নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
চাঁদপুর ভ্রমন
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার চাঁদপুর গিয়ে ছিলাম পরিবারের সবাইকে নিয়ে একটা প্যাকেজ ট্যুরে। Xotic Traveler নামের ব্যানারে সকাল ৯টায় সদর ঘাট থেকে এমভি আব এ জমজম লঞ্চে যাত্রা শুরু করে ১২টায় চাদঁপুরের তিন নদীর মোহনা ভ্রমন। পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া এই তিন নদীর মিলনস্থল কে চাঁদপুর মোহনা বলা হয়ে থাকে। এই জায়গাটি চাঁদপুর জেলার সদরের দর্শনীয় পর্যটন স্পট গুলোর এটি। পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়ার মিলনস্থল চাঁদপুর বড় স্টেশনের মোলহেডে বধ্যভূমিতে অবস্থান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ ’রক্তধারা’ । স্বাধীনতার চল্লিশ বছর পর স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তরুণ প্রজন্মের দাবিতে প্রশাসনের উদ্যোগে ২০১১ সালে নির্মিত হয় ‘রক্তধারা’। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী চাঁদপুর জেলার পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মোহনায় টর্চার শেল তৈরি করে মানুষদের কে টর্চার করে জীবিত হাত পা বেধে নদীর স্রোতে ফেলে দিত। ধারণা করা হয়, দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ধরে আনা প্রায় পঞ্চাশ হাজার মানুষকে এখানে হত্যা করে মেঘনা নদী মোহনায় ফেলে দেওয়া হয়েছে। চাঁদপুরের ডাকাতিয়া ও মেঘনা নদীর মিলনস্থলে ঘূর্ণির গভীরতা প্রায় নয়শত ফুট। পাথর বেঁধে মৃত দেহগুলো ফেলে দিলে তা মুহূর্তেই ২০-২৫ মাইল দূরে চলে যায়।
রক্তধারা, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত সৌধটি আজো একাত্তরের বিভীষিকাময় স্মৃতিকে ধারণ করে দাঁড়িয়ে আছে। এখানে আপনি একজায়গায় বসে তিন নদীর দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। চাঁদপুর মোহনায় দর্শনার্থীদের জন্য ছোট একটি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। নাগরদোলা, চরকি এবং বসার জন্য রয়েছে ছোট ছোট আসন। জেলা ব্র্যান্ডিং পর্যটন কেন্দ্র যেটা চাঁদপুর পৌরসভার সহযোগিতা এবং চাঁদপুর জেলা প্রশাসন এর ব্যবস্থাপনায় তৈরি করা হয়েছে। এই স্থানকে বড় স্টেশন মোলহেডও বলা হয়ে থাকে।
(চাঁদপুর,বড় স্টেশন মোলহেড ) জেলা ব্র্যান্ডিং পর্যটন কেন্দ্রে একটি ইলিশ ভাস্কর্য রয়েছে। ইলিশ ভাস্কর্য এর চারপাশটা গ্রিল দিয়ে বেষ্টিত।
জনশ্রুতি আছে, এই মোহনা এক ছেলের অভিশাপে সৃষ্টি হয়েছে। শত বছর আগের কথা। তখন মোহনাস্থলে কোনো নদী ছিল না। ছিল ছোটখাটো বাজার, হোটেল আর দোকানপাট। নদী ছিল কয়েক কিলোমিটার দূরে। একদিন বিকেলে ছোট এক দ্ররিদ্র ছেলে শিশু একটি হোটেলে গিয়ে খাবার চায়। হোটেলের মালিক তাকে তাড়িয়ে দেয়। ছেলেটি পুনরায় খাবার চাইতে গেলে তাকে আবারো তাড়িয়ে দেয়া হয়।
ছেলেটি আবারও ওই হোটেলে যায়। এবার হোটেলের মালিক রেগেমেগে তার গায়ে গরম তেল ছুড়ে মারে। অসহ্য যন্ত্রণায় চিৎকার করে কাদঁতে কাঁদতে ছেলেটি চলে যায়। ওই রাতেই হোটেল অবধি কয়েক কিলোমিটার জায়গা নদীর ভাঙনে পানির অতলে হারিয়ে যায়। তৈরি হয় মোহনা। ওই ঘটনার বহু বছর পর ওই ঘূর্ণিপাকে পড়ে একটি লঞ্চ ডুবে যায়। তখন ডুবুরিরা লঞ্চের সন্ধানে নদীর তলদেশে গিয়ে দেখে একটি ছোট ছেলে চেয়ারে বসে আছে। ঘটনাগুলো আদৌ সত্যি কি-না তা বলা কঠিন।
