নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাঙালি কবি, লেখক ও ঔপন্যাসিক মৈত্রেয়ী দেবীর ৩০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ১:১৪


বাঙালি সাহিত্যিক এবং সমাজসেবী মৈত্রেয়ী দেবী। ১৬ বছর বয়সে প্রকাশিত তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘উদারতা’-র ভূমিকা লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। মৈত্রেয়ী দেবীকে পাঠক সমাজে এক অনন্য স্থান এনে দেয় ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত তার এই আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস। লেখিকার গভীর জীবনবোধ আর নিপুন দক্ষতায় ব্যক্তিগত প্রেমের কাহিনী, উপন্যাসে উপস্থাপিত হয়ে, তা হয়ে উঠেছে সর্বজনীন। তাই ‘ন হন্যতে’ বাংলা ভাষায় বহুল পঠিত স্মৃতিচারণমূলক এক অসামান্য উপন্যাস। ১৯৭৬ সালে এই বইটির জন্য তিনি সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। বলা হয়ে থাকে যে, ‘ন হন্যতে’ একাডেমিক পুরস্কারপ্রাপ্ত একালের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস। বইটি ইংরেজি ভাষায় ‘ইট ডাজ নট ডাই’ নামে অনূদিত ও প্রকাশিত হয়। এছাড়াও ভারতের বিভিন্ন ভাষায় বইটি অনুবাদ করা হয়েছে। ১৯৭৭ সালে তিনি ভারতের সর্বোচ্চ সম্মান ‘পদ্মশ্রী’ উপাধিতে ভূষিত হন। সাহিত্য ছাড়াও সমাজসেবায় অনন্য অবদান রেখেছেন। মংপুতে রবীন্দ্রনাথ মৈত্রেয়ী দেবীর আমন্ত্রণে ১৯৩৮ থেকে ১৯৪০ সালের মধ্যে চারবার গিয়েছিলেন। মংপুর সে দিনগুলোকে নিয়ে ১৯৪৩ সালে মৈত্রেয়ী দেবী বই লেখেন ‘মংপুতে রবীন্দ্রনাথ’। অসাধারণ জনপ্রিয়তার কারণে বইটি ইংরেজিতে অনুদিত হয় ‘টেগোর বাই ফায়ারসাইড’ নামে। রবীন্দ্র বিষয়ক তাঁর অন্যান্য গ্রন্থ: স্বর্গের কাছাকাছি, বিশ্বসভায় রবীন্দ্রনাথ, রবীন্দ্রনাথ গৃহে ও বিশ্বে, কবি সার্বভৌম, রবীন্দ্রনাথ, রবীন্দ্রনাথ দি ম্যান বিহাউন্ড হিজ পেয়েট্রি প্রভৃতি। ১৯৬১-তে রবীন্দ্র শতবর্ষে বক্তৃতা দেয়ার জন্য আমন্ত্রিত হয়ে তিনি সোভিয়েত রাশিয়া, হাঙ্গেরি, বুলগেরিয়া ও গণতান্ত্রিক জার্মানিতে গিয়েছিলেন। ১৯৭৭ সালে তিনি ভারতের সর্বোচ্চ সম্মাননা পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হন। বাঙা্লি কবি, লেখক ও ঔপন্যাসিক মৈত্রেয়ী দেবীর ৩০তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৯০ সালের আজকের দিনে তিনি ভারতের কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন। বাঙালি সাহিত্যিক এবং সমাজসেবী মৈত্রেয়ী দেবীর মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।


