নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
টাখনুর নিচে কাপড় পড়া জায়েজ নয়। নবী করিম (সাঃ) নিষেধ করেছেন টাখনুর নিচে কাপড় যেন কেউ না পড়ে। হাদিসের মধ্যে রাসুল (সাঃ) বলেছেন, টাখনুর নিচে যেটা পরবে সেটা হারাম। সুতরাং, রাসুল (সাঃ)-এর পক্ষ থেকে এটি একটি কঠিন নির্দেশনা। তাই সতর্ক থাকতে হবে। এটা পুরুষের জন্য হারাম, কোনো সন্দেহ নেই।তবে এটা সবার জন্য নয়। এ নির্দেশনা শুধু পুরুষদের জন্য দেওয়া হয়েছে। রাসুল (সাঃ) বলেছেন, ইজারের (লুঙ্গি) বা পরিধেয় বস্ত্রের যে অংশ পায়ের গোড়ালির নিচে থাকবে, সেই অংশ জাহান্নামে যাবে। (বুখারি, হাদিস : ৫৭৮৭) রাসুল (সাঃ) শুধু জাহান্নামের কথা বলেছেন তা নয় বা তিনি নিষেধ করেছেন তা ওয়াইদ এসেছে। ওয়াইদ হচ্ছে, তিন দল লোকের দিকে কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাকাবেন না এবং তাদের পবিত্র করবেন না। তাদের মধ্যে একদল হচ্ছে ওই ব্যক্তিরা যারা তাদের কাপড়কে টাখনুর নিচে ছেড়ে দেয়। হজরত জাবের ইবনে সুলাইম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে কাপড় পড়ার ব্যাপারে সাবধান হও। কারণ, তা অহংকারের অন্তর্ভুক্ত। আর আল্লাহ অহংকার করাকে পছন্দ করেন না। হযরত ইবনু উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, অহংকারবশত যে ব্যক্তি তার বস্ত্র বা কাপড় পায়ের গিঁটের নিচে (টাখনুর নিচে) ঝুলিয়ে চলবে, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা কিয়ামতের দিন তার দিকে ফিরেও তাকবেন না। আবু দাউদ ।হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সাঃ) বলেছেন, অথবা আবুল কাসেম বলেছেন, এক ব্যক্তি আকর্ষণীয় জোড়া কাপড় পরিধান করে চুল আঁচড়াতে আঁচড়াতে পথ চলছিল। হঠাৎ আল্লাহ তাকে মাটির নিচে ধসিয়ে দেন। কিয়ামত পর্যন্ত সে এভাবে ধসে যেতে থাকবে। (বুখারি, হাদিস : ৫৭৮৯)
আমরা অনেক সময় দেখি নামাজের জামাত শুরু হওয়ার আগে মুসল্লিদের কেউ কেউ নিজেদের পায়জামা, প্যান্ট, লুঙ্গি ইত্যাদি টাখনু গিরার ওপর তুলে নিচ্ছেন । এতে মনে হয় শুধু নামাজের সময়ই কাপড় টাখনুর ওপর তুলতে হবে; অথচ বিষয়টি শুধু নামাজের সাথে সম্পৃক্ত নয়। পুরুষের জন্য নামাজের ভেতরে-বাইরে সর্বাবস্থায় কাপড় টাখনুর নিচে পরিধান করা কবিরা গুনাহ। এ বিষয়ে হাদীসে কঠোর হুশিয়ারি উচ্চারিত হয়েছে। হজরত আবু যর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা'য়ালা তিন ব্যক্তির সঙ্গে কথা তো বলবেনই না বরং তাদের দিকে তাকিয়েও দেখবেন না। এমনকি তিনি তাদেরকে গুনাহ থেকে পবিত্র করবেন না বরং তাদের জন্য রয়েছে কষ্টদায়ক শাস্তি। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, তারা কারা? তবে এরা তো ধ্বংশ, তাদের বাঁচার কোনো রাস্তা নেই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ কথা তিনবার বলেছেন। তারা হলো (ক.) যে ব্যক্তি টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে কাপড় পরে। (খ.) যে ব্যক্তি মিথ্যা কসম খেয়ে ব্যাবসার পণ্য বিক্রি করে। (গ.) যে ব্যক্তি কারো উপকার করে আবার খোটা দেয়। (মুসলিম শরীফ, তিরমিজী, আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ)। আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্যের পাশাপাশি টাখনুর ওপরে পোশাক পরিধানে বহুবিধ উপকারিতা রয়েছে। যেমনঃ
