নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
মানুষ মানুষের মাংস খাচ্ছে- এমন বিবরণ পাওয়া যায় অনেক দেশের উপকথায়ই। প্রশ্ন হচ্ছে, আসলেই কি মানুষ মানুষকে খায়, নাকি এর সবই লোকদের বানানো গল্প। মানুষ খাওয়ার সত্যিকার প্রমাণ আছে কি না? আর খেলে কারা খায়? কেনইবা খায়? পৃথিবীতে এমন কিছু বিশেষ প্রজাতির মানুষ আছে নরমাংস ভক্ষণেই যাদের তৃপ্তি। মাংস খাওয়ার জন্য মানুষ মারা আইনত দন্ডনীয় হলেও পৃথিবীর এমন কিছু অন্ধকার প্রদেশ আজও আছে যেখানে নেই কোনও আইনের বেড়াজাল। মানুষের মাংস খাওয়ার প্রবণতাকে এক কথায় ‘ ক্যানিবলিজম ‘ নামে অভিহিত করা হয়। ক্যানিবালিজম বা নরমাংস ভক্ষণ মানে হচ্ছে মানুষের এমন এক ধরনের আচরণ যেখানে একজন মানুষ আরেকজনের মাংস ভক্ষণ করে। তবে এর অর্থ আরও বাড়িয়ে প্রাণীতত্ত্বে বলা হয়েছে, কোন প্রাণীর এমন কোন আচরণ যেখানে সে তার নিজের প্রজাতির মাংস আহার করে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে এটি তার সহযোগীও হতে পারে। ল্যান্স নায়েক হাতেম আলী নামে একজন ভারতীয় যুদ্ধবন্দি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নিউ গিনি তে জাপানী সেনাদের মানুষের মাংস খাওয়ার কথা বলেন। তারা জীবন্ত মানুষের শরীর থেকে মাংস কেটে নিত ও এরপর ঐ ব্যক্তিকে নালায় ফেলে মেরে ফেলত। ১৯৪৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাপানী সেনারা চিচিজিমাতে পাঁচজন আমেরিকান বিমান সেনাকে হত্যা করে তাদের মাংস ভক্ষণ করে। ৭ম শতকে মুসলিম-কোরাইশদের যুদ্ধের সময় এ ধরনের ঘটনার সূত্রপাত ঘটে। ৬২৫ সালে উহুদের যুদ্ধের সময় হামযা ইবনে আবদুল মুত্তালিব নিহত হলে তার কলিজা ভক্ষণের চেষ্টা করেন কোরাইশ নেতা আবু সুফিয়ান ইবনে হার্বের স্ত্রী হিন্দ বিনতে উতবাহ। হাঙ্গেরীর মানুষরা মানুষের মাংস খেত মূর্তিপূজা করার জন্য। এছাড়াও ক্যানিবালিজিমের চর্চা হয়েছে লিবিয়া ও কঙ্গোতে বেশ কিছু যুদ্ধে। মাওরিরা যুদ্ধের সময় তাদের প্রতিপক্ষের মাংসও খায় বেশ স্বাভাবিকভাবে। অনেক সময়ে সাগর যাত্রীরা ও দূর্যোগে আক্রান্ত অভিযাত্রীরাও টিকে থাকার জন্য অন্য সহযাত্রীদের মাংস খেয়েছে। ১৮১৬ সালে ডুবে যাওয়া ফেঞ্চ জাহাজ মেডুসার বেঁচে যাওয়া যাত্রীরা টানা চার দিন সাগরে ভেলায় ভেসে থাকার পর মৃত যাত্রীদের মাংস খেয়ে বেঁচে যায়। করোওয়াই হলো এমন একটি উপজাতি যারা এখনো বিশ্বাস করে যে নরমাংস ভক্ষণ সংস্কৃতিরই একটি অংশ। বিশ শতকের দিকে নরমাংস ভোজন করা হত সাধারণত ধর্মীয় কারণে, খরা, দূর্ভিক্ষে ও যুদ্ধবন্ধীদের উপর নির্যাতনের অংশ হিসেবে, যদিও এ ধরনের রীতিকে আইনের লঙ্ঘন হিসেবেই বিবেচনা করা হয়েছে সবসময়। আঘোরী নামে উত্তর ভারতের একটি ক্ষুদ্র উপজাতিরা মানুষের মাংস খায় তাদের ধর্মীয় উপাসনার অংশ হিসেবে ও অমরত্ত্ব অর্জনের জন্য। তারা মনে করে এভাবে তারা অতিপ্রাকৃতিক শক্তিও লাভ করবে। তারপর তারা সেই মানুষের মাথার খুলিতে রেখে খাবার খায় বয়স বেড়ে যাওয়া রোধ করতে ও ধর্মীয় পূণ্য অর্জন করতে। মুসলিম পরিব্রাজক ইবনে বতুতা বলেন যে তাকে এক আফ্রিকান রাজা সতর্ক করে বলেছিলেন যে সেখানে নরখাদক জংলী আছে। কিছু মিলেনেশিয়ান উপজাতিরা এখনো তাদের ধর্মচর্চায় ও যুদ্ধে এই চর্চা করে। এছাড়াও এর একটি বড় কারন হচ্ছে মানসিক সমস্যা বা সামাজিক আচরনের বিচ্যুতি। নরমাংস ভোজের সামাজিক আচরণে ২ ধরণের নৈতিক পার্থক্য আছে। একটা হচ্ছে একজনকে হত্যা করা তার মাংস খাওয়ার জন্য ও আরেকটি হচ্ছে স্বাভাবিকভাবে মৃত মানুষের মাংস খাওয়া।কিছু মানুষ নরমাংস ভক্ষণকে সামাজিকতা ও সংস্কৃতির অঙ্গ বলে মনে করে। আবার কিছু মানুষের মধ্যে গেঁথে গেছে নরমাংস ভক্ষণের লালসা। কিছু কিছু দেশে মৃত মানুষের মাংস খাওয়ার রীতি আছে আবার কিছু উপজাতি জ্যান্ত মানুষকেই মেরে বা জীবিত অবস্থায় কেটে খেয়ে নেয়। একসময় দুর্ভিক্ষের কালে খাবারের অভাবে মানুষ অপর মানুষের মাংস খেয়েছিল। তবে পৃথিবীর কোনও কোনও দেশে মানুষের মাংস খাওয়ার রীতি প্রচলিত।
বাংলাদেশের ভয়ঙ্কর নরখাদক খলিলুল্লাহ'র কথা আমরা অনেকেই জানি। ১৯৭৫ সালের ৩ এপ্রিল। দৈনিক বাংলার একটি বক্স নিউজ পড়ে শিউরে ওঠেছিলো গোটা বাংলাদেশ। ছবিতে দেখা যায় এক যুবক মরা একটি লাশের চেরা বুক থেকে কলিজা বের করে খাচ্ছে! 'সে মরা মানুষের কলজে মাংস খায়!' শিরোনামে খবরটি ছাপা হওয়ার পর টনক নড়ে কর্তৃপক্ষের। অবশেষে গ্রেপ্তার করা হয় খলিলুল্লাহ নামের এই নরখাদককে। মানসিক চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয় পাবনা মানসিক হাসপাতালে। ২০০৫ সালে মারা যায় সে। এতো গেল বাংলাদেশের কথা, সারা পৃথিবী জুড়েই নরখাদকদের সন্ধান পাওয়া গেছে। তাদের পাওয়া গেছে ফিজি, আমাজন অববাহিকা, আফ্রিকার কঙ্গোতে। এমন কী নিউজিল্যান্ডের মাওরি জনগোষ্ঠীর মধ্যে মিলেছে নরখাদকের সন্ধান। ইউরোপের হল্যান্ডেও সন্ধান পাওয়া গেছে। শোনা যায় উগান্ডার স্বৈরাচারী রাষ্ট্রনায়ক ইদি আমিনও নাকি নরখাদক ছিলেন। ষাটের দশকে পাপুয়া নিউগিনির এসব লোকের মধ্যে ‘কুরু’ (laughing sickness) নামের একটি রোগ ভীষণভাবে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে নারীদের মধ্যে। এই রোগ হলে আক্রান্তদের