নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
অভিজাত খদ্দেররা সবাই মেল এস্কর্ট (MALE ESCORT) শব্দের সাথে পরিচিত। Escort (এসকর্ট) শব্দের আর্থিক প্রতিশব্দ ‘সহচর’ বা 'সশস্ত্র সঙ্গী’ হলেও এসব সহচর হচ্ছে মূলত দেহব্যবসায়ী। এশিয়ার অনেক দেশ। পাশ্চাত্যে এই ধরণের সেবা অনেক আগে থেকেই প্রচলিত। আমাদের প্রতিবেশি দেশ ভারতেও এটা অনেকটা সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। কলকাতাতে পুরুষ যৌন কর্মীর সংখ্যা দিনকে দিন বাড়ছে। এই ব্যবসা বা সেবা চালু রাখতে গড়ে উঠছে অসংখ্য অনলাইন সাইট। কম সংখ্যক হলেও রাজধানী ঢাকায়ও চলছে `মেইল এস্কর্ট` ব্যবসায়। ঢাকাকে কেউ বলে মসজিদের নগরী। আর কেউ বলে রিকশার নগরী। আর জাদুর শহর তো বটেই। কিন্তু এই ঢাকার অলিতে-গলিতে রয়েছে অসংখ্য গল্প। এদের কোনটা সিদ্ধ, আর কোনটা নিষিদ্ধ। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, ঢাকায় এরকম অনেক পুরুষ পতিতা রয়েছে। ঢাকার বেশ কয়েকটি অভিজাত এলাকায় পুরুষ যৌন কর্মীদের দেখা পাওয়া যায়। তবে এদের যে কেউ দেখলে চিনবে না। বিশেষ করে যারা এসকল বিষয়ে খোঁজ খবর রাখেন না, তারা তো নয়ই। এরা খদ্দেরের সাথে যোগাযোগ করে এক ভিন্ন কৌশলে। এক বিশেষ সংকেত ব্যবহার করে কাজটি করে তারা। এক রকম প্রতীকিও বলা চলে। আর তাহলো রুমাল। ভালোবাসা বা প্রেম নিবেদনের জন্য রুমালের ব্যবহার বহু পুরনো। কিন্তু নিষিদ্ধ যৌনতায় রুমালের এই ব্যবহার যেন সত্যি বিস্ময়কর। অবশ্য এই পেশাটাও কম বিস্ময়কর নয়।
নিয়ন আলোর এই ঢাকায় কয়েক শ মেল এস্কর্ট রয়েছে, বলে জানা যায়। যদিও এর সঠিক তথ্য ভিত্তিক কোন পরিসংখ্যান পাওয়া যায় না। এদের কয়েকটি অনলাইন প্লাটফর্মও রয়েছে বলে জানা যায়। অনেক নারী শুধু শরীর ম্যাসেইজ করার জন্য ঢাকায় যুবকদের ভাড়া করছেন উচ্চবিত্ত নারীরা এসব কাজে ঘণ্টা হিসেবে টাকা নেন মেল ইস্কর্টরা। ঢাকা এসকর্ট সার্ভিস এ যোগ দিচ্ছেন অনেক সুঠাম তরুন। এ জগতে Male Escort Dhaka, Escort Boy Dhaka বা Rent Boy Dhaka হিসেবে পরিচিত তারা। ঢাকায় এরকম কয়েকশ Male Escort রয়েছে। ঢাকায় ছেলে ভাড়া করার জন্য রয়েছে আলদা ফেসবুক পেজ। তবে সামাজিক মাধ্যমে থাকা পেইজের অনেকগুলোই ভুয়া বলে জানান মেইল এস্কর্ট হিসেবে কাজ করা একজন। ফয়সাল ইফতেখার। এটা তার প্রকৃত নাম না হলেও এই নামেই এ জগতে পরিচিতি তার। পরিচয় গোপন করে কথা বললেও সরাসরি দেখা করতে চাননি তিনি। কিভাবে এই পেশায় আসা এমনটা জিজ্ঞেস করতেই তিনি জানান, শুরুটা আজ থেকে বেশ কয়েক বছর আগে। তখন তিনি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। লেখাপড়ার পাশপাশি ফরেনারদের গাইড হিসেবে কাজ করতেন। তখন পথ শিশুদের নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি করতে ঢাকায় এসেছিলেন ২৪/২৫ বছরের সুন্দরী