নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
৪ জানুয়ারি, ২০১৮ বৃহস্পতিবার, ছাত্রলীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ । মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী মূল দল আওয়ামী লীগের জন্মের এক বছর আগেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল গৌরব ও ঐতিহ্যের এ ছাত্র সংগঠন। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। স্বাধিকার আন্দোলনের দীপ্ত চেতনা নিয়ে তিনি প্রতিষ্ঠা দেন ছাত্রলীগ। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ওই দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে আনুষ্ঠানিকভাবে এর যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ঐতিহ্যবাহী এই সংগঠন বাঙালির মুক্তির আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে থাকে। গত ৭০ বছরে ছাত্রলীগের ইতিহাস হচ্ছে বাঙালির ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা, মুক্তির স্বপ্ন বাস্তবায়ন, স্বাধীনতা অর্জন, গণতন্ত্র ও প্রগতির সংগ্রামকে বাস্তবে রূপদানের। শুরু থেকেই প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল সংগ্রামে ছাত্রলীগ নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। চরম আত্মত্যাগের মধ্যদিয়ে বিজয় নিশানা উড়িয়েছে স্বনামধন্য ছাত্রলীগ।
১৯৪৯ সালের ২৩ জুন তৎকালীন পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দল হিসেবে ‘আওয়ামী মুসলিম লীগ’র আত্মপ্রকাশ ঘটে, যা পরে আওয়ামী লীগ নাম ধারণ করে এ দেশের স্বাধিকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়। এ প্রেক্ষাপটে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বাঙালি জাতির ইতিহাসে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে ছাত্রলীগ নেতৃত্বে দেয়। ভাষার অধিকারে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মায়ের ভাষা প্রতিষ্ঠা পায়। ৫৪’র সাধারণ নির্বাচনে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ পরিশ্রমে যুক্তফ্রন্টের বিজয়, ৫৮’র আইয়ুববিরোধী আন্দোলন, ৬২’র শিক্ষা আন্দোলনে ছাত্রলীগের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা, ৬৬’র ৬ দফা নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়া, ৬ দফাকে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ হিসেবে প্রতিষ্ঠা, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থানে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে পাক শাসককে পদত্যাগে বাধ্য এবং বন্দীদশা থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করা, ৭০’র নির্বাচনে ছাত্রলীগের অভূতপূর্ব ভূমিকা পালন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখসমরে ছাত্রলীগের অংশগ্রহণ ছিল ঈর্ষনীয়।
স্বাধীনতার পরেও সংগ্রাম-আন্দেলনে ছাত্রলীগ তার স্বমহিমায় ভূমিকা রাখতে থাকে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার মধ্য দিয়ে ছাত্রলীগ কোণঠাসা হয়ে পড়ে। এ ক্ষেত্রে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের ছাত্রলীগবিরোধী অবস্থানে এর সাংগঠনিক কাঠামো অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়ে। তবে আরেক সামরিক শাসক হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রলীগ সামনে থেকে নেতৃত্ব দেয়। ছাত্রলীগের গড়ে তোলা দুর্বার আন্দেলনের কারণে স্বৈরাচার এরশাদের পতন তরাণ্বিত হয়। দেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে ছাত্রলীগ ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে ১/১১-এর পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিরুদ্ধেও। ওই সময় সামরিক চাদরে ঢাকা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাইনাস-টু ফর্মুলা বাস্তবায়নে প্রতিবদ্ধকতা সৃষ্টি করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। রাজনীতিবিরোধী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে ছাত্রলীগ গোটা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তোলে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে মহাজোট সরকারের বিজয়েও ছাত্রলীগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পরপরই ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নানা নেতিবাচক কর্মকাে জড়িয়ে পড়ে। খুন-খারাবি, হল দখল, সাংগঠনিক কোন্দল, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, প্রশ্নপত্র ফাঁস, শিক্ষক লাঞ্ছনা, যৌন হয়রানিসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাে জড়িয়ে পড়ায় তীব্র সমালোচনায় পড়তে হয় ছাত্রলীগকে।
২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর বিরোধীজোটের হরতাল চলাকালে বিশ্বজিৎ নামের এক দর্জি দোকানিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে নিন্দা আর ধিক্কার পায় ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের এহীন কর্মকান্ড দেখে সাংগঠনিক পদ থেকে পদত্যাগ করেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। ছাত্রলীগের সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামও।