প্রথমে নড়াচড়া ও কথা বলায় সমস্যা হতে থাকে। এক পর্যায়ে তারা হাঁটা চলার সামর্থও হারিয়ে ফেলে এবং শেষে মারা যায়। রোগটার কারণ ঠিক স্পষ্ট ছিল না। তবে বোঝা যাচ্ছিল, যেসব এলাকায় মানুষ খাওয়ার প্রথা আছে সেসব এলাকায় রোগের প্রকোপ বেশি। তাই সত্তরের দশকে এসে অস্ট্রেলীয় সরকার মানুষ খাওয়া নিষিদ্ধ করে দেয়। এর পরপরই রোগের প্রকোপ বন্ধ হয়ে যায়। পৃথিবীতে কত বিচিত্র মানুষ আছে তার কোনো ইয়াত্তা নেই। এবার যেই জাতির কথা বলছি তারা নরখাদক নয়। তবে মানুষের মগজ খায়। তাও আবার মৃত মানুষের। এটাই তাদের রীতি।
গল্প কাহিনীতে যেমনই লাগুক অস্ট্রেলিয়ার দেশ পাপুয়া নিউগিনির দক্ষিণে ফোর এলাকার লোকেরা পঞ্চশের দশকেও মানুষের মগজ খেতো। তবে যে কারোরই মগজ খেয়ে ফেলবে, ব্যাপারটা এমন নয়। খেতে হবে নিকট আত্মীয়ের মগজ। যখনই এদের পরিবারের কেউ মারা যান, তখনই তার ঘিলু খাবার হিসেবে খেয়ে নেন তারা। তখনকার সময় গোষ্ঠীবিবাদ তো লেগেই থাকত। অন্য গোষ্ঠীকে হারালে মৃতদের ঘিলুও খেতেন এরা। এক কথায় বীভৎস ব্যাপার! কিন্তু তাদের কাছে এটি খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। এদের কাছে এটাই ধর্মীয় প্রথা। নিত্যদিনের অন্যান্য কাজের মতোই। ভাবতেই অবাক লাগে পঞ্চাশ-ষাটের দশকে যখন বিজ্ঞানের অগ্রগতি ঘটছে ধীরে ধীরে। চাঁদে মানুষ পৌঁছে গেছে, সেসময়ও এখানে এই প্রথা রমরমিয়ে চলেছে।অস্ট্রেলিয়ার সরকার নিষিদ্ধ ঘোষণার আগ পর্যন্ত ওরা ওদের মৃত আত্মীয়দের মগজ খেতো। অনেক সময় আশপাশের গোষ্ঠির সাথে যুদ্ধে শত্রুপক্ষের যারা মারা যেত বা বন্দি হতো তাদের খাওয়ার প্রথা ছিল। যদিও নিষিদ্ধ হওয়ার কয়েক বছর পরও ওই এলাকা থেকে মানুষ খাওয়ার অপরাধে ২৯ জনকে আটক করা হয়েছিলো। ইউকে টেলিগ্রাফ পত্রিকার এই খবরে বিশ্ববাসী রীতিমতো হতবাক হয়। কয়েকজন ডাক্তারের অস্বাভাবিক মৃত্যুরহস্য বের করতে গিয়ে পুলিশ তাদের সন্ধান পায়। পুলিশ ধারণা করেন, প্রায় ৭০০ থেকে ১০০০ লোক এই গ্রুপের সদস্য ছিলো। এবং এরা সবাই কম-বেশি মানুষের মাংস ভক্ষণ করেছে। আরো জানা যায়, এরা সবাই কমপক্ষে সাতজন মানুষকে সরাসরি হত্যা এবং ভক্ষণের সঙ্গে জড়িত। এ নিয়ে বিচার শুরু হয়। কোর্টে সবাই স্বীকার করে যে তারা ডাক্তার হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল। তাদের ভাষ্যমতে, এসব ডাক্তাররা ভয়ঙ্কর কালো বা জাদুকরী বিদ্যাচর্চা করত। তারা ডাক্তারকে হত্যা করে তার মগজ ভক্ষণ করেছে। তারা দাবি করে কালো জাদুকর এই ডাক্তাররা বহু মানুষকে হত্যা করে এই জাদুবিদ্যা চর্চা করে আসছে। যার ফলে তারা এসব ডাক্তারদের ভক্ষণ করেছে। পাপুয়া নিউগিনির এসব জাতি ছাড়াও অস্ট্রেলীয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় নিকট অতীতে মানুষ খাওয়ার প্রবনতা ছিল। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা, নিউ মেক্সিকো এলাকায় আনাসাজি নেটিভ আমেরিকানরা কিছুকাল আগেও উৎসব ও অন্যান্য উপলক্ষে মানুষ খেতো। যার প্রত্নতাতি্বক প্রমাণ আছে। তবে বিজ্ঞানীরা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এসব উদাহরনকে ইতিহাসের বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে উল্লেখ করতে পছন্দ করতেন।
গরুর একটি ভয়ানক রোগের নাম ‘ম্যাড কাউ’। রোগটি গরুর হলেও মানব দেহে সংক্রমিত হয়ে এটি ধ্বংস করে দিতে পারে পুরো একটি মানব সমাজকে। এখন পর্যন্ত রোগটির তেমন কোনো চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি। তবে চিকিৎসকদের ধারণা, এ রোগের চিকিৎসায় কাজে আসতে পারে মানুষের মগজখেকো একটি আদিবাসী সম্প্রদায়।এবারও বিজ্ঞানীদের গবেষণায় বেরিয়ে আসে একই তথ্য। ম্যাড কাউ রোগের বিস্তার নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে লন্ডন ইউনিভার্সিটি কলেজের গবেষক ডা. সিমন খুঁজে পেয়েছেন, ম্যাড কাউ এবং নিউগিনির কুরু রোগের লক্ষণ ও পরিণতিতে মিল আছে। তার গবেষণায় বেরিয়ে আসে, ম্যাড কাউ রোগাক্রান্ত গরুর মস্তিষ্ক খেলেই ছড়ায় ওই রোগটি। রোগের চিকিৎসাও খুঁজে পেয়েছেন তিনি। পাপুয়া নিউগিনিতে যখন মানুষখেকো প্রথা ছিল তখন যারা কুরু রোগে আক্রান্ত মৃত মানুষের মগজ খাওয়ার পরও রোগটিতে আক্রান্ত হয় নি এবং এখনো বেঁচে আছে, তাদের জিন পরীক্ষা করে দেখা গেছে, এদের জিনের মধ্যে ম্যাড কাউ রোগের প্রতিষেধক আছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের মস্তিষ্ক খাওয়ার কারণেই তাদের মধ্যে এই জিনটি তৈরি হয়েছে। মজার বিষয় হচ্ছে, শুধু তাদের মধ্যেই নয়, পৃথিবীর সব মানুষের জিনেই এর অস্তিত্ব আছে। প্রশ্ন হচ্ছে, নিউগিনিতে যারা মানুষ খায়, তাদের না হয় এসব জিনের দরকার আছে। কিন্তু পৃথিবীব্যাপী আমাদের সবার মধ্যে এই জিনের উপস্থিতি কেন? আমরা তো মানুষ খাই না। যেসব জিন ব্যবহার হয় না তারা সাধারণত সময়ের সাথে সাথে হারিয়ে যায়। এ গবেষণাটি করতে গিয়েই বেরিয়ে এসেছে আরো অদ্ভূত একটি তথ্য। আমাদের মধ্যে কেন ম্যাড কাউ প্রতিরোধকারী জিন? বিষয়টি গবেষণা করতে গিয়ে দেখা যায়, পুরো পৃথিবীতে জাতি বর্ণ নির্বিশেষে (কেবল জাপানীরা ছাড়া, তাদের অন্য জিন আছে) সবার মধ্যে কুরু জাতীয় রোগ প্রতিরোধকারী জিনের উপস্থিতির কারণ হতে