নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
ঐতিহাসিক কুরআন দিবস আজ। প্রতিবছর ১১ মে এটি পালিত হয়ে থাকে। ১৯৮৫ সালের ১১ মে কুরআনের মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করার জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঈদগাহ ময়দানে আয়োজিত সমাবেশে সংঘটিত হয় এক পৈশাচিক, নারকীয় হত্যাকান্ড। ১৯৮৫ সালের এই দিনে চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের গুলিতে আটজন মানুষ মৃত্যুবরণ করে। দিনটিকে স্মরণে রাখার জন্য সেই থেকে এই দিবস পালিত হয়ে আসছে। ঘটনার সূত্রপাত ভারতে ১৯৮৫ সালের ১২ এপ্রিল। এদিন ভারতের দুইজন উগ্র সাম্প্রদায়িকতাবাদী নাগরিক পদ্মপল চোপরা ও শীতল সিং কোরআনের সকল আরবি কপি ও অনুবাদ বাজেয়াপ্ত করার জন্য কলকাতা হাইকোর্টে একটি রীট আবেদন করে। রীটে বলা হয়, কুরআনে এমন কিছু আয়াত আছে যেখানে কাফির ও মুশরিকদের হত্যা এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রেরণা দেয়া হয়েছে, তারা কুরআনে উল্লেখিত সূরা বাকারার ১৯১নং আয়াত ও সূরা তওবার ৩১ নং আয়াতের রেফারেন্স দিয়ে মামলা দায়ের করেছিল। কোরআন যেহেতু কাফের মুশরিকদের বিরুদ্ধে লড়াই করা, তাদের হত্যা করার কথা বলেছে সেহেতু কুরআন একটি সাম্প্রদায়িক উস্কানী দাতা গ্রন্থ
এবং এই গ্রন্থ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার জন্ম দিতে পারে। তাই একে বাজেয়াপ্ত করার দাবি তুলে মামলা দায়ের করে। ভারতীয় সংবিধানের ২২৩ নং ধারা সি আর পিসি ১১৫(ক) ও ২৯৫ (ক) উদ্ধৃতি দিয়ে তারা আল কোরআনকে ভারতীয় সংবিধান বিরোধী বলে উল্লেখ করে। বিচারপতি মিসেস পদ্মা খাস্তগীর মামলা গ্রহণ করেন। তিনি ১২ই এপ্রিল এ বিষয়ে তিন সপ্তাহের মধ্যে এফিডেভিট প্রদানের জন্য রাজ্য সরকারের প্রতি নির্দেশ দেন। এ ঘটনায় গোটা ভারতে মুসলমানদের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিশ্বের প্রতিটি মুসলিম দেশ এর প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে।
কুরআনকে বাজেয়াপ্ত করার মামলার খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে কলকাতাসহ সারাবিশ্বে প্রতিবাদের ঝড় উঠে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়। ১০ মে জুমার নামাজ শেষে বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে হাজার হাজার ইসলামী ছাত্র-জনতার মিছিল ও সমাবেশে মিলিত হলে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। সারাদেশের মত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ঈদগাহ ময়দানে আয়োজন করা হয় এক প্রতিবাদ সমাবেশ। ১১ মে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ঈদগাহ ময়দানে আয়োজিত সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি করে পুলিশ। এদিন্ ইসলামী জনতা শুধুমাত্র দোয়া করার অনুমতি চাইলে তা না দিয়ে জনতার উপর গুলী বর্ষণ করে পুলিশ। এতে স্কুল ছাত্র, কৃষক, রিক্সাওয়ালা ও রেল শ্রমিকসহ গুলিবিদ্ধ হয়ে ৮ জন শাহাদাত বরণ করেন। ঘটনার দিন বেলা ১১ টার সময় সমাবেশের আহবায়ক মাওলানা হোসাইন আহমদকে এসপি অফিসে ডেকে