নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
মেধাবীরা কেন সাংবাদিকতা ছাড়ছেন? একটা সময় তরুণ-তরুণীদের স্বপ্নের পেশা ছিল সাংবাদিকতা। সাহসী ও চ্যালেঞ্জিং পেশা হিসেবে সাংবাদিকতাকেই বেছে নিতেন তারা। এখন বোধহয় সময় এসেছে কথাটি বদলানোর। দেশের পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় সাংবাদিকতা বিষয়ে পড়াশোনার হার বাড়ছে। কিন্তু পড়াশোনা শেষে শিক্ষার্থীদের সাংবাদিকতায় আসার হার বাড়ছে না। আবার যারা এসেছেন, তাদের অনেকেই এই পেশা ছেড়েছেন, আর যারা আছেন, তাদের কেউ কেউ ছাড়ার অপেক্ষায় আছেন। বাংলাদেশের ৪২.৯% সাংবাদিক তাদের পেশা নিয়ে বিষণ্ণতায় ভুগছেন। এ ছাড়া কম বেতন ও কাজের চাপে পেশা পরিবর্তনের কথাও ভাবছেন ৭১.৭% সাংবাদিক। সুযোগ পেলেই অন্য কোনও চাকরিতে চলে যাচ্ছেন তারা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউল্যাব) জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক আমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে “অ্যান ইনভেস্টিগেশন ইনটু রিস্ক টু মেন্টাল হেলথ অব বাংলাদেশি জার্নালিস্টস” শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গবেষক দলে একই বিভাগের শিক্ষক ড. সরকার বারবাক কারমাল ও সাবেক শিক্ষার্থী আপন দাস গবেষণা দলের সদস্য ছিলেন। গবেষণা প্রতিবেদনটি যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা সংস্থা আইজিআই গ্লোবালের “হ্যান্ডবুক অব রিসার্চ ইন ডিসক্রিমিনেশন, জেন্ডার ডিসপ্যারিটি অ্যান্ড সেইফটি রিস্ক ইন জার্নালিজম” শীর্ষক গ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের ৪২.৯% সাংবাদিক তাদের পেশা নিয়ে বিষণ্ণতায় ভুগছেন। বিষণ্ণতায় ভোগা ৪২.৯% সাংবাদিকের মধ্যে ৪৮.৪৮% পুরুষ এবং ৪১.৭৭% নারী। আর পেশাগত হতাশার কারণেই সাংবাদিকতা ছেড়ে অন্য পেশায় যেতে চান ৭১.৭% সাংবাদিক। গবেষণায় বলা হয়, পেশাগত অনিশ্চয়তাই সাংবাদিকতা বিমুখতার প্রধান কারণ। কেননা, প্রায় ৮৫% সাংবাদিকই চাকরির অনিশ্চয়তায় ভোগেন। হতাশার আরও কারণের মধ্যে রয়েছে, সময়মতো পদোন্নতি না পাওয়া, কম বেতন পাওয়া এবং অতিরিক্ত কাজের চাপ। গবেষণায় আরও উঠে আসে, নানামুখী হতাশার কারণে অনেক মেধাবী কিছুদিন সাংবাদিকতা করার পর পেশা পরিবর্তন করেন।
এদিকে, সাব-এডিটর বা কপি এডিটরদের তুলনায় বেশি বিষণ্ণতায় ভুগছেন রিপোর্টাররা। বিষণ্নতার হার রিপোর্টার ৪৪.৩২%, কপি এডিটরের ৩৪% এবং নিউজ এডিটরের বিষণ্নতার হার ২৮.৫৭%। সম্প্রতি দেশের সংবাদপত্র, স্যাটেলাইট টেলিভিশন ও অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলোতে কর্মরত সাংবাদিকদের নিয়ে পরিচালিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এমন ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে। দেশের সংবাদপত্র, স্যাটেলাইট টেলিভিশন ও অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলোতে কর্মরত ১৯১ জন সাংবাদিকের ওপর গবেষণা চালিয়ে জানা যায় বাংলাদেশের ৪২.