নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
মেয়েরা বেশী কথা বলে এটা বিবাহিত, অবিবাহিত সব পুরুষেরই জানা। বিবাহ পূর্ব প্রণয় এবং বিবাহ উত্তর দাম্পত্য জীবনে পুরুষ হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করেণ নারীদের কথা বলার এই বিশেষ ক্ষমতা বা সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত বিশেষ গুন। তবে বিবাহ পূর্ব প্রণয় কালীন সময়ে নারীর এই বিশেষ গুণ সকল পুরুষের কাছে আরাধ্য হলেও বিবাহ পরবর্তী সময়ে তা বিশেষ যন্ত্রণার কারণ হয়ে উঠতে পারে যদিনা তা যথা সময়ে নিয়ন্ত্রণ করা না হয়। ২০০৬ সালে প্রকাশিত সান ফ্রানসিসকোর ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নায়ু-মনোবিজ্ঞানী লুয়ান ব্রিজেনডাইনের লেখা ‘দ্য ফিমেল ব্রেন’ নামের এক বইয়ে দাবি করা হয়েছে, নারীরা দিনে গড়ে ২০ হাজার শব্দ ব্যবহার করে। আর পুরুষেরা করে, সাত হাজার শব্দ। অর্থাৎ পুরুষের তুলনায় নারীরা বেশি কথা বলে।
গবেষণায় প্রমানিত যে একজন নারী পুরুষের তুলনায় প্রায় তিন গুন বেশী কথা বলে। যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নায়ুবিজ্ঞান ও মনস্তত্ত্ব গবেষকেরা এ তথ্য জানিয়েছেন নারীর মস্তিষ্কে বিশেষ ‘ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোটিন’ বেশি পরিমাণে থাকে বিধায় তারা পুরুষের তুলনায় বেশি কথা বলে। মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় অনেক বেশী কথা বলে শুধু তাইনা মেয়ে বাচ্চারা ছেলে বাচ্চাদের চেয়ে আগে কথা বলতে শিখে, এবং কথা বেশী বলার অভ্যাসটা ছোটবেলা থেকেই থাকে ! শিশুদের ওপর পরিচালিত ৭৩টি গবেষণার ফলাফল সমন্বয় করে মার্কিন গবেষকেরা দেখতে পান, দুই থেকে আড়াই বছর বয়সী ছেলেশিশুদের চেয়ে মেয়েশিশুরা বেশি কথা বলে। Thier Brain Is Designed That Way
জার্নাল অব নিউরোসায়েন্স সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে নারীরা প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার শব্দ উচ্চারণ করে। এ সংখ্যা পুরুষের তুলনায় অন্তত ১৩ হাজার বেশি। নারীর মস্তিষ্কে ফক্সপিটু নামের ‘ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোটিন’ বেশি থাকে বিধায় তারা এমন বেশী কথা বলে।
শুধু কথায় নয় কাঁদুনিতেও এগিয়ে মেয়েরা। এ কথা অনস্বীকার্য যে পুরুষদের তুলনায় নারী বেশী কথা বলার পাশাপািশি কাঁদেনও বেশি। শুধু বেশি নয়, অনেকটা বেশি। কারণে-অকারণে ফেদ ফেদ করে কেঁদে ফেলেন নারীরা। সম্ভবত যখন কথা বলে জিততে না পারে তখন কাইন্দা জিততে চায়। যদিও বর্তমান সমাজে সবদিকের বিবেচনার উর্ধেই রয়েছেন বর্তমানে নারীরা। কোন অংশেই তারা পুরুষদের তুলনায় কম নন। তা সত্বেও কোথাও না কোথাও নারীদের মধ্যে মাতৃত্বসুলভ আচরণ থেকেই যায়। নারীরা সমাজের হয়রানিকে টেক্কা দিতে বাইরে দুর্গারূপ ধারণ করলেও তাদের ভেতরটা সব সময সেই কোমলই থেকে যায়। আর তাই এই কোমল হৃদয়ের জন্যই তারা নিজেদের ইমোশনকে কখনও কন্ট্রোল