নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
সোডিয়াম বেনজয়েট, ক্যাফেইন ও স্যাকারিন নামের ওই উপাদানগুলো বেশি হারে শরীরে গেলে তা ক্যান্সারের কারণ হতে পারে; কিডনি ও লিভারের ক্ষতি করতে পারে; ডেকে আনতে পারে অকালমৃত্যু। অথচ এই মাত্রাতিরিক্ত তিনটি উপাদান মিশিয়ে নিম্নমানের এনার্জি ড্রিংক বানিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে দেশের আনাচ-কানাচে। আর অসচেতন অভিভাবকরা শিশু ও উঠতি বয়সী ছেলেমেয়েদের সেগুলো কিনে খাইয়ে তাদের ঠেলে দিচ্ছেন অকালমৃত্যুর মুখে। বাজারে দুই ধরনের এনার্জি ড্রিংক আছে। বেশ কিছু বড় খাদ্য ও পানীয় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কিছু এনার্জি ড্রিংক বাজারে ছেড়েছে। আবার কিছু এনার্জি ড্রিংক অখ্যাত, নামহীন কম্পানি গোপনে উৎপাদন করে। এসব কম্পানির উৎপাদিত এনার্জি ড্রিংকেই বেশি মাত্রায় ক্ষতিকর উপাদান ব্যবহার করা হচ্ছে বলে পরীক্ষায় দেখা গেছে। ‘পাওয়ার’ অথবা ‘ফিলিংস’ নাম দিয়ে যেসব এনার্জি ড্রিংক বাজারজাত করা হচ্ছে, তাতে তিনটি উপাদান মাত্রার চেয়ে অনেক বেশি হারে ব্যবহারের প্রমাণ পেয়েছে জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট (আইপিএইচ)।
জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের ন্যাশনাল ফুড সেফটি ল্যাবরেটরিতে দেশের আনাচ-কানাচে প্রচলিত এসব পানীয়র প্রায় ২৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে ২২টি নমুনা পরীক্ষা করতে পাঠিয়েছে বিভিন্ন থানার পুলিশ। বাকি সাতটি নমুনা জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট নিজেরাই পরীক্ষা করেছে। পুলিশের নমুনাগুলোর পরীক্ষার ফলাফল জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট কর্তৃপক্ষ কোনোভাবেই প্রকাশ করতে রাজি হয়নি। ফুড সেফটি ল্যাবরেটরি কর্তৃপক্ষ কোনো পানীয়র ব্র্যান্ড নাম প্রকাশ করেনি। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যে ২৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে তার মধ্যে বেশির ভাগ স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত হর্স ফিলিংস, মন পাওয়ার আপ, মেন পাওয়ার, শক্তি প্লাস, জিনসেন প্লাস ইত্যাদি নামের। অপরদিকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৮টি কোম্পানির এনার্জি ড্রিংকসে ভায়াগ্রার উপাদান সিলডেনাফিল সাইট্রেটের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। এ ছাড়া কার্বোনেটেড বেভারেজ হিসেবে লাইসেন্স নেওয়া আরও ১২টি প্রতিষ্ঠানের ড্রিংকসে মাত্রাতিরিক্ত ক্যাফেইন ও ৪টিতে রয়েছে অতিরিক্ত অ্যালকোহল। এর মধ্যে কয়েকটি পানীয় বড় বড় কম্পানি উৎপাদন করে। তবে বড় কম্পানির পানীয়তে সোডিয়াম বেনজয়েট নির্ধারিত মাত্রার কম পাওয়া গেছে। তবে বেশি পাওয়া গেছে ক্যাফেইন।
ওই পানীয়গুলোতে প্রিজারভেটিভ বা সংরক্ষক হিসেবে সোডিয়াম বেনজয়েট নামে এক ধরনের রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। ক্যাফেইন ব্যবহার করা হয় উত্তেজনা তৈরির জন্য এবং স্যাকারিন ব্যবহার করা হয় কম খরচে পানীয় মিষ্টি করার জন্য। সোডিয়াম বেনজয়েট ও ক্যাফেইন ব্যবহার নিষিদ্ধ নয়, তবে সারা বিশ্বেই এর মাত্রা নির্ধারিত আছে। বেশি মাত্রায় ব্যবহার করলে তা স্বাস্থ্যের নানা ধরনের ক্ষতির কারণ হতে পারে। অন্যদিকে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) তাদের আওতাভুক্ত খাদ্যপণ্যে স্যাকারিন ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে। স্যাকারিন ক্যান্সার তৈরি করে বলে গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু পরীক্ষায় দেখা গেছে, ওই পানীয়গুলোতে এই তিনটি উপাদানই অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যবহার করা হচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমেস্ট্রি অ্যান্ড মলিকিউলার বায়োলোজি বিভাগের অধ্যাপক ড. হুসেইন উদ্দিন শেখর বলেন, সোডিয়াম বেনজয়েট ভিটামিন সি-র সঙ্গে মিশলে বেনজেন গঠন করে। এই বেনজেন লিউকোমিয়া বা ব্লাড ক্যান্সারের কারণ। স্যাকারিন যে ক্যান্সার তৈরি করে তা অনেক আগেই প্রমাণিত। আর মাত্রার চেয়ে বেশি ক্যাফেইন পেশিকে শিথিল করে দেয়। পরে ক্যাফেইন না নিলে আর পেশি শক্তি পায় না। এসব পানীয় ছোট ছোট কারখানায় গোপনে তৈরি করা হয়। সেখানে কোন উপাদান কোন মাত্রায় ব্যবহার করা হচ্ছে তা পরীক্ষার কোনো ব্যবস্থা থাকে না। উৎপাদনকারীরা নিজের ইচ্ছামতো মিশিয়ে পানীয় তৈরি করে। এগুলো উৎপাদনে বিএসটিআইয়ের লাইসেন্স নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না, কারণ এনার্জি ড্রিংক সংস্থাটির বাধ্যতামূলক মান পরীক্ষার আওতায় নেই বলে জানিয়েছেন বিএসটিআইয়ের পরিচালক (সিএম) কমল প্রসাদ দাস।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. খালেদা আক্তার বলেন, অতিমাত্রায় ক্যাফেইন গ্রহণ কিডনি ও লিভারকে ঝুঁকির মুখে ফেলে। স্যাকারিন যে ক্যান্সার তৈরি করে তা নিয়ে কোনো দ্বিমত নেই। ভোক্তা অধিকার সংগঠন ভলান্টারি কনজ্যুমার ট্রেনিং অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস সোসাইটির (ভোক্তা) নির্বাহী পরিচালক খলিলুর রহমান বলেন, এনার্জি ড্রিংকের নামে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে যেসব পানীয় বাজারজাত করা হচ্ছে তাতে মান রক্ষার কোনো বালাই থাকছে না। ওই সব পানীয়র ক্রেতা মূলত উঠতি বয়সীরা। দীর্ঘদিন ধরে ওই সব পানীয় পান করে তারা জীবনীশক্তির ক্ষয় করছে। ওই সব পানীয় সাময়িক উত্তেজনা তৈরি করলেও তা অকালমৃত্যু ডেকে আনে।
সূত্রঃ
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম ফেসবুক-১ ফেসবুক-২
[email protected]
১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তবুও মানুষ শিক্ষা নেয়না !
মানুষ তোদের কবে হবে হুস !!
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: আমি মাঝে মাঝে খাই।
১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি খেতেই পারেন সমস্যা নাই
চিন্তাও নাই। আপনার নামাজ পড়তে
ভালো লাগেনা, দোজখে ট্যুর দিতে চান
সুতরাং আপনি যা খুশি তা খেয়ে যান !
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৩৮
লাতিনো বলেছেন: এনার্জি ড্রিংক জীবনে একবারই খেয়েছিলাম ২০০২ সালে শার্ক নামের এক বোতলে। একবার খেয়েই তওবা করেছি এই জিনিস আর জীবনে খাবনা। এরপর থেকে এনার্জি ড্রিঙ্ক খেতে ইচ্ছে হলে নাপা সিরাপ কিনে খেতাম।
১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যারা এনার্জি ড্রিংকসে এনার্জির সন্ধান
করে তাদের মতো মূর্খ দুনিয়াতে কমই আছে।
দুধ খা, ডিম খা, মাংশ খা্ এতে আছে এনার্জি!
রেডিমেড এনার্জিতে কমিয়ে দেবে সকল এনার্জি।
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:২২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কিযে তীব্র গন্ধ এগুলির হয়!! বাসা মাঝে মাঝে দেখি কেউ কেউ পান করে, সারা বাস গন্ধে ভরে যায়।
জীবনে একবার একটা চেখে দেখতে হয়েছিলো। এক গ্রামে একজন খুব আগ্রহ করে বারবার অনুরোধ করে একটা হাতে ধরিয়ে দিয়ে ছিলো। আমি কোনো রকমে এক চুমুক দিয়ে ছিলাম। অনেকখন হাতে ধরে থেকে পরে সবার অলক্ষ্যে ফেলে দিয়েছিলাম।
১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
করল্লার রস, চিরতার রস খুবই তিতা
তার পরেও মানুষ তা পান করে কারন
এতে শরীরের জন্য রয়েছে নান উপকার।
যদি এনার্জি ড্রিংকসে তেমন কোন উপকার
থাকতো তা হলে না হয় এর তীব্র গন্ধ হজম
করতাম বিনা বাক্য ব্যায়ে। কিন্তু যার ক্ষতি
ছাড়া কোন উপকার নাই তাকে গাটের পয়সা
খরচ করে কেন জীবনের ঝুকি নেই বুঝিনা !!