৯% সাংবাদিক তাদের পেশা নিয়ে বিষণ্ণতায় ভুগছেন। এ ছাড়া যারা এখনও পেশায় আছেন, তারাই বা কেন হতাশ, অনুশোচনায় ভুগছেন? একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হচ্ছে সংবাদমাধ্যম। সংবাদমাধ্যম তথা সাংবাদিকদের পেশা ছেড়ে দেওয়ার এই প্রবণতা এটাই ইঙ্গিত বহন করে যে, এদেশের গণতান্ত্রিক ভিত্তি ধীরে ধীরে অচল হয়ে পড়ছে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না বা করছে না। পুরো গণমাধ্যমই এখন কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সংসদে দেওয়া তথ্যমন্ত্রীর তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন দৈনিক পত্রিকা রয়েছে এক হাজার ২৪৮টি, এর মধ্যে ঢাকায় ৫০২টি এবং সারাদেশে ৭৪৬টি। টেলিভিশন চ্যানেল রয়েছে ৩২টি। এছাড়া সারাদেশে সাপ্তাহিক পত্রিকা রয়েছে এক হাজার ১৯২টি, মাসিক ৪১৪টি। এর বাইরে ২ হাজার ২১৭টি অনলাইন মিডিয়া রয়েছে। আরও আছে, অনলাইন পত্রিকা, অনলাইন টেলিভিশন ও রেডিও। অথচ হিসাব নিলে দেখা যাবে, হাতেগোনা কয়েকটি সংবাদমাধ্যম নিয়মিত বেতনভাতা পরিশোধ করছে। চাকরির অনিশ্চয়তা, পেশাদারিত্বের অভাবের কারণে অনেক মেধাবী সাংবাদিক এখন আর এই পেশায় থাকছেন না। মুখে যতই বলি না কেন এদেশে সাংবাদিকতা এখনও পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এই পেশা অনিশ্চয়তায় ভরা। কাজের স্থায়িত্ব বা নিশ্চয়তা নেই। তাই ক্যারিয়ার হিসেবে তরুণরা সাংবাদিকতাকে আর বেছে নিতে পারছেন না। অনেকেই হয়তো আপদকালীন হিসেবে সাংবাদিকতায় আসছেন কিন্তু পরে সুযোগ বুঝে ছেড়ে দিচ্ছেন এই পেশা। কেউবা পার্টটাইম করছেন, তাও শখের বসে। মিডিয়া সেক্টরে পেশাদারিত্ব নেই বলেই পেশার প্রতি আগ্রহ বা ঝোঁকও নেই।
সাংবাদিকদের মানসিক স্বাস্থ্য ও পেশাগত সন্তুষ্টি নিয়ে (ইউল্যাব) জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক ও গবেষক দলের প্রধান আমিনুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, সাংবাদিকদের মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। তবে এ নিয়ে দেশে সচেতনতার মাত্রা খুবই কম। সাংবাদিকতা পেশা ও সাংবাদিকদের জীবনমান উন্নয়ন প্রশ্নে কর্মক্ষেত্রে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি অবশ্যই গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে। দুখের বিষয় যারা মিডিয়ার মালিক, যারা মিডিয়া চালান তারা অনেকেই মিডিয়াকে দেখেন তাদের অন্য ব্যবসা রক্ষার হাতিয়ার হিসেবে। এতে নিজেরা বা তাদের প্রতি ভক্তিতে গদগদ থাকা কিছু সাংবাদিক লাভবান হলেও ক্ষতিতে থাকে বিশাল একটি অংশ। যারা নিয়মনীতি কিছুটা মানেন, তাদেরও ভাবটা এমন, ‘অন্যরা তো দিচ্ছে না, আমরা তাও দিচ্ছি’। এসব কারণে হলফ করে বলা যাবে, সংবাদকর্মীদের বেশিরভাগই আজ অসুখী। প্রতিনিয়ত তাদের মাঝে টেনশন কাজ করে। এই বুঝি চাকরি হারাতে হলো। এছাড়া হরহামেশাই কর্মী ছাঁটাই তো চলছেই। যারা পারছেন পেশা বদল করছেন, বিদেশ যাচ্ছেন আর যারা মাসের পর মাস বেতন পাচ্ছেন না, তারা অনেকে ঢাকা শহর থেকে পরিবারকে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, ‘নিয়মিত বেতন পেলে একজন সাংবাদিক মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে পারেন। এ ছাড়া নিউজ প্রকাশ হওয়ার পর বাইরে থেকে সাংবাদিকের ওপর কোনো চাপ আসতে পারে। তখন সমপাদক ও সহকর্মীরা পাশে থাকলে তিনি মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে পারেন। সাংবাদিকের মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সাংবাদিক ইউনিয়ন ও মিডিয়া হাউসের সম্মিলিত চেষ্টা থাকা দরকার।’এই পেশায় যে অঢেল অর্থ নেই সেটি সংবাদকর্মী মাত্রই জানেন। সেটিকে কেয়ার না করাই একজন সাংবাদিকের শক্তি। এরপরও পরিস্থিতি উন্নতি হচ্ছিল। কিন্তু মালিকদের অতিলোভ, চাটুকার প্রবৃত্তি সেই প্রচেষ্টাকে আবারও নষ্ট করে ফেললো। অনেকেই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে হয়তো নিজেকে বদলে নিয়েছেন। কিন্তু যারা নীতি আর বেঁচে থাকার সঙ্গে আপস করতে পারেননি, তারা পেশা বদল করেছেন বা পেশা ছেড়ে বিদেশ পাড়ি দিয়েছেন। তবে এ নিয়ে দেশে সচেতনতার মাত্রা খুবই কম।