চাঁদপুর মোহনার ঠিক মাঝেই একটি বিপদজনক স্থান রয়েছে। নদি যখন অশান্ত হয়ে উঠে তখন এখানে একটি ঘূর্ণয়নের সৃষ্টি হয়। ফলে চাঁদপুর লঞ্চ টার্মিনালে যাওয়ার জন্য কোন লঞ্চই এই পথ দিয়ে যেতে পারে না। লঞ্চ গুলো কে অনে দূর দিয়ে ঘুরে যেতে হয়। তবে মোহনাতে আপনি সবসময় বাতাস পাবেন।এই মোহনার পাশ দিয়েই বরিশাল, পটুয়াখালীসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন রুটের লঞ্চ চলাচল করে। তিন নদীর এ সঙ্গমস্থল চাঁদপুর জেলা সদরের অন্যতম একটি পর্যটন স্পট। প্রতিদিনই এখানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাজার হাজার মানুষের সমাগম ঘটে।
চাঁদপুরের স্থানীয় এক মসজিদে জুম্মার নামাজ শেষে
ইলসা বাড়িতে (একটি হোটেলের নাম) ইলিশ ভাজা দিয়ে মধ্যাহ্ন ভোজন শেষে ২:৫০ মিনিটে ইঞিন চালিত নৌকা যোগে তিন নদীর মোহনা থেকে মিনি কক্সবাজার খ্যাত হাইম চরের উদ্দেশ্যে রওনা করি।
মিনি কক্সবাজার বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলায় রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নে পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মিলনস্থলে অবস্থিত একটি পর্যটনকেন্দ্র। চাঁদপুর জেলা শহরের প্রায় দেড় কিলোমিটার পশ্চিমে পদ্মা ও মেঘনার মাঝে গত বছর জেগে উঠেছে একটি চর। এর পশ্চিমে পদ্মা, পূর্বে মেঘনা। চারদিকই পদ্মা ও মেঘনার জলবেষ্টিত। চরটি কারও কাছে মোহনার চর, কারও কাছে চাঁদপুরের সৈকত, আবার কারও কাছে ‘মিনি কক্সবাজার’ নামে পরিচিত হয়ে উঠেছে। এটি নদীকেন্দ্রিক বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্যটন কেন্দ্র। এর চারদিকে নদী হওয়ায় কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মতো দেখায় তাই পর্যটকরা এর নাম দিয়েছেন মিনি কক্সবাজার।
বিকেল পাঁচটার দিকে মিনি কক্সবাজার ভ্রমণ শেষে আবার তিন নদীর মোহনায় প্রত্যাবর্তন। পরে ঢাকার উদ্যেশে যাত্রা শুরুর আগে চাঁদপুরের বিখ্যাত ওয়ান মিনিট আইসক্রিমের স্বাদ নিতে ভুললাম না। বিদ্যুতের সাহায্যে মাত্র এক মিনিটেই তৈরি হয় বলে এ নামেই নামকরণ করা হয়। চাঁদপুর সদরের নতুন বাজার প্রেসক্লাব রোডে অবস্থিত এ প্রতিষ্ঠান।
যা হোক সুন্দর ভ্রমণ শেষে রাত ৭টার এমভি ইমাম হাসান-২ লঞ্চে ঢাকার উদ্যেশে যাত্রা করে রাত ১০টায় সদর ঘাটের লালকুঠি। লালকুঠি ঘাট থেকে বাসায় ফিরতে রাত ১১:৪৫!
সূত্রঃ এমভি জমজম ও এমভি ইমাম হাসান-২
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম ফেসবুক-১ ফেসবুক-২
[email protected]
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সত্যিই আহা !!
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মিনি কক্সবাজারের বেলাভুমিতে কি কাদা, নাকি বালি? ইলিশ দিয়ে খেতে মাথাপিছু কত লাগে, কয় টুকরা ইলিশ?
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাব আমরা প্যাকেজ ট্যুরে গিয়েছিলাম
জনপ্রতি ১,০০০/= এক হাজার টাকা, এর
মাঝে লঞ্চভাড়া, দুপুরের লাঞ্চ, এক মিনিটের
আইসক্রিম সবই ছিলো। খাবার মেনুতে ১ পিস ইলিশ,
একটুকরা বেগুন ভাজি, বেগুন ভর্তা, শুটকি ভর্তা
ডাল ও সালাদ ছিলো
মিনি কক্সবাজারের বেলাভূমিতে বালি মাটিই
ছিলো তবে পাড়ের দিকে একটু পলি জমেছিলো।
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ভ্রমন যেমনি হোক ছোট ছেলেটির বর্ননায় আপনার আসল মুখোশ বের হয়ে গেছে।ছেলেটির বর্ননাই ছিল আপনার আসল উদ্দেশ্য।
দেখ কি সুন্দর মিরাক্কেল,সব তার খেল।ফেস বুকে দিলে দুই হাজার লাইক পেতেন।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আসলে যে যবর যা
তেমনি যে জাতের যা !!