করতে পারেন না। সেই জন্যই হয়তো সকল নারীকে ছোটবেলা থেকেই শুনে আসতে হয়, মেয়েরা তো কথায় কথায় কেঁদে ফেলে। নেদারল্যান্ডের তিনবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট এড ভিঙ্গারহোয়েটস দ্বারা পরিচালিত একটি গবেষণায় এ তথ্য জানাযায়। গবেষণা কমিটি ৭টি দেশের প্রায় ৫ হাজার মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। গবেষকরা জানিয়েছেন, নারীরা বছরে ৩০ হতে ৬৪ বার অশ্রুপাত করেন। উল্টোদিকে ছেলেদের অশ্রুপাতের পরিমাণ বছরে ৬ হতে ১৭ বার। গবেষকরা আরও বলেছেন, মেয়েদের কান্নার ব্যাপ্তিকাল ছেলেদের তুলনায় অনেক বেশি। মেয়েদের কান্নার আয়ু গড়ে ৬ হতে ৭ মিনিট, সেখানে পুরুষদের কান্নার আয়ু মাত্র ২ হতে ৩ মিনিট। মেয়েেদের কান্নার ওপর ভিত্তি করে 'হোয়াই অনলি হিউম্যানস উইপ: আনর্যাভেলিং দ্যা মিস্ট্রিজ অফ টিয়ারস' নামে একটি বইও রচনা করেছেন অধ্যাপক এড ভিঙ্গারহোয়েটস।সেই কথা বলার সূত্রেই তিনি জানতে পারেন, পুরুষেরা ৬৬ শতাংশ ক্ষেত্রে পাঁচ মিনিটের কম সময় কাঁদেন। বাকি ২৪ শতাংশ ৬ থেকে ১৫ মিনিট। আর মেয়েদের ক্ষেত্রে ৪৩ শতাংশ কাঁদেন ৫ মিনিটের কম। বাকি ৫৭ শতাংশের কাঁদার গড় সময় ৬ থেকে ১৫ মিনিট।এখানেই শেষ নয়। ওই গবেষণা বলছে, মাত্র ৫ শতাংশ ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, পুরুষ ১৫ মিনিটের বেশি কাঁদছেন। কিন্তু এই সংখ্যাটা মেয়েদের ক্ষেত্রে দ্বিগুণেরও বেশি। ১১ শতাংশ মহিলা একবার কাঁদলে ১৫ মিনিটের আগে থামেন না।
(Dr. Margaret McCarthy Ph.D, Professor of Physiology,
University of Maryland School of Medicine)
সংশ্লিষ্ট গবেষক মার্গারেট ম্যাককার্থি বলেন, বিশেষ প্রোটিনের উপস্থিতির কারণে প্রাণীর লৈঙ্গিক পার্থক্যবিষয়ক গবেষণা এটিই প্রথম। এতে নারী-পুরুষের মস্তিষ্ক ও আচরণগত ব্যবধানের বিষয়টি আগের তুলনায় স্পষ্ট হয়েছে।
পর্যবেক্ষণে নারীর মস্তিষ্কে ফক্সপিটুর অধিক মাত্রা এবং প্রভাব প্রমাণিত হয়েছে। স্নায়ুজীববিদ্যার ভিত্তিতে স্তন্যপায়ী প্রাণীর কথা বলার ধরন বিবেচনায় এই গবেষণার ফলাফল নির্ধারিত হয়েছে।
সূত্রঃ Red Orbit
Women More Talkative Than Men
বিঃদ্রঃ গবেষণাটি আমার নয় তাই নারীরা অনুগ্রহ করে আমার মুন্ডপাত করবেন না!
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম ফেসবুক-১ ফেসবুক-২
[email protected]
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দুনিয়াতে এমন কোন্ পুরুষ নাই যে নারীর কান্নার কাছে হার মানেনি!!
ভেবে বসবেন না, নারী কাঁদলেই বুঝি পুরুষের মন গলে যায়৷ না,
এমনটা সবক্ষেত্রে ঠিক নয়৷ বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, নারীর কান্না
পুরুষকে সবসময় কাতর করতে পারে না৷ তবে, এই কান্নার এক
ভিন্ন প্রভাব রয়েছে৷ নারীর কান্না পুরুষের যৌন আগ্রহ কমায়।
ইসরায়েলি একদল গবেষকের মতে নারীর কান্না পুরুষের
টেস্টোস্টেরোন নিঃসরণের মাত্রাও স্বাভাবিকের
চেয়ে ১২ শতাংশ কমে যায়৷ বোঝেন ঠ্যালা !!
