নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
বরিশাল জেলার বানারীপাড়ার উপজেলার বাংলার বাঘখ্যাত শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের ঐতিহ্যবাহী চাখার ইউনিয়ন। বিশ্বের অন্যতম মহাপুরুষ শেরে ই-বাংলার জন্ম ভুমি চাখারে অবস্থিত শেরেবাংলার স্মৃতি বিজড়িত চাখার সরকারি ফজলুল হক কলেজ আমার প্রিয় বিদ্যাপীঠ। কতবার যে এই গেট দিয়ে ভিতর বাহির করেছি, কেলেজ হোস্টেলে থাকাকালীন রাতে পুকুর পােরের ডাব পেড়েছি তা ভাবতে আজও সৃতিকাতর হই। সে যা হোক !!অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী বাংলার বাঘ খ্যাত শের-ই বাংলা আবুল কাসেম ফজলুল হক দেশের বিভিন্ন এলাকায় স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি ১৯৪০ সালে তার এলাকা বানারীপাড়ার চাখারে ৩৫ একর জমির ওপর নিজ নামে ফজলুল হক কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। কলেজটি স্থাপিত হওয়ায় গোটা দক্ষিণাঞ্চলের লেখা পড়ার কেন্দ্রবিন্দু ছিল এই চাখার।পরবর্তীতে ওই কলেজটি সরকারিকরণ ও বেশ কয়েকটি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করা করা হয়। এ কলেজে এক সময় সরব ছাত্র সংসদও ছিলো। সেখান থেকে অনেক যোগ্য নেতৃত্বও বের হয়েছে। যাদের মধ্যে অনেকে রাজনীতি ও কর্মক্ষেত্রে পরবর্তীতে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। ১৯৭৪ সালে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে দুই বছর ঐতিহ্যবাহী এই বিদ্যাপীঠে অধ্যান করার সুযোগ পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করছি। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই কলেজটি শিক্ষার গুণগত মান রক্ষা করে আসছিল। স্বল্প খরচে মেধাবী ও দরিদ্র পরিবারের সন্তানরা সুশিক্ষা গ্রহণ করেছেন। দেশ-বিদেশে কাজ করে তারা সুনাম অর্জন করেছেন। রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় নেতা, মন্ত্রী-এমপি হওয়ার পাশাপাশি উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা হয়েছেন। এ কলেজে বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দর্শন, হিসাব বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনাসহ নয়টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু হয়েছে। তারপরও পুরন সেই গৌরবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে না। কলেজে বর্তমান শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ৫শ’তে নেমেছে। অন্তহীন সমস্যা ও সংকটে কলেজটি অনেকটা খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে। বর্তমানে চাখার সরকারি ফজলুল হক কলেজে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৯৮০ জন। এ কলেজে সহকারী অধ্যাপক পদে ১০ জন এবং প্রভাষক পদে ১৬ জন কর্মরত রয়েছেন। এছাড়াও লাইব্রেরিয়ান ও সহকারী লানব্রেরিয়ান পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য রয়েছে। এসব পদের শিক্ষক ও একাডেমিক ভবন সংকটে ৯টি বিষয়ে অনার্সের দুই হাজার ও একাদশ শ্রেণির ৫২০ এবং দ্বাদশ শ্রেণির ৪৬০ শিক্ষার্থী নিয়মিত ক্লাস করতে পারছেন না। কলেজে ছাত্র ও ছাত্রী নিবাস নেই। এ কারণে ভর্তির কোটা অনুযায়ী দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা একাদশ, দ্বাদশ ও অনার্স বিষয়ের শিক্ষার্থীরা আবাসন সংকটে রয়েছেন। একাডেমিক ভবন সংকটে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ক্লাস করতে পারছেন না। আবাসিক কোয়ার্টার সংকটে যোগদানের পর অল্প সময়ের মধ্যে শিক্ষকরা অন্য কলেজে বদলি হয়ে যান। ফলে শিক্ষক সংকটে মেধাবী শিক্ষার্থীরা কাক্সিক্ষত ফলাফল করতে পারছেন না। প্রশাসনিক ও একাডেমিক ভবনের অভাবেও শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। ১৯৬৮ সালে নির্মিত বিজ্ঞান ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ায় প্রতিটি কক্ষ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ কারণে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ক্লাস করতে পারছেন না। এছাড়া একটি একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলার কয়েকটি কক্ষকে আবাসন হিসেবে শিক্ষকরা ব্যবহার করায় ক্লাসরুম সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। আবার শিক্ষক