আমেরিকান এক নারী। গুলশানের একটি হোটেলে ছিলেন। ওই নারীর গাইড হিসেবে কাজ করার দ্বিতীয় দিনই তিনি তাকে বিছানায় সঙ্গ দিতে প্রস্তাব দেন। বিনিময়ে তাকে পে করা হবে। তখন আমেরিকান ওই নারীর প্রস্তাবে রাজি হয়ে বেশ কিছু বাড়তি টাকা আয় করেছিলেন সামি। ওই নারী তাকে পরামর্শ দেন মেইল এস্কর্ট হিসেবে কাজ করলে ভালো আর্ন করবেন তিনি। তারপর থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলেন সামি আর একটা সময় এভাবেই চলে আসেন।
গাড়ির গ্লাস নামিয়ে; হ্যালো স্মার্টবয় বলেই যুবককে ডাকলেন এক মধ্য বয়সী নারী। মৃদু হেসে যুবক এগিয়ে যান। তারপর আস্তে আস্তে কথা হয় তাদের। যুবক গাড়িতে উঠেতেই গাড়িটি বনানীর দিকে যায়। মুহূর্তের মধ্যেই গুলশান-২ এর মোড়ে ঘটে ঘটনাটি। একটি জিমনেশিয়াম থেকে বের হয়ে গুলশানের ওই মোড়ে দাঁড়িয়েছিলেন যুবক। তার পরনে কালো প্যান্ট, কালো গেঞ্জি, কাঁধে ছোট একটি ব্যাগ। তার শরীর থেকে ভেসে আসছিল পারফিউমের ঘ্রাণ। তার সাথে কথা বলে জানা যায়, তাদের খদ্দেরদের সকলেই উচ্চবিত্ত। তবে অনেক অর্থবিত্তের মালিক হলেও তারা নিষঙ্গ। এটা যে শুধু শারীরিকভাবে তা নয়, মানসিকভাবে তারা সঙ্গ চায়। পেমেন্ট এর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, এসব বিষয়ে বেশি কিছু বলা লাগে না। খুশি হওয়ার মতোই পেমেন্ট করে। কয়েক বছর ধরে এই পেশায় থাকা এই ব্যক্তি জানান, খদ্দেরদের একটা অংশের বয়স ৪০ এর উপরে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের দেশে একটা শ্রেণি রয়েছে যাদের লাইফস্টাইল ফরেনারদের মতোই। এই ভাবনা থেকেই তৈরি করেন একটি ওয়েব সাইট। পরবর্তীকালে একটি ফরম পুরন করে তিনি ঐ ওয়েবসাইট এর সদস্য হন। সেখানে অনেক ঢাকার মেল এসকর্ট রয়েছে তার মতোই। অ্যাকাউন্ট ওপেন করেন সেখানে। শুরুতে ভেবেছি এদেশে এটা মানুষ সহজে গ্রহণ করবে না। তবে এদেশে বিভিন্ন শ্রেণি রয়েছে। তারা অন্তত সাদরে গ্রহণ করবে। আর্নও হবে। তবে ওই শ্রেণির কাছে তা প্রচার করতে হবে। ওই সাইটে গিয়ে দেখা গেছে এতে তার বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। যা দেখলে সহজে তার সম্পর্কে অনুমেয়। বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজি ভাষায় দক্ষ তিনি। তার উচ্চতা ৫ফুট ১০ ইঞ্চি, বয়স ২৮। এতে তিনি ইংরেজিতে যা লিখেছেন তার বাংলা হচ্ছে;আমি আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমার সঙ্গে। আমার হট ও উত্তেজনাপূর্ণ অভিজ্ঞতা অনুসারে প্রকৃত তৃপ্তি দেব। আমি নিরাপদ সম্পর্ক করব। আমি স্বাস্থ্য সম্মত ও রোগমুক্ত। আমি খুব পরিষ্কার এবং আপনার কাছেও তা আশা করি।’