নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
বিশ্বে দিবসের কোনো শেষ নেই। ডিম নিয়েও আছে একটি দিবস। আজ সেই দিন, অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় শুক্রবার বিশ্ব ডিম দিবস। প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ, স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ডিমের গুরুত্ব এবং সাধারণের মাঝে ডিম সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব ডিম দিবস। প্রাণিজ আমিষের চাহদিা পূরণ, স্বাস্থ্যবান ও মেধাবী জাতি গঠন এবং সর্বোপরি ডিমের গুণাগুণ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ১৯৯৬ সালে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় প্রথম ‘বিশ্ব ডিম দিবস’ পালনের আয়োজন করে যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল এগ কমিশন (আইইসি) , যা পরবর্তী সময়ে প্রতিবছর অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় শুক্রবার পালিত হয়ে আসছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ভারত প্রভৃতি দেশসহ সারা বিশ্বের ৪০টি দেশে পালিত হয় ‘বিশ্ব ডিম দিবস’, যার পরিধি ও ব্যাপ্তি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ বছর পুরো বিশ্বেই এ দিনটি একসঙ্গে উদ্যাপিত হবে বলে জানা গেছে। ২০১৩ সালে বাংলাদেশ অ্যানিমেল অ্যাগ্রিকালচার সোসাইটি (বিএএএস) ইন্টারন্যাশনাল এগ কমিশনের বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসেবে নিযুক্ত হয়। একই বছরের ১১ অক্টোবর বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো পালন করা হয় ‘বিশ্ব ডিম দিবস’, যা ছিল ১৮তম বিশ্ব ডিম দিবস। সেই থেকে প্রতি বছর বাংলাদেশে বিশ্ব ডিম দিবস উদযাপন হয়। সে হিসেবে বাংলাদেশে আজ ২৫তম ডিম দিবস পালিত হচ্ছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর (ডিএলএস), বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) এবং ওয়ার্ল্ডস পোল্ট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ শাখা সম্মিলিতভাবে সারা দেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। বিশ্ব ডিম দিবসের এবারের প্রদিপাদ্যঃ “প্রতিদিন ডিম খান প্রতিদিন, ডিমের গুণ অপরিসীম"।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) ইন্টারন্যাশনাল এগ কমিশনের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে বিশ্বের ডিমশিল্পের উন্নয়নে একযোগে কাজ করে যাচ্ছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দিবসটির গুরুত্ব অনুধাবন করে ইন্টারন্যাশনাল এগ কমিশন ও এফএওর তত্ত্বাবধানে এবং সহযোগিতায় সরকারের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠান এবং পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠান যেমন বাংলাদেশ পোলট্রি শিল্প কেন্দ্রীয় কমিটি (পোল্ট্রি ইন্ডাষ্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল-বিপিআইসিসি), বাংলাদেশ অ্যানিমেল অ্যাগ্রিকালচার সোসাইটি সহ অনেক সংগঠন, বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের উদ্যোগে ঢাকাসহ সবগুলো বিভাগীয় ও জেলা শহরগুলোতে উৎসাহের সঙ্গে দিবসটি নিয়মিত পালন করে আসছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্যানুযায়ী, বছরে একজন মানুষের ন্যূনতম ১০৪টি করে ডিম খাওয়া উচিত। এদিকে ১৬ কোটি জনসংখ্যার এই দেশে চাহিদার তুলনায় ডিমের উৎপাদন বেশ কম। বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) এর দেওয়া তথ্য থেকে জানা গেছে, বর্তমানে প্রতিদিন দেশে সাড়ে চার কোটির বেশি ডিম উৎপাদন হচ্ছে। জানা গেছে, মানুষকে ডিম খাওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করা হয় এই দিবসটিতে। অথচ যখন এই দিবসটি পালন করা হচ্ছে, তখন ভোক্তাদের চড়া দামে ডিম কিনে খেতে হচ্ছে। এই মুহূর্তে প্রতি ফার্মের ডিমের হালির দাম ৩৮-৪০ টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাড়তি চাহিদা পূরণ করতে না পারায় বাড়তি দামে ডিম বিক্রি হচ্ছে। তার পরেও “প্রতিদিন ডিম খান প্রতিদিন, ডিমের গুণ অপরিসীম”
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আজ থেকে তবে তাই হোক
ডিমের জন্য করবোনা শোক।
প্রতি দিন খাবো ডিম
না পেলে ঘোড়ার ডিম!!
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমার ঘরে প্রচুর ডিম লাগে। এখন তো ডজন ১১৫ টাকা।
০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কয়জন মানুষ কত ডিম প্রয়োজন ?
ডায়নোসারের ডিম হলে এক ডিমেই
সবার রসনা তৃপ্ত হতো!
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:৫৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ডিম খাওয়া ভাল কিন্তু পাওয়া ভাল না।
০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ডিম পাওয়াতেও দোষ নাই
তবে ডিম মারা ভালোনা !!
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:১৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কোন কোন ডিম এই দিবসে ইন্ক্লুডেড? বিশেষ করে ডায়নোসরের ডিমের ব্যাপারটা জানতে চাচ্ছি!
০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভূইয়া ভাই ডায়নোসারের ডিম খাবার উপযোগী নয়। তবে খাদ্য তালিকায়
মুরগী. হাসির এবং পাখির ডিম রাখতে পারেন। ডিমের মতো সর্বজনপ্রিয়
একটি ফুড আইটেমকে নিয়ন্ত্রণ করার অর্থ নিজেকে পুষ্টি থেকে বঞ্চিত করা।
ডিমকে বলা যেতে পারে প্রায় একটি ‘সুপার ফুড’। ৫৩ গ্রামের একটি ডিম
৬ গ্রাম উন্নত মানের প্রোটিন সমৃদ্ধ এবং এনার্জির পরিমাণ ৭০ ক্যালরি।
১৩ প্রকার ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ আর মাত্র ১ গ্রাম শর্করার উপস্থিতিতে
পুষ্টি মানের দিক দিয়ে ডিম একটি সুষম খাদ্য। কোলেস্টেরল থাকে প্রায়
১৯০ মিলিগ্রাম, কিন্তু এই কোলেস্টেরল রক্তের কোলেস্টেরল বাড়ায় না।তাই
নিশ্চিস্তে ডিম খান না পেলে ঘোড়ার ডিম !!
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সান ডে মান ডে সব দিন ই হোক ডিম ডে