পারে যে, আমাদের পুর্বপুরুষরা নিকট অতীতেও (১৫ হাজার বছর আগে) মানুষের মাংস খেতো। “মানুষখেকোরা খুবই ভয়ংকর প্রকৃতির হয়ে থাকে। তারা মানুষের মাংস খেয়ে যে তৃপ্তি পায়, অন্য কোন মাংস খেয়ে সেই তৃপ্তি তাদের হয় না। এই প্রবণতা সহজে দূর হবার নয়। এরা হয় প্রচন্ড চতুর ও ধূর্ত।” মানুষ খাওয়ার চর্চা আমাদের মধ্যেও ভালোভাবেই ছিল। যদিও এখন মেনে নিতে কষ্ট হয়। আসলে আমাদের ভেতরের মানুষখোকো মানুষটা এখনো ঠিক মরে যায় নি। সংস্কার আর সভ্যতার চাপে হয়তো আপাতত লুকিয়ে আছে। তো মানুষখেকো মানুষ কারা? এক অর্থে, সুযোগ পেলে আমরা সবাই। এই গবেষক আরো প্রমাণ করেন, জাপানিদের বাদ দিলে পৃথিবীর সব প্রজাতির মানুষের পূর্বপুরুষই কোনো না কোনো সময় মানুষখেকো ছিল। কাজেই সবার মধ্যে ওই বিশেষ জিনটি রয়েছে। কিন্তু ওই মুহূর্তে গবেষণা করে ওষুধ বের করে অনেক লোকের প্রাণ তো বাঁচিয়েছিলেন ওই গবেষক!তবে যাই হোক না কেন আধুনিক বিশ্বে রীতির নামে এসব কুসংস্কার মানছে এই জাতি। এছাড়াও মৃত মানুষকে কবর না দেয়া, মৃতদেহকে শকুনকে উৎসর্গ করা, মৃতদেহ পুড়িয়ে স্যুপ বানিয়েও খায় অনেক জাতি। মানুষ হল পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জীব। মানুষের হল বুদ্ধিমান। এই বুদ্ধি হল মানুষের প্রধান অস্ত্র। এই বুদ্ধি দিয়ে মানুষ আজ পৃথিবী করে চলেছে শাসন।এই পৃথিবী বড়ই বিচিত্র। এখানে এমন সব ঘটনা ঘটে, যার ব্যাখ্যা মেলা ভার।আজ পৃথিবীর মানবসভ্যতা বিচরণ করছে উন্নতির চরম সীমায়, এখনো কিন্তু, এই বিশ্বে মানুষখেকো মানুষেরা বিরাজ করছে স্বমহিমায়, যা দেখলে অবাক হতে হয়।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম ফেসবুক-১ ফেসবুক-২
[email protected]
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শুপ্রভাত রানার ব্লগ!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
তবে পরিস্কার নয়। একটু
বুঝিয়ে বলবেন প্লিজ ?
২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: প্রতিটা উগ্রবাদী আইএস,তালেবান মানুষখেকোর চাইতে বড় মানুষ খেকো।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যে-কোনো কথিত আদর্শের নামে সন্ত্রাসই জঙ্গিবাদ৷
সেটা ইসলাম, সেটা খ্রিষ্টান, হিন্দু বা ইহুদি যে ধর্মের
নামেই হোক না কেন৷ সেটা কোনো বর্ণ বা জাতিভিত্তিক হলেও৷
ইসলাম সবসময় উগ্রবাদী মতবাদের বিরুদ্ধে।
৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার লেখায় ব হুবার এসেছে, ধর্মীয় বিশ্বাসসের কারণে ক্যানিবলিজম; ইহাতে ধর্ম উৎপত্তি সম্পর্কে ধারণা পাচ্ছেন?
