মের লোক তা
বোঝা যায় না আপনার
নিক দেখে!
১৭| ১৪ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:০৬
শার্দূল ২২ বলেছেন: ইদানিং আমার ধর্য্যশক্তি একেবারেই কমে গেছে। কোন কিছু নিয়ে শান্ত হয়ে আলোচনা করতে পারছিনা, মানুষ হয়ে কেউ মগজ ছাড়া গাধা ছাগলের মত কথা বলললে মেজাজ গরম হয়ে যায়, অথচ এই আমি এখটা সময় আমাকে তেড়ে আসলেও মুখ খুলতামনা, এটা মনে হয় আমার বয়স বাড়ছে এমন হচ্ছে।
নুর আলল্লাহ বার বার আলেমের কথা বলছেন, আলেমরা যেন তার কোরান নিয়ে তাকে নিয়ে ভাবে, আলেম মানে. জ্ঞানি মানুষ, আবার মাদ্রাসার পোলাপান ভাববেননা।
আপনি যদি মনে করেন আপনি মেধাবি না তাহলে দয়া কোরে কোরাণ তথা ধর্ম নিয়ে পেচাল পাড়তে আসবেননা। আর আপনিতো নবিকে ঔ হিন্দু নারীর চেয়ে বেশি অপমান করলেন হাদিস দিয়ে। আপনার কেন মনে হলো আমাদের এমন প্রজ্ঞাবান মানুষ চল্লিশোর্ধ হয়ে ৬ বছরের একটা শিশুর কে বউ হিসেবে ভাবতে পারে? আপনি হাদিস দিয়ে বলছেন তো ? আপনি হদিস দিয়ে বলেছেন। আপনি কি জানেন আপনার হাদিসের গায়ে কত ক্ষত ? আপনি যেই হাদিসের নামে নবির মত ব্যাক্তিত্ববান মানুষের গায়ে কালি মাখছেন আপনাকে কি নবি ক্ষমা করবে? ঘরে ৬ বছরের মেয়ে ভাগনি ভাজতি আছে? ডাকেনতো একটু, আজকে নতুন করে দেখেনতো ৬ বছরেরর মেয়েটরা দিকে,আপনিতো চল্লিশের বেশি হবে, যানতো বাইরে রাস্তা দিয়ে হেটে যাওয়া কোনো ৬ বছরের মেয়ের দিকে বউ হিসেবে চিন্তা করেন, বিয়ে করতে হবেনা শুধু চিন্তা করবেন। যদি পারেন তো আপনার মাথা থেকে মগজ খুলে বের করে কাউয়া কে খেতে দেয়া উচিৎ। ফাজালমির একটা সীমা থাকা উচিৎ। নিজেরাই নিজেদের নবিকে রাস্তায় নামায় দেয় আবার আসছে কোথাকার গাধি কথার জবাব দিতে।
কেয়ামতের দিন আপনাকে আর আপনার হাদিস ভাইকে নবি পাইলে লুন্গি খুলে রেখে দিবে।
১৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:১৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নবী রসুল এবং তার পরিবার নিয়া বাজে
মন্তব্য করা মানেই মুসলমান থেকে খারিজ
হয়ে যাওয়া। ১৪০০ বছর আগের সামাজিক
প্রেক্ষাপটে আজকের তুলনা করা মানুষের
মগজ থাকে হাটুর নিচে যা প্রমানিত।
কেয়ামতের দিন লুংগি পাবেন কই?
