নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধার্মিক মাছঃ শিক্ষামূলক গল্প সিরিজের ৪র্থ গল্প

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮


গল্প পড়ে আমরা অনেক আনন্দ ও অনেক কিছু শিখতে পারি। তবে গল্পের মধ্যে যে গল্প গুলো থেকে আমরা নৈতিকতার বিষয়ে শিখে থাকি তাই শিক্ষনীয় গল্প। এ গল্প গুলির মাধ্যমে আমরা আমাদের নৈতিক চরিত্রকে সুন্দর করতে পারি। এসব গল্পের আরেকটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে - প্রতিটা গল্পেই শিক্ষনীয় কিছু মেসেজ থাকে। আর গল্পের আকারও বেশ ছোট, যাতে অল্প সময়েই বলে ফেলা যায়। সেই রকম কিছু শিক্ষণীয় গল্প নিয়ে সাজানো আমার শিক্ষামূলক গল্প সিরিজ। শিক্ষামূলক গল্পের আগের পর্বঃ
১। মা-বাবাকে ভালো বাসুনঃ শিক্ষনীয় গল্প-১
২। মিথ্যার কাছে পরাভূত সত্য (শিক্ষণীয় গল্প-২)
৩। পর্দার উপকারিতাঃ শিক্ষামূলক গল্প-৩
আজ এই সিরিজের ৪র্থ গল্পঃ ধার্মিক মাছ।

একটি ছোট জলাশয়ে দুটি মাগুর মাছ বাস করতো । এদের একটি মাছ ধার্মিক এবং আরেকটি অধার্মিক । ধার্মিক মাছটি সবসময় আল্লাহর নাম জপ করতো , আর অধার্মিক মাছটি কে বলতো -- ওরে আল্লাহকে স্মরণ কর , তা হলে পরম পুণ্য্যের অধিকারী হবি । অধার্মিক মাছটি বলত -- তুই ওসব কর গিয়ে , আমার ভালো লাগে না , আমার এই জীবন টা কে আমি উপভোগ করতে চাই। ধার্মিক মাছটি তবুও সবসময় অধার্মিক মাছটি কে বোঝাতো ।

একদিন কিছুটা অনিচ্ছা স্বত্বেও অধার্মিক মাছটি বললো -- ঠিক আছে তুই যখন এত করে বলছিস কাল থেকে আমিও তোর সাথে আল্লাহর নাম জপ করবো । বেশ কিছুদিন পর গ্রামের জেলেরা ওই জলাশয়ে মাছ ধরতে আসলো । ওই দুটো মাগুরমাছও ধরা পড়লো জালে । অধার্মিক মাগুরমাছটি কাঁদতে কাঁদতে ধার্মিক মাগুর মাছটিকে বললো -- এর আগেও কতবার জেলেরা মাছ ধরতে এসেছে কিন্তু আমরা কোনদিন ধরা পড়িনি । আর , আজ আমরা দুজনেই একসাথে ধরা পড়লাম । কি হলো তোর আল্লাহর নাম-জপ করে ! বরং মৃত্যু মুখে পতিত হলাম। ধর্ম করে লাভ নেই , ওতে কিচ্ছু হয় না।

ধার্মিক মাছটি কিন্তু অবিচল , সে শান্তভাবে অত্যন্ত জোরের সাথে অধার্মিক মাছটি কে বললো -- ওরে , আল্লাহ যা করেন মঙ্গলের জন্যই করেন , ভরসা রাখ আর তাঁর নাম কর , তিনি দয়াময় , অদ্ভুত তাঁর লীলা , অনন্ত তাঁর দয়া । আমরা ক্ষুদ্র হতে পারি কিন্তু তুচ্ছ নই তাঁর কাছে । ধার্মিক মাছটির কথা শুনে অধার্মিক মাছটি কিছুটা আশ্বস্ত হলো ।

