নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
বিখ্যাত রুশ ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও রাজনৈতিক লেখক আলেক্সেই ম্যাক্সিমোভিচ পেশকভ। যিনি মাক্সিম গোর্কি নামে সমধিক পরিচিত। এটি তার ছদ্ম নাম। তিনি নিজেই তার সাহিত্যক ছদ্মনাম হেসেবে বেছে নেন গোর্কি নামকে। গোর্কি শব্দের অর্থ তিক্ত বা তিতো। আক্ষরিক অর্থে তিনি তা-ই ছিলেন। তার লেখায় সবসময় ফুটে উঠেছে তিক্ত সত্য। রাশিয়ার জনজীবনের নিঠুর বাস্তবতাকে তিনি কলমের মধ্য দিয়ে তুলে ধরেছিলেন বিশ্ববাসীর সামনে। অকুতোভয় বীরের মতো জার সম্রাজ্যের শাসকদের বিরুদ্ধে লড়ে গেছেন তার লেখনীর মধ্য দিয়ে। তাকে সোশালিস্ট রিয়ালিস্ট ধারার সাহিত্যের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়ে থাকে। লেখনীর কারণে জীবনে বহুবার জার শাসকের রোষানলে পড়েছিলেন গোর্কি। বারবার তাঁকে কারাববরণও করতে হয়েছে। আবারও গ্রেপ্তার হতে পারেন এমন খবর জানতে পেরে দেশ ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। অবশেষে তিনি জার্মানি ও ফ্রান্স হয়ে পাড়ি জমান আমেরিকায়। ১৯০৭ সালে সেখানে বসেই তিনি রচনা করেন তাঁর বিশ্ববিখ্যাত উপন্যাস মা। গোর্কির অনেক বিখ্যাত রচনার মধ্যে মা একটি কালজয়ী উপন্যাস। মা উপন্যাস লিখে তিনি উঠে আসেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। নাম লেখান অমরত্বের খাতায়। মা ছাড়াও ম্যাক্সিম গোর্কির উল্লেখযোগ্য বইয়ের মধ্যে রয়েছেঃ মাকার চুদরা, অরপান পল, চেলকাশ, স্কেচস অ্যান্ড স্টোরিস (তিন খণ্ড), টুয়েন্টি সিক্স মেন অ্যান্ড এ গার্ল, মাই চাইল্ডহুড, ইন দ্য ওয়ার্ল্ড ও মাই ইউনিভার্সিটিজ। বিশ্বখ্যাত এই লেখক ১৯৩৬ সালের আজকের দিনে মৃত্যুবরণ করেন। আজ তাঁর ৭৯তম মৃত্যুৃবার্ষিকী। বিখ্যাত রুশ সাহিত্যক মাক্সিম গোর্কির মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
(দাদীর সাথে মাক্সিম গোর্কি)
১৮৬৮ সালের ২৮ মার্চ রাশিয়ার নিজনি নভগরোদ শহরে জন্মগ্রহণ করেন ঔপন্যাসিক মাক্সিম গোর্কি। তার বাবা-মার দেওয়া নাম আলেক্সেই ম্যাক্সিমোভিচ পেশকভ। মাত্র ৯ বছর বয়সে বাবা-মার মৃত্যুর পর ১৮৮০ সালে মাত্র ১২ বছর বয়সে তিনি তার দাদীমাকে খুঁজতে গৃহ ত্যাগ করেন। এর পর তিনি দাদীর কাছে বেড়ে উঠতে থাকেন। পরে সেখান থেকে পালিয়ে গিয়ে প্রথমে কাজ করেন জুতার দোকানে। এর পর কাজ নেন কয়েদি জাহাজে। সেখানে কর্মচারীদের বাসন ধোয়ার কাজ করতেন ভোর থেকে মাঝরাত পর্যন্ত। দারিদ্র্যের কশাঘাত আর দিনের পর দিন হাড়ভাঙা শ্রমের ধকলে মানসিক শক্তি হারিয়ে ফেলেন তিনি। জীবন হয়ে পড়ে তাঁর কাছে মূল্যহীন, বেঁচে থাকা হয়ে পড়ে নিরর্থক। তিক্ত জীবনের অবসান ঘটাতে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এক পর্যায়ে ২০ বছর বয়সে ১৮৮৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর।নদীর তীরে গিয়ে নিজের বুকেই গুলি করলেন পেশকভ। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকেরা তাঁর জীবনের আশা ছেড়েই দিয়েছিলেন। কিন্তু অদম্য ইচ্ছাশক্তির জোরে অলৌকিকভাবে সে যাত্রায় বেঁচে গেলেন তিনি। নিঃসন্দেহে এটা ছিল তাঁর দ্বিতীয় জীবন। প্রকৃতির রূপ, রস যার হৃদয়ে আসন পেতে বসে ছিল, তাকে কি এই কষ্ট হার মানতে পারে? কাজের ফাঁকে ফাঁকে তাই তিনি দু'চোখ ভরে দেখতেন নদীর অপরূপ দৃশ্য। পরবর্তীতে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে যান এবং দীর্ঘ ৫ বছর ধরে পায়ে হেঁটে সমগ্র রাশিয়া ভ্রমন করেন। নানা ঘাত-প্রতিঘাতে এক পেশা থেকে আরেক পেশায় ঘুরতে ঘুরতে বেড়ে উঠতে লাগলেন গোর্কি। পাশাপাশি নিজের মধ্যে গড়ে তুললেন বই পড়ার অভ্যাস। তিনি ছিলেন বইয়ের পোকা। অভাব-অনটন, হাড়ভাঙা পরিশ্রম এত কিছুর মধ্যেও থামেনি তাঁর বই পড়া। কত শত বইয়ের মধ্যে রুশ কবি পুশকিনের একটি কবিতার বই তাঁকে বিপ্লবী চেতনায় উদ্বুদ্ধ করে। এ সময় গোর্কি জারের শোষণ আর অত্যচারের বিরুদ্ধে যুক্ত হন বিপ্লবী দলের সঙ্গে। বিপ্লবী দলে যোগ দেওয়ার পর তাঁর জ্ঞানের ভান্ডার আরও সমৃদ্ধ হয়। সেই সঙ্গে জার শাসকের সন্দেহেও পড়েন তিনি।
১৮৮৭ সালের পর কিছু আঞ্চলিক পত্রিকায় লেখালেখি করেন। স্থানীয় এক পত্রিকায় প্রকাশিত হলো তাঁর গল্প-কবিতা। এ সময় পরিচিত হন তরুণ লেখক ভ্লাদিমির করোলেঙ্কার সঙ্গে। জীবন যেন অন্যদিকে মোড় নিল গোর্কির। প্রথাগত রচনার ধারাকে বাদ দিয়ে শুরু হলো তার নতুন পথের যাত্রা। সমাজের নিচুতলার মানুষের জীবনচিত্র প্রকাশ পেতে থাকে তার রচনায়। বিষয়গুলো পত্রিকায় ছাপার পর সবাই মুগ্ধ হয়ে তা পড়তেন। তখনও ঠিক অতটা খ্যাতি পাননি গোর্কি। ১৮৯২ সাল নাগাদ গোর্কি ছদ্মনামে লেখা শুরু করেন। গোর্কি অসংখ্য জনপ্রিয় গল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, কবিতা ও আত্মজীবনী লিখে গেছেন। ১৮৯৮ সালে তার প্রবন্ধ ও গল্প নিয়ে প্রথম সংকলন এসেজ অ্যান্ড স্টোরিস প্রকাশ পায়। বইটি ভালোই পাঠক সমাদর পায়। এটি প্রকাশের পর তার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। সে সময়ের রাশিয়ার বিখ্যাত লেখক চেখভ, তলস্তয়ের সঙ্গে গোর্কির নামও উচ্চারিত হতে থাকে সবার মুখে মুখে। ১৯০০ সালে প্রকাশিত হয় তার প্রথম উপন্যাস ফোমা গর্দেয়ভ। এ উপন্যাসে তিনি নিপীড়িত ও অবহেলিত মানুষের মর্মবেদনার কথা তুলে ধরলেন, যা এর আগে কেউ এমনভাবে প্রকাশ করতে পারেননি। এ উপন্যাস রুশ শাসকদের বিচলিত করে তোলে। ফলে বন্দি হন তিনি। অবশ্য খুব শিগগিরই তাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় রুশ সরকার।
১৯০১ সালে বিপ্লবী অন্দোলন ক্রমেই বেড়ে চলছিল। ১৯০২ সালে লেনিনের সঙ্গে তার দেখা হয়। এরপর তারা ঘনিষ্ট বন্ধুতে পরিণত হন। এ সময় তিনি প্রেসের উপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ নিয়েও কথা বলেন। ওই বছর অনারারি একাডেমিশিয়ান অব লিটারেচার নির্বাচিত হন। কিন্তু জার নিকোলাস দুই তা রদ করেন। এর প্রতিবাদে আন্তন চেকভ ও ভ্লাদিমির করোলেঙ্কো একাডেমি ত্যাগ করেন। গোর্কি তখন সেন্ট পিটার্সবার্গে। কাজানের এক আন্দোলনে অনেক ছাত্র নিহত হলে তিনি লেখেন 'দ্য সং অব দ্য স্টর্মি পেত্রল' 'ঝড়ো পাখির গান' নামের