১| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ২:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ন্যাটো ও ওয়ারশ প্যাক্টের শত্রুতা কোনভাবে কমছে না; তবে, পুটিনের প্ল্যানটা দর্বল হয়েছে।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ২:০৭

গরল বলেছেন: প্রেসিডেন্ট নজিবুল্লার হয়ে আফগানিস্তানে যুদ্ধ শুরু করেছে কে, সোভিয়েত। ইরাক ইরান যুদ্ধ কার সৃষ্টি, সোভিয়েত কারণ দুপক্ষের কাছেই অস্ত্র বিক্রি। ইরাক কার মদদে কুয়েত দখল করেছিল, রাশিয়া। সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ কার মদদে শুরু হয়েছিল, রাশিয়া, সরকার ও বিরোধী উভয় পক্ষের কাছেই অস্ত্র সরবরাহ করেছে রাশিয়া। এমন কি সিরিয়া সরকার তার নিজের দেশের জংণের উপর গ্যাস বোমা মেরেছিল, সেগুলো দিয়েছিল কে? এর পরেই না ন্যাটো সেখানে গিেছিল। যুগোশ্লভিয়াতে সার্বিয়া কার মদদে যুদ্ধ শুরু করেছে? ন্যাটো অগ্রসর না হলে তো বসনিয়ান বলে কোন জাতি আজ পৃথিবীতে টিকে থাকত না। পৃথিবীর যত সন্ত্রাসী গোষ্ঠি তার ৯৯ ভাগ ব্যাবহার করে একে-৪৭, এগুলো সরবরাহ করে কারা?

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৩:২০

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ সমার্থ করি না। আবার করি! "পৃথিবীতে ক্ষমতার ভারসাম্য দরকার" এই কথাটার জন্য সমর্থন করি; কারণ আসলেই "কিছুদিন পর ইউক্রেনের মাটি ব্যবহার করে ন্যাটোর ছদ্মবেশে আমেরিকা রাশিয়া ধ্বংস করত"।

চীনের অর্থনৈতিক উত্থান ও তাদের বর্তমান যে পলিসি, সেটাকে সাপোর্ট করি না; কিন্তু আম্রিকার বিপরীতে দ্বিতীয় একটা শক্তি দরকার। এক সময় হয় চীন মহা শক্তি হয়ে যাবে। তখন দ্বিতীয় যে শক্তি দাড়াবে; আমি যদি তখন জীবিত থাকি, তখনও আমি বলবো, সেটা দরকার।

"গরীব এবং কমজোর দেশগুলির জন্য একটা না একটা জায়গা থাকা দরকার"; কিন্তু রাশিয়া বা চীন সেই জায়গা হয়ত হয়ে উঠতে পারবে না। হয়ত এক সময় পারবে। হতে পারুক বা না পারুক, একটা দ্বিতীয় শক্তি অবশ্যই থাকা দরকার। তা না হলে সব গুবলেট হয়ে যায়।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৩:২৬

সোবুজ বলেছেন: মানবতার জয়গান করতেই হবে।অন্যায় যুদ্ধের বিরোধিতা এবং ন্যায় যুদ্ধের সমর্থন করাও মানবতা।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:০৭

বিটপি বলেছেন: আমারিকা যখন ইরাক আফগানিস্তান ও লিবিয়ায় বর্বরতা চালায়, রাশিয়া তখন নীরব দর্শক হয়ে থেকেছে। কোন প্রতিবাদ করেনি। আমেরিকার বর্বরতার প্রতিবাদ নিজ দেশ থেকে হয়েছে, কিন্তু অন্য কোন দেশ করেনি - কারণ বর্বরতার শিকার হয়েছিল নিরীহ মুসলিমেরা। আজকে এটাকে ইউক্রেন আক্রমণের বাহানা হিসেবে ব্যবহারের কোন সুযোগ রাশিয়ার নেই।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৩০

সাসুম বলেছেন: পুতিন সম্প্রতি তার এক ভাষণে বলেন:
"আমি ইউক্রেনের জনসাধারণের কান্না দেখে মোটেও বিচলিত নই। কারণ আমি ফিলিস্তিন, ইরাক, আফগানিস্তান, সিরিয়া, লিবিয়ান বৃদ্ধ নারী শিশুদের বিবস্ত্র কান্না দেখে দেখেই বড় হয়েছি। ধিক্কার জানাই ইউরোপ তথা পশ্চিমা বিশ্বকে তখন কোথায় ছিলো তাদের মানবিক নিষেধাজ্ঞা"। -পুতিন।

১মতঃ এই কথা পুতিন কোথাও বলেনি। আবার বাংগু এটা নিজের মন মত বানিয়েছে।


আপনার মত অসভ্য, নিচূ মানসিকতার ও হিংস্র মানুষে ভর্তি বাংলাদেশ। আপ্নার এই যে অন্যায় আগ্রাসন এর প্রতি ভালোবাসা এই জন্য আপনার চিন্তার উপর একদলা থুঃ

মোসলমান মারলে আফসোস আর নাস্তেক নাসারা ইহুদি মারলে খুশি?? এই আপনার মানভোদা??? আপনার সিলেক্টিভ মানভোদার প্রতি ছেপ মাইরা গেলাম।

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:২৭

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: পুচিন ঠিক বলেছেন। কাজেই প্রমান

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: খুব শ্রীঘই আমেরিকা নড়েচড়ে উঠবে। কঠিন এক ধাক্কা খাবে রাশিয়া।

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:০৮

অধীতি বলেছেন: বর্তমান রাশিয়াকে এটার জন্য সঠিক মনে হচ্ছে।

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: এক মাস ধরে আমি ''জেনারেল'' হয়ে আছি।

১১| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ ভোর ৪:৩০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: পুতিনের সম্প্রতি কোন ভাষণে এমন কথা বলেছে? চোখে পড়েনি!

১২| ১০ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: এই ভাষণ কি কেউ শুনেছেন?