নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগমনই হয়েছিল বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবে। তিনি সর্বদা উম্মতের কল্যাণ চিন্তায় থাকতেন। তাই তিনি তাঁর উম্মতকে সব সময় এমন বিষয়ে নসিহত করতেন, যা তাদের ইহকাল ও পরকালের জন্য কল্যাণকর হবে। যার মাধ্যমে উম্মত নিজেদের ইহকাল ও পরকালকে সুখময় করে তুলতে পারবে। নিম্নে এ ধরনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ নসিহত তুলে ধরা হলো।
কোরআন পাঠঃ আবু উসামাহ আল বাহিলী (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, তোমরা কোরআন পাঠ করো। কারণ কিয়ামতের দিন তার পাঠকারীর জন্য সে সুপারিশকারী হিসেবে আসবে। (মুসলিম, হাদিসঃ ১৭৫৯)
বেশি পরিমাণে জিকিরঃ আবু দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমি কি তোমাদের আমলগুলোর সর্বোত্তমটি সম্পর্কে তোমাদের অবহিত করব না, যা তোমাদের প্রভুর কাছে সর্বাধিক প্রিয়, তোমাদের মর্যাদা বেশি উন্নীতকারী, তোমাদের সোনা-রুপা দান করার চেয়ে এবং যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে তোমাদের শত্রুদের হত্যা করা এবং তোমাদের নিহত হওয়ার চেয়ে উত্তম? সাহাবিরা বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সেটি কী? তিনি বলেন, আল্লাহর জিকির। মুআজ বিন জাবাল (রা.) বলেন, কোনো মানুষের জন্য আল্লাহর জিকিরের চেয়ে উত্তম আমল নাই, যা তাকে মহামহিম আল্লাহর শাস্তি থেকে রেহাই দিতে পারে। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৭৯০)
তাওবাঃ তাওবা মানুষকে পাপমুক্ত করে। জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি দেয়। আল্লাহর রহমতের ছায়ায় আশ্রয় দেয়। গুনাহের কারণে মানুষের জীবন থেকে উঠে যাওয়া বরকত তাওবার মাধ্যমে ফিরে আসে। এ কারণে রাসুল (সা.) তাঁর উম্মতকে বেশি বেশি তাওবার পরামর্শ দিতেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, যে লোক পশ্চিম আকাশে সূর্যোদয় হওয়ার আগে তাওবা করবে আল্লাহ তাআলা তার তাওবা কবুল করবেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬৭৫৪)
জ্ঞানার্জনঃ মহান আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন তাঁর ইবাদত করার জন্য। আর ইবাদতের জন্য প্রয়োজন সঠিক জ্ঞানের। জ্ঞানশূন্য মানুষের জন্য পৃথিবীটা কঠিন। জ্ঞান ছাড়া দুনিয়া-আখিরাত কোনো কিছু সাজানো উচিত নয়। রাসুল (সা.) দ্বিনি জ্ঞান (ইলম) অর্জনের বিশেষ ফজিলত বর্ণনা করেছেন। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জ্ঞান অন্বেশনে কোনো পথে চলবে, তার জন্য আল্লাহ তাআলা জান্নাতের পথ সহজ করে দেবেন। (তিরমিজি, হাদিসঃ ২৬৪৬)
মা-বাবার সেবাঃ আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তার নাক ভূলুণ্ঠিত হোক, যার কাছে আমার নাম উল্লিখিত হলো, কিন্তু সে আমার ওপর দরুদ পাঠ করেনি। ভূলুণ্ঠিত হোক তার নাক, যার কাছে রমজান মাস এলো অথচ তার গুনাহ মাফ হয়ে যাওয়ার আগেই তা পার হয়ে গেল। আর ভূলুণ্ঠিত হোক তার নাক, যার কাছে তার মা-বাবা বৃদ্ধে উপনীত হলো; কিন্তু তারা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করায়নি (সে তাদের সঙ্গে ভালো আচরণ করে জান্নাত অর্জন করেনি)। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৫৪৫)