কোয়ার্টার না থাকায় শিক্ষক সংকটও কাটছে না। কোটা অনুযায়ী শিক্ষক পাওয়া যাচ্ছে না। নিয়ম অনুযায়ী চাখার কলেজের অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ ছাড়া ১৪ জন সহযোগী অধ্যাপক থাকার কথা। কিন্তু বর্তমানে সেখানে সাতজন সহযোগী অধ্যাপক রয়েছেন। প্রায় দুই দশক আগে নির্মিত কলেজের তিনতলা ভবনের পলেস্তারা খসে পড়েছে এবং দেয়াল ও ছাদে অসংখ্য ফাটল সৃষ্টি হয়ে বেহাল হয়ে পড়েছে। বৃষ্টি নামলেই ছাদ চুঁইয়ে পানি শ্রেণিকক্ষের ভেতরে পড়ে একাকার হয়ে যায়। ফলে পাঠদান ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। এছাড়া ভবন ও কক্ষ স্বল্পতার কারণে পাঠদান চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। উল্লেখ্য ১৯৮৪ সালে কলেজে সর্বশেষ ছাত্রসংসদ নির্বাচনে ব্যালট পেপার ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে এবং নির্বাচন পণ্ড হয়ে যায়। এ নির্বাচনের পর থেকে এ কলেজে আর কোনো ছাত্রসংসদ নির্বাচন হয়নি। বর্তমান সরকার বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও কারিগরি শিক্ষার ওপর ব্যাপক জোর দিলেও চাখার কলেজে আধুনিক শিক্ষার ছোঁয়া লাগেনি।]কলেজে পর্যাপ্ত জায়গা থাকলেও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে ওঠেনি। কলেজে অবকাঠামো ও জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করছে। বাংলার বাঘ খ্যাত শের-ই-বাংলার বাসভবন ও ছাত্রাবাস জরাজীর্ণ ভূতুড়ে বাড়িতে পরিণত হয়েছে। ইচ্ছে করলে আমার সাথে ঘুরে আসতে পারেন একে ফজলুল হক সাহেবের বাড়ি
তবে আশার কথা বরিশাল-২ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. শাহে আলম বাঙালী জাতির অবিসংবাদিত নেতা অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শের-ই-বাংলা আবুল কাসেম ফজলুল হকের স্মৃতিধণ্য পূণ্য ভূমি বানারীপাড়ার চাখার ইউনিয়নকে উন্নত-সমৃদ্ধ আলোকিত এক ‘তিলোত্তমা’ ইউনিয়নে রূপান্তর করতে নানামুখী উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। উদ্যোগের অংশ হিসেবে ১৯৪০ সালে শের-ই-বাংলা প্রতিষ্ঠিত চাখার সরকারি ফজলুল হক কলেজে ৬ কোটি টাকার অধিক প্রাক্কলিত ব্যয়ে লিফটসহ ৬ তলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবন নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। লস্করপুুর-চৌধুরীরহাটে সন্ধ্যা নদীতে ফেরী চলাচল এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। ফেরী চলাচলের পূর্বে ওই রাস্তাটি ১৬ ফুট প্রশস্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখানে ফেরী চলাচল শুরু হলে বানারীপাড়ার সঙ্গে উজিরপুর উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থায় সেতুবন্ধন সৃষ্টি হবে। এলাকাবাসী শেরে বাংলার চাখারকে নবরূপে সাঁজাতে সংসদ সদস্য মো. শাহে আলমের এ উদ্যোগকে কৃতজ্ঞচিত্তে সাধুবাদ জানিয়েছেন।বর্তমানে কলেজে প্রভাষক, চারটি সহযোগী অধ্যাপক, চারটি প্রদর্শক, একজন লাইব্রেরিয়ান, একজন ক্রীড়া শিক্ষক, ১৩টি চতুর্থ শ্রেণি ও পাঁচটি তৃতীয় শ্রেণির পদ খালি রয়েছে।তা ছাড়া কলেজের শিক্ষাব্যবস্থা ডিজিটালাইজড করা দরকার। সব বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু করাসহ চাখার সরকারি ফজলুল হক কলেজকে প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করা সময়ের দাবী। পরিশেষে উপভোগ করুন সরকারী একে ফজলুল হক কলেজের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে এক শিক্ষার্থীর নৃত্য।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
র্মেয়াদ উত্তীর্ণ মগজে একবার কিছু
ঢুকে গেলে তা অপসারণ করা খুবই
কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। আপনার মগজে
আমড়া ঢুকে পড়েছে!! এই আমড়া
সহজে আপনাকে পরিত্রান দিবেনা।
আমড়া এখন আপনার ধ্যান ও জ্ঞান।
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫২
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সব বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু করাসহ চাখার সরকারি ফজলুল হক কলেজকে
প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করা সময়ের দাবী।
..................................................................................................................