টাখনুর ওপরে পোশাক পরিধানের উপকারিতাঃ
১। পুরুষের পায়ের টাখনুতে থাকে টেস্টোস্টেরন নামক যৌন হরমোন, যা সঠিকভাবে কাজ করার জন্য প্রাকৃতিক আলো-বাতাসের প্রয়োজন। টাখনুকে ঢেকে রাখলে টেস্টোস্টেরন হরমোন শুকিয়ে যায়। যার প্রভাবে শরীরে অনেক রকম সমস্যা দেখা দেয়। শুক্রাণু কমে যায়। ফলে সহজে বাচ্চা হয় না। তা ছাড়া টেস্টোস্টেরনের অভাব মস্তিষ্ক ‘ঘোলাটে’ করে দেয়। এতে মনোযোগ নষ্ট হয়। স্মৃতিশক্তিও কমে আসে ধীরে ধীরে। হয়তো এ কারণেই নবীজি (সাঃ) টাখনুর নিচে কাপড় পরতে নিষেধ করেছেন।
২। টাখনুর ওপরে পোশাক পরিধান আদর্শ ব্যক্তিত্বের পরিচয় বহন করে। তা ছাড়া এটি ব্যক্তির বিনয় ও ধর্মপ্রবণতা প্রকাশ করে।
৩। টাখনুর ওপরে পোশাক পরিধান করা তাকওয়া বা খোদাভীতি অর্জনের মাধ্যম।
৪। টাখনুর ওপরে পোশাক পরিধান করলে পোশাক পরিচ্ছন্ন থাকে। অপবিত্রতা থেকে বাঁচা যায়। কারণ টাখনুর নিচে পোশাক পরিধান করলে পোশাকে ময়লা লাগতে পারে। অনেক সময় এর মাধ্যমে পোশাকে নাপাকি লেগে যায়।
৫। টাখনুর ওপরে পোশাক পরিধান করার কারণে কাপড় টেকসই (লং লাস্টিং) হয়।
দুনিয়ার এই মোহে পড়ে মানুষ ধর্মীয় নিয়ম-নীতি থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। হয়ে উঠছেন ফ্যাশনপ্রেমী ও অহংকারী। নিজের সুবিধা মতো চলাফেরা করতে গিয়ে কোরআন-হাদিসের অনেক বিষয়কে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করছেন। এর মধ্যে এমনই একটি বিষয় টাখনুর নিচে কাপড় পরা। যা শরীয়তে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বেশিরভাগ মানুষই এই কঠিন গোনাহে লিপ্ত। যার ফলে জাহান্নামের কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে। তাছাড়া টাখনুর নিচে পোশাক পরিধান করলে নামাজ কবুল হয় না। হাদিস শরিফে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ টাখনুর নিচে পোশাক পরিধানকারীর নামাজ কবুল করেন না।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪০৮৬)
শবেবরাতেও টাখনুর নিচে পোশাক পরিধানকারী আল্লাহর অবারিত ক্ষমা থেকে বঞ্চিত থাকে। মহানবী (সাঃ) ইরশাদ করেন, ‘এক রাতে জিবরাইল (আঃ) আমার কাছে এসে বলেন, ‘এটি মধ্য শাবানের রাত বা শবেবরাত। এই রাতে আল্লাহ বনু কালব গোত্রের বকরির পশমের চেয়েও বেশিসংখ্যক মানুষকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুিক্ত দেন; কিন্তু এই রাতেও তিনি কয়েক ধরনের লোকদের ক্ষমা করেন না। তাদের প্রতি রহমতের দৃষ্টিতে তাকান না। তারা হলো—মুশরিক, দুমুখী, আত্মীয়তা সম্পর্ক ছিন্নকারী, টাখনুর নিচে পোশাক পরিধানকারী, পিতা-মাতার অবাধ্য ও মদ্যপ।’ (শুআবুল ঈমান : ৩৬২/৫)
উপরোক্ত আলোচনায় টাখনুর ওপর কাপড় পরিধানের ক্ষেত্রে সাধারণ বিধান বর্ণিত হয়েছে। এখানে বলা হয়নি যে শুধু নামাজের সময় টাখনুর নিচের কাপড় ওঠাতে হবে বা টেনে পড়তে হবে। তাই পরিধেয় পোশাক যেমন পায়জামা, প্যান্ট, লুঙ্গি ইত্যাদি সর্বাবস্থায় টাখনুর ওপরে পরিধান করা আবশ্যক। টাখনুর ওপর কাপড় পরিধান করার বিষয়টিকে সুন্নাত ভেবে হালকাভাবে নেয়ার কোনো উপায় নেই। কারণ ইসলাম এ পর্যন্ত যত আদেশ নিষেধ রয়েছে তা মানব জাতির কল্যাণের জন্যই রয়েছে যা মানুষের জন্য ক্ষতিকর এরকম কোনো আদেশ আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তাই টাখনুর ওপর কাপড় পরিধান করার বিষয়টিকে সুন্নাত ভেবে হালকাভাবে নেয়ার কোনো উপায় নেই। বিষয়টি নিজে অনুধাবন করে আমল করুন এবং অন্যকে এর কঠিক শাস্তির ব্যাপারে সতর্ক করুন। আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক মুসলিম উম্মাহকে কুরআন ও সুন্নাহর আমল করার তাওফিক দান করুন। আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের সবার সহায় হোন। আমিন