সততাঃ আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ...তোমরা অবশ্যই সততা অবলম্বন করবে। কেননা সততা নেক কাজের দিকে পথ দেখায় এবং নেক কাজ জান্নাতের দিকে নিয়ে যায়।
আর কোনো ব্যক্তি সর্বদা সততা বজায় রাখলে এবং সততাকে নিজের স্বভাবে পরিণত করলে, শেষ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে তার নাম পরম সত্যবাদী হিসেবে লিপিবদ্ধ হয়। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৮৯)
ভালো কাজ করাঃ রাসুল (সা.) তাঁর উম্মতদের ভালো কাজে আত্মনিয়োগের মাধ্যমে বেশি বেশি পুণ্য অর্জনের উৎসাহ দিতেন। এর মাধ্যমে একটি সমাজ যেমন সুন্দর হয়, তেমনি ব্যক্তিও সোনার মানুষে পরিণত হয়। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, প্রতিটি পুণ্যই দান-খয়রাতস্বরূপ। তোমার ভাইয়ের সঙ্গে তোমার হাসিমুখে সাক্ষাৎ এবং তোমার বালতি থেকে তোমার ভাইয়ের পাত্রে একটু পানি ঢেলে দেওয়াও সৎ কাজের অন্তর্ভুক্ত। (আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৩০৪)
ঈমানের দাওয়াত দেওয়াঃ আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি সৎপথের দিকে ডাকবে সে তার অনুসারীর সমান সওয়াব পাবে, অথচ অনুসরণকারীর সওয়াব কমানো হবে না। অপরদিকে যে ব্যক্তি ভ্রষ্টতার দিকে ডাকবে সে তার অনুসারীর সমান পাপে জর্জরিত হবে, তার অনুসারীর পাপ মোটেও কমানো হবে না। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬০৯)
সালামের প্রচার প্রসারঃ আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কসম সেই সত্তার, যাঁর হাতে আমার প্রাণ! তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না, যতক্ষণ না মুমিন হও। আর তোমরা মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না পরস্পর পরস্পরকে ভালোবাসবে। আমি কি তোমাদের এমন বিষয় অবহিত করব না, যা করলে তোমাদের পরস্পরের মধ্যে ভালোবাসা সৃষ্টি হবে? তা হলো, তোমরা পরস্পরের মধ্যে সালামের প্রসার ঘটাও। (আবু দাউদ, হাদিস : ৫১৯৩)
মানুষকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসাঃ আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহ বলবেন, আমার মহত্ত্বের কারণে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা স্থাপনকারীরা কোথায়? আজ আমি তাদের আমার বিশেষ ছায়ায় ছায়া প্রদান করব। আজ এমন দিন, যেদিন আমার ছায়া ছাড়া অন্য কোনো ছায়া নেই। (মুসলিম, হাদিস : ৬৪৪২)
রোগীর খোঁজ নেওয়াঃ আলী (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে আমি বলতে শুনেছি, কোনো মুসলমান যদি অন্য কোনো মুসলিম রোগীকে সকাল বেলা দেখতে যায় তাহলে ৭০ হাজার ফেরেশতা তার জন্য সন্ধ্যা পর্যন্ত দোয়া করতে থাকে। সে যদি সন্ধ্যায় তাকে দেখতে যায় তবে ৭০ হাজার ফেরেশতা ভোর পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করতে থাকে এবং জান্নাতে তার জন্য একটি ফলের বাগান তৈরি হয়। (মুসলিম, হাদিস : ৯৬৯)