বাংলা, বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধিকার অর্জনের লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশনায় ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি যে ছাত্র লীগের জন্ম সেই ঐতিহ্যবাহী সংগঠনটি ‘শিক্ষা, শান্তি ও প্রগতি’ স্লোগান নিয়ে আজ উদযাপন করছে ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। সংগঠনটির ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বর্ণাঢ্যভাবে পালন করতে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সংসদের পক্ষ থেকে পাঁচদিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ উপলক্ষে আজ সকাল সাড়ে ছয়টায় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সকল সাংগঠনিক কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল সাড়ে সাতটায় রাজধানীর ধানমন্ডি বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে রক্ষিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হবে। সকাল ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা হবে। ঢাকার মধ্যে অবস্থিত ইউনিটগুলো ছাড়া দেশের সকল সাংগঠনিক ইউনিটে আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল ছাত্রলীগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জনদুর্ভোগের বিষয়টি বিবেচনা করে এবং ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের বিজয় দিবস উপলক্ষে সংগঠনের আলাদা কর্মসূচি থাকায় ৪ জানুয়ারির পরিবর্তে আগামী ৬ জানুয়ারি শনিবার সরকারী ছুটির দিনে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে শাহবাগ, মৎস ভবন, কাকরাইল, নাইটিঙ্গেল ও পল্টন মোড় হয়ে ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ হয়ে গুলিস্তানে গিয়ে শেষ হবে। শোভাযাত্রায় ছাত্রলীগের বর্তমান ও সাবেক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন। আগামী ৮ জানুয়ারি দুপুর ২টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বরে দুস্থদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হবে।
এছাড়াও আগামী ৯ জানুয়ারি স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি এবং ১১ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এদিকে ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনটি উৎসবমুখর করতে এবার নেয়া হয়েছে নানা প্রস্তুতি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন ভবনের দেয়ালে এবারও আঁকা হচ্ছে সাত দশকের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। এসব ছবিতে ইতিহাস আর সমকালীন অর্জনগুলো তুলে ধরার চেষ্টা রয়েছে। আছে বই উৎসবের চিত্র, বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়। রোকেয়া হল সংলগ্ন দেয়ালে আঁকা হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ছবি। অন্য ছবিগুলোতে আছে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা; মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান আর ৯০ এর স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রলীগের ভূমিকার কথা। সংগঠনের কর্মীরাই রঙ তুলি দিয়ে দেয়ালগুলো ‘ইতিহাসে মুড়িয়ে দিচ্ছেন’।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নিরক্ষরমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসাইন। এ জন্য সংগঠনের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের কাজ করার আহ্বান জানিয়ে তারা বলেন, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজন সফল করতে মোট ১০টি উপ-কমিটি করা হয়েছে। সেসব কমিটি প্রস্তুতি শেষ করেছে। উপমহাদেশের প্রাচীন ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭০তম বার্ষিকী উপলক্ষে সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা।আমরা স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি গৌরবময় ঐতিহ্যের সংগঠন "ছাত্রলীগের" সাফল্য কামনা করছি।
সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মদ নূরু
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এই সংগঠনটি স্বাঘীনতার পক্ষের সংগঠন,
এই সংগঠনের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি
একটি স্বাধীন পতাকা। ৭৫ পরে কি করেছে তা
আমার লেখায় স্থান পেয়েছে, তারা নিন্দিত হয়েছে,
আবার নন্দিতও হয়েছে। দোষ গুণেই মানুষ। সুতরাং
ভুলত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখে তাদেরকে তাদের
হৃত গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য সময় দেওয়া যায়।
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫
শামচুল হক বলেছেন: ভাই রাজীন নুর, ৭৫-এর পরে যাহাই করুক না কেন তারপরেও অভিনন্দন জানাই।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ শামচুল হক
ঐতিহ্যবাহী এই সংগঠনটিকে
অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা জানানোই যায়।
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: তার মানে ৭৫ এর পরে তারা ভালো কিছু করেনি?
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
২০০৮ সালের নির্বাচনে মহাজোট সরকারের বিজয়েও ছাত্রলীগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
দুস্থদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ, শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তা ছাড়া নিরক্ষরমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার মন্দ কাজের মধ্যে পড়ে কি?
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
লিলিপুটিয়ান এনালাইসিস ও ভাবনাচিন্তা
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জ্বি জনাব,
শরীর ভালোতো!!
বহুদিন না দেখে চিন্তায় ছিলাম,
আপনার আগমনে ধন্য হলাম।
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:২৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এভাবে সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্য ফুলেল শুভেচ্ছা জানালে সামনে পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টি, শান্তি বাহিনী, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, জে এম বি-র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতেও ফুলেল শুভ্চ্ছো জানাইয়েন...
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি ইতিবাচক হিসেবে দেখতে চাই বর্তমান প্রজম্মকে।
তাদের মাধ্য যে মেধা ও মনন রয়েছে তা ভালো কাজে
প্রয়োগ করলে ভালো বই মন্দ হবেনা বলেই আমার বিশ্বাস।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: নুরু ভাই আপনি শুধু আমাকে বলুন- ৭৫ এর পরে এই সংগঠনটি দেশের জন্য কি কি কাজ করেছে?