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ লিটন ভাই
তবুও আমাতের চেতনায় কম্পমান
হয়না আল্লাহর শাস্তির ভয় !
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমার ছেলেকে এটা পড়তে দেবো রাতে। সে প্রতিদিনই বলে মা আমার পাজামা প্যান্ট ছোট করে দাও ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আলহামদুলিল্লাহ ! আপনার
সন্তানকে একটু গা্ইড করলে
সে হতে পারবে একজন খাটি
ঈমানদার বান্দা যাদের আল্লাহ
পছন্দ করেন। আপনার ছেলের জন্য
শুভকামনা রইলো।
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মোজা কি কাপড়ের মধ্যে পরে না।মোজা আমরা টাকনুর উপরে পড়বো কিভাবে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এই হাদিসে কি মোজার কথা বলা হয়েছে ?
যখন মূসা (আঃ) স্বীয় সম্প্রদায়কে বললেনঃ আল্লাহ তোমাদের একটি গরু জবাই করতে বলেছেন। তারা বলল, তুমি কি আমাদের সাথে উপহাস করছ? মূসা (আঃ) বললেন, মূর্খদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া থেকে আমি আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করছি। [ সুরা বাকারা ২:৬৭ ]
তারা বলল, তুমি তোমার পালনকর্তার কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা কর, যেন সেটির রূপ বিশ্লেষণ করা হয়। মূসা (আঃ) বললেন, তিনি বলছেন, সেটা হবে একটা গাভী, যা বৃদ্ধ নয় এবং কুমারীও নয়-বার্ধক্ য ও যৌবনের মাঝামাঝি বয়সের। এখন আদিষ্ট কাজ করে ফেল। [ সুরা বাকারা ২:৬৮ ]
তারা বলল, তোমার পালনকর্তার কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা কর যে, তার রঙ কিরূপ হবে? মূসা (আঃ) বললেন, তিনি বলেছেন যে, গাঢ় পীতবর্ণের গাভী-যা দর্শকদের চমৎকৃত করবে। [ সুরা বাকারা ২:৬৯ ]
তারা বলল, আপনি প্রভুর কাছে প্রার্থনা করুন-তিনি বলে দিন যে, সেটা কিরূপ? কেননা, গরু আমাদের কাছে সাদৃশ্যশীল মনে হয়। ইনশাআল্লাহ এবার আমরা অবশ্যই পথপ্রাপ্ত হব। মূসা (আঃ) বললেন, তিনি বলেন যে, এ গাভী ভূকর্ষণ ও জল সেচনের শ্রমে অভ্যস্ত নয়-হবে নিষ্কলঙ্ক, নিখুঁত। [ সুরা বাকারা ২:৭০ ]
হে মুসলমানগণ, তোমরা কি আশা কর যে, তারা তোমাদের কথায় ঈমান আনবে? তাদের মধ্যে একদল ছিল, যারা আল্লাহর বাণী শ্রবণ করত; অতঃপর বুঝে-শুনে তা পরিবর্তন করে দিত এবং তারা তা অবগত ছিল। [ সুরা বাকারা ২:৭৫ ]
আল্লাহ ও তার হাবীবের কাছ থেকে যে আদেশ বা নির্দেশ আসে তা বিনা বাক্যব্যায়ে পালন করা ঈমানদার বান্দাদের অবশ্যই পালনীয়। কোন প্রশ্ন করা যাবেনা কোন তাল বাহানা করা যাবেনা। আশা করি সুরা বাকারার উপরোক্ত আয়াত সমূহ আপনার প্রশ্নের জবাবের জন্য যথেষ্ঠ ।
৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলমানদের জন্য হাফপ্যান্ট পরা চালু করে দিলে সমস্যাটা পুরোপুরি চলে যাবে। আমেরিকানরা হাফপ্যান্ট পরে, তাদের কবিরা গুনা হচ্ছে না, ভালো!