অন্যের দোষ গোপন রাখাঃ আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, কোনো বান্দা যদি অন্য কোনো লোকের ত্রুটি-বিচ্যুতি দুনিয়াতে আড়াল করে রাখে, আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তার ত্রুটি-বিচ্যুতি আড়াল করে রাখবেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬৪৮৯)
এছাড়াও নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিশাল হাদিসে ভাণ্ডার থেকে চয়ন করে উম্মতের জন্য বিশেষ ১১টি উপদেশ এখানে সন্নিবেশিত করা হয়েছে যা কেয়ামত পর্যন্ত উম্মতকে পথের দিশা দেখিয়ে যাবে। ওই সব উপদেশ মালায় হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ
১. যদি পরিপূর্ণ ঈমানওয়ালা হতে চাও, তবে উত্তম চরিত্র অর্জন করো।
২. যদি সবচেয়ে বড় আলেম বা জ্ঞানী হতে চাও, তবে তাকওয়া (আল্লাহ ভীতি) অর্জন করো।
৩. যদি সবচেয়ে বেশি সম্মান পেতে চাও, তবে মানুষের নিকট হাত পাতা (অন্যের ওপর ভরসা করা, ভিক্ষা করা) বন্ধ করে দাও।
৪. যদি আল্লাহর নিকট বিশেষ সম্মান পেতে চাও, তবে অধিক পরিমাণে আল্লাহর জিকির করো।
৫. যদি রিজিকের প্রশস্ততা চাও, তবে সর্বদা অজুর সঙ্গে থাকার চেষ্টা করবে।
৬. যদি সমস্ত দোয়া কবুল হওয়ার আশা রাখো, তবে অবশ্যই হারাম থেকে বেঁচে থাকবে।
৭. যদি কেয়ামতের দিন আল্লাহর দরবারে গুনাহমুক্ত উঠতে চাও, তবে সহবাসের পর দ্রুত পবিত্র হয়ে যাবে।
৮. যদি কেয়ামতের দিন আল্লাহর নূর নিয়ে উঠতে চাও, তবে মানুষের ওপর জুলুম
করা ছেড়ে দাও।
৯. যদি আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে চাও, তবে আল্লাহর ফরজ বিষয়াদির প্রতি যত্নবান হও।
১০. যদি জাহান্নামের আগুন নেভাতে চাও, তবে দুনিয়ার বিপদাপদে সবর করো।
১১. যদি আল্লাহতায়ালার রাগ বা গোস্বা থেকে বাঁচতে চাও, তবে গোপনে সদকা করো, আত্নীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করে চলো এবং মানুষের ওপর রাগ করা ছেড়ে দাও
আল্লাহতায়ালা সবাইকে হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এসব উপদেশ মেনে চলার তওফিক দান করুন। আমিন।
সূত্র্ঃ উল্লেখিত বিভিন্ন হাদিস গ্রন্থ।
গ্রন্থনাঃ
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম ফেসবুক-১ ফেসবুক-২
[email protected]
০৯ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বড়ই দুঃভাগ্য আপনি নামের শেষ্
পুরা ইসলাম লিখতে পারেন নি।
নুরুল ইসলা বলে ক্ষ্যন্ত দিতে
হয়েছে। তাই নবী (সঃ) এর
উপর আপনার মহব্বত না
থাকারই কথা। সে যাহোক
জাতীয় কবি নজরুল বলেছেন,
"রাসূলের অপমানে যদি না কাঁদে তোর মন,
মুসলিম নয় মুনাফিক তুই, রাসূলের দুশমন"
২| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৪:২০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা জিকির করতে হবে,
মানে বার বার আল্লাহ এক আল্লাহ এক উচ্চারন!
প্রশ্ন কি আসে না? এই বিশাল মহান ঈশ্বর কতিপয় বান্দার সামনে বেত নিয়ে বসে বলে বার বার 'আল্লাহ এক' 'আল্লাহ এক' জপ করতে! ঈশ্বর এতই নাদান?