সমাবেশ বন্ধ করার জন্য চাপ দেয়া হয়। কিন্তু ইসলামী জনতা দলে দলে আসতে থাকে ঈদগাহ ময়দানের দিকে। উপায় না দেখে ঈদগাহ ময়দানে ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন। শুধুমাত্র দোয়া করে জনতাকে শান্ত করে চলে যাবো নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গের সেই আবেদনও শুনেনি ম্যাজিষ্ট্রেট ওয়াহিদুজ্জামান মোল্লা। এসময় ওয়াহিদুজ্জামান মোল্লা সেই সুযোগ দেয়া হবে না বলে গালিগালাজ করতে থাকে, ব্যাটা মৌলবাদীদের দেখে নেবো বলেও প্রকাশ্য হুমকি দেয়। এসময় ইসলামী জনতা বিক্ষোভে ফেটে পড়লে ম্যাজিষ্ট্রেট ওয়াহিদুজ্জামান মোল্লার নির্দেশে এলোপাতাড়ি গুলী বর্ষণ শুরু করে পুলিশ। পুলিশের গুলীতে প্রথমেই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ১০ম শ্রেণীর ছাত্র শিবির কর্মী আব্দুল মতিন। হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। এ ঘটনায় শীষ মোহাম্মদ, রশিদুল হক, ৮ম শ্রেণীর ছাত্র সেলিম, সাহাবুদ্দীন, কৃষক আলতাফুর রহমান সবুর, রিক্সা চালক মোক্তার হোসেন ও রেল শ্রমিক নজরুল ইসলাম শহীদ হন। আহত হয় অর্ধ শতাধিক মানুষ। চাঁপাইনবাবগঞ্জের হাসপাতালে তিল ধারণের ঠাঁই না থাকায় আহতদের চিকিৎসার জন্য রাজশাহীতে পাঠানো হয়। ন্যক্কারজনকভাবে রাজশাহী নেয়ার পথেও আহতদের ওপর পুনরায় আক্রমণ চালানো হয়। বাড়ি বাড়ি তল্লাশির নামে হয়রানি করা হয়। নতুন করে পুলিশি নির্যাতনের পাশাপাশি মামলা দায়ের করা হয়। কুরআনের অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা যেখানে সকল মুসলমানের কর্তব্য সেখানে ইসলামী জনতার উপর গুলী বর্ষণ করে ইতিহাসের এক কালো অধ্যায় রচনা করেছিল বাংলাদেশের কিছু মুসলমান নামধারী পুলিশ। বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের নিদের্শদাতা ম্যাজিষ্ট্রেট ওয়াহিদুজ্জামান মোল্লা এখন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা। বর্বরোচিত এই হত্যাকান্ডের বিচারতো হয়ইনি, বরং উল্টো হয়রানি করা হয়েছিল মুসলিম জনতাকে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসী পরদিন ১২ মে সকল বাধা উপেক্ষা করে কারফিউ ভেঙে জুমার নামাজের পর নৃশংস হত্যা বর্বরতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে শোককে শক্তিতে পরিণত করতে রাজপথে নেমে আসে । এ দিকে সারা বাংলাদেশে এমন নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানানো হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জের এমন ঘটনা সারা বিশ্বব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করে। ১৩ মে প্রশাসনের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল পালন করে চাঁপাইনবাবগঞ্জের কুরআনপ্রেমিক মানুষ। মুসলমানরা বিশ্বব্যাপী এমন কাণ্ডজ্ঞানহীন আচরণের প্রতিবাদে ফেটে পড়লে ভারত সরকার তটস্থ হয়ে হাইকোর্ট রায়টি প্রত্যাহারের নির্দেশ দিলে ১৩ মে কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি বিসি বাসকের আদালতে স্থানান্তরিত করে এটি খারিজ করে দেয়া হয়। মহাগ্রন্থ পবিত্র কোরআন বাজেয়াপ্ত করার সাধ্য দুনিয়ার