নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
বিঃদ্রঃ বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের নাজুক পরিস্থিতিতে গুজব ও ভুল খবর থেকে সতর্ক হোন
বাংলা সাহিত্যের কিংবদন্তি ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। বাংলা গদ্য ও উপন্যাসের বিকাশে অসীম অবদানের জন্যে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। তিনিই আধুনিক গদ্যরীতির জনক ও প্রথম আধুনিক বাংলা ঔপন্যাসিক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেন। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উনিশ শতকের বাঙালি সাহিত্যিক ও সাংবাদিক। বাংলা গদ্য ও উপন্যাসের বিকাশে তার অসীম অবদানের জন্যে তিনি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অমরত্ব লাভ করেছেন। বাংলা সাহিত্যে-সংস্কুতিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মানবতার কবি, অসাম্প্রদায়িকতার কবি নজরুল ইসলাম; সমাজ সংস্কারক ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়; নারী-আন্দোলনের অগ্রদূত বে্গম রোকেয়া ইতিহাসের পাতায় চির স্মরণীয় হয়ে আছেন। এই লেখক-কবি-সাহিত্যিকের মধ্যে ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়েৎঅন্যতম। যিনি আঠার শতকের বাংলা সাহিত্যে এক যাদুর ছোঁয়া দিয়েছিলেন। তাঁর রচিত দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুন্ডলা, দেবীচৌধুরাণী, মৃণালিনী, কৃষ্ণকান্তের উইল, কমলাকান্তের দপ্তর প্রভূতি উপন্যাস ও গল্প আমরা ছোট বেলা থেকে পড়েছি, জেনেছি এবং পাঠ্য বইয়েও কিছু পেয়েছি। তাই নি অমর হয়ে ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। আজ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ১২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৮৯৪ সালের আজকের্ দিনে কলকাতায় নিজ বাড়িতেএই সাহিত্যিকের জীবনাবসান ঘটে। বাংলা সাহিত্যের কিংবদন্তি সাহিত্যিক ও সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যােয়ের মৃ্ত্যুবার্ষিকীতে আমাদের গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৩৮ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জুন পশ্চিবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনার নৈহাটিতে কাঁটালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা যাদবচন্দ্র ওই বছর অবিভক্ত বাংলার মেদিনীপুর জেলার ডেপুটি কালেক্টর পদে উন্নীত হয়েছিলেন।কাঁটালপাড়ার কুল-পুরোহিত বিশ্বম্ভর ভট্টাচার্যের কাছে পাঁচ বছর বয়সে বঙ্কিমের হাতেখড়ি হয়। আর ১১ বছর বয়সে পাঁচ বছর বয়সী মেয়ের সাথে তার প্রথম বিয়ে হয়। ১৮৪৪ সালে পিতার বদলি সুত্রে মেদিনীপুরের ইংরেজি স্কুলে ভর্তি হন। শুরু হয় তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। এরই ধারাবাহিকতায় ১৮৪৯ সালে হুগলি কলেজে (বর্তমানে হুগলি মহসিন কলেজ) ভর্তি হন এবং বৃত্তি পেয়ে সেখানেই সাত বছর পড়াশোনা করেন। ১৮৫৬ সালে ভর্তি হন কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজে। ১৮৫৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রবর্তিত এন্ট্রান্স পরীক্ষায় প্রেসিডেন্সি কলেজের আইন বিভাগ থেকে বঙ্কিমচন্দ্র প্রথম বিভাগে পাস করেন। ১৮৫৮ সালে বিএ পরীক্ষায় দশজন ছাত্রের মধ্যে বঙ্কিম ও তার একজন সহপাঠী পাস করেন। পরে পিতার মতোই ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেকটার হিসেবে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন।