শুধু প্রকৃত ক্লায়েন্টকে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করে ফোন নম্বর ও মেইলের ঠিকানা দেয়া আছে এতে। এরপর থেকে বিভিন্ন ধনী নারীরা যাদের স্বামী বিদেশ কিংবা সদ্য বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে তারা তাকে ফোন দিতে থাকে। তার সাথে যোগাযোগ করে জানা গেছে, প্রতি মাসেই অপরিচিত পাঁচ-ছয়জন নারী ক্লায়েন্টের কল পান তিনি। বিশ্বাসযোগ্য হলেই সাড়া দেন। এছাড়া নিয়মিত কিছু ক্লায়েন্ট রয়েছে তার। একইভাবে এরকম একই সাইটে নিজের শুধু দুটি চোখের ছবি দিয়ে সস্তা এসকর্ট বয় হিসেবে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন সুমন আহমেদ নামে এক যুবক। তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘আমি আগ্রহী বলেই এখানে তথ্য দিচ্ছি, আপনি আগ্রহী হলে দ্বিধা ছাড়াই আমাকে কল দিতে পারেন।’ একইভাবে ওবাইস নামে এক যুবক লিখেছেন, ‘আমি খুব স্পষ্ট ও বিশ্বাসযোগ্য। আপনার বাড়িতে বা অন্য কোথাও নিরাপদে।’ এতে শুধু নারীদের যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। লিঙ্কন নামে এক ইস্কর্ট বয় জানান, তাদের ক্লায়েন্ট মূলত অভিজাত শ্রেণির ও ফরেনার কিছু নারী। দেশি অভিজাত নারীদের অনেকের স্বামী নেই। ডিভোর্সি অথবা বিধবা। নিঃসঙ্গ বোধ করেন। তারা মেইল খুঁজেন। গুলশান, বনানী, বারিধারা, উত্তরা ও ধানমন্ডি এলাকায় এরকম অনেক ক্লায়েন্ট রয়েছে বলে জানান তারা। অনেক নারী শুধু শরীর ম্যাসেইজ করার জন্য সস্তা এসকর্ট বয়দের ডাকেন।
নারীরা সাধারণত সুঠামদেহী, শ্যামলা, ২৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ছেলেদের বেশি পছন্দ করেন। এজন্য মেইল এস্কর্টরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন। সুস্থ ও শক্তিশালী থাকার জন্য প্রয়োজনীয় খাবার খান। জেন্টস পার্লারে যান নিয়মিত। তবে মেইল এস্কর্ট পেশা সমাজের চরম অবক্ষয়। সমাজে আইন রয়েছে। ধর্ম রয়েছে। যেখানে নিয়ম-নীতির মধ্য দিয়ে জীবন পরিচালনার কথা বলা হয়েছে। শান্তি-শৃঙ্খলার জন্যই এসব নিয়ম। শারীরিক চাহিদার জন্য বৈধ পথেই হাঁটতে হবে। নতুবা এই সভ্যতা অন্ধকারের দিকে ধাবিত হবে। পরিবার প্রথা, স্বামী-স্ত্রীর ভালোবাসা বিলীন হলে নানা অসঙ্গতি সৃষ্টি হবে। বাইরের দেশের অপসংস্কৃতি কোনোভাবেই অনুসরণ করা যাবে না। এজন্য সন্তানদের ছোটবেলা থেকেই নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন তবে যারা এই নিষিদ্দ ব্যবসায় জড়িয়েছেন
তারা নিষিদ্ধ নেশায় আসক্ত। সহজে কি ছাড়া যাবে। তবে
সরকার চাইলে এসব ওয়েবসাইটের ডোমেইন বন্ধ করে দিতে পারে।
অন্যদিকে আন্তর্জাতিকভাবে ডোমেইন নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা ইন্টারনিক কিংবা
দক্ষিণ এশিয়ার ডোমেইন নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা এথনিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা
হলেও এসব ডোমেইন বন্ধ করা সম্ভব।