কারো নেই। কারণ পবিত্র এ গ্রন্থে আল্লাহ নিজেই হেফাজতকারী। হযরত মুহাম্মদ (সা) এর পূর্বে যে সকল নবী ও রাসূলের কাছে ওহি নাজিল করা হয়েছিল পরবর্তী অনুসারীরা নিজেদের স্বার্থ ও পছন্দ মাফিক তা কাটছাঁট করে মানুষের সামনে উপস্থাপন করেছে। কিন্তু কুরআন নাজিলের পর এর পরিবর্তনের জন্য ইসলামবিদ্বেষী চক্র যারপরনাই চেষ্টা করেছে, কিন্তু সফল হয়নি। ১৪ শ’ বছর পর্যন্ত চেষ্টা করেও এর কোনো কিনারা তারা করতে পারেনি। আল্লাহ তা’য়ালা এ প্রসঙ্গে বলেন, “উহারা কি দাবি করে যে কুরআন (আপনার) বানানো? তোমরা যদি তোমাদের দাবিতে সত্যবাদী হও তাহলে একটি সূরা অন্তত তৈরি করে নিয়ে এসো। আর এ ব্যাপারে আল্লাহ ব্যতীত যাদের প্রয়োজন বোধ কর, সাধ্যমত তাদেরকেও ডেকে আন।” (সূরা ইউনুস : ৩৮) তিনি পবিত্র কোরআনে আরও বলেনঃ “আপনি ঘোষণা করে দিন, জগতের সমগ্র মানব ও জিন জাতি মিলেও যদি এ ধরনের একখানা কুরআন তৈরির চেষ্টা করে, তাহলেও তা পারবে না, যদিওবা তারা পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করে।” (সূরা বনি ইসরাইল : ৩৮) ওই ঘ্টনর ৩৫ বছর পার হলেও আজ এ ঘটনার কোন বিচার হয়নি।মোল্লা ওয়াহিদুজ্জামান বেসরকারিকরণ কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে কর্মরত আছেন। যদিও জাল প্রমাণপত্র দাখিলের দায়ে তার মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল করা হয়। শহীদের রক্তে যারা হলি খেলে আনন্দে আত্মহারা হয়েছিল তাদের বিচার যদি এই দুনিয়ার আদালতে না হয় তদের বিচার আখেরাতের আদালতে হবে এই ভেবে নিজেদের শান্তনা খুঁজে শহীদের স্বজনেরা। এ দিনটিকে স্মরণ করতে প্রতি বছর ‘কোরআন দিবস' হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
সূত্রঃ পুনঃপ্রকাশ
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম ফেসবুক-১ ফেসবুক-২
[email protected]
১১ ই মে, ২০২১ বিকাল ৩:১৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জনাবা এভো এটা শুধু বাংলাদেশের চাপাই নবাবগঞ্জের প্রতিবাদ নয়।
এটা ছিালা ভারতীয় উগ্রবাদীদের কোরআন বাজেয়াপ্ত করার রীটের
বিরুদ্ধে বিশ্বের মুসলমানদের প্রতিবাদ। বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা
এমন কাণ্ডজ্ঞানহীন আচরণের প্রতিবাদে ফেটে পড়েছিলো বলেই
ভারত সরকার তটস্থ হয়ে হাইকোর্ট রায়টি প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়।
পরে ১৩ মে কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি বিসি বাসকের আদালতে
স্থানান্তরিত করে এটি খারিজ করে দেয়া হয়। বিশ্বব্যাপী প্রতিবাদ না হলে
তারা কি এ মামলা প্রত্যাহর করতো? সে যা হোক; এই দিনে যেহেতু
কোরআনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়ে ছিলে সেই কারনে এই দিনকেই
কোরআন দিবস পালন করবো। এটা আপনি ন করলেও ক্ষতি নাই।
কারণ অনেকেই করবেনা তাতে কোরআনের কিছু যাবে আসবে না।
২| ১১ ই মে, ২০২১ সকাল ৭:৫৩
কামাল১৮ বলেছেন: হাদিস দিবস যেন কবে?
১১ ই মে, ২০২১ বিকাল ৩:১৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যেখানে আপনারা কোরআনের ভুল ধরেন
সেখানে হাদিসতো কোন ছার !!