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্বামী/ভালোবাসার মানুষের ব্যক্তিত্বের উপর মেয়েদের কন্নার পরিমাণ নির্ভর করে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খুব ভালো বলছেন পণ্ডিত !! ভাবী কেমন কাঁদে ?
সে যা হোক নেদারল্যান্ডসের টিলবার্গ ইউনিভার্সিটির ক্লিনিক্যাল
সাইকোলজির অধ্যাপক অ্যাড ভিঙ্গারহোটস নারী-পুরুষের কান্না নিয়ে
লিখেছেন, 'হোয়াই ওনলি হিউম্যানস উইপ : আর্নযাভেলিং দ্য মিস্ট্রি অব টিয়ারস'।
অধ্যাপক ভিঙ্গারহোটস এর মতো, মেয়েরা অশ্রু উদ্রেককারী অনুষ্ঠান বেশি দেখে এবং
এ ধরনের বইও বেশি পড়ে। গবেষকের পরামর্শ, যে কারণেই মেয়েরা বেশি কাঁদুক না কেন,
তাদের সেই কান্না প্রায়ই এর সঙ্গীর বিরক্তির কারণ হয় এবং সে ক্ষেত্রে ছেলেদের মধ্যে কান্নারত
মেয়েটিকে উপেক্ষা করার প্রবণতা দেখা যায়। খবর -ডেইলি মেইল
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যে একজন অভিজ্ঞ মানুষ এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কো্ন ব্যাপারে অভিজ্ঞ তা কিন্তু বলেন নাই।
তবে এই যে সার্টিফিকেটটা দিলেন তা কতসময়
কার্যকর থাকবে তা একমাত্র আপনিই ভালো জানেন।
আপনার সকালের কথা বিকাল পর্যন্ত অনড় থাকেনা!!
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৯
লাতিনো বলেছেন: আপনি যদি পুরুষ হন আর প্রচন্ড অপমানিত হন, আর আপনার যদি ব্যক্তিত্ববোধ বা আত্মসম্মানবোধ থাকে, তবে দেখবেন আপান্র চোখেও পানি চলে আসবে। অপমানের জ্বালা সহ্য করার জন্য আপনার মস্তিষ্ক থেকে খুবই ক্ষারযুক্ত হরমোন নির্গত হয়, তার তেজস্ক্রিয়তা সহ্য করার জন্যই আপনার চোখে পানি চলে আসে। এটা একরকম ব্যাথার অনুভূতি। মেয়েদের ক্ষেত্রে এই ব্যাথার অনুভূতিটা অনেক বেশি হয়। তাদের তাদের কান্নার সময় ও মাত্রাও তীব্র হয়।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লাভিনো আমার লেখায় কিন্তু বলা হয়নাই যে
পুরুষরা কাঁদেনা। তবে সে কাঁদন নারীদের
তুলনায় অনেক কম। গবেষকরা জানিয়েছেন, নারীরা
বছরে ৩০ হতে ৬৪ বার অশ্রুপাত করেন। উল্টোদিকে
ছেলেদের অশ্রুপাতের পরিমাণ বছরে ৬ হতে ১৭ বার।
গবেষকরা আরও বলেছেন, মেয়েদের কান্নার ব্যাপ্তিকাল
ছেলেদের তুলনায় অনেক বেশি। মেয়েদের কান্নার আয়ু
গড়ে ৬ হতে ৭ মিনিট, সেখানে পুরুষদের কান্নার আয়ু
মাত্র ২ হতে ৩ মিনিট।
৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সন্তানের সাথে বাবার থেকে মাই বেশী কথা বলে।পাড়া প্রতির সাথে বলে দুঃখের কথা।কান্নাকাটি করে তার কোন প্রতিকারের উপায় নেই বলে।
আখেরি মুনাজাত ধরলেই পুরুষদের কান্নাকাটি দেখা যায়।সে কি কি অন্যায় ও প্রতারনা করেছে সব মনে পড়ে যায়।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইহজাগতিক কান্না আর পরকালের জন্য কান্না
আপনি এক পাল্লায় মাপতে চাইছেন !! আপনি
জীবনে কি কি অন্যায় করেছেন তার হিসাব একমাত্র
আপনি জানেন আর জানেন আপনার রব। সুতরাং
সেই অপরাধ থেকে মুক্তি পেতে মা্নুষ যদি কাঁদে
তার সাথে ইহজাগতিক কা্ন্নার কি কোন সামঞ্জস্য
থাকতে পারে ?
৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
নতুন বলেছেন: মামুনুল হকের ৩ কথিত স্ত্রী এবং নারীদের কি অবস্থা?
এরা কি মামুনুলের চেয়ে বেশি কান্না করবে?
এরকমের পুরুষেরাও অনেক দায়ী নারীর চোখের পানির পেছনে।
আরেকটা জিনিস আপনি, নকিব ভাই কারুর কোন মতামত পাইলামনা মামুনুলের কাজের ভোটের পোস্টে
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য !!
পৃথিবীর সকল প্রাণি সুখী হোক।
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:০৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: কান্না কাটির পরিমান দেখলেই বোঝা যায় কে কতটা অপরাধ করেছে।শহরের কথা আলাদা,গ্রামের প্রতিটা লোক জানে প্রতিটা লোক কেমন,কে ভাল কে খারাপ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মানুষের বিবেক সব চেয়ে বড় বিচারক।
তার অজানা নয় কতটা পাপ সে করেছে।
সুতরাং কান্নাকাটি করেই তার পাপ মোচন
চায় মানুষ। সম্ভবত আপনার কোন পাপ নাই
তাই কান্নাকাটির বালাইও নাই।
৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:২২
নতুন বলেছেন: ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৪৯ লেখক বলেছেন: অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য !! পৃথিবীর সকল প্রাণি সুখী হোক।
খুবই প্রাসাঙ্গিক মন্তব্য করেছি।
আপনি নারীর কান্নাকাটির কথা বলেছেন আমিও সেই প্রসঙ্গেই বলেছি একটা সিনারিও দেখিয়েছি যেখানে কেন নারী কান্ন্যা করে বুঝতে পারবেন।
সমাজে অনেকেই সীমিত আকারে সত্য লুকায় নারীর কাছ থেকে এবং এটা অনেক নারীর কান্যার কারন।
নারীকে ৪ জন পযন্ত সতীনের ঘর করতে হয়। প্রিয় স্বামীকে অন্য ৩ নারীর সাথে সেয়ার করতে হয় ধমের নামে।
নারীর কান্নার পেছনে ধমের অবদানও কম না।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি পুরুষের নির্মমতা দেখেছেন নারীর প্রতি!
নারীর নৃসংশতা কি দেখেছেন কভূ !!
৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আপনি পুরুষের নির্মমতা দেখেছেন নারীর প্রতি!
নারীর নৃসংশতা কি দেখেছেন কভূ !!
আপনি তো দেখছি কাইন্দাও জিতবেন মাইরাও জিতবেন
যদি সমস্যা থাকে তবে ছাড়াছাড়ি করতে হবে। বাচ্চাদের মতন আত্নহত্যা খেলা ঠিক না।
পুরুষ বনাম নারীর নিযাতনের হার করে? ১০ বনাম ৯০ ?
আর আপনি তো মামুনুলের তিন নারীর কি অবস্থা সেটা ভাবছেন না।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে সঠিক জবাব দিতে পারতেন
আমাদের গাজীসা্ব। আমি আবার তর্কে
অত পটু না। সে যাহোক নরীরাও আজ
পুরুষ নির্যাতন বন্ধে পুরুষের পাশে দাড়িয়েছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সবচেয়ে ভালো লেগেছে এই অংশ : গবেষণাটি আমার নয়, তাই নারীরা দয়া করে আমার মুণ্ডুপাত করবেন না।
আমাদের সাউথ-ইস্ট এশিয়ার উপর গবেষণা করা হলে কান্নার হার আরো বাড়বে বলে আমার বিশ্বাস। তবে, মেয়েদের চোখের পানির শক্তি অপরিসীম। আমি যে কত কাবু হইছি, তার রেকর্ড রাখতে গেলে কলমের কালি শেষ হইয়া যাইত, আর কাগজ কিনতে কিনতে ফতুর হইয়া যাইতাম। সেই আমলের কথা বলছি, যখন কম্পিউটার ছিল না