নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
আজ ১লা বৈশাখ নববর্ষ আর একুশে টেলিভিশনের পঞ্চদশ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। ষড়যন্ত্র আর নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়ে ১৬ বছরে পদার্পন করলো গণমানুষের প্রিয় চ্যালেল একুশে টেলিভিশন। ১৫ বছর আগে পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে বাংলাদেশের গণমাধ্যম দিগন্তের সূচনা করে একুশে টেলিভিশন। উদ্বোধন করেন তৎকালীন এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। সত্য আর সুন্দরের পূঁজারী হিসেবে গতানুগতিকতার প্রথা ভেঙ্গে এদিন পথ চলা শুরু করে একুশে টেলিভিশন। একুশ শতকের প্রগতিশীল চিন্তা আর ভাবনাকে সঙ্গী করে তথ্য ও বিনোদনের নতুন দুয়ার উন্মোচন করতে পঞ্চদশ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নতুন সাজে আসছে একুশে টেলিভিশন।
শুরু থেকেই মানুষের স্বপ্নপূরণের অঙ্গীকার নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ ও নির্মল বিনোদনের মাধ্যমে ইতোমধ্যেই চ্যানেলটি জয় করেছে কোটি মানুষের আস্থা। বিশেষ বিশেষ দিবসে দর্শক-শ্রোতাদের কাছে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা নিয়ে হাজির হচ্ছে একুশে টেলিভিশন। এরই ধারাবাহিকতায় এবং দর্শকদের চাহিদা বিবেচনা করে একুশে টেলিভিশন তার অনুষ্ঠানমালায় নিয়ে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন। একুশে টেলিভিশনের সংবাদসহ নিয়মিত অনুষ্ঠানে আসছে এই পরিবর্তন। এছাড়াও চলতি অনুষ্ঠানগুলো ঢেলে সাজানো হয়েছে এবং আরও নতুন নতুন বিনোদনমূলক ও তথ্যভিত্তিক অনুষ্ঠান, নাটক, চলচ্চিত্র দর্শকদের উপহার দেয়ার প্রতিশ্রুতি থাকছে। এই পরিবর্তনে দর্শক চাহিদা প্রাধান্য দেয়া হয়েছে।’
একুশের সাথে কোটি মানুষের ভালোবাসায় সফলভাবে একযুগ অতিক্রম করে পদার্পণ করলো ১৬শতম । আমরা প্রিয় এই চ্যানেলের উত্তর উত্তর সাফল্য কামনা করছি।
©somewhere in net ltd.