পপুয়া নিউগিনি "আফ্রিকাতে" নয়।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার যা ধারণা ও ইতিহাস ঘেটে জেনেছি
তাই লিখেছি। আপনার দ্বিমত থাকা বিচিত্র নয়।
কারণ কোন কিছুই আপনি ক্যাচাল ছাড়া মেনে
নেন না। যা হোক পাপুয়া নিউগিনি প্রশান্ত মহাসাগরের
একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। এটি ওশেনিয়া মহাদেশের মেলানেশিয়া
অঞ্চলে অবস্থিত।
১৫২৬-১৫২৭ সালে পর্তুগিজ
অভিযাত্রী জর্জি ডি মেনেজেস দুর্ঘটনাক্রমে মূল দ্বীপে
আসেন এবং তাঁকেই "পাপুয়া" নামকরণের কৃতিত্ব দেওয়া হয়।
তিনি মেলানেশিয়ান মানুষদের কুঁচকানো চুলের জন্য এই মালয়
শব্দটি ব্যবহার করেন। স্পেনের ইয়াগিও আর্তিজ দে রেতেজ,
১৫৪৫ সালে দ্বীপটির জন্য "নিউ গিনি" শব্দটি প্রয়োগ করেন।
কারণ এই দ্বীপপুঞ্জের বাসিন্দা এবং আফ্রিকান গিনি উপকূলে
মানুষগুলির মধ্যে তিনি একটি মিল দেখতে পান।
৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪৮
রানার ব্লগ বলেছেন: ভাই ঘুম থেকে উঠেই আপনার এই নর মাংসো ভোজের পোস্ট, নাস্তাও করি নাই। তাই য়ুউউ!! আজকের নাস্তাটা হলো না।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দুঃখিত রানার ব্লগ!!
আপনার আয়েশ করা নাস্তাটা
বরবাদ করার জন্য।
৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪৮
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: নূরু ভাই, এইটা কি শোনাইলেন আপনে?
ভিরমী খাইলাম।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভীরমি খান সমস্যা নাই
তবে মাথাটা সাবধানে রাখবেন!!
৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০৮
রানার ব্লগ বলেছেন: [sd]আমাদের পুর্বপুরুষরা নিকট অতীতেও (১৫ হাজার বছর আগে) মানুষের মাংস খেতো[/sd]
ইন্না-লিল্লাহ। দুপুরের খাওয়াটাও গেলো
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আহারেএএএএএএএএএএএএএএএএএএএএএএ
রাতের খাবারটা মিস যেন না হয় সেই প্রার্থনা করছি ভাই!
৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৬
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: নাহ, আজ উপোষ থাকতেই হবেরে ভাই।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মাঝে মাঝে উপোষ দেওয়া ভালো
তবে রাতে ভালো কিছু খেয়ে নিবেন
দয়া করে। চাইলে্ আমিও খাওয়াতে
পারি। নিমন্ত্রণ রইলো।
৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেক ধর্মের মানুষ ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে নরমাংস ভক্ষণ করেছে; এসব ধর্ম কে আবিস্কার করেছে, কাহার সৃষ্টি এসব ধর্ম?
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কিছু নাস্তিক যারা আল্লাহর একাত্ত্ববাদকে
স্বীকার করেনা। তাদের ধর্ম বিশ্বাস এসকল
মানুষ নরমাংস ভক্ষণ করে। ভারতের বিভিন্ন
রাজ্যে এখনো এমন বহু প্রথার নজির বিদ্যমান।
৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক আগে পাপুয়া নিউগিনি সম্পর্কে পড়ে ছিলাম । আপনার লেখা পড়ে ভয়ংকর ধারণা হলো
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ আলী ভাই
সব কিছু জেনে রাখা ভালো।
১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: এমন পোষ্ট দিয়েছেন। বমি পাচ্ছে। ওয়াক ওয়াক।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার শুনেই বমি পাচ্ছে !! তার পরেওকি আমরা আমাদের মৃত ভাইয়ের রক্ত মাংস ভক্ষণ করছি না ?