এদিকে জেলেরা মাছ নিয়ে যে যার ঘরে ফিরে গেল । এক জেলে তার বউকে ডেকে বললো -- এই দেখ বউ , আজ দুটো মাগুরমাছ ধরেছি , এ দুটোকে ভালো করে রান্না কর , আমি বাজার থেকে ঘুরে আসি । এই কথা শুনে অধার্মিক মাছটি তো উচ্চস্বরে কাঁদতে লাগলো। ধার্মিক মাছটি কে তিরস্কার করতে লাগলো , তোর কথা শুনে আজ আমার এই দুর্গতি । কেন যে আল্লাহর নাম করতে গেলাম ! দিব্যি হেসে খেলে জীবন কাটছিলো , আর ওই আল্লাহর নাম করে আজ প্রাণ সংশয় । কিচ্ছু নেই ওই নামে ৷

এদিকে জেলে বউ বঁটি নিয়ে বসে সবার প্রথম ওই অধার্মিক মাছটিকেই খপ করে ধরে ভালো করে ছাই মাখাতে লাগলো। আর অধার্মিক মাছটি কেঁদে কেঁদে বলতে লাগল - তুই আমার এত সর্বনাশ করলি ! ধার্মিক মাছটি বললো -- ওরে মরতে তো হবেই , একদিন আগে আর পরে । তুই কান্না কাটি বন্ধ করে আল্লাহকে ডাক , তাঁর নাম কর । তাঁর দয়ার অন্ত নেই । মৃত্যতো দোর গোড়ায় , না হয় নাম করতে করতেই মর ।

তখন অধার্মিক মাছটি উচ্চস্বরে আকুল হয়ে আল্লাহকে ডাকতে লাগলো । জেলে বউ মাছটি কাটতে যাবে এমন সময় জেলে হন্তদন্ত হয়ে এসে বউকে বললো -- ও বউ মাছ দুটো কি কেটে ফেলেছিস ? জেলে বউ বললো - এখনো কাটিনি , এই ছাই মাখাচ্ছিলাম কাটবো বলে। তুমি এমন হাঁপাতে হাঁপাতে এলে কেন, কি হয়েছে ?

তখন জেলে বললো -- আরে , হাটে গিয়ে শুনলাম এই রাজ্যের রাজা পুকুর কেটেছেন , কাল তার উদ্বোধন হবে । একজোড়া মাগুরমাছ চাই , রাজা পুকুরে ছাড়বেন । আর যে দুটো মাগুরমাছ নিয়ে দিতে পারবে রাজা তাকে অনেক পুরস্কার দেবেন । তুই তাড়াতাড়ি মাছ দুটো কে পরিষ্কার করে দে , আমি রাজার কাছে দিয়ে আসি ।

এতক্ষনে অধার্মিক মাছটির প্রাণে শান্তি এলো । ধার্মিক মাছটি বললো -- দেখেছিস আমার আল্লাহর কত দয়া । অধার্মিক মাছটি কথা বলতে পারলো না , কৃতজ্ঞতায় পরিপূর্ন হয়ে গেল তার অন্তঃকরণ । মনে মনে ভাবলো -- ওগো দয়াময় মহান আল্লাহ , আমার মতো তুচ্ছাতি তুচ্ছ জীবের প্রতিও তোমার এত্ত দয়া !

পরেরদিন প্রতিষ্ঠিত হল পুকুর । দুধে মাখিয়ে স্বর্ণ অলংকার পরিয়ে মাছ দুটি কে ছাড়া হলো পুকুরে । রাজা হুকুম দিলেন - এই মাছ দুটির যেন ঠিক মতো পরিচর্যা হয় , আর এদের যেন কখনও ধরা না হয় । মাছ দুটি পরম সুখে সেই পুকুরে জীবন অতিবাহিত করতে লাগলো । আর দ্বন্দ্ব রইলো না অধার্মিক মাছটির মনেও । আল্লাহর দয়ার কথা আর অস্বীকার করতে পারলো না সে! আল্লাহর দয়া ও ভালোবাসার প্রতি পূর্ণ ঈমান থাকলে আল্লাহ তাকে বিপদে রক্ষা করেন। আল্লাহতে যার পূর্ণ ঈমান কোথা সে মুসলমান !!