সূত্রঃ অ্যান ইনভেস্টিগেশন ইনটু রিস্ক টু মেন্টাল হেলথ অব বাংলাদেশি জার্নালিস্টস
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম ফেসবুক-১ ফেসবুক-২
[email protected]
০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:২৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সব সাংবাদিক যেমন লেজুরবৃত্তি করেনা
তেমনি সবাই মালিক ও নেতাদের কাছে
বিক্রি হয়না। যার কারনেই তারা পেশা
পরিবর্তন করে বিদেশে পাড়ি জমায়।
আপনাকে ধন্যবাদ অনল দাদা সুন্দর
মন্তব্য প্রদানের জন্য।
২| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৪:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রফেশানেল কোন সাংবাদিক আছেন?
০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার কি ধারণা !!
দেশটা কি প্রফেশনাল সাংবাদিক
ছাড়াই টিকে আছে, নাকি টিকে থাকতে পারে?
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:৩২
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: ৫২'তে ভাষা আন্দোলন হয়েছিলো কানো মনে আছে তো- কথা বলতে হবে অন্য ভাষায় সেই জন্য।
২০২১ এ কোনো কথা হবে না, আন্দলনেরতো প্রশ্নই উঠে না।
নূর ভাই চুপ যান না হইলে কলোম ডিজিটাল আইনে ভইরা ফেলবো।
০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি বৃষ্টির কাছ থেকে কাঁদতে শিখেছি,
আমায় আর কান্নার ভয় দেখিয়ে কোন লাভ নেই।
আমি অগ্নিগিরির কাছে জ্বলতে শিখেছি,
আমায় আর জ্বালানোর ভয় দেখিয়ে কোন লাভ নেই।
আমি সাগরের কাছ থেকে জানতে শিখেছি,
আমায় আর সুখের ভয় দেখিয়ে কোন লাভ নেই ।।
৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৫৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ফেসবুক আর ইউটিউব আগামী দিনের সব সংবাদমাধ্যমের বিকল্প হয়ে যাবে।
০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া যেমন
সংবাদপত্রের বিকল্প হতে পারেনি
তেমনি ফেসবুক আর ইউটিউব
সংবাদ মাধ্যমের বিকল্প হতে পারবেনা।
ফেসবুক আর ইউটিউব এখন গুজবের ডিব্বা।
৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:০০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কারণে এবং জীবনের নিরাপত্তা নাই
০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হতে পারে এটা শত কারণের একটা
আরো কারণ আছে!
৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:১৫
রোকসানা লেইস বলেছেন: মেধাবীরা চলে গেলে বাকি রইল কারা
০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বাকী থাকবে ২৯.৯৩ শতাংশ
যাদের কোন বিকল্প পথ জানা নাই।
৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:০৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেধাবী কিসের ভিত্তিতে মাপা হয়?
দুচার জন মেধাবীর নামটা বলুন শুনি যারা সাংবাদিকতা ছেড়ে ভিন্ন পেশায়।
০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আামিতো জানি হাসান কালবৈশাখী একজন
মেধাবী সাংবাদিক !! আপনার কি ধারণা ?
৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: সত্যিকার সাংবাদিক আমাদের দেশে একজনও নেই। সব হলো ধান্দাবাজ আর চাটুকার।
০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কথাটা সত্যি নয় !