মৈত্রেয়ী ১৯১৪ সালের ১ সেপ্টেম্বর তার বাবার কর্মস্থল তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত ও মায়ের নাম হিমানী মাধুরী রায়। তার বাবা ছিলেন একজন দার্শনিক ও প্রাবন্ধিক। যদিও তার শৈশব কাটে বরিশালে, পিতার আদিনিবাস বরিশালের আগৈলঝারা গ্রামে। পরে পিতার কর্মক্ষেত্রের সুবাদে কৈশোরেই সপরিবারে চলে আসেন কলকাতার ভবানীপুরে। একদিকে পিতার আদর্শ আর অন্যদিকে তৎকালীন কলকাতার 'এলিট' সম্প্রদায়ের সাহচর্য, মৈত্রেয়ী দেবীর মননে আনে দার্শনিকতার ছাপ। ১৯৩৬ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগমায়া দেবী কলেজ থেকে দর্শনে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। তার সাহিত্যজীবন শুরু ষোল বছর বয়সে। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ উদিত ১৯৩০ সালে প্রকাশিত হয়। এই বইয়ের ভূমিকা লিখেছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ চিত্তছায়া। ১৯৪২ সালে রবীন্দ্রনাথের মংপুতে কাঠানো দিনগুলোর স্মৃতি ও তার সাথে আলাপচারিতা নিয়ে লিখেন স্মৃতিকথা মংপুতে রবীন্দ্রনাথ। বইটি টেগোর বাই ফায়ারসাইড নামে ইংরেজিতে অনূদিত হয়। রবীন্দ্র বিষয়ক তার অন্যান্য বইগুলো হল স্বর্গের কাছাকাছি, কবি সার্বভৌম, রবীন্দ্রনাথ গৃহে ও বিশ্বে, রবীন্দ্রনাথ : দি ম্যান বিহাইন্ড হিজ পোয়েট্রি। তাঁর আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস ন হন্যতে পাঠক মহলে তাকে খ্যাতির শীর্ষে নিয়ে আসে। ১৯৬১ সালে রবীন্দ্র শতবার্ষিকীতে আমন্ত্রিত হয়ে তিনি বুলগেরিয়া, হাংগেরী ও সোভিয়েত ইউনিয়ন যান৷ সোভিয়েট ইউনিয়ন তাঁকে রবীন্দ্র শতবার্ষিকী পদকে ভূষিত করে। মৈত্রেয়ী দেবী সোভিয়েট ইউনিয়ন, ইউরোপ ও আমেরিকাতে রবীন্দ্রনাথের ওপরে ও শান্তির সমস্যা বিষয়ক বহু ভাষণ দেন। তিনি ১৯৬৪ সালে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা চলাকালীন 'কাউন্সিল ফর প্রমোশন অব কমিউনাল হারমনি' সংস্থা স্থাপন করেন। তিনি ১৯৭১ সালের বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ভারতে বাংলাদেশের পক্ষে সমর্থন জানিয়ে বিভিন্ন স্থানে বক্তৃতা দিয়েছিলেন। এই সময়ে তিনি কলকাতা থেকে ২৪ মাইল দূরে বাদু নামক গ্রামে একটি ৯ বিঘা জমি জুড়ে কৃষি, মীন পালন, মৌ পালন, গো পালন, হাঁস কুকুর পালনের খামার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এ'ছাড়াও ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে শরনার্থী শিবিরের অনাথ শিশুদের জন্য তিনি ‘খেলাঘর’ স্থাপন করেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি এ সংস্থার কাজ কর্ম দেখাশুনা করেছেন। ১৯৭৫ সালে ভারতীয় লেখিকা সংঘ "ন হন্যতে" ( ইংরেজি, It Does Not Die: A Romance) উপন্যাসের জন্য তাঁকে সম্মানসূচক পদক দেয়। 'ন হন্যতে' মানে 'যাকে বিনাশ করা যায় না'। এই বইতে তিনি তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি, জীবন বোধ, ইংরেজ শাসনামলে ভারতের সমাজ ব্যবস্থা এবং জীবনযাপনের চিত্র তুলে ধরেন। এই বইটির জন্য তিনি ১৯৭৬ সালে সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার লাভ করেন। বইটি ইংরেজি ভাষায় ইট ডাজ নট ডাই নামে অনূদিত ও প্রকাশিত হয়।