১৮| ১৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:১৬
নতুন বলেছেন: সমস্যা হয়েছে নুপুর সর্মা নারী হয়ে উচ্চসরে এই কথাটা বলেছেন।
যেটা পুরুষ মোল্লারা সহ্য করতে পারেনাই। এই কথাই হাদিসে আছে, নুপুর একটু শক্ত করে বলেছেন মাত্র।
আগের দিনে বিয়ে কম বয়সেই করতো। সারা দুনিয়া করলে কোন কথা নাই। কারন তারা মহামানব না।
মহামানব ঠিক কাজ করে, স্রোতে গা ভাষায় না। রাসুল সা: পালিত ছেলের স্ত্রীকে তালাকের পরে বিয়ে করেছিলেন যুক্তি দেবেন এটাই ঠিক কাজ, আগের কাজ ভুল ছিলো তাই উদাহরন হিসেবে এটা করেছিলেন।
কিন্তু আজকালের সকল মোল্যাই তার ৬ বছরের মেয়েকে ৫২ বছরের পুরুষের সাথে বিয়ে দেবেনা। এই সুন্নত কেউই জিবিত রেখে জান্নাতে যেতে চাইবেনা।
এটা অবশ্যই রাজনিতিক বিয়ে ছিলো, শশুর হয়ে আবু বকর তার আরো কাছে থাকবে, এবং রাসুল সা: এর মৃত্যুর পরেও আয়শা রা: হাদিস নিয়ে অনেক বড় ভুমিকা রেখেছিলেন।
সকল ধর্মের মুল কারন রাজনিতি, ক্ষমতা। অলৌকিক কিছু না।
এখন আপনি যদি বলেন ৫৩ বছর বয়সে আপনি ৬ বছরের মেয়ের বিয়ে ঠিক মনে করেন তবে বলার কিছুই নাই।
১৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:২৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহতালা সয়ং এই বিয়েতে
আদেশ কয়েছিলেন তাই নবীজী
এই বিয়েতে সম্মতি দিয়েছিলেন।
আল্লাহর আদেশ যদি আমরা মানি
তা হলে তার প্রিয় হাবিব আখেরী
পয়গম্বর মানবেন না। তা
আপনি ভাবলেও ভাবতে পারেন।
কিন্তু কোন ধর্মপ্রাণ মুসলমান কল্পনাও
করতে পারেনা।
আল্লাহতালা কেন এই
বিয়ের আদেশ করেছিলেন
কি তার কারণ তা একমাত্র
তিনিই ভালো জানেন। বান্দাদের
এসব নিয়ে না ভাবলেও চলবে।
১৫০০ বছর আগে এটাই ছিলো বিয়ের
বয়স।
১৯| ১৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৩৮
নতুন বলেছেন: আল্লাহতালা সয়ং এই বিয়েতে
আদেশ কয়েছিলেন তাই নবীজী
এই বিয়েতে সম্মতি দিয়েছিলেন।
আল্লাহর আদেশ যদি আমরা মানি
তা হলে তার প্রিয় হাবিব আখেরী
পয়গম্বর মানবেন না।
কোরানের আয়াত আছে এই বিষয়ে? আয়শা রা: এর বিয়ে ঠিক হয়েছিলো অন্য লোকের সাথে। খাদেজা রা: মারা গেলে ঐ বিয়ে ভেঙ্গে দিয়ে রাসুল সা: এর সাথে বিয়ে ঠিক হয়।
আল্লাহ যদি ঠিক করেই রাখেছিলো তবে ঐ লোকের সাথে কেন বিয়ে ঠিক হয়েছিলো
এটা সাধারন একটা ঘটনাকে আপনারা অলৌকিক ঘটনা বানাতে চান এই যা।
১৫০০ বছর আগে এটাই ছিলো বিয়ের সেটা তো আমি বললামই। সমাজে সেটাই ছিলো নিয়ম।
কিন্তু এটা কি ঠিক?
৯ থেকে ১২ বছরে একটা মেয়ে গর্ভবতি হলে মৃত্যুর ঝুকি থাকে। আগে হাজার হাজার নারী মারা গেছে। এখন যায়না।
এটা সহি ঐষী তরিকা হলে এই নিয়ম পাল্টাতে হতো না।
আপনি একটা জবাব দেন। আপনি কি ৫২ বছরের একজন মানুষের সাথে আপনার পরিচিত কোন ৬ বছরের মেয়েকে বিয়ে দেবেন? এই সুন্নতটাকে কেন মেরে ফেলবেন আপনি? কেন এই সুন্নত সমাজে মানুষ জিন্দা করছেনা????
