নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

অচেনা আতঙ্ক জিকা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে গোটা বিশ্বেঃ জানুন জিকা ভাইরাস সম্পর্কে

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬


বর্তমানের আলোচিত এক ভাইরাসের নাম ‘জিকা’। বিশ্বজুড়ে বিস্ফোরক দ্রব্যের মতো ছড়িয়ে পড়ছে মশাবাহিত এই ভাইরাস। ভারত,পাকিস্তানসহ প্রায় ২৩টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে জিকা ভাইরাস। বাংলাদেশে এখনও ছড়ায়নি জিকা। তবে সতর্ক থাকতে হবে। মশাবাহিত জিকা ভাইরাস এখন আমেরিকাজুড়ে ‘বিস্ফোরকের মত’ ছড়িয়ে পড়ছে এবং এ ভাইরাসজনিত রোগ নিয়ে ‘চরম উদ্বেগ’ সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান। বিবিসি’র খবরে বলা হয়েছে, ভাইরাসটি মোকাবেলায় ডব্লিউএইচও এরই মধ্যে একটি জরুরি টিম গঠন করেছে। ডব্লিওএইচও’র মহাপরিচালক ড. মার্গারেট চ্যান বলেছেন, জিকা ভাইরাস দিন দিন ভয়াবহ আকার ধারণ করছে এবং এর প্রভাবটাও অত্যন্ত হৃদয়বিদারক। ২৩ টি দেশসহ আরও বেশ কয়েকটি অঞ্চলে জিকা এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে জানিয়ে চ্যান বলেন, “এর বিরুদ্ধে দ্রুতই কিছু করা প্রয়োজন।” আমেরিকায় ডব্লিউএইচও’র আঞ্চলিক কার্যালয়ের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ মার্কোস এসপাইনাল এ ভাইরাস জনিত রোগে ৩০ থেকে ৪০ লাখ মানুষ আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তবে এর কোনও সময়সীমা উল্লেখ করেননি। তিনি বলেন, জিকা ভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক বা টিকা এখনো নেই। এ ভাইরাস আক্রান্তদের বেশিরভাগেরই কোনও লক্ষণ প্রকাশ না পাওয়ায় রোগ সনাক্ত করাও কঠিন।বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগের পরিপ্রেক্ষিতেই জরুরি কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, বলেছেন ডব্লিউএইচও’র মহাপরিচালক চ্যান। জিকা ভাইরাসের কারণে নবজাতক শিশুর মধ্যে গুরুতর জন্মগত ত্রুটির কারণেই বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে বেশি। রোগ-বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত এ জরুরি কমিটি ভারাইসটি নিয়ে সঠিক পরামর্শ দেওয়া ছাড়াও ভাইরাস আক্রান্ত দেশগুলোতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করবে।
জিকা ভাইরাস মোকাবেলায় করণীয় নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যকর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলতে ১ ফেব্রুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় জরুরি কমিটির বৈঠকও ডেকেছেন চ্যান। গত বছর মে মাস থেকে ব্রাজিলে জিকা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হয়। তার পর থেকে দেশটিতে অপরিণত বা ছোট মস্তিষ্কের শিশু জন্ম নেওয়ার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় শিশুদের এ অবস্থাকে বলা হয়‘মাইক্রোসেফালি’। এতে আক্রান্ত শিশুদের মস্তিষ্কের গঠন সম্পূর্ণরূপে হয় না। ফলে ওই শিশুরা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হতে পারে,শারীরিক বৃদ্ধি বিলম্বিত হতে পারে, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে মাঝারি মাত্রার জ্বর, চোখে প্রদাহ ও মাথাব্যাথা হয়। গর্ভবতী নারী জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে তার গর্ভের সন্তানের মস্তিষ্কের বিকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে।