ব্যক্তিগত জীবনে মৈত্রেয়ী দেবী ১৯৩৪ সালে মাত্র ২০ বছর বয়সে কলকাতার ড. মনমোহন সেনের সাথে বিয়ে বন্ধনে আব্দ্ধ হন। দুটি সন্তানের জনক জননী হন এই দম্পতি। কাজের সূত্রে হিমালয় ঘেঁষা দার্জিলিং এর মংপুতে থাকতেন এই দম্পতি। মংপুতে সিনকোনা চাষের গবেষণায় ড. মনমোহন সেনের বিশেষ অবদান ছিল। রবীন্দ্রনাথের ভাবশিষ্য আর স্নেহে লালিত মৈত্রেয়ী দেবী কবিগুরুকে আমন্ত্রণ জানান মংপুতে বেড়িয়ে যাবার জন্য। ১৯৩৮ থেকে ১৯৪০ সালের মধ্যে মৈত্রেয়ী দেবীর আমন্ত্রণে চারবার অবকাশ যাপনের জন্য মংপুতে গিয়েছিলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সাহিত্যরচনা ছাড়াও সমাজসেবামূলক কাজে নিবেদিত ছিলেন মৈত্রেয়ী দেবী। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৬৪ সালে তিনি ‘কাউন্সিল ফর প্রমোশন অব কমিউনাল হারমনি’ সংস্থা স্থাপন করেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের সমর্থনে তিনি অক্লান্তভাবে কাজ করে গেছেন। মুক্তিযুদ্ধে শরনার্থী শিবিরের অনাথ শিশুদের জন্য তিনি ‘খেলাঘর’ স্থাপন করেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি এ সংস্থার কাজ কর্ম দেখাশুনা করেছেন।১৯৯০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র মৈত্রেয়ী দেবী। আজ তার ৩০তম মৃত্যুবার্ষিকী। বাঙালি সাহিত্যিক এবং সমাজসেবী মৈত্রেয়ী দেবীর মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক লিংক
[email protected]

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ১:৪৯

শের শায়রী বলেছেন: "ন হন্যেতে" পরার পর মির্চা এলিয়াদের "লা নুই বেঙ্গলী" পড়ছি ন হন্যেতে মৈত্রেয়ী দেবীর সরলতা আর লা নুইতে তে এলিয়াদের মিথ্যাচার আমার মনের মনিকোঠায় জ্বল জ্বল করছে।

ধন্যবাদ আপনাকে এনাকে নিয়ে লেখার জন্য।

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ২:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




শ্রীমতি মৈত্রী ও শ্রীমান মির্চা দুজনেই উম্মাদ ছিলেন নিজের ব্যক্তিগত কাহিনী বই আকারে ছাপিয়ে মানুষকে মানসিক যাতনা দিয়েছেন - আজো দিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিটি ছেলেমেয়ে মেট্রিক পাশ করে কলেজে পা দেওয়ার সাথে সাথে কলেজের বাংলা শিক্ষক নামক লম্পট এই গল্প তাদের মাথায় পেরেকের মতো পুতে দেন।

আমার পড়া সবচেয়ে বাজে নোংরা বই শ্রীমতি মৈত্রী ও শ্রীমান মির্চা ।। এরা সমাজের গার্বেজ।। তসলিমা নাসরিনের পূর্বসূরী।




৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ২:২৯

সোহানী বলেছেন: "ন হন্যেতে" বইটির কথা আসার সাথেই মির্চা এলিয়াদের "লা নুই বেঙ্গলী" এর কথা আসবে। যদি সত্যি বলা হয় তাহলে বলবো এটি কোনভাবেই মৈত্রির সামাজিক চিত্রের বই নয়, এটি অনেকটা "লা নুই বেঙ্গলী" এর উত্তর। বা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেস্টা। যে গল্প বলে গেছে মির্চা তাকে ঢাকার চেস্টা করেছে মৈত্রি ন হন্যেতে।.....

