নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
দেশের নাট্য আন্দোলনের স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব জিয়া হায়দার। পুরো নাম শেখ ফয়সাল আব্দুর রউফ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন হায়দার। সাহিত্য অঙ্গনের যিনি সকলের কাছে জিয়া হায়দার নামে পরিচিত। জিয়া হায়দার ছিলেন একাধারে কবি, নাট্যকার, নাট্য নির্দেশক, অনুবাদক এবং শিক্ষক। নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জিয়া হায়দার বাংলাদেশের নাট্যকলাকে সৃজনশীলতা, প্রজ্ঞা ও সাধনায় সমৃদ্ধ করতে আমৃত্যু প্রয়াসী ছিলেন। নাগরিক নাট্য সম্প্রদায় এর নেতৃত্ব দিয়ে নাট্য সংগঠন হিসেবে এর স্বাতন্ত্র্যের স্বাক্ষর রাখেন। নাটককে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে রেখেছেন বিশেষ অবদান। নাট্যকলা বিষয়ের শিক্ষক হিসেবে নাট্যবিষয়ক একাডেমিক গ্রন্থ অনুবাদের পাশাপাশি তিনি মঞ্চ, বেতার ও টেলিভিশনের জন্য প্রায় অর্ধশত নাটক লিখেছিলেন। স্বাধীনতা উত্তরকালে বাংলাদেশের নাট্য সাহিত্যে নানা ধরনের বিষয় ও আঙ্গিকের অভিনবত্ব রূপায়িত হয়ে যে সব নাটক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে তার মধ্যে নাট্য যুধিষ্টির জিয়া হায়দারের ‘শুভ্র সুন্দর কল্যাণী আনন্দ’ নাটকটি অন্যতম। লিখেছেন নাট্যকলা বিষয়ক বিস্তর নিবন্ধ। নাট্য ও নাটক বিষয়ে একাধিক বই। এছাড়াও অনুবাদ করেছেন বহু বিদেশি নাটক, নাট্যবিষয়ে প্রবন্ধের বই। যার মধ্যে “থিয়েটারের কথা” শিরোনামে বিশ্বনাট্যের ইতিহাস ও গতি-প্রকৃতি নিয়ে রচিত ৫ খণ্ডের প্রকাশনা একটি আকর গ্রন্থ। শিল্পী হিসেবে জিয়া হায়দার বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। বাংলা কবিতা ও নাটকের ইতিহাসে তিনি অনন্য মর্যাদাবান শিল্পী। তিনি তাঁর রচনায় স্বীয় বৈশিষ্ট্যে প্রকাশ করেছেন। ভাষা ব্যবহারের আছে শিল্পী স্বভাবসুলভ দক্ষতা ফলে তাঁর কবিতা ও নাটক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। তিনি বাংলা নাট্য সাহিত্যে এক অনন্য প্রতিভা। নাট্য ব্যক্তিত্ব জিয়া হায়দার তার অবদানের জন্য বাংলা একাডেমি সম্মাননা, লোকনাট্য স্বর্ণপদক এবং ২০০১ সালে সাহিত্যে একুশে পদক পুরস্কারে ভূষিত হন। নাট্য আন্দোলনের স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব জিয়া হায়দারের ৭৯ জন্মবার্ষিকী আজ। ১৯৩৬ সালের ১৮ নভেম্বর পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন। নাট্য আন্দোলনের স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব জিয়া হায়দারের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।
জিয়া হায়দার ১৯৩৬ সালের ১৮ নভেম্বর পাবনা জেলার দোহারপাড়া গ্রামে এক বিত্তবান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মোঃ শেখ হাকিম উদ্দিন আর মাতা রহিমা খাতুন। জিয়া হায়দার ছিলেন পিতা-মাতার জেষ্ঠ্য সন্তান। জিয়া হায়দারের লেখাপড়ার শুরু তাঁর বাবারই প্রতিষ্ঠিত আরিফপুর প্রাথমিক স্কুলে। এখানে ক্লাস টু পর্যন্ত পড়াশোনা করেন তিনি। পরে চলে যান পাবনা জেলা স্কুলে। সেখানে ক্লাস থ্রি-তে ভর্তি হন। এরপর গোপালচন্দ্র ইন্সটিটিউশন থেকে ১৯৫২ সালে মাধ্যমিক পাশ করেন জিয়া হায়দার। ১৯৫৬ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন। এরপর জিয়া হায়দার ভর্তি হন রাজশাহী কলেজে। ১৯৫৮ সালে তিনি সেখান থেকে বাংলায় অনার্স ডিগ্রি লাভ করেন। ছাত্র অবস্থায় জিয়া হায়দার সাপ্তাহিক পল্লীবার্তা, সাপ্তাহিক চিত্রালী এবং দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সহকারী সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছিলেন। ১৯৬১ সালে মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করার পর কিছুদিন কাজ করেন তখনকার জনপ্রিয় সাপ্তাহিক 'চিত্রালি'-তে। মাস্টার্সের ফল বেরুবার আগেই অধ্যাপনার চাকরি নিয়ে চলে যান তোলারাম কলেজে। এর মাঝে কিছুদিন কাজ করেন বাংলা