(জিকাবাহিত এডিস মশা)
এডিস মশা জিকা ভাইরাস বিস্তারের জন্য দায়ী। এই মশা ডেঙ্গু রোগের ভাইরাসও বহন করে।
নামকরণের ইতিহাসঃ
জিকা’ নামটি নেওয়া হয়েছে উগান্ডার জিকা বন থেকে। ১৯৪৭ সালে হলুদ জ্বর নিয়ে গবেষণার সময় বিজ্ঞানীরা জিকা বনে একটি খাঁচায় একটি বানর রাখে। পরে বানরটি জ্বরে পড়লে তার দেহে একটি সংক্রামক এজেন্টের উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়। ১৯৫২ সালে এর নাম দেয়া হয় জিকা ভাইরাস। এরপর ১৯৫৪ সালে নাইজেরিয়ায় এক মানুষের দেহে এই ভাইরাস পাওয়া যায়।
লক্ষণঃ
জ্বর, র‌্যাশ (চামড়ায় লাল ফুসকুড়ি), গোঁড়ালিতে ব্যথা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া – জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সাধারণত এ সব লক্ষণ দেখা দেয়। এছাড়া পেশীতে ও মাথায়ও ব্যথা হতে পারে৷ জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত প্রতি ৫ জনের মধ্যে একজনের অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
যেসব দেশে ছড়িয়েছেঃ
২০১৫ সাল নাগাদ আফ্রিকা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকার কয়েকটি দেশে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের দুজন নাগরিকের শরীরেও এই ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে।
যেভাবে ছড়ায়ঃ
এডিস ইজিপ্টি নামের মশার কামড়ের মাধ্যমে এই ভাইরাস মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। ফলে মশার কামড় থেকে বাঁচার যে উপায়গুলো আছে, সেগুলো মেনে চললেই এই ভাইরাসের আক্রমণ থেকে বাঁচা যাবে।
ভ্যাকসিন নেইঃ
এই রোগের চিকিৎসায় এখনও কোনো প্রতিষেধক আবিষ্কৃত হয়নি। ফলে সতর্ক থাকাটাই হবে সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। অবশ্য এই রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার ঘটনা বিরল।
গর্ভবতী নারীরা বেশি সাবধানঃ
সম্প্রতি একটি বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারছেন না গবেষকরা। তাদের কারও মত হচ্ছে, কয়েকটি দেশে শিশুদের ‘মাইক্রোসেফালি’ রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত গর্ভবতী মা। এই রোগ হলে শিশুদের মস্তিষ্কের গঠন ঠিকমতো হয় না, ফলে শিশুর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হওয়া, শারীরিক বৃদ্ধি অস্বাভাবিক বা বিলম্বিত হওয়া থেকে শুরু করে অকালে মারা যাওয়ার আশঙ্কাও বেড়ে যায়। বৈজ্ঞানিকভাবে অবশ্য এটি এখনও প্রমাণ করা যায়নি। সূত্র: ডিডব্লিউ

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: গত পরশুদিন খবরে দেখছিলাম একটা প্রতিবেদন। মাঝে থেকে দেখেছিলাম বলে কিছু বুঝিনি যে ভাইরাসটা আসলে কি। পড়ে বুঝলাম। তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মোটা ফ্রেমের চশমা !
সচেতনতার বিকল্প নাই।
সচেতন হবেন
নিরাপদ থাকবেন।

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অনেক প্রয়োজনীয় পোস্ট।


শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ রইল।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ দিশেহারা রাজপুত্র।