যেমন ইজ্জত যায়না মরলে
খাছলত যায়না ধুইলে !
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন: ব্লগার নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ভ্রমন যেমনি হোক ছোট ছেলেটির বর্ননায় আপনার আসল মুখোশ বের হয়ে গেছে।ছেলেটির বর্ননাই ছিল আপনার আসল উদ্দেশ্য।
দেখ কি সুন্দর মিরাক্কেল,সব তার খেল।ফেস বুকে দিলে দুই হাজার লাইক পেতেন।
জনাব নুরুল সাহেব উনি ঘঠনার বর্ননার শেষে বলেই দিয়েছেন এটা আদেী সত্য কি না তা বলা মুশকিল। আমাদের দেশে এ রকম রুপকথা বহু প্রচলিত আছে।
উনি ধর্ম বিশ্বাসী মানুষ, ধরে নিলাম ঐনি এটা বিশ্বাস করেন তাতে কি আপনার কোন সমস্যা? ব্লগের নীতিমালা বাহিরে?
ধর্ম নিয়ে যদি এত চুলকানী তাহলে ইসলাম শব্দটি কেন রেখেছেন নামের সাথে? এই শব্দটিও তো ধর্মীয় আববণে আবৃত্ত।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শীত কালে চুলকানী স্বাভাবিক হলেও
কিছু কিছু মানুষ আছে যাদের চুলকানি
বারো মাসের !!
৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: @শাহিন-৯৯, নামে হিন্দু মুসলমান হয় না।আবদুল্লা বা মুহাম্মদ কোন মুসলমানের নাম না।দুই জনই হিন্দু( মুর্তী পুজারী) ছিলেন।মুহম্মদ ৪০ বছর পর ইসলাম ধর্ম প্রচার করেন।মুহাম্মদের আগেই আবু বকর,ওমর,ওসমান নওফেলের পরামর্শে একেশ্বরবাদ গোপনে প্রচার করতেন।
উনি যদি বিশ্বাস করতেন ঘটনা সত্য না তা হলে প্রচার করতেন না।উনি বিশ্বাস করেন বলেই প্রচার করেছেন।কারন বিশ্বাসের কোন প্রমান লাগে না।যেমন সায়েদীর চাঁদে যাওয়া মুমিনরা বিশ্বাস করে এবং প্রচার করে।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পৃথিবীতে ইসলাম ধর্ম ছাড়াও অনেক ধর্ম আছে
তাদের নিয়ে কোন কথা হয়না! ইসলাম ধর্ম নিয়ে
কো্ন কথা উপস্থাপন করা হলেই কারো কারাে
চুলকানি উদ্রেক হয়। ইহা অতিব নিন্দনীয় কর্ম !!
মুসলমানের ঘরে জন্ম নিয়ে
যারা হিংসে কোরআন হাদিসের বানী।
কেমন মুসলমান তারা নির্নয় না জানি!!
৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৯
মা.হাসান বলেছেন: আপনার কপালটাই খারাপ। খান সাহেব ঘর থেকে বাহির হইলেই সুন্দরী বান্ধবিরা পাকড়াও করে নিয়ে যেয়ে বার্গার খাইয়ে দেয়, আর আপনি চাদপুর পর্যন্ত ঘুরে আসলেন, কেউ ডাকলো না, পুরো ভ্রমন নিজের পকেটের পয়সায় করতে হলো। দেশ থেকে ন্যায় বিচার উঠে যাচ্ছে।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খান সাবদের কপাল বলে কথা !!
এরা জাগে সুন্দরী ললনাদের জীয়ন কাঠির
স্পর্সে আবার ঘুমের ঘোরেও থাকে তাদের
করায়ত্ব!! আমরা অভাগারা শুধু হাহুতাশ করেই
জীবন পার করি।
৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে কেন সাথে নিলে না? আমার হাতে অনেক সময়।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সদর ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়বার পরেই আপনার
কথা স্মরণ হয়ে ছিলো। দুঃখিত আপনাকে না
বলতে পারার জন্য। হয়তো আগামীতে দেখা হবে
৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টের সাথে ছবি গুলো সুন্দর হয়েছে। ছবি গুলো কার তোলা?