বিখ্যাত কবিতা। তার এ কবিতা যেন বিপ্লবের মন্ত্র। ক্রমেই গোর্কি পরিচিত হয়ে উঠছিলেন লেনিনের আদর্শে। এ সময় বহু বিপ্লবী নেতাই তার সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। তিনি হয়ে উঠলেন জার কর্তৃপক্ষের এক নম্বর শত্রু। আন্দোলন তুঙ্গে। ১৯০৫ সালের বিপ্লব নিয়ে লেখেন নাটক চিলড্রেন অব সান। নাটকটির প্রেক্ষাপট ছিল ১৮৬২ সালের কলেরার মহামারী। কিন্তু প্রতীকি অর্থ বাদ দিলে এটি উঠে সে সময়ের রাশিয়ার চিত্র। একই বছর তিনি তাঁর বিখ্যাত দ্য লোয়ার ডেপথ (নীচুতলা) নাটকটি লেখেন। এই নাটকের বাণী ছড়িয়ে পড়ে ইউরোপের সর্বত্র। তখন গোর্কির পরিচিতি রাশিয়ার সীমা পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়ে সমগ্র ইউরোপে। গোর্কি হয়ে ওঠেন ইউরোপের শাসিত মানুষের কণ্ঠস্বর।
১৯০৬ সালে দেশে দেখা দিল দুর্ভিক্ষ। গোর্কিকে গ্রেফতার করার পরিকল্পনা করা হলো। এ খবেরে বলশেভিকরা তাকে আইভান নরোদনির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে দলের তহবিল গঠনের জন্য পাঠান। তারা জার্মানি হয়ে ফ্রান্স ও অমেরিকায় যান। সেখানেই লিখেন তার বিখ্যাত উপন্যাস ‘দ্য মাদার’। মা রুশ কথাসাহিত্যিক মাক্সিম গোর্কি রচিত এক কালজয়ী উপন্যাস যা ১৯০৬ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। জারের ভয়ে এই বই প্রথম প্রকাশিত হয় ইংরেজি অনুবাদে। পৃথিবীজুড়ে এ উপন্যাস ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। উপন্যাসটি বিপ্লবী শ্রমিক আন্দোলনের পটভূমিকায় রচিত এবং উপন্যাসের প্রধান দুটি চরিত্র হল প্যাভেল ও তাঁর মা। রুশ ভাষায় লিখিত এই উপন্যাসটি পরবর্তী এক শত বৎসরে সারা বিশ্বের প্রায় সব ভাষায় অনূদিত হয়েছে যা বাংলা ভাষায় মা নামে প্রকাশিত হয়। মা উপন্যাস লিখে গোর্কি উঠে আসেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। নাম লেখান অমরত্বের খাতায়। এই উপন্যাসের কারণে পৃথিবীর শ্রেষ্ট কয়েকজন গদ্যশিল্পীর তালিকা করলে তার নাম থাকবে। ১৯১৩ সাল পর্যন্ত গোর্কি বাস করেন কাপ্রি দ্বীপে। এর কারণ কিছুটা্ স্বাস্থ্যগত ও কিছুটা রাশিয়ার বৈরি পরিবেশ। ১৯১৩ সালে রোমানভ রাজবংশের ৩০০ বছর পূর্তিতে দেশে ফেরার অনুমতি পান। কিন্তু ফিরে এসেও সমালোচনা থেমে থাকেনি। এ সময় তিনি সংস্কৃতি নিয়ে কাজ করেন। রাজনীতি নিয়েও ব্যস্ত থাকেন। বিপ্লবীদের সঙ্গে কাজ করেন এ সময়। ১৯১৫ সাল থেকে তিনি রাজনীতিনির্ভর সাহিত্য পত্রিকা লিটোপিস প্রকাশ করেন। ১৯২১ সালে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হলে স্বাস্থ্য উদ্ধারে ইতালি যান। ১৯২৮ সাল পর্যন্ত তিনি এখানে থাকেন। তার অনেক গুরুত্বপূর্ণ লেখা এখানেই লেখা। মাঝে মাঝে দেশে আসলেও ১৯৩২ সালে স্তালিনের আমন্ত্রণে পাকাপাকিভাবে ফেরেন। এরপর তিনি নানান ধরনের সম্মাননা ও উপঢৌকন লাভ করেন। স্তালিনের আমলে তিনি সম্মান পেলেও অচিরেই তার একনায়কতন্ত্র স্পষ্ট হয়ে উঠে। স্বভাবগত ভাবে গোর্কি এর প্রতিবাদ করেন। ১৯৩৪ সালের ডিসেম্বরে বলশেভিক নেতা সার্গেই কিরবের হত্যাকাণ্ডের পর গোর্কিও গৃহবন্দি হন।