১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৪৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মহান আল্লাহ ভালো জানেন কিসে মানুষের জন্য কল্যান
নিহিত আছে। মা আয়েশার বিয়ে ঠিক হয়েছিল সত্যি কিন্তু
জিব্রিল (আঃ) এর মাধ্যমে যখন হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে
জানানো হলো যে মা আয়েশাকে তার স্ত্রী হিসাবে নিবা'চন
করা হয়েছে তখন হযরত আবুবকর (রঃ) জানালে তিনি আগের
বিয়ে ভেংগে দেন। তখনকার সময়ে ওই বয়সেই বিয়ের রেওয়াজ
ছিলো বলেই মা আয়েশার বিয়ে ঠিক হয়েছিলো।
আপনারা শুধু নবীজীর ৬ বছরে মা আয়েশার বিয়ে নিয়ে
তুল কালাম করেন কিন্তু নবীজীর ২৫ বছর বয়সে ৪০ বছরের
বিধবা বিবি খাদিজাকে বিয়ে নিয়ে তো প্রশ্ন তোলেন না।
আমাদের কারো কি এমন মানসিকতা আছে যে ২৫ বছরে
একজিন ৪০ বছর বয়স্কা এক বিধবা নারীকে বিবাহ করবে?
নবীজীর ১১ জন স্ত্রীর ১০ জনই ছিলেন বিবাহিতা শুধু মাত্র মা
আয়েশা ছিলেন কুমারী। আল্লাহ তার অনেক কুদরত প্রমাণের
জন্যই এই বিয়ে নিবা'চন করে ছিলেন।
২০| ১৬ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৫৬
শার্দূল ২২ বলেছেন: নুরু ভাই আমার এবং নতুনের জবাবে আপনি বোঝাতে চাচ্ছেন যে নবিজি ৬ বছরের বয়সের আয়েশাকে বিয়ে করেছেন, এই নিয়ে একি প্রশ্ন নতুন ভাইও করেছে আপনি সেটা জবাব দেন। তারপর বলছি,
১৭ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৫৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহর আদেশে জিব্রিল (আঃ) এর মারফত ওহি নাজিল
করে হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর সাথে মা আয়েশার বিয়ে
নিধা'রণ করেছিলেন। সতরাং আল্লাহার কথার বরখেলাপ
করাকি কারো সাধ্য আছে? যদিও ৬ বছর বয়েসে মা
আয়েশার বিয়ে হয় কিন্তু তারা দাম্পত্য জীবন শুরু করেন
তিন বছর পরে যখন তিনি প্রাপ্ত বয়স্কা হন।
২১| ১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০২
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
মহান আল্লাহ ভালো জানেন কিসে মানুষের জন্য কল্যান
নিহিত আছে। মা আয়েশার বিয়ে ঠিক হয়েছিল সত্যি কিন্তু
জিব্রিল (আঃ) এর মাধ্যমে যখন হযরত মোহাম্মদ (সঃ) কে
জানানো হলো যে মা আয়েশাকে তার স্ত্রী হিসাবে নিবা'চন
করা হয়েছে তখন হযরত আবুবকর (রঃ) জানালে তিনি আগের
বিয়ে ভেংগে দেন। তখনকার সময়ে ওই বয়সেই বিয়ের রেওয়াজ
ছিলো বলেই মা আয়েশার বিয়ে ঠিক হয়েছিলো।
তখনকার রেওয়াজ কম বয়সে বিয়ের বিষয়টা নিয়ে আমি তো কিছু বলিনাই।
আমি বলেছি ৬ বছরে বিয়ে ঠিক কি না। মহামানব রেওয়াজ মানবে না ঠিক কাজটা করবে।
আর সৃস্টিকতা যদি আগেই ঠিক করে রাখে তবে মেয়ের বাবা কেন তার মেয়ের বিয়ে সমাজের প্রচলিত নিয়মে ঠিক করবে? এবং একজনের সাথে কথা দেবার পরে সেটা ফিরিয়ে আনতে হবে???
কারন এই সবই মানব সমাজের সাভাবিক ঘটনা, অলৌকিক কিছু না। এটাকে শুধুই ধর্মের রং এ অলৌকিক বলে চালানোর চেস্টা করছে মানুষ।
আপনি বর্তমানে ৫২ বছরের কারুর সাথে ৬ বছরের বিয়ে সমর্থন করতে পারবেনা না। কোন সুস্থ মানুষই পারবেনা।
তাহলে এই জিনিস কিভাবে সৃস্টিকতার আদেশ হয়? যেটা কয়েক শত বছর পরেই মানুষ মেনে নেবে না?