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে খান সাব
৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ
আনোয়ার ভাই
১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশে করোনায় মানুষ মারা যাচ্ছে, আপনি পিকনিক করছেন, এই হলো ভালো নাগরিকের নমুনা?
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বাঁচার জন্য খেতে হয় খাবার জন্য নয়।
দেশকে জানা, দেশের মানুষকে জানা
আর পিকনিক করা এক কথা নয় এটা
আপনার উর্বর মস্তিস্কে ঢুকবে না!
১১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:০৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: কোন দিন বরিশাল যাওয়া হয়নি । সামনে দাওয়াত দিয়েন নুরু ভাই
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একদিন সময় করে, সাহস করে সদরঘাটে এসে
বরিশালগামী কোন লঞ্চে উঠে পরবেন, দেখবেন
বরিশাল পৌঁছে গেছেন। আপনার জন্য ওপেন নিমন্ত্রণ
রইলো সাতলার সাপলা ফুলের রাজ্যে।
১২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:৪৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পৃথীবির কোন ধর্মই আমাকে মুর্তি বানাতে নিষেধ করে না ,ছবি আকতে নিষেধ করেনা, গান গাইতে নিষেধ করেনা খেলা ধুলা করতে নিষেধ করে না এমন কি ধর্ম পালনে বাধ্য করেনা।তাহলে আমি অন্য ধর্ম সম্পর্কে কেন বলবো।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মুর্তি পুজারক মানে
একেশ্বরবাদকে অস্বীকার!
আপনি যদি আল্লাহর সাথে
অন্য কাউকে শরীক করতে চান
কে নিষেধ করবে ! ইসলাম ধর্মে কি
খেলাধুলা করতে নিষেধ করে ?
আপনার যুক্তি অষাঢ় !!
১৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪৮
রক্ত দান বলেছেন: বহুকাল পরে আপনার একটা পোষ্ট পেয়ে ভালই লাগলো।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ রক্ত দান
অনেক দিন পরে আপনাকে পেয়ে
আপ্লুত হলাম। শুভকামনা রইলো।
১৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৫
এমেরিকা বলেছেন: লেখক ও শাহীন৯৯, ছাগলের সাথে তর্ক বিতর্ক করা মানে নিজেকে সেই পর্যায়ে নামিয়ে আনা। লাল ছাগলকে তার মত ল্যাদাতে দিন। সামু মডারেটর যদি এই ব্যাপারে কনসার্নড না হয়, আপনি আমি উপদেশ বিতরণ করে কিছু করতে পারবোনা।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি বুঝিতে পারছিনা আপনি
উহাকে চিনিলেন কেমনে !!
আপনাকে ধন্যবাদ এমেরিকা !!
১৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৩
ফয়সাল রকি বলেছেন: মোহনা সৃষ্টির জনশ্রুতিটা বেশ ইন্টারেস্টিং।
পোষ্টে +++
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যদিও এই জনশ্রুতি নিয়ে দ্বিধা দন্দ আছে!!
তার পরেও ইন্টারেস্টিং
আপনাকে ধন্যবাদ তিনটি + দেবার জন্য
১৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
সদর ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়বার পরেই আপনার
কথা স্মরণ হয়ে ছিলো। দুঃখিত আপনাকে না
বলতে পারার জন্য। হয়তো আগামীতে দেখা হবে
ইনশাল্লাহ একদিন যাবো।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমাদের লঞ্চ যখন মুন্সিগঞ্জে আসলো
অনেক হকার রুটি আর কলা নিয়ে উঠলো
তখন বেশী করে আপনার কথা মনে হয়েছে,
এ দিকেইতো আপনাদের বাড়ি তাই না ?
১৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৬
সামিয়া বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন অভিজ্ঞতা , অসাধারণ উপস্থাপন।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অসাধারণ মোটেই না, একেবারে সাদামাটা
সহজিয়া উপস্থাপন। আপনার ভালো লাগাতে
আমি খুশিতে বাকবাকুম !!
১৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৫
ইসিয়াক বলেছেন: এরপরে ভ্রমণে কোথাও গেলে আমাকেও সাথে নিয়েন।
ভ্রমণ কাহিনী আর ছবি দুটোই ভালো লাগলো।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইনসা্আল্লাহ !! আল্লাহ চাহেতো আমরা
সবাই একসাথে দল বেধে কোথাও ভ্রমণে যাবো !
নীল'দা থাকলে সব কিছু সহজ হতো।
১৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:০১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বেশ চমৎকার একটি ট্রিপ ছিলো বুঝা যাচ্ছে।
নভেম্বরের দিকে একবার যেতে পারি আমি।
৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৩৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৪৪
প্যারাডাইম বলেছেন: আহা