২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মুসলমানরা আমেরিকা বা ইউরোপিয়ানদের
ফলো করেনা। তারা মেনে চলে আল্লাহর আদেশ
আর নবীজি (সঃ) এর উপদেশ। প্রকৃত মুসলমান
যারা আল্লাহ ও তার হাবীবকে ভালোবাসে তাদেরকে
কেউই পথভ্রষ্ট করতে পারেনা।
৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৬
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: টাখনু থেকে টেস্টোস্টেরন ক্ষরণ হয় না। না জেনে মিথ্যা কেন ছড়াচ্ছেন ?
২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নিরক্ষক ভাই আপনিকি ডাক্তার!!
আমি কি টেস্টোস্টেরন ক্ষরণ হবার কথা বলেছি
না কি শুকিয়ে যাবার কথা বলেছি !
বারবার পড়ুুন তার পরে মন্তব্য করুন।
৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: টাকনুর উপরে কাপড় পরতে বলায় সরকারী কর্মকর্তা ওএসডি হয়ে গেল। উনি ভুল বলেনি কিন্তু এই সময় বলা ঠিক হয়নি মনে হয়
২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কোরআনের আইন তার নিজস্ব পথে চলে
কে মানবে আর কে মানবেনা তা দেখার
দ্বয়িত্ব কোরআনের নয়। আল্লাহ আমাদের
সঠিক পথ দেখান। আমিন
৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: কবিতা গুনাহ'র শাস্তি কি?
২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কবিরা অর্থ বড়, কবিরা গুনাহ মানে বড় পাপ।কবিরা গুনাহের এমনই বৈশিষ্ট্য
যদি কোনো মানুষের একটিমাত্র কবিরা গুনাহ থাকে (অন্য কোনো গুনাহ না থাকলেও),
ওই কবিরা গুনাহ থেকে যদি সে তওবা না করে এবং আল্লাহ ক্ষমা না করেন, তবে সে
ব্যক্তিকে মাত্র ওই একটি কবিরা গুনাহের জন্য জাহান্নামে যেতে হবে। যদিও নির্দিষ্ট
কাল পর্যন্ত শাস্তি ভোগের পর ইমানের কারণে ক্ষমা পেয়ে আল্লাহর দয়ায় জান্নাতে
প্রবেশ করবে।
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩৯
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: নিরক্ষক ভাই আপনিকি ডাক্তার!!
আমি কি টেস্টোস্টেরন ক্ষরণ হবার কথা বলেছি
না কি শুকিয়ে যাবার কথা বলেছি !
বারবার পড়ুুন তার পরে মন্তব্য করুন।
"পায়ের টাখনুতে থাকে টেস্টোস্টেরন নামক যৌন হরমোন" বলতে কি বুঝিয়েছেন আরেকটু পরিষ্কার করে বলবেন কি ? থাকে বলতে কি বোঝাতে চাচ্ছেন যে সেখানে হরমোন জমা থাকে বা এমন কিছু?
২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মানুষের মাথায় যেমন ঘিলু থাকে,
প্রতিটি গিরায় থাকে ক্যালশিয়াম
তেমনি পায়ের টাখনুতে থাকে
টোস্টোস্টেরন নামক যৌন হরমোন।
যার অভাবে শুক্রানূ কমে যায়। তাতে
সন্তান জন্মদেওয়া কঠিন হয়।
৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৩
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: মানুষের মাথায় যেমন ঘিলু থাকে,
প্রতিটি গিরায় থাকে ক্যালশিয়াম
তেমনি পায়ের টাখনুতে থাকে
টোস্টোস্টেরন নামক যৌন হরমোন।
যার অভাবে শুক্রানূ কমে যায়। তাতে
সন্তান জন্মদেওয়া কঠিন হয়।
ঘিলু আর ক্যালসিয়াম কোনটাই হরমোন না।
আরেকটু বিশদভাবে বলেন নাহলে আপনার সোর্স দেন, উত্তরের ধরন দেখে মনে হচ্ছে দায়সারা উত্তর দিতেছেন।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
উদাহরণসহ বুঝাতে চেষ্টা করলাম তাও
কৃতকার্য হলামনা। আপনি কি না বোঝার
শপথ নিয়েছেন !! আমি কি বলেছি ঘিলু আর
ক্যালসিয়াম এক?