এটা কি ফ্যাসন !!
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:২৭
ইসিয়াক বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: আমি মাঝে মাঝে খাই।
১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার দোস্ত অনেক কিছুই খায়
একটা প্রবাদ আছে শুনেছেন হয়তো
পাগলে কিনা বলে.............কিনা খায় !!
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:২৫
নতুন বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: আমি মাঝে মাঝে খাই।
রানুভাই এনাজ্রি ডিংক খেয়ে সাধারন জনগন কি বলে এই নিয়ে একটা ব্লগ লিখুন প্লিজ।
১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আজ তিনি অলরেডি তিনটি পোস্ট
প্রকাশ করে ফেলছেন । এর পর আরও
একটি পেস্ট তার জন্য কষ্টকর হতে পারে।
তবে দু-একদিনের মধ্যে তিনি এ বিষয়ে
লিখবার চেষ্টা করবেন আশা করি। তিনি
আবার কারো অনুরোধ ফেলতে পারেন না !!
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:২৯
স্প্যানকড বলেছেন: এমনিতেই এনার্জির ঠেলায় বাঁচি না আবার বাড়তি এনার্জি! ভালো থাকবেন।
১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এই এনা্র্জি কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাসের
বিরুদ্ধে ব্যবহার করে দোজাহানের অশেষ নেকী
হাসিল করতে পারেন
৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এনার্জি ড্রিংক মানে শ্লো-পয়জন
১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনি কিসে আসক্ত
রেড ওয়াইন না কনিয়াক ?
নাকি দ্র্রাক্ষার রস !!
৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এই পোষ্ট পড়ে ইহজাগতিক উপকার হবে,অনেকেই সাবধান হবে।
১২ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইহজাগতিক হিসাব নিকাশ মিলাবার সাথে
পরকালীন হিসাব নিকাশের কথাও মাথায়
রাখতে হবে। তানা হলে লাভের গুড় পিপড়ায়
খাবে।
১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের খুবই সুন্দর উত্তর দিয়েছেন। এই প্রথম আপনার মন্তব্যের উত্তর আমার হৃদয় ছুঁয়ে গেলো।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মানুষ যা চায় তা পেলে খুশী হবে
এটাই স্বাভাবিক। তবে মানুষের
চাওয়ায় অনেক ভুল থাজে। তাইতো
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ তার ‘মরীচিকা’
কবিতায় বলেছেনঃ
যাহা চাই তাহা ভুল করে চাই,
যাহা পাই তাহা চাই না ॥
আপনার মনোবাসনা পূর্ণ হোক
১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩
লাতিনো বলেছেন: আপনার দোস্ত অনেক কিছুই খায়
একটা প্রবাদ আছে শুনেছেন হয়তো
পাগলে কিনা বলে.............কিনা খায় !!
ছাগলে খায় কাঁঠালপাতা। আমাদের ব্লগে একজন আছে। কার কথা বলছি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন। বয়েস বেশি হলেও সে কিন্তু রাজীব নুরের ইয়ার দোস্ত।
১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: আমি কাজের কলিগদের এই রকম তাবত বদঅভ্যাস দেখেছি। অভ্যাসকে বদঅভ্যাস বলছি তখনই যখন একে না পেলে মানুষ স্বাভাবিক থাকতে পারে না। যারা এইরকম সাময়িক শক্তি বর্ধক পানীয় পান করে তাদের কে আমি চা, পান,বিড়ি, সিগারেট, গেমার,জুয়ারী,কোমাল পানীয় ইত্যাদি নেশাগ্রস্তদের কাতারেই ফেলী। তারা এইসব নেশায় আসক্ত মনে করে থাকি। যদিও অনেকে আমার দ্বিমত পোষন করবে এবং করতেই পারে।
আমি সবাইকে বলব, কিছুকেই নিজের ভেতর নেশার মত তৈরী করবেন না। কদাচিৎ নিজেকে মিশাতে পারেন কিন্তু কখনো নিজেকে এর ভিতর সমর্পণ করবেন না। আর ক্ষতিকর উপদানে তৈরী পানীয় থেকে আরো দূরে থাকতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০৫
সাজিদ! বলেছেন: ভালো কথা লিখছেন। এনার্জি ড্রিংকস ও এনার্জি গুলি খেয়ে পোস্ট কয়টাল এমআই রোগী অনেক আসে হাসপাতালে।