২০ বছর বয়সে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়ে আলেক্সেই মাক্সিমোভিচ পেশকভ সত্যিই বড় ভুল করেছিলেন। সৌভাগ্যক্রমে সেদিন তিনি বেঁচে গিয়েছিলেন বলেই পরবর্তী সময়ে হয়ে ওঠেন মাক্সিম গোর্কি। তবে প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে ১৯৩৬ সালের ১৮ জুন জীবনাবসান ঘটে এই মহান লেখকের। সেদিন তার শারীরিক মৃত্যুহলেও গোর্কি আজও তাঁর লেখনীর মাধ্যমে চির-অম্লান হয়ে আছেন মানুষের হৃদয়ে। জগদ্বিখ্যাত এ সাহিত্যিকের ৭৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। সোশালিস্ট রিয়ালিস্ট ধারার সাহিত্যের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ম্যক্সিম গোর্কির মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের অকৃত্রিম শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আবু জাকারিয়া ভাই
ম্যাক্সিম গোর্কির মৃত্যুবার্ষিকীতে তার প্রতি
শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। ভালো থাকবেন।
২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
৭৯তম মৃত্যুবার্ষিকী। বিখ্যাত রুশ সাহিত্যক মাক্সিম গোর্কির মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রেজাউল করিম ভাই,
বিখ্যাত রুশ সাহিত্যক
মাক্সিম গোর্কির
মৃত্যুবার্ষিকীতে
শ্রদ্ধা জানানোর জন্য।
৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮
সুখেন্দু বিশ্বাস বলেছেন: রুশ সাহিত্যক মাক্সিম গোর্কির ৭৯তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই।
ধন্যবাদ আপনাকে নুরু দা
শুভেচ্ছা সতত
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ সুখেন্দু'দা মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা জানবেন।
৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: মা-
মাক্সিম গোর্কি....জীবনের প্রথম
টিউশনিতে ২০০ টাকা পেয়েছিলাম,
তার থেকে একশ আশি টাকা দিয়ে
পাভেলের সাথে পরিচয়, পরক্ষণে তার
মা, সেই লিপলেট, সেই আন্দোলন, সেই
অনুভূতি এখনো ভুলতে পারি নি ৷
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার ব্লগে স্বাগতম শরীফ ভাই
কিশোর মনের চমৎকার স্মৃতি শেয়ার করার জন্য
আপনাকে ধন্যবাদ।
৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আলেক্সেই মাক্সিমোভিচ পেশকভের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলী । তথ্যবহুল পোস্ট চমৎকার পোস্ট ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার
চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পোস্ট এর জন্য ধন্যবাদ
শ্রদ্ধাঞ্জলি লেখকের প্রয়ান দিবসে ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু,
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা আপনার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
আবু জাকারিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ম্যাক্সিম গোর্কিকে নিয়ে এত সুন্দর একটি পোস্ট দেয়ার জন্য। মৃত্যুবার্ষিকীতে তার প্রতি রইল শ্রদ্ধা আর ভালবাসা।