নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দুঃখবাদী কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ৬৬তম মৃত্যুবার্ষিকীেতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০২


নজরুল ও তিররিশের কবিদের পূর্বসূরিত্বের দাবিদার কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত। বাংলা কাব্যকে অবাস্তব কল্পনার জগৎ থেকে বাস্তবতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে তাঁকে একজন পথিকৃৎ বলা যায়। সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের পরে তিনিই মনে হয় প্রথম কবি যিনি সমাজের অন্ত্যজ শ্রেণীর জয়গান গেয়েছেন। যতীন্দ্রনাথ ছিলেন একজন যুক্তিবাদী ও মননশীল লেখক; সমাজ ও সমকাল তাঁর কাব্যের বিষয়বস্তু। ভাষার মধ্যে তর্ক, কটাক্ষ ও প্রচ্ছন্ন পরিহাস তাঁর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য। দর্শন ও বিজ্ঞান উভয় দৃষ্টিকোণ থেকেই তিনি ছিলেন দুঃখবাদী, আর এই দুঃখবাদ তাঁর কাব্যের মূল সুর। প্রকৃতি ছলনাময়ী, জীবন দুঃখময়, সুখ অনিত্য ও ক্ষণিকের এই দৃষ্টিকোণ থেকে তিনি জগৎ-সংসারকে দেখেছেন। কোনোরূপ ভাববাদের বশবর্তী হয়ে নয়, বরং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও বাস্তব পর্যবেক্ষণ থেকে তিনি দুঃখ ও নৈরাশ্যের চিত্র এঁকেছেন। আধুনিক বাংলা কবিতাকে চিরাচরিত আবেগ থেকে মুক্তিদানের প্রথম প্রয়াস চালিয়েছিলেন যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত। যিনি রবীন্দ্র সাহিত্যের দোর্দন্ড প্রতাপের মধ্যে সাহিত্যকর্ম শুরু করেও রবীন্দ্র নিগড় থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছিলেন। ‘দুঃখবাদী কবি’ বলে খ্যাতি অর্জন করলেও তিনি ছিলেন সমাজসচেতন ও মানবতাবাদী কবি। তাঁর দুঃখের সূতিকাগার ছিল মানবপ্রেম। মানুষের দুঃখ-বেদনা সামাজিক অবিচার ও বৈষম্যে তাঁর কবি হৃদয় হাহাকার করে উঠেছিল। বাংলা কবিতার প্রবল রোমান্টিক যুগে জন্মগ্রহণ করেও, রোমান্টিক আবহে নিমজ্জিত থেকেও তিনি কবিতাকে বাস্তবতার কঠিন মাটিতে দাঁড় করাতে চেয়েছেন। দুই বাংলার বিভিন্ন পাঠ্যপুস্তকে তাঁর বেশ কিছু কবিতা অন্তর্ভুক্ত করা আছে। পেশাগত জীবনে তিনি একজন প্রকৌশলী হিসেবে তাঁর বিজ্ঞানমনস্ক অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পেরেছিলেন। আজ দুঃখবাদী এই কবির ৬৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের মৃত্যুবার্ষিকীেতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত ১৮২৭ সালের ২৬ জুন ভারতের নদীয়া জেলার শান্তিপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস নদীয়ার হরিপুর গ্রামে। ১৯০৮ সালে শ্রীমতী জ্যোতির্লতা দেবীর সাথে বিবাহ হয় যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের। তিনিও সে সময়কার মহিলাকবিদের মধ্যে ছিলেন অন্যতমা। যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত ১৯১১ সালে তিনি শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি লাভ করে প্রথমে নদীয়া জেলাবোর্ড ও পরে কাসিমবাজার রাজ-এস্টেটের ওভারসিয়ার হন। চাকরির পাশাপাশি তিনি সাহিত্য চর্চাও শুরু করেন এবং অল্পকালের মধ্যেই কবি হিসেবে খ্যাতি ও প্রতিষ্ঠা অর্জন করেন। যতীন্দ্রনাথের ভাষা আবেগমুক্ত ও যুক্তিসিদ্ধ; তিনি সরাসরি বিষয়ের প্রকাশ ঘটান। তবে অন্ত্যপর্বের কাব্যগুলিতে তাঁর রোম্যান্টিক বিহবলতা ও চাঞ্চল্য প্রকাশ পেয়েছে। মহাত্মা গান্ধীর জীবনদর্শন ও রাজনীতিতে তিনি বিশ্বাসী ছিলেন। তাঁর জীবনদৃষ্টিতে মানবতাবাদ ও দরিদ্র শ্রমজীবী মানুষের প্রতি গভীর মমতা লক্ষণীয়। বহুকালচালিত সংস্কার শাসন নিষ্পেষণ এবং ধর্মের নামে মানুষকে নির্যাতনের যে অলিখিত নিয়ম চালু হয়েছিল, যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত সেগুলো গভীরভাবে লক্ষ্য করেছিলেন। সমাজের কিছু মানুষ একদিকে জীবনের রূপ-রস-অর্থ-প্রাচুর্য কুক্ষিগত করেছে, আর অপরদিকে কিছু মানুষ কেবলই হয়েছে শোষিত। সমাজের গরিব শ্রেণীর মানুষ ধনীদের ভোগ-বিলাস উৎযাপনের টোপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। যতীন্দ্রনাথ এই বৈষম্যের জন্য কেবল মানুষকেই দোষারোপ করেননি, তিনি বিধাতাকেও সন্দেহসংকুল করে ফেলেছেন। যতীন্দ্রনাথের মতে মানুষের জীবনের প্রথমার্ধ অবিরত দ্বন্দ্ব-সংঘাতের মধ্য দিয়ে নিদারুণ দুঃখ-কষ্টে অতিবাহিত হয়, দ্বিতীয়ার্থে অপরাধ জরা-ব্যাধি ভারাক্রান্ত অবসন্নতা নেমে আসায় রাত্রির অন্ধকার-সদৃশ অনিশ্চয়তার মধ্যে কাটে। প্রেম, প্রকৃতি বা ঈশ্বর মানবজীবনের দুঃখের দহনজ্বালা ও নৈরাশ্যের অবসন্নতা দূর করতে পারে না। তাঁর বিশ্বাস ছিল এমন যে, ঈশ্বর স্বয়ং দুঃখময়, ঈশ্বরের বার্তা মানুষের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না; জগৎ যেমন তেমনই থাকে; প্রেম বলে কিছু নেই, চেতনাই জড়কে সচল করে।

যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের কাব্যে সমাজ সচেতনতা কোন প্রক্ষিপ্ত বিষয় ছিল না। কাব্য রচনাকে তিনি মানবতাবাদের পক্ষে এক আন্দোলন হিসেবে নিয়েছিলেন। যে কারণে তার কাব্যগ্রন্থের নামের মধ্যেও একটি ধারাবাহিকতা লক্ষ্য করা যায়। মরু-মরীচিকা (১৯২৩), মরুশিখা (১৯২৭), মরুমায়া (১৯৩০), সায়ম (১৯৪০), ত্রিযামা (১৯৪৮) প্রভৃতি কাব্যগ্রন্থে তাঁর সমাজ সচেতনতা ও মানবতাবাদের জয়গান বিধৃত হয়েছে। এছাড়াও তার নিশান্তিকা (১৯৫৭) এবং কবিতা-সংকলন অনুপূর্বা (১৯৪৬)। প্রথম তিনখানি কাব্যের নামকরণে অগ্নি, রুদ্র ও মরুর দহন এবং শেষের তিনটির নামকরণে রাত্রির অন্ধকারের প্রতীক-দ্যোতনা প্রকাশ পেয়েছে। শেষ বয়সে তিনি ম্যাকবেথ, ওথেলো, হ্যামলেট, কুমারসম্ভব ইত্যাদি অনুবাদ করেন। তাঁর কাব্য-পরিমিতি (১৯৩১) একখানা সমালোচনামূলক গদ্যগ্রন্থ। মাসিক বসুমতীতে (১৯৪৯)‘বিপ্রতীপ গুপ্ত’ ছদ্মনামে তিনি স্মৃতিকথা নামে আত্মজীবনী প্রকাশ করেন। যতীন্দ্রনাথ মূলত মানবতাবাদী কবি। সমাজের অনাচার বৈষম্যে ব্যথিত কবির মর্ম থেকে উঠে এসেছে বেদনার জয়গান। তাঁর বহু কবিতায় কখনো হালকাভাবে আবার কখনো তীক্ষ্ন ব্যঙ্গ, তির্যক বিদ্রূপের মধ্য দিয়ে শোষকগোষ্ঠীর প্রতি বিদ্বেষ রূপায়িত হয়ে উঠেছে। অন্যদিকে তিনি অত্যন্ত প্রত্যয়ী মনোভাব নিয়ে বিশ্বাস করেছেন সমাজের যে বঞ্চিত, সর্বহারা নিপীড়িত মানুষের দল যুগ যুগ ধরে অন্যায়, অত্যাচার, অবিচার ও নিষ্ঠুরতা সহ্য করে আসছে একদিন আবর্তের পর আবর্ত রচনা করে এমন এক শঙ্খধ্বনি জাগাবে, যে ধ্বনিতে অগণিত ভাষাহীন, মৌনমুখ বঞ্চিতদের বিদ্রোহের ধ্বনি বেজে উঠবে। আজ মানবতাবাদী এই কবির ৬৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৫৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দুঃখবাদী কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের মৃত্যুবার্ষিকীেতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রতিভাশালী ছিলেন বলেই রবীন্দ্রনাথের যুগে থেকেও উনি স্বাতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য ধরে রাখতে পেরেছিলেন। তবে মনে হয় একটু দুঃখবাদী
ও অভিমানী ছিলেন ফলে রোমান্টিক কাব্যের চেয়ে বাস্তবটাকে প্রাধান্য দিতেন।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ধন্যবাদ সাচু ভাই,
‘দুঃখবাদী কবি’ বলে খ্যাতি অর্জন করলেও তিনি ছিলেন সমাজসচেতন ও
মানবতাবাদী কবি। তাঁর দুঃখের সূতিকাগার ছিল মানবপ্রেম। মানুষের দুঃখ-
বেদনা সামাজিক অবিচার ও বৈষম্যে তাঁর কবি হৃদয় হাহাকার করে উঠেছিল।
বাংলা কবিতার প্রবল রোমান্টিক যুগে জন্মগ্রহণ করেও, রোমান্টিক আবহে
নিমজ্জিত থেকেও তিনি কবিতাকে বাস্তবতার কঠিন মাটিতে দাঁড় করাতে চেয়েছেন।
পেশাগত জীবনে তিনি একজন প্রকৌশলী হিসেবে তাঁর বিজ্ঞানমনস্ক অভিজ্ঞতা
কাজে লাগাতে পেরেছিলেন।
:ধন্যবাদ্ আপনাকে মন্তব্য প্রদানের জন্য