পবিত্র কোরআনে গিবতকে মৃত ভাইয়ের মাংস খাওয়ার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা বহুবিধ ধারণা থেকে দূরে থাকো।
কারণ কোনো কোনো ধারণা পাপ; এবং তোমরা একে অপরের গোপনীয় বিষয়ের
সন্ধান করো না এবং একে অপরের পেছনে নিন্দা (গিবত) করো না।
তোমাদের মধ্যে কি কেউ তার মৃত ভাইয়ের মাংস খেতে খেতে চাইবে?
তোমরা তো এটাকে ঘৃন্যই মনে করো। তোমরা আল্লাহকে ভয় করো।
আল্লাহ তাওবা গ্রহণকারী পরম দয়ালু।’ (সুরা হুজরাত : আয়াত ১২)।
আমরা সব যেনেও আমরা মৃত ভাইয়ের মাংস খাওয়া থেকে বিরত রয়েছি কি?
যেহেতু আল্লাহ তাআলা গিবত করাকে মৃত ভাইয়ের গোস্ত খাওয়ার সঙ্গে তুলনা করেছেন।
সুতরাং গিবত নামক গর্হিত ও সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী কাজ থেকে বিরত থাকা জরুরি।
১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: আন্দামান দ্বীপে এখনো মানুষের মাংস খাওয়ার চল আছে । তাদেরকে অনেক ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ করা গেছে । ইন্দোনেশিয়ার উত্তর পূর্বে উপজাতিরা ৩০ বছর আগেও নিজেদের সুঠাম দেহি যুবকদের পুড়িয়ে খেত । বিবিধ এন জি ও সমর্থ হয়েছে এই অভ্যাস বন্ধ করতে। এক সময় এক জাতি আরেক জাতি বা প্রজাতির কাউকে যুদ্ধকালিন সময়ে ধরতে পারত , ধৃত ব্যাক্তিকে বেধে পুড়িয়ে খেত । এটা বিবিধ দেব দেবতার তুষ্টির জন্য , পুজার জন্য করা হতো ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ আজিজ ভাই।
সুযোগ পেলে কোন কোন দশে ক্যানিবলিজম
প্রচলিত ছিলো তার আদ্যপান্ত লিখবো। মন্তব্যের জন্য
আবারো অসংখ্য ধন্যবাদ।
১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৫
জুন বলেছেন: ১৯৭২ সালের ১৩ই অক্টোবর উরুগুয়ের রাগবী দল সম্ভবত চিলির সাথে ম্যাচ জিতে দেশে ফেরার সময় পাইলটের ভুলে আন্ডিজ পর্বতের উপর তাদের প্লেন ক্রাশ করে। অনেকে মারা যায় আর যারা বেচেছিল তারা তাদের বন্ধু বান্ধব আর আত্মীয়ের মৃত দেহ খেয়ে বেচেছিল। অনেক কষ্টে তারা উদ্ধার পেয়েছিল সে এক ভয়ংকর অভিযান যা কল্পনাকেও হার মানায়। উদ্ধারের পর তারা অনেকেই মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পরেছিল। তবে এরা শখ বা ভালো লাগার জন্য খায় নি, খেয়েছে বেচে থাকার জন্য। এটা নিয়ে অনেক লেখালেখি হয়েছে, সিনেমাও তৈরি হয়েছে।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ জুন আপু
জীবন বাঁচাতে স্বগোত্রের মাংস
খাওয়া আর শখে খাওয়ার মধ্যে
বিস্তর ফারাক।
১৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৩
নতুন বলেছেন: আপনার লেখাতে বোঝা যায নরমাংস খাবার শুরুর পেছনে বিশ্বাস একটা বিরাট ভুমিকা আছে।