বিদ্যাপাঠের জন্য প্রতিষ্ঠানের আবশ্যকতা আছে
তারচেয়ে ও স্হানীয় জনগনের আগ্রহ, ইচ্ছার প্রতিফলন না থাকলে
এদেশে এমনিতেই কিছু আশা করা যায় না ।
...............................................................................................
অনেক আগে বানরীপাড়া বেড়াতে গিয়েছিলাম তখন এর বেহাল দশা দেখে
কষ্ট পেয়েছি ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জনগন ও এলাকাবাসীর আগ্রহের কমতি
চোখে পড়েনি। আশা করি সময়ের সাথে
সাথে সব কিছুর উন্নতি সাধন হবে।
আপনাকে ধন্যবাদ।
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ‘বিশ্বর অন্যতম মহাপুরুষ’ একটু বাড়াবাড়ি হয়ে গেল না?
এতো আরবি ভাষা জানলেন কোথায়।মাদ্রাসায় কিছু কাল পড়েছিলেন।
ঐ এলাকায় একজন কুড়াল বিবি আছে তাকে চেনেন,যে কুড়াল মার্কা নিয়ে ইলেকশনে দাড়িয়ে ছিল।
চাখার কয়েকবার গেছি,এলাকার লোকের কাছে তার নাম শুনেছি কিন্তু চিনিনা।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কারো কারো কাছে বাড়াবাড়ি হতেই পারে
তবে আমার কাছে খুব একটা মনে হয়নি।
আপনারকি স্মরণ আছে, কলকাতার বাবুরা বলেছেন ,
" ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের দরকার নেই।
ফার্মগেট আছে, ধানমণ্ডি আছে -- পাশে একটা কৃষিকলেজ করে দাও। " ' '
এই ধরনের কায়েমী স্বার্থবাদী আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে ব্রিটিশ লর্ডের কাছে গিয়ে
শেরে বাংলা ফজলুল হক বোঝালেন ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতেই হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন বাংলার শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন শেরে বাংলা ফজলুল হক ।
মুসলিম লীগ এর লাহোর অধিবেশনে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বক্তব্য দিচ্ছেন ।
হঠাৎ করে একটা গুঞ্জন শুরু হলো, দেখা গেল জিন্নাহর বক্তব্যের দিকে কারও
মনযোগ নাই । জিন্নাহ ভাবলেন, ঘটনা কী ? এবার দেখলেন, এক কোণার দরজা
দিয়ে ফজলুল হক সভামঞ্চে প্রবেশ করছেন, সবার আকর্ষণ এখন তার দিকে ।
জিন্নাহ তখন বললেন --- When the tiger arrives, the lamb must give away.
এই সম্মেলনেই তিনি উত্থাপন করেছিলেন ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব ।
আপনি কি আমার ধর্মীয় পোম্ট পড়ে আমার উপর রুষ্ঠ !!