২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৩

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: নূরুভাই
কবিদের এই পোস্টগুলির সাথে তাদের কিছু বিখ্যাত কবিতার কয়েক লাইন জুড়ে দিলে মনে হয় আরও সুন্দর আর বোধগম্য এবং স্মৃতিকাতর হত পোস্টগুলি।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে থন্যবাদ কবিতা পড়ার প্রহর
আপনার জন্য কবির নবান্ন কবিতার কয়েক ছত্র
যেখানে কবি কৃষকের মনের নতুন আশার বর্ণনা দিয়েছেন-

আমি ভাবি ফসলটা নাবি, আরও কটা দিন যাক,
ভরা অঘ্রাণে ঘটে না-ত কোন দৈব-দুর্বিপাক।
মাড়াই-সরাই শেষ করে সবে খামারে দিইছি হাত,
কালকে হঠাৎ
বন্ধু দোহাই, তুলনাকো হাই হইনু অপ্রগলভ_
ক্ষমা কর সখা বন্ধ করিনু তুচ্ছ ধানের গল্প।


‘ফেমিন-রিলিফ’ নামক কবিতায় কবি শোষণের এক নির্দয় চিত্র অঙ্কন করেছেন
যেখানে সহায়-সম্বলহীন অসহায় মানুষকে সাহায্য-সহযোগিতা করার জন্য সরকারের
কাছ থেকে যেসব রিলিফ সামগ্রী আসে উচ্চবিত্তের লোকজন তাও চেটেপুটে খেয়ে নেয়।

তিন আনা চৌকা
ভুখা পেটে খেটে খা,
দলে দলে লেগে যা।
কে বলে কঠিন মাটি? না পোষায় ভেগে যা।
ঘরে বসে মড়’কে
চলছিলি নরকে
না হয় কোদাল হাতে মরবি এ সড়কে
খাট তবে খাট রে।
ডোঙা পেট কোঙা করে গোঙা মাটি কাটরে।


কিন্তু এতসব কষ্টের পরেও এই দরিদ্র-ক্লিষ্ট মানুষের কাছে কোন রিলিফ পৌছায় না।
শ্রমিক তার স্ত্রী-সন্তানকে প্রবোধ দিয়ে বলে-

কাঁদিসনি খোকা ধন, ভাবিসনি বৌ গো!
আজ তো কেটেছি মাটি পুরো এক চৌকো।
বুকে পিঠে মাটি চাপে, এ মাটি কে মাপে রে?
হক্ মাটি মাপ দিতে বুক কেন কাঁপে রে?

৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: শ্রদ্ধাঞ্জলী রইলো

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে ধন্যবাদ আপু কবিকে
শ্রদ্ধা জানানোর জন্য।

৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে ধন্যবাদ খানসাব
কেমন আছেন?

৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩০

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: বরাবরের মতোই ভাল লাগল। শুভ কামনা।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ বরকতউল্লাহ ভাই
সাথে থাকার জন্য। শুভেচ্ছা আপনার জন্যও।

৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমি সেই রকম আছি।
সব সময় এরকমই থাকতে চাই। দোয়া করবেন।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

চাইলেই সবসময় একরকম থাকা যায়না।
এক এক সময় এক এক রূপে আবির্ভূত
হতে হয়। এটা্ই নিয়ম। দোয়া রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.