ধর্মীয় বিশ্বাস দেবতাকে সন্তুটি, ক্ষমতা পাওয়া যাবে এই বিশ্বাস, উপকার হবে বিশ্বাস।
এই বিশ্বাসগুলিই মানুষকে অনেক কাজ করাচ্ছে যেগুলি মানুষ আস্তে আস্তে বুঝতে পারছে।
মানুষকে যৌক্তিক ভাবে ভাবতে হবে তবেই কুস্ংকার থেকে মানবিক মানুষ হতে পারবে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ নতুন দা।
ধর্মীয় বিশ্বাস দেবতাকে সন্তুটির বাইরেও মানুষ স্বজাতির
মাংস ভক্ষনের উদাহরণ আছে।
নিজের জাতির বাইরের মানুষ পেলে তাকে খেয়ে ফেলা – যাকে বলে এক্সো-ক্যানিবালিজম,
সেটা করার মূল উদ্দেশ্য ছিলো অন্য জাতিগুলোকে ভয় দেখানো আর নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব
জাহির করা। এই যেমন পাপুয়া নিউগিনির মিয়ামিন উপজাতি এক্সো-ক্যানিবালিজমের
জন্য সুপরিচিত ছিলো। এরা মাঝে মধ্যেই আশেপাশের গ্রাম গুলোতে হানা দিয়ে মানুষ
ধরে নিয়ে যেতো, আর তারপর তাদের আগুনে পুড়িয়ে খেয়ে ফেলতো। একটা পর্যায়ে
সেইসব হতভাগা প্রতিবেশীরা একে একে বিলুপ্ত হতে শুরু করে। একজন নৃতত্ববিদ
এব্যাপারে মিয়ামিনদের একজনকে জিজ্ঞেস করেছিলেন কেন তারা এভাবে প্রতিবেশী
জাতিদের খেয়ে ফেলে, তাদের নিরীহ জবাব ছিলো, “কারণ ওদের মাংস বেশ সুস্বাদু”।
১৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: ভয়ঙ্কর বিষয় ছাড়া আনন্দময় বিষয় নিয়ে পোষ্ট দেন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খানসাব, ভয়ঙ্কর বিষয় ছাড়া কেউ এখন আর আনন্দ
অনুভব করে না। দিহান আর আনুশকার বিষয়টা উপলব্ধি
করুন কি পৈশাচিক আনন্দ !!
১৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:২২
রিফাত হোসেন বলেছেন: পড়ে নিলাম।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে রিফাত ভাই
১৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:১৫
সোহানী বলেছেন: আদিম এ মানুষগুলো যতনা মানুষ খেয়েছে সভ্য মানুষরা এর চেয়ে বেশী মানুষ খেয়েছে!! এরা আরো বেশী হিংস্র। আর হিংস্র বলেই আজ সারা বিশ্বে এতো অনাচার।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একেবারে মোক্ষম কথা বলেছেন আপু
স্বার্থের কারণে দিনে দিনে মানুষ ভয়ঙ্কর
হয়ে উঠেছে। আদিম মানুষেরা স্বজাতির
মাংস ভক্ষণ করেছে এখন মানুষ আধুনিক
হলেও প্রতীকিভাবে ভাই ভাইয়ের মাংস
ভক্ষণ করছে।
১৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১১
মাসুদুর রহমান (শাওন) বলেছেন: এখনও পৃথিবীতে সভ্যতার ছোঁয়া পায়নি এমন জাতি আছে...!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার পাশ্ববর্তী দেশ ভারতেই অনেক
রাজ্য আছে যেখানে সভ্যতার ছোঁয়া
লাগেনি। মিথ্যার উপর বসবাস তাদের।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪০
রানার ব্লগ বলেছেন: ভাই প্লিজ!! য়ুউউ!!