একাডেমিতে। তারপরে পাকিস্তান টেলিভিশনে। একজন বাঙালি হিসেবে সর্বপ্রথম নাট্যকলা বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক পাঠ নিতে শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে ১৯৬৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। ১৯৬৮ তে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাট্যকলায় এমএফএ ডিগ্রি শেষ করেন। পরে ইংল্যান্ডের বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে 'সার্টিফিকেট ইন শেক্সপিয়ার থিয়েটার' ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬৮ সালে দেশে ফিরে জিয়া হায়দার প্রতিষ্ঠা করেন “নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়”। পরবর্তীতে ঢাকা টেলিভিশন এ সিনিয়র প্রোডিউসার হিসেবে যোগদান করলেও শিক্ষাবিদ আলী আহসানের অনুরোধে ১৯৬৯ সালের শেষের দিকে নাট্যতত্ত্বের খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। পাবনায় জন্মগ্রহণ করলেও জিয়া হায়দার জীবনের বেশির ভাগ সময় কাটিয়েছেন চট্টগ্রামে। জিয়া হায়দার এর নেতৃত্বে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের একটি শাখা হিসেবে নাট্যকলা প্রায়োগিক বিষয় হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়। বাংলা বিভাগের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত নাটকসমূহ তাঁর তত্ত্বাবধানে পঠিত হত। শুধু তাই নয় সিলেবাস প্রণয়ন, নাটকের ইতিহাস, তথ্য, প্রকার ও প্রকরণ অনুবাদ করেন বাংলায়। তাঁরই প্রচেষ্টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্যকলা শাখায় অনার্স শুরু হয় ১৯৯১ সালে। তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন বাংলাদেশ ইনিস্টিটিউট অব থিয়েটার আর্টস (বিটা)। ২০০২ সালে তিনি নাটক ও নাট্যতত্ত্বের অধ্যাপক হিসেবে চারুকলা বিভাগ থেকে অব্যাহতি নেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সময় এবং পরে এশিয়া ইউরোপ আমেরিকাসহ সারা পৃথিবী চষে বেরিয়েছেন নাটকের প্রয়োজনে। ১৯৮২ পর্যন্ত সভাপতি হিসেবে নাগরিক নাট্য সম্প্রদায় এর নেতৃত্ব দিয়ে নাট্য সংগঠন হিসেবে এর স্বাতন্ত্র্যের স্বাক্ষর রাখেন। পাশ্চাত্য ও প্রাচ্য ধারার নাটক প্রযোজনার মাধ্যমে নাট্যশিল্পের বৈশ্বিক সীমানাকে অতিক্রম করেছিল “নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়”। যার নেপথ্য পুুরুষ নাট্যশিক্ষক জিয়া হায়দার।
জিয়া হায়দারের প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছেঃএকতারাতে কান্না (১৯৬৩), কৌটার ইচ্ছেগুলো (১৯৬৪), দূর থেকে দেখা (১৯৭৭), আমার পলাতক ছায়া (১৯৮২), লোকটি ও তার পেছনের মানুষেরা, শ্রেষ্ঠ কবিতা, ভালবাসা ভালবাসা। নাটকঃ শুভ্রা সুন্দর কল্যাণী আনন্দ (১৯৭০), এলেবেলে, সাদা গোলাপে আগুন ও পংকজ বিভাস (১৯৮২)। রূপান্তরিত নাটকঃ প্রজাপতি নির্বন্ধ, তাইরে নাইরে না, উন্মাদ সাক্ষাৎকার, মুক্তি মুক্তি। অনুদিত নাটকঃ দ্বার রুদ্ধ, ডক্টর ফস্টাস, এ্যান্টিগানে। প্রবন্ধঃ নাট্য বিষয়ক নিবন্ধ, থিয়েটারের কথা (১ম-৫ম খন্ড), বাংলাদেশের থিয়েটার ও অন্যান্য রচনা, স্ট্যানিসলাভস্কি ও তার অভিনয় তত্ত্ব, নাট্যকলার বিভিন্ন ইজম ও এপিক থিয়েটার, বিশ্বনাটক ইত্যাদি। ব্যাক্তিগত জীবনে জিয়া হয়দার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় একটি মেয়েকে ভালবাসতেন। সবাই জানত তাঁদের বিয়ে হবে কিন্তু হয়নি। যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে গেলেন, সেখানে এক সহপাঠীর সাথে জড়িয়ে পড়েন আবেগময় সম্পর্কে। কিন্তু জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ওই 'মেম'-এর সাথে যোগাযোগ ও গভীর টান থাকলেও এক ছাদের নীচে বাস করা হয়নি তাঁদের। মা, পরিবার, আত্মীয়-স্বজন সবার অনুরোধে-উপরোধে ১৯৭৫ সালের ২৩ জুন এক অধ্যাপিকাকে বিয়ে করেন। কিন্তু সে বিয়ে টেকেনি। কারণ অধ্যাপিকা ছিলেন সিজনাল মানসিক রোগী। সেটা বিয়ের পর ধরা পরে। কিন্তু