নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
আজ ১৬ অক্টোবর, ৩৪তম বিশ্ব খাদ্য দিবস। একটি দেশের নাগরিকগণের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে খাদ্য অন্যতম। সারা বিশ্বের মানুষের প্রয়োজনীয় খাদ্যের নিরাপত্তা, দরিদ্রতা ও পুষ্টিহীনতা দূর করে ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়ার অঙ্গিকার নিয়ে ১৯৪৫ সনের ১৬ অক্টোবর জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭৯ সালে বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (FAO) ২০তম সাধারণ সভায় হাঙ্গেরির তৎকালীন খাদ্য ও কৃষি মন্ত্রী ড. প্যাল রোমানী বিশ্বব্যাপী এই দিনটি উদযাপনের প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এরপর ১৯৮১ সনে প্রথম আনুষ্ঠানিকতা আর প্রতিপাদ্যভিত্তিক বিশ্ব খাদ্য দিবসের উদযাপন শুরু হয়। বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষে ১৯৮১ সালের ৩১ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ডাক বিভাগ ৫০ পয়সা মূল্যমানের একটি ডাকটিকেট অবমুক্ত করে। টিকিটটির নকশাকার ছিলেন আহমেদ এফ করিম। ১৯৮১ সাল থেকে বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিষ্ঠার দিনটিতে (১৬ অক্টোবর, ১৯৪৫) বিশ্বের ১৫০টিরও বেশি দেশে এই দিনটি গুরুত্ত্বের সাথে পালিত হয়ে আসছে। বিশ্ব খাদ্য দিবসে এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘পারিবারিক কৃষি: প্রকৃতির সুরক্ষা, সবার জন্য খাদ্য’।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
মন্তব্য প্রদানের জন্য। আজই
আমার পোস্ট প্রথম পাতায়
প্রকাশিত হয়েছে। সুতরাং
আমার পোস্টে আপনিই
প্রথম মন্তব্যকারী।
ভালো থাকবেন
২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: কথাগুলো তো ভালো । মানবে কয়জন আর করবেই বা কয়জন ! কিংবা যারা করছে তারাই বা কতদিন ধরে রাখতে পারবে !
ভালো থাকবেন
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪
এমএম মিন্টু বলেছেন: খুব ভালো কথা