আাল্লাহ আপনার উপর রহমত বর্ষিত করুন। আামিন
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ধর্ম জানা এখন এতই সহজ হয়ে গেজে যে ,যে কেউ ধর্মের যে কোন বিষয় জানতে চাইলে সহজেই জানতে পারে, এই জন্য ব্লগে পোষ্ট দিয়ে জানানোর প্রয়োজন আছে মনে হয় না।তাছাড়া এটা কোন ধর্মীয় ব্লগ না।
নানান মতের লোক এখানে,তারা মক্তবের ছাত্র না আপনার ব্লগ পড়ে মত পাল্টাবে বরং আপনার মতটাকে অবহেলা করতে পারে।
আপনি জ্ঞানী মানুষ।লিখার ভাল হাত আছে।সমাজের নানান সমস্যা নিয়ে লিখলে সমাজ উপকৃত হবে।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ নুরুলইসলা পুণঃ মন্তব্য করার জন্য।
আসলে আপনি প্রায়শই আপনার মন্তব্যে অপ্রসাঙ্গিকভাবে
ধর্মের প্রতি ইঙ্গিত করে থাকেন। আপনি ঠিকই বলেছেন
এটা ধর্মীয় ব্লগ নয়। তবে ধর্মীয় পোস্ট লেখাও নিষেধও নয়।
এখানে কেউ ইচ্ছে হলে গান, কবিতা, লিখতে পারবে আবার
কেউ ইচ্ছা করলে ধর্ম কর্ম নিয়েও লিখতে পারে। যার ইচ্ছা
দুধ বেচে মদ খাবে আবার তেউ মদ বেচে দুধ ! তাতে কারো
সমস্যা হবার কথা নয়। ধর্মীয় পোস্টে যদি আপনার আপত্তি
থাকে তবে এড়িয়ে যাব্নে যেমন আমিও অনেকের পোস্ট
এড়িয়ে যাই। তাতে ঝগড়া ফেসাদ কম হয়। ঝগড়া বিবাদ,
দ্বন্দ্ব-কলহ মানুষের জন্য অনেক ক্ষতিকর বিষয়। আল্লাহ তাআলা
মুসলিম উম্মাহকে শিরক মুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। ঝগড়া
বিবাদ থেকে বেঁচে থাকার তাওফিক দান করুন। আল্লাহর নিকট
ভালো আমল উপস্থাপনের তাওফিক দান করুন। সর্বোপরি আল্লাহ
ক্ষমা ও দয়া লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমড়ার বিষয়টা চাঁদগাজীর মাথায় আমি ঢুকিয়েছি।
ঘটনা হলো- কিছু দিন আগে রাস্তায় দেখলাম একলোক ভ্যানগাড়িতে করে আমড়া বিক্রি করছে। কিন্তু সে আমড়া বলছে না। বলছে বরিশাল। বরিশাল।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাবের মাথা থেকে আমড়া বেড় করতে হলে
অল্প বিদ্যা ভয়ংকর, নাপিত যখন ডাক্তার এর
স্মরণাপন্ন হতে হবে। তবে তার এখন যা বয়স তাতে
নাপিত ডাক্তারের ডাক্তারীর ধরণ সহ্য হবে কি?
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৫
সোহানী বলেছেন: আপনার কলেজ সম্পর্কে জেনে ভালো লাগছে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু
সবার কাছেই তার বিদ্যাপিঠ শ্রদ্বা
ও ভালোবাসার স্থান।
৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ১৯৮৭ সালে একবার চাখার গিয়েছিলাম শের ই বাংলার বাড়ি দেখতে। দুর্গা সাগর মনে হয় আপনার কলেজ থেকে বেশী দূরে না।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হ্যাঁ ভাই খুব কাছেই
একবার সাতার কেটে
দুর্গা সাগর মাঝের দ্বীপের
মতো স্থানে গিয়েছিলাম।
৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৭
মানিক_চন্দ্র_দাস বলেছেন: বঙ্গবন্ধু কুইজে এই রকম একটা প্রশ্ন ছিল?
ভালো লাগল
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমড়া, মহিষ, বাঁশের সাঁকো, মরা খাল,
কলেজ চারখার, জেলা বরিশাল?