১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তক' কোন সমাধান নয়।
আল্লাহ যেমন চান তেমনই
হয়। আল্লাহ চেয়েছেন মা
আয়েশার বিয়ে নবীজর সাথে
হবে তাই তাকে সপ্নে
বীজিকে বেহেশতের রেশমী
শাড়ী পরিয়ে মা আয়েশাকে
তার সামনে তুলে ধরেন। এ
কথাতো হযরত আবু বকর
জানতেন না। তাই তার মেয়ের
বিয়ের কথা অন্য লোকের সাথে
হয়। কিন্তু যখন জানলেন আল্লাহ
আদেশ করেছেন নবী (সঃ) এর
সাথে বিয়ে দিতে তখন তিনি
আগের বিয়ে ভেংগে দেন।
আল্লাহর আদেশে যখন এই বিয়ে তখন
কোন মুসলমান তা নিয়ে সমালোচনা
বা কটুক্তি করলে আমি নিন্দা জানাবোই,
এটা আমার ঈমানের সব থেকে নীচু স্তর।
২২| ১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮
নতুন বলেছেন: Allah's Messenger (ﷺ) said (to me), "You were shown to me in a dream. An angel brought you to me, wrapped in a piece of silken cloth, and said to me, 'This is your wife.' I removed the piece of cloth from your face, and there you were. "
: Sahih al-Bukhari 5125 :- Book 67, Hadith 61
এটা কি বিয়ের আগে স্বপ্ন দেখেছিলেন না কি বিয়ের পরে আয়শা রা: কে বলেছিলেন? এই হাদীসে বলে তিনি বিয়ের পরে বলেছেন!
এই হাদিসের সুত্র আপনার উপরের কমেন্টটি ঠিক না। তিনি বিয়ের আগে এটা বলেন নাই। বলেছিলেন আয়শা রা: কে বিয়ের পরে।
১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হাদিসটি খুঁজে পেয়েছেন ঠিকই কিন্তু
বুঝলেন ভুল। নবীজীকে আল্লাহ যে সপ্ন
দেখিয়েছিলেন তা বিয়ের পরে মা
আয়েশাকে বন'না করেছেন নবীজী।
২৩| ১৭ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৮
নতুন বলেছেন: এই রকমের কাজের জন্যই ধর্ম সাধারন মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা হারাচ্ছে।
আপনি নিজেও ৫২ বছরের পুরুষের সাথে ৬ বছরের মেয়ের বিয়ের কথাতে রাজি হবেন না।
কিন্তু ঠিকই এটার পক্ষে কথা বলে যাচ্ছেন।
এটাকে কি বলবো সেটাই বুঝতে পারছি না।
১৭ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভাই আল্লাহ মনে হয় একটা ভুল সিদ্ধান্ত দিয়ে ফেলেছেন"
আপনি তাঁকে ক্ষমা করে দিন আর নাস্তিকদের সুরে সুর তুলুন।
তাদের দেবতারা যে কাজ করেছে তাকে লিলা ভাবুন আর আমাদের
প্রিয় নবী ও তার পরিবারকে হেনস্তা করুন!
এ বিষয়ে আমি আর আপনার সাথে বাহাস
করতে চাইনা, কারন আমি আপনার মতো
বিজ্ঞ আলেম নই! ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন,
তবে আপনার এই মনোভাবের জন্য আমি
আপনার উপর খুশী নই।
১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ২:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভাই আল্লাহ মনে হয় একটা ভুল সিদ্ধান্ত দিয়ে ফেলেছেন"
আপনি তাঁকে ক্ষমা করে দিন আর নাস্তিকদের সুরে সুর তুলুন।
তাদের দেবতারা যে কাজ করেছে তাকে লিলা ভাবুন আর আমাদের
প্রিয় নবী ও তার পরিবারকে হেনস্তা করুন!