১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:০৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পরিবার পরিকল্পনার সুন্দর উপায়।টাখনুর উপরে কাপড় পরে বলেই তাদের এতো বেশি সেক্স যে—— বিচার করেনা।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার উচ্চ মার্গের কথা
বুঝতে অক্ষম !!
১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩৩
নীল আকাশ বলেছেন: ভাই, হাদিস ঠিক এভাবে বলে নি। হাদিসের যেই লাইন দিয়েছেন সেটা ঠিক আছে। কিন্তু এরপরেই দেয়া আছে যারা অহংকার বশত পড়ে। হযরত আবদ আল্লাহ ইবন মাসউদ (রাজিয়াল্লাহু আনহু) এই হাদিস নাযিল হবার পর উনি মহানবীকে বললেন আমার কি হবে। সম্ভবত উনার এক পায়ের সমস্যা থাকার কারণে কাপড় লম্বা করে পড়তেন। তখন মহা নবী বললেন তুমি পড়তে পার। আমি তো বলেছি যারা অহংকার বশত পড়ে।
সহী হাদিসে আছে-
হযরত ইবনু উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, অহংকারবশত যে ব্যক্তি তার বস্ত্র বা কাপড় পায়ের গিঁটের নিচে (টাখনুর নিচে) ঝুলিয়ে চলবে, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা কিয়ামতের দিন তার দিকে ফিরেও তাকবেন না। উম্মে সালমা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা বললেন, তাহলে মহিলারা তাদের আঁচলের ব্যাপারে কি করবে? তিনি বললেন, তারা পায়ের গিঁট থেকে এক বিঘত পরিমাণ ঝুলিয়ে রাখবে। উম্মে সালমা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা বললেন, এতে তো তাদের পা অনাবৃত হয়ে পড়বে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন তাহলে তারা একহাত পরিমাণ নিচে পর্যন্ত ঝুলতে পারে, এর চাইতে বেশি যেন না ঝুলায়। এ হাদিসটি আবু দাউদ ও তিরমিজি বর্ণনা করেছেন। - আবু দাউদ : হাদিস নং- ৩৪৬৭, ৪০৮৫, তিরমিজী : হাদিস ১৭৩১।
এই হাদিস নিয়ে দেশে বেশিরভাগ হুজুর না জেনে অনর্থক বকর বকর করে বেড়ায়।
আপনি এই হাদিস নিয়ে আরো ভাল ভাবে পড়ুন। আপনার ভুল ধারণাও ভেঙ্গে যাবে।
ধন্যবাদ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হাদিস শরিফে টাখনুর নিচে কাপড় পড়াকে নাযায়েজ
বা হারাম বলা হয়েছে সেখানে অন্য কোন আলোচনার
আবশ্যকতা আছে কি?
১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩৯
এভো বলেছেন: Testosterone
এই হরমোন উৎপাদিত হয় পুরুষের অন্ড কোষ হোতে এবং মহিলাদের ওভারি থেকে, ধন্যবাদ
২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এর জন্য পায়ের টাখনু খোলা রাখা
আবশ্যক। সাথে প্রয়োজনীয় খাদ্য ও
ব্যায়াম।
১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ধনবাদ আপনাকে কবিরা গুনাহ'র শাস্তি জানলাম।
আরেকটা বিষয় জানত্রে চাই-
টাখনুর নিচে কাপড় পরার ক্ষতিকর দিক গুলো কি কি?