যাহোক, শের ভাই আর ঠাকুর মাহমুদ ভাই আসল কথা বলে দিয়েছেন।

তবে শের ভাইকে বলি, এটি কিন্তু পুরোপুরি মিথ্যে নয়। মির্চা পুরোটা মিথ্যে বলেননি। আর মৈত্রি ও পুরোপুরি সত্য বলেননি... :P

০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও মৃত্যুর গণ্ডি পেরিয়ে যে প্রেম তা মির্চা ও মৈত্রেয়ী দেবীর প্রেম।
১৯২৮ সালে কলকাতার ভবানীপুরে শুরু হওয়া এই হৃদয় ভাসানো প্রেমের
উপাখ্যানের শাখা ছড়িয়ে গেছে সুদূর ইউরোপ, আমেরিকাতেও। মির্চা এলিয়াদ ও
মৈত্রেয়ী দেবীর অনিঃশেষ ভালোবাসা সে যুগের ধর্ম বর্ণ ও জাতের ভেদাভেদের
কাছেও হার মানেনি। তারা তাদের ভালোবাসার মাঝেই বেঁচে আছেন।
নিজেদের প্রেমকে এই ঐশ্বরিক মর্যাদা দেয়ার ক্ষমতা হয়তো সকলের
হয় না, কিন্তু মৃত্যুকে অতিক্রম করা অসমাপ্ত প্রেমের এমন উপাখ্যান
ভালোবাসার প্রতি মানুষের বিশ্বাসকে বাঁচিয়ে রাখে।
“ অজো নিত্যঃ শাশ্বতোহয়ং পুরাণো
ন হন্যতে হন্যমানে শরীরে। ’’

৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৩:০২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাঙালি সাহিত্যিক এবং সমাজসেবী মৈত্রেয়ী দেবীর মৃত্যুবার্ষিকীতে
........................................................................................
আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি।

৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ রাত ৩:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সোহানী আপা, শ্রীমতি মৈত্রী ও শ্রীমান মির্চা দুজনেই অতি চতুর ও চালাক ছিলেন আর তাদের মনোপলিতে এই গার্বেজ আজো বিক্রি হচ্ছে। এটি স্রেফ দুজনের মনোপলি আর কিছুই না। পাবলিক’কে বোকা বানিয়ে নিজেরা স্বার্থসিদ্ধ করেছেন। দুজনেই মিথ্যাচার আর অজাচার করে বই ছাপিয়ে সাহিত্যের মতো স্থানে তাদের কুটিলতা রেখে গেছেন। কোমলমতী ছাত্রছাত্রী বিশেষ করে ছাত্রীরা সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই নোংরা সাহিত্যে।

৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


চট্ট গ্রামে ছিলেন, এটাই বিশাল ব্যাপার

৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২০

রাজীব নুর বলেছেন: মৈত্রেয়ী দেবীর জন্য শ্রদ্ধা।

৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৫২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: কোথায় যেন পড়েছিলাম মনে করতে পারছিনা।

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:২৭

সোহানী বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ ভাই, আমি অতোটা দোষ দিবো না। ওরা সাহিত্যিক, তাদের মনের ভাবনাই লিখেছেন। আমরা পড়ে নিজেই সে পথে পা বাড়াবো নাকি নিজেকে শুদ্ধ করবো সেটা সম্পূর্ন আমাদের ব্যাপার। সেখানে লেখকের ভূমিকা খুব নগন্য।

তবে সমাজে মৈত্রী, মির্চা বা মৈত্রীর বাবার মতো লোক আগেও ছিল এখনো আছে। আগে এ ধরনের সম্পর্ককে ভারতবর্ষে অন্তত গর্হিত কাজ ধরা হতো আর এটা বিংশ শতাব্দিতে খুব স্বাভাবিক। আর এ কারনেই মৈত্রীকে ন হন্যতে লিখতে হয়েছে... B:-/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.