আপনি দয়া করে এই ভিডিওটি দেখুন, হয়তো কিছু বুঝতে পারবেন
২৪| ১৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:৪৮
বিটপি বলেছেন: আমার মনে হয় তথ্যে কোন গড়মিল আছে। মাত্র একটি হাদিসে উল্লেখ আছে যে আয়েশা (রা) এর বয়েস তখন ছয় বছর ছিল। অন্য কোন হাদীসে তাঁর বয়েসের উল্লেখ নেই। সে থেকে ধারণা করা যায়, আয়েশা (রা) বিয়ের সময়ে বিয়ের উপযুক্ত বয়েসেই উপনীত হয়েছিলেন। তাছাড়া বিভিন্ন ঘটনায় এটা প্রমাণ হয় যে তিনি হযরত আলী (রা) এর সমবয়েসী বা তাঁর চেয়ে বড় ছিলেন, তিনি আলী (রা) কে স্নেহসূলভ বাক্য বলতেন। রাসূল (স) মসজিদে খুতবা শুরু করতেন না, আয়েশা (রা) উপস্থিত না হলে, একটা বাচ্চা মেয়ের জন্য কেন তিনি অপেক্ষা করবেন? তিনি প্রায় আড়াই হাজার হাদীস বর্ণনা করেন। একটা ১৭ বছর বয়েসী মেয়ের এত হাদীস স্মরণে থাকে কি করে?
একটা ইতিহাসের বইতে দেখেছিলাম রাসূল (স) এর সবচেয়ে তরুণী স্ত্রীর নাম ছিল জুয়াইরিয়া (রা)। বিয়ের সময়ে তাঁর বয়েস ছিল ১৫ বছর। আরেকটা ব্যাপার এখানে আছে। আয়েশা (রা) যে আড়াই হাজার হাদীস বর্ণনা করেছেন, তার মধ্যে রাসূলের (স) দাম্পত্য জীবন সম্পর্কিত কোন হাদীস নেই। তাই বলা চলে, আয়েশা (রা) যতটা না তাঁর স্ত্রী ছিলেন, তার চেয়ে অনেক বেশি একজন যোগ্য শিষ্য হিসেবে তাঁর সঙ্গে জীবন কাটিয়েছেন।
১৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৩:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভালোইতো পল্টি দিলেন!
আল্লাহ আপনাকে সহি বুঝ
দান করুন। আমিন!
২৫| ১৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৫৩
পুকু বলেছেন: আমার ছোট একটা প্রশ্ন,আপনি কি মুসলিম ধর্মের ঠিকাদার?কাল যদি কোনো পাগল কোনো মহান ব্যক্তিকে গালিগালাজ করে তবে কি আপনি রেগে যাবেন না ignore করবেন? যদি রেগে যান তবে বলবো ধর্মের বিষয়ে আপনার বেশী চুলকানি।পাপি পাপের প্রয়শ্চিত্ত ভোগ করবে।আপনি নিজের পশ্চাৎদেশ চুলকিয়ে ক্ষত বিক্ষত করেন কেন?সেই কারনে প্রথমেই প্রশ্ন করেছিলাম আপনি কি মুসলিম ধর্মের ঠিকেদার?মনে রাখবেন তাল গাছকে কেউ ....ল গাছ বললেই সেটা ....ল গাছ হয়ে যায় না।আপনার মতো লোকেরা সমাজে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।
১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ২:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঈমানের তিনটি স্তর থাকে।
প্রথমত ইসলাম বা নবী রাসুল
দের উপর কেউ কালিমা লেপন
করলে জিহাদ করো।
২য় স্তর জিহাদ করতে না পারলে
মুখে প্রতিবাদ করো।
৩য় স্তর যদি তাও না পারো তা হলে
মনে মনে ঘৃণা করো।
এখন আপনি বলেন আপনার ঈমান কোন
স্তরে আছে না কি নাই। যদি মুসলমান না
হন তা হলে ভিন্ন কথা।
২৬| ২০ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৬
পুকু বলেছেন: আপনাদের তীব্র ইমানকে প্রশমিত করতেই নুপুর শর্মাদের আর্বিভাব।
২১ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৩:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নুপুর শর্মার মুরীদ!
২৭| ২২ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:৩০
পুকু বলেছেন: আপনার লেখার মতো আপনার ধারণাটাও ভুল।
১৭ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ২:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হয়তোবা,
হয়তো নয়!
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জুন, ২০২২ রাত ২:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
হযরত মোহাম্মদ (স: ) কম বয়সর নারীকে বিয়ে করেছিলেন, ইহা নিয়ে কোন বিতর্ক নেই; উনার বিয়ে উনি করেছেন; যদি কেহ উনার সমালোচনা করে, উনি সেটার উত্তর দিচ্ছেন না, কোনভাবে দায়ী হচ্ছেন না। অন্যদের তাতে সমসয়া কেন?