নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
অসাম্প্রদায়িক মানবতার কবি কাজী নজরুল ইসলাম। যার গান ও কবিতা যুগে যুগে বাঙালির জীবন সংগ্রাম ও স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রেরণার উৎস হয়ে কাজ করেছে। তিনি জন্মেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের এক দরিদ্র পরিবারের দুখু মিয়া হয়ে। নজরুল প্রায় ৩০০০ গান রচনা করেছিলেন এবং অধিকাংশ গানে নিজেই সুরারোপ করেছিলেন যেগুলো এখন "নজরুল গীতি" নামে বিশেষ জনপ্রিয়। গজল, রাগপ্রধান, কাব্যগীতি, উদ্দীপক গান, শ্যামাসঙ্গীত, ইসলামী গান বহু বিচিত্রধরনের গান তিনি রচনা করেছেন। ২০০৪ সালে বিবিসি বাংলার জরিপে শ্রোতাদের মনোনীত শীর্ষ কুড়িজন বাঙালির তালিকায় তৃতীয় কাজী নজরুল ইসলাম। ভারতে জন্ম হলেও মৃত্যুকালে কবি ছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় কবি। মাঝে ৭৭ বছর জুড়ে ছিল সৃষ্টি ও সৃজনশীলতার এক বিশাল ইতিহাস। মধ্যবয়সে এক দুরারোগ্য রোগে কবি বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেন। ১৯৪২ সালের শেষের দিকে তিনি মানসিক ভারসাম্যও হারিয়ে ফেলেন। এরপর যথেষ্ট চিকিৎসা সত্ত্বেও নজরুলের স্বাস্থ্যের বিশেষ কোন উন্নতি হয়নি। সেভাবেই তিনি ছিলেন কলকাতায়। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বাঙালিদের বিজয় লাভের মাধ্যমে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা লাভ করার পর কবি এলেন বাংলাদেশে।
বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের বিশেষ উদ্যোগে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ মে তারিখে ভারত সরকারের অনুমতিক্রমে কবি নজরুলকে সপরিবারে বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয়। এর আগে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান ভারতের কলকাতায় গিয়ে দেখে এসেছিলেন কবিকে। তাঁকে দেশে আনার সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছিল। ১৯৭২ সালের ২৪ মে অসুস্থ কবি দেখলেন স্বাধীন বাংলাদেশকে। কবির সঙ্গে ছিল কবির পুরো পরিবার। বড় ছেলে কাজী সব্যসাচী ও তাঁর স্ত্রী উমা কাজী, ছোট ছেলে কাজী অনিরুদ্ধ ও তাঁর স্ত্রী কল্যাণী কাজী এবং তাঁদের সন্তানেরা এসেছিলেন কবির সঙ্গে। কবির ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডি কে রায়ও এসেছিলেন সঙ্গে। তখন শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তৈরি হয়নি। বেলা সাড়ে ১১টায় তেজগাঁও বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমানের বিমানটি অবতরণ করার পর আনন্দে উদ্বেল হাজার হাজার মানুষ স্বাগত জানাল প্রিয় কবিকে। ধানমন্ডি ১৮ নম্বর সড়কে একটি ভবন নির্ধারণ করা হলো ‘কবি ভবন’ নামে। সে বাড়ির দিকেই রওনা দিয়েছিল কবিকে নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সটি। কবিকে রাখা হয়েছিল রাষ্ট্রীয় মর্যাদায়। কবির বাকি জীবন বাংলাদেশেই কাটে। ১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দে নজরুলকে স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদানের সরকারি আদেশ জারী করা হয়। বাংলা সাহিত্য এবং সংস্কৃতিতে তার বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ৯ ডিসেম্বর তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমাবর্তনে তাকে এই উপাধি প্রদান করা হয়।
১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ সরকার কবিকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করে। একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারিতে তাকে একুশে পদকে ভূষিত করা হয়। একুশে পদক বাংলাদেশের সবচেয়ে সম্মানসূচক পদক হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দে কবির সবচেয়ে ছোট ছেলে এবং বিখ্যাত গিটারবাদক কাজী অনিরুদ্ধ মৃত্যুবরণ করে। পরবর্তীতে ১৯৭৬ সালে নজরুলের স্বাস্থ্যেরও অবনতি হতে শুরু করে। জীবনের শেষ দিনগুলো কাটে ঢাকার পিজি হাসপাতালে। ১৯৭৬ সালে ২৯শে অগাস্ট ঢাকার পিজি হাসপাতালে কবির জীবনাবসান হয়। নজরুল তার একটি গানে লিখেছেনঃ
(ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে অন্তিম শয়নে কবি নজরুল ইসলাম)
"মসজিদেরই পাশে আমায় কবর দিয়ো ভাই
যেন গোরের থেকে মুয়াজ্জিনের আযান শুনতে পাই":
কবির এই ইচ্ছার বিষয়টি বিবেচনা করে কবিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে সমাধিস্থ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় এবং সে অনুযায়ী তার সমাধি রচিত হয়। তবে প্রমিলা দেবীর শেষ ইচ্ছা ছিল তাঁর স্বামীকে যেন তাঁর কবরের পাশে (চুরুলিয়ায় নজরুলের পৈতৃক বাড়িতে) সমাধিস্থ করা হয়। কিন্তু প্রমিলার শেষ ইচ্ছাটি আর পূরণ হয়ে উঠে নি। কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় কবির মর্যাদা দেওয়া হয়। তার রচিত "চল্ চল্ চল্, ঊর্ধগগনে বাজে মাদল" বাংলাদেশের রণসংগীত হিসাবে গৃহীত। নজরুলের জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী প্রতি বছর বিশেষভাবে উদযাপিত হয়। নজরুলের স্মৃতিবিজড়িত ত্রিশালে (বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলায়) ২০০৫ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় নামক সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় কবির স্মৃতিতে নজরুল একাডেমি, বুলবুল ললিতকলা একাডেমী ও শিশু সংগঠন বাংলাদেশ নজরুল সেনা স্থাপিত হয়। এছাড়া সরকারিভাবে স্থাপিত হয়েছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান নজরুল ইন্সটিটিউট- ঢাকা শহরের একটি প্রধান সড়কের নাম রাখা হয়েছে কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ। জাতীয় কবি, গণমানুষের কবি, বিদ্রোহী কবি, সাম্যবাদী কবি কাজী নজরুল ইসলামের মর্যাদা ও গুরুত্ব একবিংশ শতাবব্দীতেও অপরিসীম। স্বাধীন বাংলাদেশে বিদ্রোহী কবির আগমনের দিনে তাকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধায়।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম ফেসবুক-১ ফেসবুক-২
[email protected]
২৪ শে মে, ২০২১ ভোর ৪:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রেম, দ্রোহ ও সাম্যের কবি।
২| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৫০
মা.হাসান বলেছেন: আমাদের লাল্লু ভাই কিন্তু মস্ত বড় নজরুল গবেষক। উনি আগের নিক থেকে মন্তব্য করেছিলেন- নজরুল আগে সেকুলার ছিলেন না, ''কমু''দের কাছ থেকে সেকুলারিজম শিখেছেন। ভাবেন তো, কত বড় গবেষণা! ওনাকে নজরুল পদক দেয়া যায় কি?
নজরুল শিশু সেনার কথা জানা ছিলো না। নতুন জিনিস জানা হলো। অনেক ধন্যবাদ।
২৪ শে মে, ২০২১ ভোর ৪:০৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লাল্লু মিয়া বলে বলুক
নাইবা দিলাম কান।
না শুনিলাম তাহার গান
তাতে বাঁচে মান!!
৩| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ১:০৩
জটিল ভাই বলেছেন:
যারে হাত দিয়ে মালা দিতে পারো নাই,
কেনো মনে রাখো তারে?????
নজরুলের এই প্রশ্ন আমায়
প্রতিনিয়তই তাকে নিয়ে ভাবায়........
২৪ শে মে, ২০২১ ভোর ৪:০৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভাবুন ভাবুন !
জটিল ভাবে ভাবুন
অন্য কেউ ভাবার আগে
একটা গুল্লি মারুন!
৪| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ১:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর একটা ভালো উদ্যোগ ছিল এটা। কোন রাজনীতি না বরং মনের তাগিদে উনি কাজটা করেছিলেন। দেশের মানুষও খুব খুশি হয়ে ছিল।
২৪ শে মে, ২০২১ ভোর ৪:১০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যথার্থ বলেছেন ! বঙ্গবন্ধুর এ্ই মহতী উদ্যোগ
সার্বজনীন ভাবে স্বীকৃত !!
