নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
কবিয়াল নামে খ্যাত বাংলা কবিগানের অন্যতম রূপকার কবি রমেশচন্দ্র শীল। এক সময়কার অত্যন্ত জনপ্রিয় কবিগান সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আজ তার সিংহাসন হারিয়েছে। আধুনিক ভদ্র সাহিত্যের ডামাডোলে কবিগানকে নিন্দা করা হয়েছে এই বলে যে তা নাকি অনুপ্রাস সর্বস্ব, ভাবশূন্য, চাকচিক্যময় কাব্য। অন্যদিকে পশ্চিমা সাহিত্যের প্রভাবে বাংলা সাহিত্যে রুচির পরিবর্তনের ফলে কবিগান ধীরে ধীরে লুপ্ত হতে বাধ্য হয়। তাই বলে কবিগান শুধু ইতিহাসের পাতায় থাকবে তা তো নয়, যতদিন বাংলা ভাষা থাকবে ততদিন বাঙালীর দায়িত্ব কবি গানকে মনিরত্ন ভেবে তা লালন ও যত্ন করা। কবিগানের লোকায়ত ঐতিহ্যের সাথে আধুনিক সমাজ সচেতনতার সার্থক মেলবন্ধন ঘটিয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন কবি রমেশচন্দ্র শীল। হিন্দু মুসলমান সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সৃষ্টিতে যেমন তাঁর জীবনব্যাপী সাধনা, তেমনই বিভিন্ন প্রগতীশীল জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সঙ্গেও তিনি যুক্ত ছিলেন। তাঁর কবিতা ও গান এই ধর্মীয় উদারতা এবং রাজনৈতিক সচেতনা থেকে উদ্ভূত। জনপ্রিয় এই শিল্পী ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনে এবং সেই সাথে ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন পরবর্তী নুরুল আমিন বিরোধী আন্দোলনে তিনি প্রত্যক্ষ ভাবে অংশ নেন। বাংলা কবিগানের অন্যতম রূপকার কবিয়াল রমেশচন্দ্র শীল ১৯৬৭ সালের আজকের দিনে মৃত্যুবরণ করেন। আজ তাঁর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। কবিয়াল রমেশচন্দ্র শীলের মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
রমেশচন্দ্র শীল ১৮৭৭ সালে ১০ মে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের বোয়ালখালি থানার অন্তর্গত পূর্ব গোমদণ্ডীর শীল পাড়ার অতিসাধারণ এক হীন-গরিব ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা চন্ডিচরণ শীল পেশায় ছিলেন নরসুন্দর। অশিক্ষা, গোত্রীয় নিগড়, হীনন্মন্যতা, সামাজিক পশ্চাৎপদতা, দারিদ্র্যপীড়ন আর ব্রিটিশ-পাকিস্তানি শাসন-শোষণ ও নিষ্পেষণ এসব প্রতিকূলতার সঙ্গে প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করেই রমেশের বেড়ে ওঠা। এগার বছর বয়সে রমেশচন্দ্র শীল যখন চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র তখন তার পিতার মৃত্যুহয়। দু:খ- দুর্দশা আর অভাব-অনটন ছিল তাঁর সঙ্গী। কবির প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পরিসমাপ্তি এখানেই। পিতার আকস্মিক মৃত্যুতে পরিবারের সকল দায়িত্ব এসে পড়ে তার কাধে। বাধ্য হয়ে তিনি পিতার পেশাতে গমন করেন। অবশেষে তিনি ভাগ্যান্বেষণে বার্মার (বর্তমান মিয়ানমার) রেঙ্গুন শহরে গমন করেন। সেখানে একটি দোকানে কর্মচারী হিসেবে যোগ দেন এবং পরবর্তীতে একটি দোকানেরও মালিক হন। কিন্তু স্বদেশের প্রতি ভালবাসার দরুণ পাঁচ বছরের মধ্যেই ১৮ বছর বয়সে ফিরে আসেন মাতৃভূমিতে। নিজের গ্রামে ফিরে পৈতৃক পেশা ক্ষোরকর্ম, স্বর্ণশিল্পী, মুদি-চালের গুদামে চাকরি, শৈল্য-কবিরাজি- হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার কাজ শুরু করেন। এই কবিরাজি করতে করতেই কবিগানের প্রতি তিনি ভীষণ ভাবে অনুরাগী হয়ে উঠেন।