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

বর্গী বলেছেন: এরকম গুরুত্বপূর্ন আর তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আর গুগলে সার্চ করে কিছু নবজাতকের অস্বাভাবিক ছবি পেলাম, আশা করি ছবি গুলি আপনার তথ্যের পাশাপাশি সচেতনতায় আরো বেশি উদ্বুদ্ধ করবে।এরকম গুরুত্বপূর্ন আর তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আর গুগলে সার্চ করে কিছু নবজাতকের অস্বাভাবিক ছবি পেলাম, আশা করি ছবি গুলি আপনার তথ্যের পাশাপাশি সচেতনতায় আরো বেশি উদ্বুদ্ধ করবে। এরকম গুরুত্বপূর্ন আর তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আর গুগলে সার্চ করে কিছু নবজাতকের অস্বাভাবিক ছবি পেলাম, আশা করি ছবি গুলি আপনার তথ্যের পাশাপাশি সচেতনতায় আরো বেশি উদ্বুদ্ধ করবে।এরকম গুরুত্বপূর্ন আর তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আর গুগলে সার্চ করে কিছু নবজাতকের অস্বাভাবিক ছবি পেলাম, আশা করি ছবি গুলি আপনার তথ্যের পাশাপাশি সচেতনতায় আরো বেশি উদ্বুদ্ধ করবে। এরকম গুরুত্বপূর্ন আর তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আর গুগলে সার্চ করে কিছু নবজাতকের অস্বাভাবিক ছবি পেলাম, আশা করি ছবি গুলি আপনার তথ্যের পাশাপাশি সচেতনতায় আরো বেশি উদ্বুদ্ধ করবে।এরকম গুরুত্বপূর্ন আর তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আর গুগলে সার্চ করে কিছু নবজাতকের অস্বাভাবিক ছবি পেলাম, আশা করি ছবি গুলি আপনার তথ্যের পাশাপাশি সচেতনতায় আরো বেশি উদ্বুদ্ধ করবে। এরকম গুরুত্বপূর্ন আর তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আর গুগলে সার্চ করে কিছু নবজাতকের অস্বাভাবিক ছবি পেলাম, আশা করি ছবি গুলি আপনার তথ্যের পাশাপাশি সচেতনতায় আরো বেশি উদ্বুদ্ধ করবে।এরকম গুরুত্বপূর্ন আর তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আর গুগলে সার্চ করে কিছু নবজাতকের অস্বাভাবিক ছবি পেলাম, আশা করি ছবি গুলি আপনার তথ্যের পাশাপাশি সচেতনতায় আরো বেশি উদ্বুদ্ধ করবে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ধন্যবাদ বর্গী
ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য
তবে একধিকবার শেয়ার হওয়াতে
একটু কেমন যেন লাগছে !!

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জিকা ভাইরাস সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম। এই ভাইরাসের কারণে যে ছোট মাথার শিশুর জন্ম হয়, সেটা পত্রিকায় পড়েছিলাম। তবে ছবি দেখেছিলাম না। কিন্তু এই পোস্টে এরকম শিশুর ছবি দেখে ভাইরাসটির বিচিত্র ধ্বংসযজ্ঞের ব্যাপারে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বৃদ্ধির প্রয়োজন অনুভব করছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দ্রুত পদক্ষেপ কাম্য।

ধন্যবাদ নূর মোহাম্মদ ভাই।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ধন্যবাদ আবু হেনা ভাই
সাথে থাকার জন্য।
সচেতনতার বিকল্প নাই।
বাঁচতে হলে জানতে হবে।
সুস্থ্য থাকুন নিরাপদ থাকুন
এই প্রত্যাশা সর্বদা।

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩০

সুজন চন্দ্র পাল বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পাল'দা
ভালো থাকবেন।

৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫

বিজন রয় বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট।
+++++++++++++

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ
সচেতন হবেন, সুস্থ্য থাকবেন।

৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: দুইদিন পরপর একেক্টা নতুন রোগ আসে। কখন যে কে আক্রান্ত হয়...

সচেতনতামূলক পোস্টের জন্যে ধন্যবাদ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: মানুষ যখন সৃষ্টিকর্তাকে বিস্মৃত হয়
তখনই এক একটা রোগ বালাই দিয়ে
তাঁর অস্তিত্ব স্মরণ করে দেয়।
ধন্যবাদ হাসান ভাই
মন্তব্য করার জন্য।

৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

rual shamim বলেছেন: ঠিক কথা বলছেন

৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮

গোধুলী রঙ বলেছেন: পোলাগো জিকায় ইনজেকশন দিলে তো কিছু হবে না, টুকটাক জর আর র্য়াশ ছাড়া?

মানুষ স্রষ্টাকে ভুলে থাকতে চায়, কিন্তু তিনি তা চাননা।

১০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: চিন্তার বিষয়!!! অনেক তথ্য জানলাম। অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.