একজনও না থাকলে
রাস্ট্রের ৪র্থ স্তম্ভ ভেঙ্গে পড়তো।
৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৭
অপু তানভীর বলেছেন: সাংবাদিক শুনলে এখন আর কন্যার বাপরা মেয়ে বিয়ে দিতে চায় না । এটাও একটা বড় কারণ !
০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৪৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আহারে !!
তপু ভাই আপনার সে সমস্যা নাই
বলেই ধারণা!! তবে যারা এখনো
কুমার তাদের জন্য মায়া হ'য় !!
১০| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ও অনল চৌধুরী সাংবাদিকতা করেছেন, এই ক্থা মনে হলে, আমার কষ্ট লাগে।
০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৪৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মাছের মায়ের পুত্র শোক !!
তবে বলেছেনতো !! ্
এজন্য ধন্যবাদ!!
১১| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৪:২০
অনল চৌধুরী বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: সত্যিকার সাংবাদিক আমাদের দেশে একজনও নেই। সব হলো ধান্দাবাজ আর চাটুকার- পরিচিতদের মধ্যে কম কিন্ত তারপরও অনেকে আছেন সেদিন ইত্তেফাকের জনাব জাহিদ রেজা নূর মারা গেলেন, তিনি ছিলেন শহীদ সাংবাদিক সিরাজুদ্দিন হোসেনের সুযোগ্য পুত্র এবং একজন আদর্শ সাংবাদিক।
চাঁদগাজী বলেছেন: আপনি ও অনল চৌধুরী সাংবাদিকতা করেছেন, এই ক্থা মনে হলে, আমার কষ্ট লাগে- আপনি লন্ডনি ভাড়াটে কলমবাজ গাফফার চৌধুরীর মতো হাজার মাইল দূরে বসে ঢিল মারছেন ।
আর আমরা দেশ পাল্টানোর জন্য নি:স্বার্থভাবে দেশের মাটিতে থেকে অগণিত ক্ষমতাধর শত্রুর বিরুদ্ধে সন্মুখযুদ্ধে লড়াই করছি।
০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:১২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ অনল দা।
খুব সুন্দর জবাব !! সাংবাদিকরা
এখনো নীতিভ্রষ্ট হয়নি বলেই টিকে
আছে রাষ্ট্র। তবে কিছু ব্যতিক্রম থাকবেই।
১২| ২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১১:০৪
মা.হাসান বলেছেন: সাত নম্বর মন্তব্যের যা জবাব দিলেন, হাসতে হাসতে আমার লুঙ্গি প্রায় খুলে গেছলো।
নব্বইয়ের দশকে সম্ভবত ব্যানা হুদা তথ্য মন্ত্রী (যোগাযোগ মন্ত্রীও ছিলো, তবে তথ্যমন্ত্রীও মনে হয় ছিলো, ভুল হতে পারে) নিউজ প্রিন্টের কোটার আজব নিয়মের নামে সংবাদপত্রের উপর চোখ রাঙানি শুরু করে। ভুয়া কোটায় ভুই ফোড় পত্রিকা গজায়ে ওঠে। এরশাদ সাহেবও এই সব বদমায়েশি করে নাই। বর্তমান সরকারতো গায়ের জোরে সাংবাদিক ধরে পিটায়ে জেলে ভরলো। আমার ভাগিনা একটা টিভি চ্যানেলে আছে। উপরের নির্দেশ মতো জানায়ে দেয়া হয়েছে- ব্যক্তিগত ফেসবুকে অ্যাকাউন্টেও যদি সরকার বিরোধি কোনো লেখায় লাইক দেয়া হয় বা শেয়ার করা হয়, চাকরি থাকবে না। আপনি নিজেও মনে হয় এরকম নির্দেশ পেয়েছেন।
সুবিধাবাজদের কেউ কেউ আবার নিকেতনে নাকি বাড়িও বানিয়ে ফেলেছেন।
মেধাবিদের থাকার দরকার কি। একাত্তর টিভির মতো চ্যানেল অনেক গুলা আছে। এরাই দেশ উদ্ধার করুক।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৪:২৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: যেসব পুরুষ সাংবাদিক দলীয় লেজুড়বৃত্তি করতে পারে আর মহিলা টিভি সাংবাদিক নিজেদের মালিক, ব্যাবসায়ী আর নেতাদের কাছে বিক্রি করতে পারে, তারা প্রচুর আয় করে।
কিন্ত নীতিবানদের জন্য সব পথ বন্ধ।