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন ব্যাপারটা বুঝলাম, পুকুরে মাছ ভাসে, জাল মারলে কেন আসে না !

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

বিপদে আপদে যারা আল্লাহ সাহায্য কামনা করে
আল্লাহ তাদের সহায় হয়। তারা জালে ধরা পরেনা
বিপদেও পড়েনা। এটা প্রমাণিত বিশ্বাস করুন
আর নাই করুন।
বিপদ যত বেশি এবং যত কঠিনই হোক না কেন, তাকদিরের উপর
অগাধ আস্থা এবং বিশ্বাস রেখে আল্লাহর কাছে অন্তর থেকে সাহায্য
প্রার্থনা করতে হবে। তিনিই সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান এ বিশ্বাসে
তার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করলে কোনো বান্দার আবেদনই বিফলে
যাবে না। আল্লাহ তাআলা বান্দার সব বিপদ-আপদই দূর করে দেবেন।

২| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধার্মিক মাছ। হা হা হা---
মুরুব্বী আপনি পারেনও!!!! হে হে হে-----

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

হ্যা আমি পারি তাই প্রকাশ করি যা জানি।
আল্লাহর উাপর বিশ্বাস থাকলে সে কখনো
বিপদে পড়েনা। আল্লাই তখন তার রক্ষাকারী
হন।

৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১১

রাজীব নুর বলেছেন:

আপনার জন্য একটা শিক্ষানিয় গল্প।

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনিকি এটাকে উপহাস করলেন ?
যেমন বিশ্বাস ও নিয়ত তার ফলাফল
তার জন্য তেমনই হবে। তাইতো কেউ
দুধ বিক্রি করে মদ খায় আবার কেউ
মদ বিক্রি করে দুধ খায়!

৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:২৪

আহলান বলেছেন: চমৎকার !

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে ধন্যবাদ আহলান ।
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা আপনার জন্য।

৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: গাঁজাখুরি গল্প বলে ধর্মটাকেই খেলো করে দিচ্ছেন।বিনোদন মুলক শিক্ষনীয় গল্প বলুন।

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে ধন্যবাদ
তবে এটা গাঁজাখুরি নয়
মাছকে রূপক হিসেবে ব্যবহার
করা হয়েছে। ধরুন এটা দু'জন
আস্তিক ও নািস্তিকের গল্প। তখন্ওকি
খাঁজাখুরি হবে !!

৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৪

এম ডি মুসা বলেছেন: ধার্মিক মাছ বলে কথা

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ধার্মিক সে মাছ হোক বা গাছ
হোক সে ভৃত্য কিংবা রাজা মাথায় তাজ!!
বিশ্বাসটাই আসল কথা মানা সবার কাজ

৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আল্লাহ মহান এবং দয়াবান । মৃত্যু মুখ হতেও জীবন ফিরিয়ে দিতে পারেন।

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে ধন্যবাদ আলি ভাই
আমরা এখন আর আল্লাহ রসুল(সঃ))ক
মানতে চাইনা, বুঝতে চাইনা, তবে সমালোচনা
করতে দ্বিধান্বিত হইনা। আল্লাহ আমাদের সহি বুঝ
বুঝবার তৌফিক দান করুন। আমিন

৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খুব সুন্দর শিক্ষণীয় গল্প। তাকওয়া (আল্লাহ ভীতি) আর তাওয়াককুল ( আল্লাহর উপর ভরসা) হোল ইসলামের দুটি গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহ ভীতি আর আল্লাহর উপর ভরসা খুব দরকার।