আসলে ঈশ্বরকে তৈরি করেছে কিছু মানুষ।
শুধু তৈরি না, বিভিন্ন লোভ দেখিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে রক্ষা করে বাচিঁয়ে রেখেছে মানুষ।
শৃষ্টির পর থেকে লাখ লাখ বছর বনে জংগলে, শেষদিকে এযাবত হাজার হাজার ঈশ্বর, দেবতা তৈরি হয়েছিল,
প্রায় সবই বিলুপ্ত হয়ে গেছে বান্দার অবহেলায় বা পুজার অভাবে। ঈশ্বর তুষ্টি দেবতাদের তুষ্ট করতে ভুলতে ভুলতে সব ঈশ্বর বিপ্লুপ্ত।
মাটিখুড়ে কিছু দেব মুর্তি পাওয়া যায় কিন্তু ঈশ্বর ক্ষেপে গিয়ে বলে না "ধ্বংশ হয়ে যাবি"
এরপর দিন বদলেছে এবার আর মুর্তি না।
অদৃশ্ব ঈশ্বর সাত আসমানের উপরে। ঈশ্বর তুষ্টি অব্যাহত রাখতে ৫বেলা উপাসনা আর বাকি সময় জিকির। মানুষ আর ভুলবে না, ঈশ্বরও বিলুপ্ত হবে না।
উপরের কমেন্টে নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: দস্যু বাহিনীর কথা। আমি কিছু যোগ করি।
ধরেন মাইজভান্ডারে খুব জনজমাট মাজার মজমা প্রচুর লোক আসে।
প্রচুর খরচ করে। মাজারওয়ালাদের প্রচুর লাভ।
একদল লোক ভাবলো এরা বেশী লাভবান হয়ে যাচ্ছে, বাকিরা কিছুই পাচ্ছে না।
কোন ভাবেই কিছু করতে না পেরে একটি তলোয়ারবাজ ডাকাত দল গঠন করা হলো, সুযোগ পেলেই কাফেলা লুন্ঠন, চুরি ছিনতাই, ঈশ্বরের অহিও আসে,
পরে মাজারওয়ালারা চিরনী অভিযান করে সব ডাকাত নির্মুল ও এলাকাছাড়া করলো। গুহায় চিপায় যারা বেচেছিল সবাই আশ্রয় নিল চরমনাই নামক চরে।
চরের লোকেরা তাদেরকে সাদরে আশ্রয় দিল কারন হাতে অফুরন্ত টাকা,
বেশী মুল্যে খেজুড় বিক্রি, স্বর্নমুদ্রা দিয়ে দিয়ে খেজুর বাগানের পর বাগান কিনে নিচ্ছিল, এর পরও কাফেলা লুন্ঠন ছিনতাইও চলছিল। বিনা পরিশ্রমে এত টাকা এত অবাধ ধর্ষনযোগ্য গনিমতের মাল! আসেপাসের জেলা থেকে বেদুইনরাও ডাকাত দলে যোগ দিল, দল ভারি হলো। এরপরের ঘটনা নুরুলইসলাম কিছু বলেছেন। আমি বলতে গেলে অনেক লম্বা হয়ে যাবে।
০৯ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:০০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নাম হাসান, বাই চাঞ্চ মুসলমান!
মুসলমান পিতা মাতার ঘরে জন্ম
নেবার কারণে আপনি অযাচিতভাবে্
মুসলমান হয়েছেন। দূর্ভাগ্যক্রমে আপনি
ইহুদি নাসারার ঘরে জন্মনিলে আপনি আজ
যে মন্তব্য করেছেন তা করতে লজ্জাও দ্বিধা
করতেন। সে যাহোক এই বিশ্ব সংসারে আপনার
মতো অনেকেই আছেন যারা একেশ্বরবাদকে বিশ্বাস
করেনা। তাতে কি মহান আল্লাহর কোন ক্ষতি হয়েছে?