কিছুই করার ছিল না জিয়া হায়দারের। চিকিৎসার সব রকম চেষ্টাই করেন তিনি। অবশেষে সেই সংসার ভেঙ্গে যায়। পরবর্তীতে বিয়ের সেই তারিখ আর নিজের বিড়ম্বিত ভাগ্য নিয়ে রসিকতা করে বলতেন, '১৭৫৭ সালের ২৩ জুন নবাব সিরাজউদ্দৌলার ভাগ্যে বিপর্যয় নেমে এসেছিল।' এই বিড়ম্বিত ভাগ্য নিয়েই সারাটা জীবন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি আর সেখানকার সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সাথে নিজেকে জড়িয়ে কাটিয়ে দিলেন জিয়া হায়দার। জীবনে সংসার করা হয়নি কিন্তু পুরো পরিবারের দায়িত্ব পালন করতে তিনি যে তৃপ্তি পেতেন, তা বলে শেষ করার নয়। খুব একটা প্রয়োজন ছাড়া ঢাকায় আসতেনও না। দূর থেকে আত্মীয়-স্বজনদের সহযোগিতা করার যথাসম্ভব চেষ্টা করতেন। চট্টগ্রামের ব্যস্ততম এলাকার লালখানবাজার মোড়ের ইস্পাহানি বিল্ডিংয়ে শুধু রাশি রাশি বই আর তার ব্যক্তিগত অজস্র অসংখ্য স্মৃতিভার অবলম্বন করেই বেঁচে ছিলেন জিয়া হায়দার। এটা সন্ন্যাস নয় নয় বুদ্ধের মতো গৃহত্যাগও কিন্তু নিঃসঙ্গ। বিপুল এক শূন্যতা নিয়েই সমস্ত জীবন কেটেছে তাঁর।
শেষ জীবনে এসে জিয়া হায়দার আক্রান্ত হন মরণব্যাধি ক্যান্সারে। ২০০৮ সালের ২ সেপ্টেম্বর শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন নাট্যজন জিয়া হায়দার। তাঁকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয় জন্মস্থান পাবনার দোহারপাড়ার আরিফপুর গোরস্থানে। মানুষ মারা গেলেও মানব থেকে যায়, বলছেন জীবনানন্দ দাশ। সব মানুষই কী মানব থেকে যায়? নয় অবশ্যই। সেই সব মানুষই মূলত মানব, যারা দেশের, দশের আর সমাজ-সংস্কৃতির। এবং যারা ভাবীকালের ঐতিহ্যবাহী। জিয়া হায়দার আমাদের সমাজ, ভাষা, শিল্পসংস্কৃতির সেই মানব। নাট্যগুরু জিয়া হায়দার তার সারাজীবনের সঞ্চয় দান করেছেন ঢাকা ও জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগে। যাতে প্রতিবছর দুজন শিক্ষার্থী যেন বৃত্তি নিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে। একটি মানুষের নাটকের সাথে কতটুকু সম্পৃক্ততা থাকলে এমন কাজ করতে পারে তার এই বিরল দৃষ্টান্তের মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি। তিনি আজ আমাদের মধ্যে নেই। কিন্তু তার কর্ম এবং আদর্শ আমাদের আজীবন অনুপ্রেরণা দেবে। তিনি বেঁচে থাকবেন প্রতিটি নাট্যকর্মীর হৃদয়ে। আ্জ নাট্য আন্দোলনের স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব জিয়া হায়দারের ৭৯ জন্মবার্ষিকী। দেশের খ্যাতনামা নাট্য ব্যক্তিত্ব, কবি এবং শিক্ষক জিয়া হায়দারের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী আপনার মন্তব্যের জন্য।
স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব জিয়া হায়দারের জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা
জানানোর জন্য আপনাকেও শুভেচছা।
২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩
ইসু বলেছেন: আমি পাবনাবাসী হিসেবে গর্বিত-জিয়া হায়দারের মতো একজন গুণী মানুষ পাবনায় জন্মেছিলেন বলে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব জিয়া হায়দার শুধু পাবনাবাসীর নয়
তিনি সমগ্র বাংগালীর গর্ব। তিনি বাংলাদেশী।
ধন্যবাদ আপনাকে তার জন্মদিনে শুভেচ্ছা
জানানো্র জন্য।
৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮
কাবিল বলেছেন: নাট্য আন্দোলনের স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব জিয়া হায়দারের ৭৯তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: কাবিল ভাই ধন্যবাদ আপনাকে
অধ্যাপক জিয়া হায়দারের
জন্মদিনে শুভেচ্ছা
জানানোর জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: নাট্য আন্দোলনের স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব জিয়া হায়দারের ৭৯তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা। ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন নিরন্তর।