নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
২০১৫ সালের আগে বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় দেড় কোটি গবাদি পশু আসতো ভারত থেকে, যার মূল্য প্রায় ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৪ সালে মোদী সরকার ক্ষমতায় এসে হঠাৎ করে ভারতের গরু সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দেয়। উদ্দেশ্য বাংলাদেশের মুসলমানদের গরুর গোশতের সংকটে ফেলা। মোদীর সেই অপকর্মে সাময়িক সংকটে ফেললেও ঘটনাটি ‘শাপে বর’ হয়ে গেছে। ২০১৫ সালের ১ এপ্রিল ভারতের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের এক নির্দেশনার পর সেই দেশ থেকে বাংলাদেশে গবাদি পশু রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বাংলাদেশে গবাদি পশু, বিশেষ করে গরুর মাংসের দাম কয়েকগুণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা জেগেছিল। তবে সে আশঙ্কা সত্যি হওয়ার পরিবর্তে বাংলাদেশ মাংসের গরু উৎপাদনে স্বনির্ভর হয়ে গেছে বলে দাবি করছে সরকার এবং খামারিরা। পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-তিস্তার হাজার হাজার চরে গরুর বাথান এবং গ্রামের কৃষকরা ঘরে ঘরে গরু প্রতিপালন করে দেশে গোশতের চাহিদা মিটিয়ে ভারতে উচিত জবাব দিয়েছে। ২০১৫ সালের সেই নিষেধাজ্ঞার জন্য প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. শেখ আজিজুর রহমান ভারত সরকারকে ধন্যবাদ দিয়েছেন। তার মতে, ২০১৫ সালে ভারত সেই সিদ্ধান্ত না নিলে বাংলাদেশ মাংসের জোগানে স্বনির্ভর হতে পারতো না। তিনি বলেন, মোদী সরকার নিষেধাজ্ঞা না দিলে আমরা বুঝতে পারতাম না, আমাদের মধ্যে কতটা উদ্ভাবনী ক্ষমতা লুকিয়ে আছে। আমাদের খামারিরা, কৃষকরা দিনরাত পরিশ্রম করে সেই ঘাটতিটা পুষিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা প্রথমে ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম, ভেবেছিলাম গরুর মাংসের কেজি এক হাজার টাকা হয়ে যাবে৷ তা কিন্তু হয়নি। (গরুর মাংসের দামে) আমরা এখন মোটামুটি সহনীয় মাত্রায় আৃছি। (পশুর) খাবারের দামটা নিয়ন্ত্রণে নিতে পারলে আরো সহনীয় মাত্রায় যেতে পারতাম। বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহ এমরান বলেন গবাদিপশুর খাদ্য আমদানির কাজটি মাত্র তিন ব্যক্তির হাতে বন্দি। তারা প্রতি কোরবানিতে খাদ্যের দাম বাড়ায়। সেটা আর কমায় না। পরে সারা বছর ওই দামেই বিক্রি করে। গো খাদ্যের অতিরিক্ত দামের বিষয়টি স্বীকার করেছেন প্রাণিসম্পদের মহাপরিচালকও৷ তবে তিনি বলেন, ‘‘যাদের হাতে মার্কেটটা রয়েছে, সব সময় তাদের উপর কঠোর হওয়া যায় না। কারণ, তিন মাস ব্যবসা না করলেও তাদের হবে। কিন্তু আমাদের পশু তো তিন মাস না খেয়ে থাকতে পারবে না"।