তাই যদি হতো সালমান রুশদী কিংবা তসলিমাদের
জন্য এক ফোঁটা পানিও বরাদ্দ হতো না।
একজন মুসলমান হিসেবে ইসলামের দাওয়াত দেওয়া
জরুরী বিধায় আপনাকে আহ্বান জানাচ্ছি কোরআন হাদিস
পড়ুন, বুঝুন সত্যকে জানুন। মানবতার মহামানব শেষ নবী
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) বিরুদ্ধাচারণ করে গুনাহগার হবেন না।
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:২১
অগ্নিবেশ বলেছেন: ইসলামের দুশমনেরা সবাই হাজির হয়েছে দল বেঁধে।
০৯ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নমরুদের জন্য একটা ল্যাংড়া মশা আর
আবাবিল পাখি কর্তৃক আবরাহার হস্তিবাহিনী ধ্বংস হয়েছিল
তেমনি ধ্বংশ হবে ইসলামের দুশমনেরা। যতই জোট বাধুকনা
কেন? নিস্তার পাবেনা হয়তো এখন নয়তো শেষ হিসাবের কালে।
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আপনি শুধু বলতে পারবেন তবে হেদায়াত আল্লাহ পাক থেকে আসতে হবে।আল্লাহ পাক আমাদের কে হেদায়াত নসিব করুন এবং বেশী বেশী নে আমল তওফিক দান করুন।
অবশ্য হেদায়াত তথা ইমান সম্পূর্ণ আল্লাহর ইচ্ছাধীন। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেন, "আল্লাহ যাকে হেদায়াত দেন সে-ই সঠিক পথ লাভ করে। আর আল্লাহ যাকে গোমরাহ করেন তার জন্য তুমি কোনো অভিভাবক কিংবা পথপ্রদর্শক পাবে না" (সূরা আরাফ ,আয়াত - ১৭৮) এবং "আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তাকে আর সঠিক পথে পরিচালিত করেন না। আর এ ধরনের লোকদের কেউই সাহায্য করতে পারে না" ( সুরা নাহল,আয়াত - ৩৭)।
০৯ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ কামরুজ্জামান ভাই
আমার বলার শক্তি কোথায়? একমাত্র তার
হুকুম হলেই শুধু বলার ক্ষমতা পাই। আল্লাহপাক
সকলকে হেদায়েত নসীব করুন যারা অন্তত মুসলমানের
ঘরে জন্ম নিয়েছেন। আল্লাহর কাছে কায়মনবাক্যে ক্ষমা
প্রার্থনা করলে তিনি হেদায়েত নসীব করতে পারেন। তিনি
পরাক্রমশালী ও মেহেরবান।
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সংখ্যালঘু হওয়া অনেক কষ্টের ব্যাপার।
কেন বলেছি। এটা বিস্তারিত বলতে গেলে অনেক কথা আসবে। তাই বললাম না। আমার মন্তব্যটা অপ্রাসঙ্গিক মনে হলেও আসলে প্রাসঙ্গিক।
০৯ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ সাড়ে চুয়াত্তর ভাই
সংখ্যালঘু হওয়া দোষের নয় যদি তারা
সত্যের পথে থাকে। ইসলামের প্রথম যুগে
মুষ্টিমেয় কয়েকজন ইসলামের সৈনিক অবর্ননীয় কষ্ট
ভোগ করে ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন। যাদের
নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে ইতিহাসের পাতায়। আর
লেজকাটারা ভোগ করবে করুন পরিনতি।
৬| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: যার ভালো লাগে এই উপদেশ মেনে চলবে। ফলাফল শূন্য হয়তো।
০৯ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর .........
মনে রাখবেন
দো দিল বান্দা কলেমা চোর
না পায় বেহেশত না পায় গোর।
৭| ১০ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: ''শের'' ও জানেন দেখছি!!!
১০ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বাঁচতে হলে জানতে হবে!!
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৩:০৮
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মক্কা ও মদিনায় কেয়ামত নিয়ে এসেছিল। যেখানেই গেছে এই দস্যু বাহিনী সেখানেই নেমে এসেছে কেয়ামত।আফগানে তালেবান,ইরাক সিরিয়ায় আইএস,আফ্রিকায় বোক হারাম ইয়েমেনে সৌদী জোট।