কোরআনের যারা ত্রুটি খোঁজে
হাদিসের তাদের না রাখলেও
চলবে।
৩| ১১ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: কত দিবস যে আছে দুনিয়াতে।
শুনেছি ব্রা পেন্টি দিবসও ন্নাকি আছে?
১১ ই মে, ২০২১ বিকাল ৩:৩৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খানসাব আপনি সর্বদা গড্ডালিকা প্রবাহে গাঁ ভাসান
তাই আপনার গ্রহণযোগ্যতা কমে যায় অনেকের কাছে।
যা সত্য জানেন তা দৃঢ়তার সাথে বলুন। দু নৌকায় পা
রাখলে বিপদে পড়তে হয়।
৪| ১১ ই মে, ২০২১ বিকাল ৪:০৬
ইনদোজ বলেছেন: জনাব, মানুষের বিক্ষোভ কি রীট খারিজের কোন কারণ হতে পারে? তাহলে আদালত, আইনজীবী, যুক্তিতর্ক এসবের দরকার কি?
বাংলাদেশেও কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন দন্ড ঘোষণার পরে নজিরবিহীন ভাবে আইন পালটে তার ফাঁসির আদেশ দেবার কারণ দেখানো হল জনবিক্ষোভ। সাঈদীর প্রথমে ফাঁসির রায় দেবার পর তা পালটে যাবজ্জীবনের রায় দেবার কারণও বলা হল জনবিক্ষোভ। যে আদালতের কর্মকান্ড জনবিক্ষোভের কারণে প্রভাবিত হয়, সে আদালত কখনোই জনগণের আস্থা অর্জন করতে পারেনা।
১১ ই মে, ২০২১ বিকাল ৪:১৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কাদের মোল্লাহ আর আয়লান এক জি্নিস না।
আয়লানের মৃত্যুতে প্রতিবাদী হয়েছিেলো বিশ্বের
সকল মানবতাবাদী মানুষ । পরিবর্তিত হয়ে ছিলো
অভিবাসন আইন।
তেমনি যদু মধু আর কোরআনতে এক কাতারে
সামিল করার বৃথা চেষ্টা করে বিতর্কিত না হওয়াই
শ্রেয় !!
৫| ১১ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:১১
ইনদোজ বলেছেন: @এভো, বাংলাদেশের কোন আইনে জামায়াতের ক্যাডারদেরকে বিনা বিচারে গুলি করে হত্যা করা বৈধ? জামায়াত করে বলে তাদের কি বেঁচে থাকার বা প্রতিবাদ করার অধিকার নেই?
যদি একজন মানুষও প্রতিবাদ করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে মারা গিয়ে থাকে, তাহলে তাদের দাবী প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেল। আমাকে একটা প্রশ্নের উত্তর দিন তো দেখি, ভারতের অপকর্মের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে প্রতিবাদ সমাবেশ হচ্ছে - সেখানে বাংলাদেশের সরকার কেন এ্যাকশনে গেল? পুলিশের উপর কি আক্রমণ করা হয়েছিল বা দেশে কোন রকম অরাজকতা তৈরি করা হয়েছিল?
২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১১:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এতদিন পাগলের সংখ্যা গুনতে পারতাম আঙ্গুল
এখন ক্যালকুলেটরের আবশ্যক হয়ে পড়ছে কারণ
তারা সংখ্যায় অগুনিত
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই মে, ২০২১ ভোর ৫:৩০
এভো বলেছেন: এই দিবসকে কোরান দিবস বলা যায় কি? যদি ভারতির পুলিশ ভারতে এই কাজ করতো, তাহোল এই ধরনের কিছু বলা যেত। এরশাদের সামরিক শাসনের সময় যেখানে সব রাজনীতি সমাবেশ নিষিদ্ধ ছিল, সেখানে সামরিক আইণকে ভঙ্গ করার জন্য পুলিশ গুলি করে।
এটা খুবই আপত্তিকর এই দিবসকে কোরান দিবস বলা। ভারতে কোর্ট তো ওই মামলা গ্রহণ করেনি তাহোলে কি কারনে আজাইড়া সামরিক ভঙ্গ করে বাংলাদেশে বিক্ষোভ।