বাংলাদেশে সারা বছর যত পশু জবাই হয়, তার প্রায় সমান সংখ্যক পশু জবাই হয় কোরবানির সময়ে। এক সময় কোরবানির বাজারসহ সারা বছরের বাজারের বড় একটা অংশ ভারত থেকে আসতো। এখন কোরবানির সময় ভারত থেকে গরু আসে না বললেই চলে। সারা বছর যা আসে, তার পরিমাণও খুবই কম। ভারত থেকে বাংলাদেশে বৈধ পণ্যের মতো গরু আনার সুযোগ কখনোই ছিল না। গরু আসতো অনানুষ্ঠানিকভাবে। ভারত থেকে গরু বাংলাদেশে ঢোকার পর দেখানো হতো, গরুগুলো মালিকানাহীনভাবে সীমান্ত এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছিল। এরপরের ধাপে সীমান্তরক্ষীরা গরুগুলোকে এক জায়গায় নিয়ে আসতো৷ সেখান থেকে ৫০০ টাকা ফি দিয়ে গরুর প্রকৃত মালিকরাই গিয়ে মালিকানা দাবি করতো এবং গরু নিয়ে আসতো। এই পদ্ধতিটিই মোটামুটি সবচেয়ে স্বীকৃত ছিল। এর বাইরে বাঁশ-রশি দিয়ে একটা যন্ত্র তৈরি করতো চোরাকারবারিরা৷ সেটির সাহায্যে এক পাশ থেকে অন্যপাশে কাঁটাতারের বেড়ার উপর দিয়ে গরু নিয়ে যেতো তারা৷ তাছাড়া নদী-জঙ্গলে ঢাকা এলাকায় সবার চোখ এড়িয়েও গরু আসতো বাংলদেশে। এক সময় ভারত থেকে গরু আনাই ছিল সীমান্ত এলাকার বড় ব্যবসা। সীমান্তের অনেক মানুষ সারাদিন এই কাজে ব্যস্ত থাকতো। প্রতিদিন অন্তত এক হাজার গরু আসতো। সিপিডির করা ‘বাংলাদেশ'শ ফরমাল অ্যান্ড ইনফর্মাল এগ্রিকালচারাল ট্রেড উইথ সার্ক কান্ট্রিজ' শীর্ষক এক পেপারে বলা হয়, অনেকের মতে, বাংলাদেশ ভারতের অনানুষ্ঠানিক এই বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার। এখন ভারত থেকে গরু আসা মোটামুটি বন্ধই বলা চলে। কিছু কিছু জায়গা দিয়ে যেখানে কাঁটাতারের বেড়া নেই, সেখানে খুবই ঝুঁকি নিয়ে কেউ কেউ গরু নিয়ে আসে। কিন্তু এর সংখ্যা এতটাই কম যে, তা ধরার মতো নয়। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. শেখ আজিজুর রহমানের মতে, বর্তমানে বাংলাদেশে ৬ লক্ষাধিক খামার আছে। ২০১৫ সালের আগে এটা ২ লাখের কম ছিল। তিনি বলেন, ‘‘আরেকভাবে এটাকে তুলনা করা যেতে পারে, ২০০৯-১০ সালে যেখানে আমরা ১২ দশমিক ৬০ লাখ মেট্রিক টন মাংস উৎপাদন করতাম। ২০১৯-২০ সালেই সেটা পৌঁছে যায় ৭৬ দশমিক ৭৪ লাখ মেট্রিক টনে। ২০১৪ সালে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর ৬ বছর থেকে ভারতের গরু সীমান্ত দিয়ে খুবই কম আসছে। এই সময়ে বাংলাদেশের কৃষকরা নানান পন্থায় গরু প্রতিপালন করে গবাদি পশু খাতকে স্বাবলম্বী করে তুলেছেন। সংকটকে কাজে লাগিয়ে চিন্তাশক্তি কর্মোদ্যমের মাধ্যমে যে সম্ভাবনার সৃষ্টি করা যায়; বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের কৃষকরা তার নজীর সৃষ্টি করেছেন। যুগ যুগ ধরে ভারতীয় গরুতে বাংলাদেশের ভোক্তাদের গোশতের চাহিদা মেটানো হলেও এখন দেশের উৎপাদিত গরুতেই চাহিদা পুরণ সম্ভব হচ্ছে।সুতরাং বলতেই হয় গরু রপ্তানীদে ভারতের নিষেধাজ্ঞা বাালাদেশের জন্য আশীর্বাদই হয়ছে।
সূত্রঃ বিবিসি নিউজ
সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]
২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ আপু
এটা আশা জাগানিয়া কথা
যে বাংলাদেশ গরু ছাগলে
স্বয়ংসম্পুর্ন হয়ে উঠেছে !!
নাম কমুনা আপু, নাম কইলে
চাকরি থাকবেনা !
২| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: ভারত সরকার গরু রপ্তানি নিষিদ্ধ করা কে আপনি অপকর্ম বলছেন কেন।এটা তারা করতেই পারে।আমাদের দেশ থেকে অনেক কিছু রপ্তানি নিষিদ্ধ।সেটা আমরা করছি আমাদের ভালোর জন্য।
পঞ্জাব বা হরিয়ানা থেকে ট্রাকে বা হাটিয়ে বাংলাদেশ আনতে গরুকে অনেক কষ্ট দেয়া হয়,যারা গরুকে সম্মান করে তাদের অণুভুতিতে আঘাত লাগে।আমরা যদি ভিকটিমের স্থানে নিজেকে স্থাপন করে চিন্তা করি তা হলে অনেক অযৌক্তিক কাজ বন্ধ হয়ে যাবে,যেটা প্রতিটা মানুষের করা দরকার।
২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভারত সরকার গরু রপ্তানি নিষিদ্ধ করা কে আপনি অপকর্ম কেডা কইলো !!
ফারাক্কার পানি বন্ধ এটাও দোষের না !!
আমরাতো কইছি ভারক হরু রপ্তানি বন্ধ ক্বইরা
আমাগো কপাল খুইলা দিছে !!
গরুর কষ্টে আপনার ঘুম হারাম
আর গরু খাবার অপরাধে মানুষ পিটােইয়া
মাইরা ফালানোতে আপনার চোখে পানি আসে না !!
৩| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:২৮
আল-ইকরাম বলেছেন: আল্লাহ্ যা কিছু করেন বান্দার মঙ্গল তার মধ্যেই নিহিত। ঈদ মোবারক নুরু ভাই। ভাল থাকুন। নিরাপদে থাকুন।
২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৫৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহ যা করেন তা বান্দার মঙ্গলের জন্য
এ্ইমর্ম বানীটি মানতে অনেকেরেই
গা জ্বলে !!
৪| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৩৬
রানার ব্লগ বলেছেন: ব্যাপারীদের সাপে বড় কিন্তু ক্রেতাদের মাথায় হাত। ২০ মন ওজনের এক গরুর দাম হওয়া উচিৎ ৪ লাখ ৯৬ হাজার টাকা ৬২০ টাকা দরে কিন্তু ব্যাপারি হাকাচ্ছে ৪৯ লাখ টাকা এক টাকা কমও না বেশি তো অবশ্যই। ছোট গরুর ও একই অবস্থা। ভারোত থেকে গরু আসলে এই সব মৌসুমি ব্যাপারীদের দৌরত্ম কমতো। সাধারন জনগণ সাধ্যের মধ্যে শান্তি মতো কোরবানী দিতে পারতো
২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:০১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এবার কিন্তু তুলনামূলক ভাবে বাজার দরেই
পশু কেনা বেচা হয়েছে। ৪ মন ওজনের গরু
এক লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে !!
৫| ২০ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৫৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সঠিক বলেছেন। অনেক কিছুই আছে যেগুলি ভারত থেকে আসার কোন দরকার নাই।
২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দাদারা কথানাই বার্তা নাই
এক্ এক সময় এক এক
জিনিসের দাম বাাড়িয়ে
আমাদের সাথে মজা লয় !!
পেয়াজে আমরা এখন মোটামুটি
সচ্ছল !!