২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: '
উপরে ক্ষতিকর দিক গুলো বিস্তারিত
আলোচনা করা হয়েছে এবং মন্তব্যকারীরা
তা নিয়ে আলোচনাও করছেন। মন্তব্যগুলো
দেখুন।
১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩১
এমেরিকা বলেছেন: @চাদ্গাজী, পুরুষের সতর হচ্ছে নাভীর নিচ থেকে হাঁটুর নিচ পর্যন্ত। হাফপ্যান্ট পড়লে এই অংশ উম্মক্ত থাকে। সতর খোলা রাখা কবিরা গুনাহ। তবে বারমুডা বা থ্রি কোয়ার্টার পড়লে হাঁটু ঢাকা পড়ে। তবে এমনভাবে পড়তে হবে যেন হাঁটু কোন অবস্থাতেই উম্মক্ত না হয়।
তবে লেখকের কাছে প্রশ্ন, টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে দিলে অহংকার প্রকাশ কিভাবে হয়?
আমার উত্তরঃ নবীজি নিষেধ করেছেন, তারপরেও সেই কাজ করা কেবল অহংকারই নয়, অহমিকারও প্রকাশ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার প্রশ্নের জবা্ব আপনার
মন্তব্যে্ই প্রকাশ করেছেন।
আপনাকে ধন্যবাদ
১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪
নতুন নকিব বলেছেন:
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলমানদের জন্য হাফপ্যান্ট পরা চালু করে দিলে সমস্যাটা পুরোপুরি চলে যাবে। আমেরিকানরা হাফপ্যান্ট পরে, তাদের কবিরা গুনা হচ্ছে না, ভালো!
-চাঁদগাজী ভাইয়ের বুদ্ধিশুদ্ধির বিকাশ ঘটছে দেখে ভালো লাগছে। এক হাফ প্যান্টেই সমস্যার সমাধান আবিষ্কার! মা-শাআল্লাহ!
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ নূরু ভাই।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমাদের গাজীসাব সব জানেননননননননননননন!
যেমন ঘরের বুয়ারাও সব পারেরররররররররররররররররররর
আপনাকেও ধন্যবাদ নতুন নকিব ভাই
১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৪
নীল আকাশ বলেছেন: হাদিস শরিফে টাখনুর নিচে কাপড় পড়াকে নাযায়েজ বা হারাম বলা হয়েছে সেখানে অন্য কোন আলোচনার আবশ্যকতা আছে কি?
জী আছে ভাই। হাদিসের আংশিক ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে এখানে। একটা হাদিস অর্ধেক দেয়া যায় না। আমি আপনাকে সহী হাদিস উল্লেখ করেছি। টাকনুর নীচে কাপড় পড়া হারাম না বরং অহংকারবশত টাকনুর নীচে কাপড় পড়া হারাম।
আপনি এই বিষয়টা নিয়ে পড়ুন। আপনি মনে হয় পার্থক্য ধরতে পারেন নি। আপনি হাদিস ভালো করে দেখুন এবং এর তাফসির দেখুন। আপনার কথা ঠিক হলে হযরত আবদ আল্লাহ ইবন মাসউদ (রাজিয়াল্লাহু আনহু) হারাম কাজজ করেছেন। আপনি কি সেটা মনে করেন?
১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮
কালো যাদুকর বলেছেন: এটি একটি দরকারি পোস্ট। এখন থেকে এব্যাপারে অরো শতর্ক থাকতে হবে। ধন্যবাদ।
১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৯
এভো বলেছেন: এর জন্য পায়ের টাখনু খোলা রাখা
আবশ্যক। সাথে প্রয়োজনীয় খাদ্য ও
ব্যায়াম।
কিন্তু আপনি লিখেছেন ঐ গ্লান্ড নাকি টাকনুর উপরে অবস্থিত , কিন্তু আমরা দেখলাম ঐ গ্রন্থি অন্ডকোষে এবং মহিলাদের ডিম্বাশয়ে এবং খুব সামান্য নি:ষেশিত হয় কিডনির উপরে অবস্থিত অতি ক্ষুদ্র গ্রন্থি থেকে --
১। পুরুষের পায়ের টাখনুতে থাকে টেস্টোস্টেরন নামক যৌন হরমোন, যা সঠিকভাবে কাজ করার জন্য প্রাকৃতিক আলো-বাতাসের প্রয়োজন। টাখনুকে ঢেকে রাখলে টেস্টোস্টেরন হরমোন শুকিয়ে যায়
আপনি দয়া করে সাইনটিফিক রেফারেন্স দিন আপনার দাবির পক্ষে , আমার আগের মন্তব্যে আমি অলরেডি লিংক রেফারেন্স দিয়েছি ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০২
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বেশ চেতনামূলক পোষ্ট নূরু দা