কবিগান আবহমান গ্রাম-বাংলার লোকসঙ্গীতের এক ঐতিহ্যময় ধারা। এই কবিগান দুটি দলের মধ্যে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়। একজন গানে গানে আরেকজনকে আক্রমণ করেন অথবা প্রশ্ন ছুড়ে দেন এবং অপরজন গানের মাধ্যমে সেই আক্রমণের উত্তর দেন। প্রত্যেক দলের দলপতিকে বলে কবিয়াল বা সরকার। কবিয়াল নিজে একাধারে গায়ক ও কবি। তিনি মুখে মুখে পদ রচনা করেন এবং তা ক্ষণিকভাবে সুরারোপ করে গেয়ে থাকেন। কবিয়ালের সঙ্গীদের নাম দোহার। তাঁরা সাধারণত নেতার কথাগুলোই পুনরাবৃত্তি করেন। আসরের প্রতিযোগিতামূলক অংশটিকে বলা হয়ে থাকে ‘কবির লড়াই।’ কবির লড়াই শুরু হয় ‘বন্দনা’ বা ‘গুরু দেবের গীত’-এর মাধ্যমে। ‘বন্দনা’ অংশটি সরস্বতী, গণেশ, জনতা ও শ্রোতাদের উদ্দেশে নিবেদিত হয়। এখানে কবিয়াল তাঁর ইচ্ছে মতো গেয়ে থাকেন। এরপর রাধাকৃষ্ণ বিষয়ক গান গাওয়া হয়। এটিকে কেউ কেউ ‘আগমনী’ বলেন। তারপর চারটি বিষয়ভিত্তিক গান গাওয়া হয় : ‘সখী সংবাদ’, ‘বিরহ’, ‘লহর’ ও ‘খেউড়।’ সবশেষে প্রতিযোগিতামূলক অংশটি শুরু হয়। কবি গানের উৎপত্তি ও বিকাশের কাল বলে মনে করা হয় অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি থেকে ঊনবিংশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে। ওই সময়ে কবির লড়াই ছিল গ্রামের মানুষের নিখাঁদ বিনোদন ও মেধা চর্চার অন্যতম আয়োজন। তবে শুধু বিনোদনের জন্য হতো বলে যে তাতে সমকালীন সমাজ-সংস্কৃতির সমস্যা নিয়ে কথা থাকত না তা কিন্তু নয়। কবিগানের মধ্য দিয়ে সে যুগের জাতি-বিদ্বেষসহ নানা সামাজিক চিত্র অত্যন্ত স্পষ্টভাবে ফুটে উঠত।
সেকালে ধনী ব্যক্তিদের গৃহে কবিগানের আসর বসানো হতো বিয়ে, দোল, দুর্গোৎসব প্রভৃতি সামাজিক ও ধর্মীয় উৎসবকে উপলক্ষ করে। আসর বসত যাত্রাগানের মতো খোলা জায়গায় কখনও বা শামিয়ানা খাঁটিয়ে। মাঝখানে কবিয়াল আর আসরের চারপাশ ঘিরে বসতেন শ্রোতারা। আগেই বলা হয়েছে, দুই কবিওয়ালা বা কবিয়াল দুই পক্ষ অবলম্বন করতেন প্রথমে একজন যা গাইতেন, তিনি শেষ করবার পরই অন্য কবিয়াল উঠে দাঁড়িয়ে তার প্রতিবাদ ও যুক্তি খণ্ডন করে নিজের পক্ষের সমর্থনমূলক গান করতেন। এমনও হতো যে এক কবি একটি সমস্যা উপস্থিত করে অপরকে তাঁর সমাধান করার জন্য গানের মাধ্যমে দ্বন্দ্বযুদ্ধে আহ্বান করতেন। উত্তর ও প্রত্যুত্তর সবই গানের মধ্য দিয়ে হতো। এই উত্তর ও প্রত্যুত্তরকে বলা হতো চাপান এবং উতোর। প্রথম কবি চাপান গাইতেন, প্রতিপক্ষের কবি গাইতেন উতোর। এই চাপান এবং উতোরের মধ্যে দিয়েই কবির দলের জয়-পরাজয় নির্ধারিত হতো। কবির লড়াইয়ের জয়-পরাজয়ের সিদ্ধান্তের ভার শ্রোতাদের উপরে থাকতো। তাতে অনেক সময় গণ্ডগোল বেঁধে যেত। এসব ক্ষেত্রে কোন বর্ষীয়ান কবিয়াল তার সমাধান করে দিতেন।