৬| ২০ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৬
সাসুম বলেছেন: @রানার ব্লগ ভাই-
এই জন্য একটা বুদ্ধি দেই। আমি যেটা করে চলি হত ১০ বছর ধরে।
আমি প্রতি বছর কোরবানি শেষ হওয়া মাত্র গ্রামে চলে যাই। ২ টা বাছুড় কিনি, কিনে একটা গরিব লোকের হাতে তুলে দেই।
বলে দেই- এই দুইটা দেখাশোনা করার দায়িত্ব তোমার। মাসে মাসে আমি কিছু টাকা পাঠাব খাওয়া খরচ বাবদ। তুমি নিজের মত করে পালবা। ২ বছর পর সেটা উপযুক্ত হয় দামড়া গরু হিসেবে। পাওয়া যায় প্রচুর দাম। একটা আমি কোরবানির জন্য রাখি আরেক টা সেল করে তারে টাকা দেই বা অল্প টাকা নিয়ে সেই টাকা থেকে আবার নতুন গরুর বাছুর কিনে দেই। ৯০% টাকা তার।
এভাবে করতে কর্যতে আমার একটা চেইন দাঁড়িয়ে গেছে। গ্রামের ৬ টা পরিবারে আমার গরুর বাছুর আছে। মাসে হাজার দশেক টাকা দেই। খাওয়া বাবদ। মেডিসিন ফ্রি যদি লাগে। চাচার দোকান আছে আমার সেখান থেকে।
গ্রামের কয়টা মানুষ উপকার পায়, আমার আত্মীয় স্বজন রা গরু লাগলে আমার সেই গরিব দের গ্রামে যায়। গিয়ে কিনে নিয়ে আসে।
সবাই লাভবান। আমার লাভ করার দরকার নাই কারন আমার আসল উদ্দেশ্য ছিল কোরবানির গরু পাওয়া ফ্রি তে একদম ঘাস খাওয়ানো গরু। আর গরিব মানুষ রাও খুশি টাকা, গরু, পায়। বছর শেষ একটা ভাল এমাউন্ট পায়। অন্তত কিছু উপকার হয় তাদের । আমার গরু কিনা বা কোয়ালিটি নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। এবার আব্বাকে বলেছি- অন্তত ১০ টা পরিবার খুজে বের করতে। তাদের কে কিনে দেব।
আপ্নিও ২ টা বাছুর নিয়ে এই কাম শুরু করতে পারেন । হাহাহাহা
২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার মতো এনেকেই এই পন্থা অবলম্বন করে
লাভবান হয়েছেন !! তবে সবার পক্ষে এটা করা
নাও সম্ভব্ হতে পারে। সবার সে সুযোগও নাই
হয়তো।
৭| ২১ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:০৪
গফুর ভাই বলেছেন: বাংলার জনগন হল মাইঙ্কা চিপায় পরা দেশপ্রেমিক ।যদি ভারত থেকে গরু আসত তাহলে কোনদিন এত গরু ব্যাবসায়ি দেখা যেত কিনা সন্দেহ তার কারন হল,
১। বাংলার জনগণ সহজে চিপায় না পরলে ব্যবসায় নামে নাহ।অন্যতম ঊদারন হল পেয়াজ আমদানি।যেই দাম বাড়ল সয্য ক্ষমতার বাহিরে সবাই উদপাদক হয়ে গেল এমনকি বাসার ছাদে পেয়াজ এর চাষ শুরু করল।
২।বড় বড় বাটপার ব্যবসায়ি ফড়িয়া ট্রেডিং ব্যাবসায়ি যারা কোন দিন উৎপাদন করে ব্যবসা করে নাহ।চিন্তা করে খালি কিভাবে মাঝখান থেকে ক্রিম খেয়ে নিবে ।
৩। বড় দুই দলই সব মন্ত্রি এ ব্যবসায়ি তাও আবার ট্রেডিং , এমন সব সিধান্ত নেয় যা সব সময় ট্রেডিং বিজনেস যারা করে তারা সুবিধা পায়।সরকার থেকে প্রপার প্রেট্রোরাইজেশেন এর অভাব, অভাব বললে ভুল হবে আমার ধারনা।
যতদিন এই তিন পয়েন্ট এর মানুষ এক না হবে ততদিন আমাদের আর্ত্ননাদ শুনতে হবে
২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:০৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বাহ গফুর ভাই
দারু্ন কথা কইছেন !!
তবে সবার মাথায়্ এই
সহজ কথাটা ঢোকেনা !!
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯
জুন বলেছেন: পেপারে দেখেছি বাংলাদেশ গবাদি পশু বিশেষ করে গরুতে স্বয়ংসম্পুর্ন হয়ে উঠেছে । শুধু গো-খাদ্যের দামটা কমলে মাংসের দামও কমতো । কিন্ত গোখাদ্যর জন্য তিন জনের উপর নির্ভর করতে হয় । এই তিনজন কে বুঝলাম না নুরু ভাই । ভারতীয়দের উপর পেয়াজের নির্ভরতাটাও কিছুটা কমেছে মনে হয় ।