বঙ্কিমচন্দ্রের সাহিত্যচর্চা শুরু হয়েছিল হুগলি কলেজে পড়ার সময়। কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের সংবাদ প্রভাকর ও সংবাদ সাধুরঞ্জনে গদ্য-পদ্য লিখতে শুরু করেন। পাশাপাশি তিনি ছিলেন বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যপত্র ‘বঙ্গদর্শন’-র প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। ১৫ বছর বয়সে তিনি দু’টি ছোট কাব্য রচনা করেন। তিন বছর পরে ওই দু’টি কাব্য ললিতা-পুরাকালিক গল্প তথা মানস নামে প্রকাশিত হয়। ১৮ বৎসর বয়সে প্রকাশিত হয় তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ললিতা ও মানস। সাহিত্য রচনায় বঙ্কিমচন্দ্রের ছদ্মনাম ছিল কমলাকান্ত। ৪২ বছরের সাহিত্যসাধনা তাঁর ছাত্রজীবন, কর্মজীবন, শেষ জীবন পর্যন্ত ব্যাপ্ত ছিল। বাঙালির রোমান্টিক সত্তার এক নতুন জাগরণ ঘটল বঙ্কিমচন্দ্রের তিনটি রচনার মধ্য দিয়েঃ ‘দুর্গেশনন্দিনী’, ‘কপালকুণ্ডলা’, এবং ‘মৃণালিনী’। মাসিকপত্র বঙ্গদর্শনে তিনি পরপর ‘বিষবৃক্ষ’, ‘ইন্দিরা’, ‘যুগলাঙ্গুরীয়’, ‘চন্দ্রশেখর’ ইত্যাদি উপন্যাসের সঙ্গে নানা বিষয়ে নানা প্রবন্ধ রচনা করেছিলেন, যথা ‘লোকরহস্য’, ‘বিজ্ঞানরহস্য’, ‘কমলাকান্তের দপ্তর’, ‘সাম্য’ প্রভৃতি। বঙ্গদর্শনের আবির্ভাব বাংলা সাহিত্যে যুগান্তর এনেছিল। সম্পাদক বঙ্কিমচন্দ্রের বিশিষ্ট অবদান হল প্রবন্ধ ও সমালোচনা সাহিত্যের বিকাশ ও বিস্তার। দু’ বছর বন্ধ থাকার পর সঞ্জীবচন্দ্রের সম্পাদনায় ‘বঙ্গদর্শন’ আবার বের হয়। ঙ্কিমচন্দ্রের মধ্যযুগের রচনায় দেখা যায়- সৌন্দর্য ও লোকশিক্ষার মিলন। শেষ যুগে লোকশিক্ষার প্রাধান্য। প্রতিভার শেষ ধাপে প্রকাশিত পত্রিকা ‘নবজীবন’ ও ‘প্রচার’। এই যুগের প্রধান উপন্যাস রাজসিংহ (১৮৮২), আনন্দমঠ (১৮৮২), দেবী চৌধুরানী (১৮৮৩), সীতারাম (১৮৮৭)। দেবী চৌধুরানী আংশিকভাবে প্রকাশিত হয় বঙ্গদর্শন পত্রিকায়। ‘সীতারাম’, ‘প্রচারে’ প্রকাশিত হয়। তাঁর অনেক উপন্যাসই তিনি বারবার নতুন ভাবে লিখেছেন বা পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করেছেন। দৃষ্টান্ত হল ‘ইন্দিরা’, ‘রাজসিংহ’ ও ‘কৃষ্ণকান্তের উইল’। বঙ্কিমচন্দ্রের প্রতিভার শেষ পর্যায় পূর্ণভাবে প্রকাশ পেল স্বাদেশিকতা ও অনুশীলন ধর্মের ব্যাখ্যা। ‘কমলাকান্তের দপ্তরে’র নায়ক নেশাখোর কমলাকান্তের মুখে মাতৃপ্রেমের প্রথম প্রকাশ ‘আনন্দমঠের’ ‘বন্দেমাতরম’ মন্ত্রে পূর্ণ প্রতিষ্ঠা পেল। বঙ্কিমচন্দ্রের প্রায় সব উপন্যাসই ইংরেজি, জার্মান, হিন্দি, কানাড়া, তেলেগু প্রভৃতি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে। তাঁর উপন্যাসগুলির নাট্যরূপ সাফল্যের সঙ্গে মঞ্চে অভিনীত ও সিনেমায় রূপায়িত হয়েছে।
তাঁর উপন্যাসগুলির নাটকীয়তা ও রোমান্টিকভাব সফলতার একটা কারণ। ঐতিহাসিক উপন্যাসের বিস্তৃত আঙিনায় বাঙালির রোমান্টিক মনকে প্রথমে মুক্তি দিয়েছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। ভাষা ও উপন্যাসের কাঠামো তৈরির বিষয়ে তিনি পথ দেখিয়েছিলেন। দেশের রাষ্ট্রীয়, ধর্মীয়, সামাজিক ও শিক্ষামূলক উন্নতির সব রকম প্রয়াসে তিনি অবিরাম লেখনী চালনা করেছেন। ‘আনন্দমঠের’ ‘বন্দেমাতরম’ মন্ত্র ভারতবর্ষে রাষ্ট্রীয় ভাব প্রবুদ্ধ করেছে, অপূর্ব দেশপ্রীতির উদ্ভব ঘটিয়েছে। বঙ্কিমচন্দ্র কেবলমাত্র সাহিত্যিক বা লেখক নন, উপরন্তু তিনি যুগস্রষ্টা। ঐতিহাসিক, রোমান্টিক, পারিবারিক, এই তিন ধারায় উৎসারিত বঙ্কিমচন্দ্রের আখ্যানগুলির সমসাময়িক ও পরবর্তী সাহিত্য ও জীবনের ওপর অপরিসীম প্রভাব বিস্তার করেছে। বঙ্কিমচন্দ্র ভারতীয় জাতীয়তাবাদ জাগিয়ে তুলতে প্রবন্ধ ও গ্রন্থে ‘বন্দে মাতরম্’, ‘মাতৃভূমি’, ‘জন্মভূমি’, ‘স্বরাজ’, ‘মন্ত্র’ প্রভৃতি নতুন স্লোগান তৈরি করেন। কর্মক্ষেত্রে তিনি ন্যায়নিষ্ঠ, নির্ভীক, কর্তব্যপরায়ণ, সুযোগ্য শাসক ও বিচারক ছিলেন। ইংরেজ সরকার তাঁকে শেষ জীবনে রায়বাহাদুর এবং সি.আই.ই. উপাধিতে ভূষিত করেন। তেত্রিশ বছর সরকারি চাকরি করার পর ১৮৯১ খ্রিস্টাব্দের ১৪ সেপ্টেম্বর বঙ্কিমচন্দ্র অবসর গ্রহণ করেন। কর্ম ও সাহিত্যসাধনার স্বীকৃতি হিসেবে বঙ্কিমচন্দ্র পেয়েছেন নানা উপাধি ও সম্মাননা। এছাড়াও বাংলা আধুনিক গদ্যশৈলীতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে গণ্য করা হয় প্রথম আধুনিক বাংলা ঔপন্যাসিক হিসেব। এছাড়া তিনি গীতার ব্যাখ্যাদাতা ও সাহিত্য সমালোচক হিসেবেও খ্যাতি পান। তাই তাকে হিন্দু পুনর্জাগরণের দার্শনিকও বলা হয়।