(পল্লীকবি জসীমউদ্দীন, কবিয়াল রমেশ শীল ও কবি আবুল ফজল)
বাংলার অন্যান্য অঞ্চলের বিশিষ্ট কবিয়ালরা হলেন বলহরি দে, শম্ভুনাথ মণ্ডল, তারকচন্দ্র সরকার, রাজেন্দ্রনাথ সরকার ও বিনয় কৃষ্ণ অধিকারী। কবিয়াল রমেশচন্দ্র শীল ঘটনাক্রমে কোনরকম পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই ১৮৯৭ সালে প্রথম মঞ্চে কবিগান পরিবেশণ করেন এবং সমাদৃত হন। ১৮৯৯ সালে কবিগান পরিবেশনায় প্রতিদ্বন্দী তিনজন কবিয়ালকে পরাজিত করলে উদ্যোক্তা ও শ্রোতাকূলের কাছ থেকে মোট তের টাকা সন্মানী লাভ করেন, যা পেশা হিসাবে পরবর্তিকালে কবিগানকে বেছে নিতে রমেশ শীলকে অনুপ্রানিত করে। প্রথম দিকে প্রথাগত কবিয়ালদের মত রমেশ শীল পুরাণ ও কিংবদন্তী নির্ভর গান বাধতেন। তখন তার গানের বিষয় ছিল নারী-পুরুষ, সত্য-মিথ্যা, গুরু-শিষ্য, সাধু-গেরস্থ ইত্যাদি কেন্দ্রিক। পরবর্তি কালে সমাজতান্ত্রিক আদর্শে অনুপ্রাণিত কবি প্রবলভাবে সমাজ সচেতন হয়ে ওঠেন। কবিগানের বিষয়বস্তুতে আসে আমুল পরিবর্তন। যুদ্ধ-শান্তি, চাষী-মযুদদার, মহাজন-খাতক, স্বৈরতন্ত্র-গনতন্ত্র, এসব হয়ে যায় কবিগানের উপজীব্য। ১৯৩৮ সালে বাংলা কবিগানের ইতিহাসে প্রথম সমিতি গঠিত হয় রমেশ শীলের উদ্যোগে। কবিয়ালদের এই সমিতির নাম রাখা হয় ‘রমেশ উদ্বোধন কবি সংঘ’। অশ্লীলতা মুক্ত কবিগান ছিল এ সমিতির অন্যতম লক্ষ্য। দেশাত্মবোধ, দুর্ভিক্ষ-মনন্তর, ঔপনিবেশিক বিরোধী আন্দোলন তার গানের ভাষায় উঠে এসেছে জোরালো ভাবে। রমেশ শীলের শিল্পীত উপস্থাপন ও মার্জিত শব্দচয়ন কবিগানে রুচিশীলতার এক বিরল দৃষ্টান্ত।
রমেশ শীল বেশ কিছু গ্রন্থ রচনা করেন। তার রচিত পুস্তক সংখ্যা সম্পর্কে নির্ভূল তথ্য পাওয়া না গেলেও যেসকল গ্রন্থে তার নাম পাওয়া যায় তার মধ্যে আশেকমালা, শান্তিভান্ডার, নুরে দুনিয়া, দেশের গান, ভোট রহস্য, চট্টল পরিচয়, ভান্ডারে মওলা, জীবন সাথী, মুক্তির দরবার, মানব বন্ধু, চাটগায়ের পল্লীগীতি ১ম ও ২য় ভাগ ইত্যাদী উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও তার প্রনীত পুস্তক তালিকার বাইরে নিম্নবণিত ৮টি পুস্তক পাওয়া যায়। যেমনঃ (১) পাকিস্তান সঙ্গীত (২) দেশ দরদী গানের বই (৩) লোক কল্যাণ (৪)১৩৬৭ সালের তুফানের কবিতা (৫) এসেক সিরাজিয়া (৬) মহাকাব্য বহি (৭) ১৯৬৩ সালের তুফানের কবিতা (৮) শান্তির কবিতা । এছাড়াও রমেশ শীল বেদুঈন ছদ্দনামের "বদলতি জমানা" শীর্ষক এবং ঋষিভত্ত ছদ্মনামের "ভণ্ড সাধুর" কবিতা শীর্ষক দু'টি পুস্তক প্রকাশ করে ছিলেন। তাঁর অন্যান্য প্রকাশনার মধ্যে রয়েছে, নিকুঞ্জ বিহারী চৌধুরী সহযোগে "গান্ধী হত্যার কবিতা"। এসব বইয়ের বাইরেও রমেশ শীলের প্রায় দেড়শয়ের বেশি কবিতা রয়েছে। কবিয়াল রমেশ শীল জীবনের শেষ দুই দশকে তার অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি প্রচুর সংখ্যক সংর্বদনার দ্বারা সম্নানিত হন। ১৯৪৮ সালে শ্রদ্ধানন্দ পার্কে কবিকে সম্বর্ধিত ও ‘বঙ্গের শ্রেষ্ঠতম কবিয়াল’ উপাধিতে ভুষিত করা হয়। ১৯৫৮ সালের ঢাকার কেন্দীর কারাগারে সহবন্দীদের আয়োজিত জন্মদিনের সংবর্ধনা, ১৯৬২ সালের ঢাকার বুলবুল একাডেমী প্রদত্ত