৫| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ১:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: মুরুব্বি আপনার তথ্যে কিছুটা ভুল আছে।
৭১ এ তাজউদ্দিন আহমেদ এবং উনার স্ত্রী অসুস্থ নজরুল দেখতে যান এবং কথা দেন- দেশ স্বাধীন হলে কবিকে সম্মান দিয়ে দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হবে।
২৪ শে মে, ২০২১ ভোর ৪:১২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খানসাব কথা অনেকেই দিতে পারে কিংবা দেয়
কিন্তু বাস্তবায়ন যিনি করেন তিনিই সেটার কৃতিত্ব
লাভ করেন। নেওয়া হবে আর নেওয়া এক কথা নয়।
৬| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ১:২১
জগতারন বলেছেন:
জ্বনাব নূর মোহাম্মদ নূরু সাহেবের আজকের উদ্যোগ;
সাম্য, প্রেম ও দ্রোহের কবি কাজী নজরুল ইসলাম স্বপরিবারে বাংলাদেশে আগমন
এই পোষ্টটি পাইয়া খুউব ভালো লাগিল।
তার পরও আমি কেমন যেন এখা্নে তথ্যগত
একটু ঘাটতি পাইলাম। সেকথা হইলঃ
"সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ ও ইহার সরকার প্রধান;
বঙ্গ বন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের বিশেষ উদ্যোগে
এবং বাংলাদেশের শুভাকাংক্ষী ভারতের প্রধান মন্ত্রী ইন্দ্রা গান্ধীর
কাছে এক আন্তরীক আবেদনের মাধ্যমে বাংলা ভাষার প্রানের কবি,
নব প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশে আনা হয়েছিল।
এই উদ্যোগের পিছনে প্রধান কারন ছিল;
বঙ্গ বন্ধু উপলব্ধি করিতে পারিয়াছিলেন যে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে
"সাম্য, প্রেম ও দ্রোহের কবি কাজী নজরুল ইসলাম"-এর বহুবিধ
গান, কবিতা, লিখা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বহুবিধ প্রেরনা যোগাইয়াছিল।
তাই বাংলা ভাষার প্রানের কবি,
নব প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশেই যথযথ মর্জাদা ও সম্মানে থাকাই শ্রেয়।
{আমি ১৯৭৩ সালে প্রিয় কবিকে দেখিতে দুইবার তার ধানমন্ডীর বাড়ীতে গিয়াছিলাম।}
২৪ শে মে, ২০২১ ভোর ৪:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জাগতারন দাদা কারন যাই থাকুক
বিষয় সেটা নয়।
বঙ্গবন্ধু উদ্যোগ নিয়েছিলেন
বলেই তিনি আমাদের দেশের
নাগরিকত্ব লাভ করেন এবং
জাতীয় কবির মর্যাদা পান।
৭| ২৪ শে মে, ২০২১ ভোর ৪:৩১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক রবীন্দ্র প্রেমিক নজরুলকে তুচ্ছ তাচ্ছল্য কেনো করে বুঝি না
২৪ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যাদের স্বভাব অপরকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা
তারা কোন বিচার বি্বেচনায় নয় স্বভাব দোষেই
তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে মানুষকে।
৮| ২৪ শে মে, ২০২১ সকাল ৭:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনাকে বাংলাদেশে নিয়ে আসা ছিলো ভালো সিদ্ধান্ত
২৪ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঠিক বলেছেন তো ?
আপনিতো থাকেন সবসময়
স্রোতের বিপরীতে। পরে কিন্তু
মত পাল্টাবেন না যেন।
৯| ২৪ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:১৪
শাহ আজিজ বলেছেন: সব গানে নজরুল সুর দিয়েছিলেন তাহলে বেচারা কমল দাশগুপ্তরে কোথায় রাখি ?
২৪ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আজিজ ভাই, আপনার ক্ষেভের কোন কারণ নাই কারণ
নজরুল প্রায় ৩০০০ গান রচনা করেছিলেন এবং অধিকাংশ গানে
নিজেই সুরারোপ করেছিলেন যেগুলো এখন "নজরুল গীতি" নামে
বিশেষ জনপ্রি। অধিকাংশের পরে যা থাকে তার কিছু না হয় তোলা
রইলো সুরকার কমল দাশ গুপ্তের জন্য! সুরকার কমলদাশ গুপ্তকে নিয়ে আমার নিবেদন।
১০| ২৪ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:০১
রাজীব নুর বলেছেন: আসানসোলের চুরুলিয়ায় নজরুলের বাড়ি আছে। সেই বাড়িতে আমি গিয়েছি।
২৪ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইউ ডিড গ্রেট জব !!
আপনাকে অভিনন্দন।
১১| ২৫ শে মে, ২০২১ রাত ১২:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: চুরুলিয়া আজও দরিদ্র একটা গ্রাম। রাস্তা ঘাট উন্নত নয়। চুরুলিয়ার কাছে যে নদীটা তাঁর নাম অজয় নদী।
২৫ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দারুন তথ্য !!
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: নজরুল ছিলেন হিন্দু মুসলমানের মিলনের কবি।