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৪৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: এসব প্রাচীনকালও রাজা-মহারাজাদের মহলে ছিলো তদের অনুপস্থিতিতে রানীরা প্রহরীদের সাথে সম্পর্ক করতো।
এখন নারী স্বাধীনতার যুগ।
শুধু পুরুষরাই ওয়েষ্টিনে-বিদেশে সুন্দরীদের সাথে আনন্দ করবে আর নারীরা পরমপতিভক্তি দেখাবে-এটা এখন প্রায় কেইউ মানে না।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আদিম এ পেশা থেকে বেরিয়ে আসতে
ধর্মীয় অনুশাসন এবং কোরআনের জ্ঞানার্জন
ছাড়া সামাজিক অবক্ষয় রোধ সম্ভব নয় .
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৪৯
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: নূরু ভাই,
দেশের চাকরীর বাজার আমার থেকে আপনি বেশি ভালো জানেন।
খুব কম চাকুরীই এমন বেটোন দেয় যা দিয়ে আপনি ভালো ভাবে ঢাকা শহরে থাকতে পারেন।
আপনার লিখা পড়ে এইটুকু বুঝলাম- ফিমেল এস্কর্ট এর মতো মেল এস্কর্ট বাংলাদেশে প্রতিস্ঠিত হওয়া সময়ের ব্যপার।
ভালো থাকবেন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমরা কি তা হলে গড্ডালিকা প্রবাহে
গা ভাসিয়ে দেব নাকি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখবো?
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৫৫
বুরহানউদ্দীন শামস বলেছেন: হিন্দি সিনেমা BA Pass দেখতে পারেন।
একজন মেল এস্কর্ট এর কাহিনী।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ। কলকাতায় এর
হাওয়া খুব জোরেসোরেই বইছে মনে হয়।
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৫৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: নৈতিক শিক্ষার জন্য যে মাদ্রাসায় পাঠাবেন সেটাওতো নিরাপদ না।পত্রিকা খোললেই মাদ্রাসার খবর দেখা যায়।হুজুররা আবার দোজখের ভয় দেখান।পিটানোর তো কোন মা বাপ নাই।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার মন্তব্যে সেই কুমিরের
খাজকটা খাজকাটা !!!!
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:০৫
বিডি আইডল বলেছেন: মেল এস্কর্ট শব্দটা ইংরেজীতে ব্যবহৃত হয় কম। এদেরকে Gigolo বলে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হ্যা তা বলা যায় তবে Gigolo
এর সমার্থক বাংলা শব্দ পেশাদার পুরুষ নৃত্য সঙ্গী
৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:২২
অগ্নিবেশ বলেছেন: এরাই কি তাহলে কোরানে বর্নিত বেহস্তের গেলমান?? তাহলে তো চরিত্রহীনরাই বেহস্তে যাওয়ার খোয়াব বেশী দেখে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অবশ্যই তারা বেহেশতের গেলমান নয়।
কারণ তারা পূত পবিত্র।
৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিষয়টি জানা ছিল না। এমন পেশাও এই গরীব দেশে গড়ে উঠছে!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ হিরণ ভাই
কালে কালে আরো যে কত
দেখতে হবে কে জানে !!
৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পশ্চিমের সব কিছুই এই দেশে আসবে। ঠেকাতে পারবেন না। তবে ভালোটা আসুক এই কামনা করছি। যৌনতার ব্যাপারে আমাদের সমাজ আপাত দৃষ্টিতে রক্ষণশীল মনে হলেও এই দেশে সব কিছু হয়। শুধু সামাজিক আর রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নাই।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পশ্চিমাদের অপসংস্কৃতি আমাদের
ধ্বংশের পথে নিয়ে যাচ্ছে !!
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৫
মেহেদি_হাসান. বলেছেন: এদেশে এখন সবাই হচ্ছে
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জি ভাাই এর থেকেও বহু ভয়াবহ কাজ হচ্ছে
আমাদের দেশে !
১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৫
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: নূরু ভাই , পোষ্ট দেবার পর থেকে উধাও ???
......................................................................
১৪ ঘন্টা পার হয়ে গেছে , কোন উত্তর নাই ,চিন্তায় আছি
আপনাকে কেউ কিডন্যাপ ( এসকর্ট) করল কিনা ???
পুলিশ এসকর্ট পাঠাবো কি ???
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভাই সেই ৩৪ বছর আগেই কিডন্যাপ
হয়েছি। নতুন করে কিডন্যাপ হবার
কোন সম্ভবনা নাই। নিশ্চিন্তে থাকুন।
উদ্বেগ প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ।
১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
"বিডি আইডল বলেছেন: মেল এস্কর্ট শব্দটা ইংরেজীতে ব্যবহৃত হয় কম। এদেরকে Gigolo বলে।" রাইট!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
Gigolo শব্দের বাংলা হরো
বয়স্কা ধনবতী মহিলার রক্ষিত যুবক সঙ্গী।
তবে মেল এস্কর্ট যুবতী মহিলারাও ভাড়া করে।
১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: এই পেশায় চাহিদা কেমন? আমি বেকার আছি। কি করি বলুন তো?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যে কোন একটা মেল ইস্কর্ট সাইডে ঢু মারতে পারেন!
আপনার মাক্ষনের মতো চেহারা ভাল করতে পারবেন।
তবে পরীর মা'র পারমিশন নিয়ে নিবেন। তা না হলে
পিটিযে ঠ্যাং ভাঙ্গবার সমূহ সম্ভবনা আছে।
১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৮
রানার ব্লগ বলেছেন: বলেন কি বাংলাদেশে মেল এস্কর্ট!!! চমকে যাওয়ার মত বিষয়।
১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: তবে পরীর মা'র পারমিশন নিয়ে নিবেন।
....................................................................
সুরভী ভাবিকে বলছি,
এপথে রাজীব নুর বেকার থাকার কথা বলে
সাংঘাতিক ইচ্ছা পোষন করছে ।
নুরু ভাই পথ দেখানোর জন্য ১ম আসামী ।
ঠাং ভাঙ্গলে দুটো ভাঙ্গবেন ।
(অপরটা নুরু ভাইর হবে )।
১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৮
ইসিয়াক বলেছেন: হায়! হায়!!রাজীব নূর কয় কি?
তবে বিজনেসটা মন্দ নয় লাভের উপরে লাভ।
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৪৭
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: এই পেশার প্রসার ঢাকার চেয়ে চট্টগ্রামেই বেশি হওয়ার কথা ? বরিশাল থেকে আপনার প্রিয় চাঁদগাজীর চট্টগ্রাম তো খুব একটা দূরে নয়। তাই আপনার তো সেই তথ্য জানার কথা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সন্তানদের ছোটবেলা থেকেই নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে।
......................................................................................
এটা শুধুমাত্র নৈতিক শিক্ষায় কাজ হবে না ।
কর্মক্ষম যুবকদের কর্ম, ব্যস্ততা ও উর্পাজনের
সহজ পথ থাকলে, এমনটি ঘটবে না ।
......................................................................................
বিষয়বস্ত সর্ম্পকে আমারও বেশ কিছু ধারনা আছে, তবে
আরও বিস্তারিত জানার অপেক্ষায় ছিলাম ।