১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ধন্যবাদ আপনাকে সাচু ভাই
আসলে খোদা ভীরুতা ও খোদার
উপর বিশ্বাস সব সমস্যার সমাধান।
আমরা খোদাকে ভয় দূরে থাক তাঁর সাথে
যুদ্ধে নেমেছি। তার হুকুম আহকাম ছেড়ে দিয়ে
আমাদের নিজস্ব মত পথ তৈরী করে তাঁর গজবে
পতিত হচ্ছি তার পরেও আমাদের হুস হযনা।

৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: শিক্ষনীয় গল্প যুত ভালৈ হোক বাস্তব জীবনে তা কাজে লাগে না।

১১ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

বাস্তবতা বিবর্জিত কোন গল্প হয়না বিশেষ করে
শিক্ষনীয় গল্প। তবে তা বাস্তব জীবনে মিলানোর
জন্য পরিশ্রম, বিশ্বাস ও আন্তরিকতা থাকতে হবে।

১০| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: অনেক চিন্তা করে দেখলাম আপনার বক্তব্যই ঠিক। বাঁচতে হলে আস্তিক হতে হবে নয়তো ছাই দিয়ে ধরে চাপাতি দিয়ে কল্লা আলাদা করে দেবে।সুন্দর শিখলাম,মাছ দুটি আস্তিক হয়েই বেঁচে গেল। ধন্যবাদ নূরু ভাই, অনেক নাস্তিকের প্রান বাচানোর উপদেশ দিয়ে।

১১ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনার চিন্তাকে যথাযথ মূল্যায়ন করলাম।
আস্তিক ছাড়া দুনিয়াতে চলাগেলেও আখেরাতে
চলা ভিষণ দ্বায় হবে। কারন সে দূনিয়ার মালিক
মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিন। যার দরবারে হিসেবের
হের ফের হবার সুযোগ নাই। ঘুষ আর ক্ষমতার দাপট
চলেনা সেখানে। ফিরে আসার জন্য আবারো ধন্যবাদ।

১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৩৮

শায়মা বলেছেন: গল্পটা মজার ও সুন্দর!

পড়ে অনেক ভালো লেগেছে। কিন্তু চিন্তা হলো তার মানে আমরা যে সব মাগুর মাছ এত দিন খেয়েছি সবগুলা অধার্মিক ছিলো। :(

১১ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

হা =p~ হা :-P হা :P !!!
সব কিছুরই একটা শেষ আছে!
ধার্মিক মানুষেরও যেমন সময় বেঁধে
দেওয়া আছে তেমনি ধার্মিক মাগুর
মাছেরও। তবে কেউ বেঘোরে প্রাণ
হারায় না যদি ধার্মিক হয় আর আল্লাহতে
বিশ্বাস রাখে। তারা নিরাপদেই তাদের
জীবনের শেষ পর্যস্ত পথ অতিক্রম করতে
পারে। আপনাকে ধন্যবাদ আপু হাসির মন্তব্য
করার জন্য।

১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: মুরুব্বী গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিয়ে লিখবেন সময় পেলে। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভয়াবহ অবস্থা আমার।

১৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৩৮

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া জানি এসব শুধু শিক্ষামূলক তথা মোটিভেশনাল গল্প। কিন্তু এ যুগের ছেলেমেয়েদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য তো হবেই না বরং আরও ধর্মের মানটাকে একটু হলেও তুচ্ছ করে দিতে পারে। তাই এমন কিছু থাকতে হবে গল্পে যেন যুগের সাথে মানানসই হয়।

আমি অবাক হয়ে খেয়াল করেছি আমার ছেলেবেলায় আমি যে রুপকথার পঙ্খিরাজ ঘোড়ার কথা পড়ে মুগ্ধ হতাম ।কল্পনার জগতে উড়ে যেতাম আজকালকার বাচ্চারা দৈত্যি দানো শুনলে ভয় তো পায়ই না বরং হেসে উড়িয়ে দেয়। কি যে হবে!! :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.