ব্যাক্তিগত জীবনে ১৮৪৯ খ্রিস্টাব্দে নারায়ণপুর গ্রামের এক পঞ্চমবর্ষীয়া বালিকার সাথে ঙ্কিমচন্দ্রের প্রথম বিয়ে হয়। তখন তার বয়স ছিল মাত্র এগার বছর। চাকুরি জীবনের শুরুতে যশোর অবস্থান কালে ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে তার প্রথমা স্ত্রী মারা যান। অতঃপর ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দের জুন মাসে হালি শহরের বিখ্যাত চৌধুরী বংশের কন্যা রাজলক্ষী দেবীর সঙ্গে তার দ্বিতীয় বিবাহ হয়। শেষ জীবনে তিনি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের সামনে প্রতাপ চাটুজ্যের গলিতে নিজের বাড়িতে কাটিয়েছেন। জীবনের শেষ ভাগে তার স্বাস্থ্য বিশেষ ভালো ছিল না। ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে তার বহুমুত্র রোগ বেশ বেড়ে যায়। অবশেষে এই রোগেই ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দের ৮এপ্রিল তার মৃত্যু হয়। বাংলা গদ্য ও উপন্যাসের বিকাশে বঙ্কিমচন্দ্রের অবদান অনস্বীকার্য। কর্ম ও সাহিত্যসাধনার স্বীকৃতি হিসেবে বঙ্কিমচন্দ্র পেয়েছেন নানা উপাধি ও সম্মাননা। এছাড়াও বাংলা আধুনিক গদ্যশৈলীতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে গণ্য করা হয় প্রথম আধুনিক বাংলা ঔপন্যাসিক হিসেব। এছাড়া তিনি গীতার ব্যাখ্যাদাতা ও সাহিত্য সমালোচক হিসেবেও খ্যাতি পান। তাই তাকে হিন্দু পুনর্জাগরণের দার্শনিকও বলা হয়। উনিশ শতকের বাঙালি সাহিত্যিক ও সাংবাদিক হিসেবে বাংলা সাহিত্যের বিকাশে অসীম অবদানের জন্য তিনি অমর হয়ে আছেন। আজ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ১২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। বাংলা সাহিত্যের কিংবদন্তি সাহিত্যিক ও সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যােয়ের মৃ্ত্যুবার্ষিকীতে আমাদের গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক লিংক
[email protected]
০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আলি ভাই
ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের
মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তিনি শরৎ বাবু র চেয়ে অধিকতর আধুনিক ছিলেন। শ্রদ্ধাঞ্জলি সাহিত্য সম্রাট কে।
০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আনোয়ার ভা্ই
উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি ঔপন্যাসিক
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি
নিবেদনের জন্য
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উনার লেখার মধ্যে সাম্প্রদায়িকতার মাত্রাটা বেশী ছিল। বর্তমান জুগে উনি আগমন করলে BJP তে যোগদান করতেন।
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:০৪
সোহানী বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উনার লেখার মধ্যে সাম্প্রদায়িকতার মাত্রাটা বেশী ছিল। বর্তমান জুগে উনি আগমন করলে BJP তে যোগদান করতেন।..
হাঁ ঠিক। আমি ও পড়েছি। সম্ভবত কপাল কুন্ডুলীকা গল্পের একটা বড় অংশ বদলে ফেলেছিলেন তিনি ইংরেজদের খুশি করতে। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে কোন ভুমিকা ছিল না উনার। অথচ উনার সমসাময়িক সবাই তখন সোচ্চার ছিলেন কম বেশী।
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি তার দত্তা বইটা পড়েছেন? না পড়লে অবশ্যই পবেন।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৩৫
বিড়ি বলেছেন: বিজেপির উগ্র হিন্দুত্ববাদী মতবাদ এর জন্যে কি তার মতো লেখকেরাই দায়ী?
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: একজন কালজয়ী মানুষকে বিনীত শ্রদ্ধা