সংবর্ধনা, ১৯৬৪ সালে চট্টগ্রামের নাগরিক সংবর্ধনা প্রভৃতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ১৯৯৩ সালে বাংলা একাডেমী ৫৩৫ পৃষ্ঠার ‘রমেশ শীল রচনাবলী’ প্রকাশ করেন। এর সম্পাদনা করেছেন একাডেমীর সাবেক পরিচালক ড. মোহাম্মদ শাহেদ। ৭১’এর স্বাধীনতা সংগ্রামে পাক ও রাজাকার বাহিনী তাঁর সৃষ্টিকর্ম পুড়ে ফেলার পরও সহস্রাধিক গান, কবিতা অবহেলায় পড়ে রয়েছে। ২০০২ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে একুশে পদকে ভূষিত করেন। তাঁকে ভাগ্যবান বলা চলে, তাঁর দোহার বিনয়বাঁশীঁ জলদাস ও সহযোদ্ধা বাউল শাহ আবদুল করিমকে নিয়ে একসাথে এই পদক পান তিনি। উল্লেখ্য ১৯৪৪ সালে কবি রমেশচন্দ্র শীল কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ লাভ করেন। ১৯৫৪ সালে প্রাদেশিক নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের পক্ষে জোরাল অবস্থান নিয়েছিলেন। যে কারণে যুক্তফ্রন্ট সরকার ভেঙ্গে দেওয়ার পরে অন্যান্য নেতা-কর্মীর সাথে রমেশ শীলকেও গ্রেফতার করা হয়। তার ‘ভোট রহস্য’ পুস্তিকাটি বাজেয়াপ্ত করে কেন্দ্রীয় সরকার। কবি দীর্ঘ্যদিন কারাভোগ করেন এসময়। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের সামরিক সাসনের বিরধিতা করায় রমেশ শীলের সাহিত্য ভাতা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
শেষ জীবনে কবি নিদারুণ অর্থ কষ্টের সম্মুখিন হন। কবির প্রথম স্ত্রী ছিলেন অপূর্ববালা, এবং দ্বিতীয় স্ত্রী অবলাবালা। এ ঘরে কবির চার পুত্র ও এক কন্যা জন্মলাভ করে। কবিগানের রূপকার কবিয়াল রমেশচন্দ্র শীল ১৯৬৭ সালের ৬ এপ্রিল মৃত্যুবরণ করেন। বাড়ির পাশে নিজ আঁখড়ায় তাঁকেসমাধিস্থ করা হয়। আজ কবিয়ালেল ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। কবিয়াল রমেশচন্দ্র শীলের মৃত্যুবার্ষিকীতে এই প্রত্যাশা নিয়ে তার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ইমতিয়াজ ভাই
চমৎকার করে বলার জন্য।
হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যকে
সংরক্ষণ করা আমাদের
পবিত্র দায়িত্ব ও কর্তব্য।
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:২২
আলম 1 বলেছেন: কবিয়াল রমেশচন্দ্র শীলের মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি রইল।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আলম ভাই
কবিয়াল রমেশচন্দ্র শীলের
মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা
জানানো্র জন্য।
৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
জুন বলেছেন: তার জীবনের অনেক কিছু জানা হলো আপনার পোষ্ট থেকে
+
৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: এই গুলো আমি কিছুই জানতাম না নুর ভাই
ভাল লাগলো
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:০১
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যকে নতুন ভাবে পরিচয় করিয়ে দিতে আপনার এই পোস্ট বেশ কাজে লাগবে।
আর
কবিয়াল রমেশচন্দ্র শীলের ৪৮ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।